জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় দুদক কর্মকর্তা মিথ্যা তথ্য ও বক্তব্য দিয়েছেন এবং তা ব্যবহার করে একটি রাজনৈতিক দল তার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে চলেছে বলে দাবি করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।🐦🐦🐦
তিনি বলেন, “মামলার তদন্ত কর্মকর্তা, বাদী ও অনুসন্ধানকারী হারুন অর রশিদ একজন ইন্টারেস্টেড সাক্ষী। তিনি অতি উৎসাহী ও আওয়ামী লীগ সরকারের আজ্ঞাবহ। তিনি নিরপেক্ষ অনুসন্ধান না করে নিজেই দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে একটি অসত্য রিপোর্ট দাখিল করে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন।”🐦🐦🐦
বৃহস্পতিবার বকশীবাজারের আলিয়া মাদরাসা মাঠে স্থাপিত ঢাকার ৫নং বিশেষ জজ আখতারুজ্জামানের আদালতে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় অসমাপ্ত বক্তব্য দিতে গিয়ে খালেদা জিয়া এসব কথা বলেন। এ নিয়ে সপ্তম দিনের মতো তিনি আত্মপক্ষ সমর্থনে বক্তব্য দেন।🐤🐤🐤
এর আগে বেলা ১১টা ২০ মিনিটে আদালতে উপস্থিত হন বিএনপি নেত্রী। বেলা সাড়ে ১১টায় শুরু করা নিজের বক্তব্যে তিনি বলেন, “হারুন অর রশীদ ২০০৫ সালে চাকরিচ্যুত হওয়ার কারণে আমাদের ওপর ক্ষিপ্ত ছিলেন। এ কারণেই তাকে আমার বিরুদ্ধে কাজে লাগানোর জন্য বেছে নেয়া হয়। তিনি স্বার্থন্বেষী মহলের ইচ্ছা ও নির্দেশনা অনুযায়ী আমার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান ও তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। এরই ধারাবাহিকতায় তিনি আমার বিরুদ্ধে অসত্য সাক্ষ্য প্রদান করেন।”🐤🐤🐤
প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে কোনও দুর্নীতি করেননি দাবি করে খালেদা জিয়া বলেন, “মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা নূর আহমেদ আমার বিরুদ্ধে দুর্নীতির কোনও প্রমাণ না পেয়ে প্রতিবেদন দাখিল করেননি। কিন্তু দ্বিতীয় তদন্ত কর্মকর্তা হারুন-অর-রশিদ আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও মনগড়া প্রতিবেদন দাখিল করেছেন।🐤🐤🐤
আত্মপক্ষ সমর্থনে বক্তব্য দিতে গিয়ে খালেদা জিয়া আরও বলেন, “আমি প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায় ট্রাস্টের তহবিলের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলাম এমন কোনও বক্তব্য রাষ্ট্রপক্ষের কোনও সাক্ষী দেয়নি। আমার বিরুদ্ধে দুটি অনুসন্ধান করা হয়। অনুসন্ধানে দেখতে পাবেন এই দুটি প্রতিবেদনে দুই ব্যক্তির হলেও বাক্য ও শব্দচয়ন অভিন্ন।”🐤🐤🐤
পরে খালেদা জিয়ার আইনজীবী মামলার কার্যক্রম দুই সপ্তাহ মূলতবি রাখতে এবং তার স্থায়ী জামিন চেয়ে পৃথক দুটি আবেদন করেন। কিন্তু আবেদন নাকচ করে ৩০ নভেম্বর মামলার শুনানির দিন নির্ধারণ করেন বিচারক।🔰🔰
this post basically awesome@sojidul
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Real
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
nice post
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
nice post
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
meybe
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে কোনও দুর্নীতি করেননি দাবি করে খালেদা জিয়া বলেন, HA..! HA...!!
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit