bangla xxxsteemCreated with Sketch.

in bangla •  7 years ago 

আমি ফায়সা, আমার জীবনে ঘটে যাওয়া তিন বছর আগের
একটি ঘটনা শেয়ার করছি। আমি তখন ঢাকা শহরের একটি
বেসরকারি স্কুলে ক্লাস টেনে পড়তাম, আমি তেমন ভাল
ছাত্রী ছিলাম না কারন টিভিতে সুন্দরি প্রতিজুগিতা
দেখে দেখে নিজের সুন্দর চেহারা নিয়ে গর্ভ করতাম
আর
ভাবতাম চেহারা সুন্দর মানেই দুনিয়া আমার হাতের কাছে।
তাছাড়া রাস্তা ঘাটে ছেলে পেলে, স্কুলে টিচার
এলাকায় মুরুব্বী সবাই আমার দিকে তাকিয়ে থাকত নিজেকে
অনেক সেরা সুন্দরি ভেবে সবসময় সবাইকে এরিয়ে
চলতাম।
আমি সবসময় আমাদের ক্লাসের স্যারদের কাছে
প্রাইভেট
পড়তাম এতে করে স্যার ক্লাসে কিছু বলার সাহস পেত না
আবার ভাল মার্কস দিত। একদিন আমাদের গণিতের বাতেন
স্যার ক্লাসের মদ্যে আগে না জানিয়ে হুট করে টেস্ট
এক্সাম নিয়ে নিল, জার ফলে আমি সহ সুন্দরি মেয়ে যারা
যারা ছিল সবাই রেসাল্ট খুব খারাপ করেছে। স্যার রেগে
আমার দিকে তাকিয়ে বল্ল কাল থেকে তকে আর
প্রায়ভেট
পড়াব না আর তর বাসায় আমি জানিয়ে দিব তুই ক্লাসে
পড়তে আসিস না শুধু মডেলিং করতে আসিস। আমি স্যার কে
বললাম স্যার আপনি আগে থেকে কিছু বলেন নি আর
এগুলু
আপনি আমাদের এখনু পড়ান নি। স্যার বল্ল বেয়াদব মেয়ে
তুই ছুটির পর আমার সাথে অফিসে দেখা কর আমার সময়
নেই
তদের সাথে কথা বলার। আমার মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল,
যদি আব্বু আম্মু জেনে যায় যে আমি ক্লাসে পড়া পারি না
তাহলে খুব কষ্ট পাবে। ছুটির পর স্যারের অফিসে গেলাম
গিয়ে দেখি টেবিলে মাথা রেখে স্যার গুমুচ্ছে আমি
অনেক
ক্ষণ দারিয়ে রইলাম ভয়ে ডাক দিতে পারছি না, স্কুলের
সকল স্যার আর ম্যাডাম চলে গেছে তুবুও স্যার গুমুচ্ছে।
তারপর আমি ভয় নিয়ে স্যারকে ডাক দিলাম স্যার আমি
ফায়সা, স্যার জবাব দিল কি জন্য এসেছিস। আমি বললাম –
স্যার আপনি প্লিস আব্বু আম্মু কে বলবেন না আমি রেসাল্ট
খারাপ করেছি। স্যার বল্ল- কেন বলব না। আমি বললাম -
স্যার প্লিস। স্যার বল্ল -ঠিক আছে বলব না কিন্তু তুই এখন
অঙ্ক গুলি করে আমাকে দেখা। আমি বললাম স্যার আমি
এগুলি
পারি না আর আপনি এগুলি কক্ষনু শেখাননি। স্যার বল্ল চল
এখন আমার সাথে ক্লাসে গিয়ে তকে অঙ্ক শিখিয়ে
দিয়ে
তারপর তর বাড়িতে নিয়ে দিয়ে আসব। আমি বললাম অনেক
দেরি হয়ে যাবে আব্বু আম্মু টেনশন করবে। স্যার বল্ল
সমস্যা নাই আমি আছি না। স্যারের সাথে গিয়ে ক্লাস
রুমে দুকতেই স্যার পেছন থেকে দরজা বন্ধ করে
দিল, আমি
স্যার কে বললাম দরজা বন্ধ করছেন কেন স্যার? স্যার
বল্ল- কেউ যাতে ডিস্টার্ব না করতে পারে। তারপর আমি
বেঞ্চে গিয়ে বসতেই স্যার বল্ল – ফায়সা বেঞ্চে
বসার দরকার নেই তুই চেয়ারে বস আমি টেবিলে বসছি।
আমিও
স্যারের কথা মত বেঞ্চ ছেড়ে চেয়ারে গিয়ে বসলাম,
বসতে
দেরি কিন্তু বাতেন স্যার আমার উপর কুকুরের মত ঝাপিয়ে
পরতে দেরি করেলেন না। আমি বললাম স্যার কি করসেন
এইসব, তিনি বললেন তুমার অঙ্ক থেকে সুরু করে সব কিছু
করে
দেবার দায়িত্ব আমার তাছাড়া কিছু পেতে হলে কিছুত দিতেই
হবে। আজকে আমি তুমাকে আরও সুন্দর হবার রহস্য
জানিয়ে দিতে চাই এই কথাই বলে আর উনি থামেন না
সরাসরি আমার মাই দুইটা চটকাতে লাগলেন। আমি বললাম
স্যার ছেড়ে দিন এই সর্বনাশ করবেন না আপনি আমার
বাবার মত। স্যার বল্ল দু-দিন পর ডিজিটাল ধনের চুদন
খাবার জন্য এটা অবশ্যই করনীয়, এগুলি না শিখলে বড় হতে
পারবি না। সারাদিন টিভি চ্যানেল গুলিতে এত কিছু
দেখিস তারপরও জানিস না – এইসব করে যে গাড়ি গুড়া
চড়ে সে। আমি বললাম স্যার আমি বড় হতে চাই না- আমি
গাড়ি গুড়ায় চড়তে চাই না, আপনার ছেলে মেয়ে গুলি আমার
বয়সের, প্লিজ ছেড়ে দিন। একথা সুনার পর স্যার আমাকে
জুড় করে টেবিলের উপর তুলে সব কাপড় খুলে
জানুয়ারের মত করে কুরে কুরে খেতে লাগল। আমি
চীৎকার দিতে সাহস
পাচ্ছিলাম না কারন কেউ আসলে উনার মত ভণ্ড টিচার
বেঁচে যাবে ঠিক কিন্তু আমি কারও কাছে মুখ দেখাতে
পারব
না। অতঃপর স্যারের নুনুটা ঠিক আমার যোনীর মুখটার
কাছাকাছি। তার নুনুর ডগাটা, আমার যোনী মুখে স্পর্শ
করতেই আমার দেহটা সাংঘাতিক ধরনে কেঁপে উঠলো।
আমি কিছুই বললাম না। কেনোনা, এই মুহুর্তে ভুল নির্ভুল
ভাবতে
গেলে আমাকেই প্রস্থাতে হবে। বাতেন স্যার তার নুনুর
ডগাটা আমার যোনী মুখটায় ঘষে ঘষে, ঢুকানোরই একটা
চেষ্টা চালাতে লাগল। আমিও কেমন যেনো ছটফট করে
করে
হাঁপাতে থাকলাম। তারপর বাতেন স্যার হঠাৎ করেই তার
নুনুটা আমার যোনী ছিদ্রটা সই করে বেশ খানিকটা ঢুকিয়ে
দিলেন। সাথে সাথে আমি আহ্, করেই একটা চিৎকার
দিলাম। স্যার ধীরে ধীরে আমার যোনীতে ঠাপতে
থাকলেন। আমার হাসি ভরা অহংকারী মুখটা যৌনতার
আগুনে পুড়ে পুড়ে যেতে থাকলো। স্যার হঠাৎ করে
বলল দেখ
মাগী, শিক্ষা কি জিনিস, খুব শখ তোর পড়া লেখা করার
তাই না, এইবার দেখ স্যারের বাড়া কি জিনিস, তোর রসে ভরা
গরম ভোদা চুদে চুদে আজ মাথায় উঠাবো বলে
সর্বশক্তি
দিয়ে ঠাপাতে লাগলেন। আমিও স্যারের বাড়ার প্রথম
রাম চুদার চোটে ঠিক থাকতে পারলাম না, পিঠ খামচে
ধরে চেঁচাতে আর উমমম আঃহ্হ্হ ঊঊঊ ইআঃ ওহহ।
এভাবে
পনেরো বিশ মিনিট পাগলের মত ঠাপিয়আমি ফায়সা, আমার জীবনে ঘটে যাওয়া তিন বছর আগের
একটি ঘটনা শেয়ার করছি। আমি তখন ঢাকা শহরের একটি
বেসরকারি স্কুলে ক্লাস টেনে পড়তাম, আমি তেমন ভাল
ছাত্রী ছিলাম না কারন টিভিতে সুন্দরি প্রতিজুগিতা
দেখে দেখে নিজের সুন্দর চেহারা নিয়ে গর্ভ করতাম
আর
ভাবতাম চেহারা সুন্দর মানেই দুনিয়া আমার হাতের কাছে।
তাছাড়া রাস্তা ঘাটে ছেলে পেলে, স্কুলে টিচার
এলাকায় মুরুব্বী সবাই আমার দিকে তাকিয়ে থাকত নিজেকে
অনেক সেরা সুন্দরি ভেবে সবসময় সবাইকে এরিয়ে
চলতাম।
আমি সবসময় আমাদের ক্লাসের স্যারদের কাছে
প্রাইভেট
পড়তাম এতে করে স্যার ক্লাসে কিছু বলার সাহস পেত না
আবার ভাল মার্কস দিত। একদিন আমাদের গণিতের বাতেন
স্যার ক্লাসের মদ্যে আগে না জানিয়ে হুট করে টেস্ট
এক্সাম নিয়ে নিল, জার ফলে আমি সহ সুন্দরি মেয়ে যারা
যারা ছিল সবাই রেসাল্ট খুব খারাপ করেছে। স্যার রেগে
আমার দিকে তাকিয়ে বল্ল কাল থেকে তকে আর
প্রায়ভেট
পড়াব না আর তর বাসায় আমি জানিয়ে দিব তুই ক্লাসে
পড়তে আসিস না শুধু মডেলিং করতে আসিস। আমি স্যার কে
বললাম স্যার আপনি আগে থেকে কিছু বলেন নি আর
এগুলু
আপনি আমাদের এখনু পড়ান নি। স্যার বল্ল বেয়াদব মেয়ে
তুই ছুটির পর আমার সাথে অফিসে দেখা কর আমার সময়
নেই
তদের সাথে কথা বলার। আমার মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল,
যদি আব্বু আম্মু জেনে যায় যে আমি ক্লাসে পড়া পারি না
তাহলে খুব কষ্ট পাবে। ছুটির পর স্যারের অফিসে গেলাম
গিয়ে দেখি টেবিলে মাথা রেখে স্যার গুমুচ্ছে আমি
অনেক
ক্ষণ দারিয়ে রইলাম ভয়ে ডাক দিতে পারছি না, স্কুলের
সকল স্যার আর ম্যাডাম চলে গেছে তুবুও স্যার গুমুচ্ছে।
তারপর আমি ভয় নিয়ে স্যারকে ডাক দিলাম স্যার আমি
ফায়সা, স্যার জবাব দিল কি জন্য এসেছিস। আমি বললাম –
স্যার আপনি প্লিস আব্বু আম্মু কে বলবেন না আমি রেসাল্ট
খারাপ করেছি। স্যার বল্ল- কেন বলব না। আমি বললাম -
স্যার প্লিস। স্যার বল্ল -ঠিক আছে বলব না কিন্তু তুই এখন
অঙ্ক গুলি করে আমাকে দেখা। আমি বললাম স্যার আমি
এগুলি
পারি না আর আপনি এগুলি কক্ষনু শেখাননি। স্যার বল্ল চল
এখন আমার সাথে ক্লাসে গিয়ে তকে অঙ্ক শিখিয়ে
দিয়ে
তারপর তর বাড়িতে নিয়ে দিয়ে আসব। আমি বললাম অনেক
দেরি হয়ে যাবে আব্বু আম্মু টেনশন করবে। স্যার বল্ল
সমস্যা নাই আমি আছি না। স্যারের সাথে গিয়ে ক্লাস
রুমে দুকতেই স্যার পেছন থেকে দরজা বন্ধ করে
দিল, আমি
স্যার কে বললাম দরজা বন্ধ করছেন কেন স্যার? স্যার
বল্ল- কেউ যাতে ডিস্টার্ব না করতে পারে। তারপর আমি
বেঞ্চে গিয়ে বসতেই স্যার বল্ল – ফায়সা বেঞ্চে
বসার দরকার নেই তুই চেয়ারে বস আমি টেবিলে বসছি।
আমিও
স্যারের কথা মত বেঞ্চ ছেড়ে চেয়ারে গিয়ে বসলাম,
বসতে
দেরি কিন্তু বাতেন স্যার আমার উপর কুকুরের মত ঝাপিয়ে
পরতে দেরি করেলেন না। আমি বললাম স্যার কি করসেন
এইসব, তিনি বললেন তুমার অঙ্ক থেকে সুরু করে সব কিছু
করে
দেবার দায়িত্ব আমার তাছাড়া কিছু পেতে হলে কিছুত দিতেই
হবে। আজকে আমি তুমাকে আরও সুন্দর হবার রহস্য
জানিয়ে দিতে চাই এই কথাই বলে আর উনি থামেন না
সরাসরি আমার মাই দুইটা চটকাতে লাগলেন। আমি বললাম
স্যার ছেড়ে দিন এই সর্বনাশ করবেন না আপনি আমার
বাবার মত। স্যার বল্ল দু-দিন পর ডিজিটাল ধনের চুদন
খাবার জন্য এটা অবশ্যই করনীয়, এগুলি না শিখলে বড় হতে
পারবি না। সারাদিন টিভি চ্যানেল গুলিতে এত কিছু
দেখিস তারপরও জানিস না – এইসব করে যে গাড়ি গুড়া
চড়ে সে। আমি বললাম স্যার আমি বড় হতে চাই না- আমি
গাড়ি গুড়ায় চড়তে চাই না, আপনার ছেলে মেয়ে গুলি আমার
বয়সের, প্লিজ ছেড়ে দিন। একথা সুনার পর স্যার আমাকে
জুড় করে টেবিলের উপর তুলে সব কাপড় খুলে
জানুয়ারের মত করে কুরে কুরে খেতে লাগল। আমি
চীৎকার দিতে সাহস
পাচ্ছিলাম না কারন কেউ আসলে উনার মত ভণ্ড টিচার
বেঁচে যাবে ঠিক কিন্তু আমি কারও কাছে মুখ দেখাতে
পারব
না। অতঃপর স্যারের নুনুটা ঠিক আমার যোনীর মুখটার
কাছাকাছি। তার নুনুর ডগাটা, আমার যোনী মুখে স্পর্শ
করতেই আমার দেহটা সাংঘাতিক ধরনে কেঁপে উঠলো।
আমি কিছুই বললাম না। কেনোনা, এই মুহুর্তে ভুল নির্ভুল
ভাবতে
গেলে আমাকেই প্রস্থাতে হবে। বাতেন স্যার তার নুনুর
ডগাটা আমার যোনী মুখটায় ঘষে ঘষে, ঢুকানোরই একটা
চেষ্টা চালাতে লাগল। আমিও কেমন যেনো ছটফট করে
করে
হাঁপাতে থাকলাম। তারপর বাতেন স্যার হঠাৎ করেই তার
নুনুটা আমার যোনী ছিদ্রটা সই করে বেশ খানিকটা ঢুকিয়ে
দিলেন। সাথে সাথে আমি আহ্, করেই একটা চিৎকার
দিলাম। স্যার ধীরে ধীরে আমার যোনীতে ঠাপতে
থাকলেন। আমার হাসি ভরা অহংকারী মুখটা যৌনতার
আগুনে পুড়ে পুড়ে যেতে থাকলো। স্যার হঠাৎ করে
বলল দেখ
মাগী, শিক্ষা কি জিনিস, খুব শখ তোর পড়া লেখা করার
তাই না, এইবার দেখ স্যারের বাড়া কি জিনিস, তোর রসে ভরা
গরম ভোদা চুদে চুদে আজ মাথায় উঠাবো বলে
সর্বশক্তি
দিয়ে ঠাপাতে লাগলেন। আমিও স্যারের বাড়ার প্রথম
রাম চুদার চোটে ঠিক থাকতে পারলাম না, পিঠ খামচে
ধরে চেঁচাতে আর উমমম আঃহ্হ্হ ঊঊঊ ইআঃ ওহহ।
এভাবে
পনেরো বিশ মিনিট পাগলের মত ঠাপিয়

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  
  ·  7 years ago Reveal Comment