1943 সালে ধ্বংস হওয়া বাংলার পরিচিতির অন্ধকার অন্ধকারের পরে, পূর্ব ভারতে 3 মিলিয়নেরও বেশি লোক মারা গিয়েছিল, এটি একটি চিত্তাকর্ষক গল্পের কল্পনা করে। যদিও প্রধান মূর্তি বা স্যুভেনিররা তাদের নাম বহন করে না, তবে কয়েকজন বেঁচে থাকা ব্যক্তিরা তাদের ভয়ানক গল্পগুলি এখনও আমাদের মধ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে, বেঁচে থাকার জন্য তাদের ফ্যাকাশে গল্পগুলিতে আটকে রয়েছে।
"আমরা ক্ষুধা ঘিরে আছি"
এই অন্ধকার সময়ে বিশৃঙ্খলা ও হতাশার পরে, বেগুকুকরিচনা ক্রিয়াগুলির একটি স্পষ্ট চিত্র চিত্রিত করছেন যে লোকেরা তাদের আকস্মিক খাবারের সন্ধানে লোকেরা যে কথোপকথনের দ্বারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছিল তার কারণে ঘটেনি। পরিবারগুলি তাদের বাচ্চাদের ভাতের মুঠির জন্য বিক্রি করে, অপরিচিতদের সাথে পালিয়ে যাওয়া স্ত্রী, ক্ষুধার্ত গ্রিপ এবং তাদের মধ্যে অনানুষ্ঠানিক রোগের জন্য - এই সমস্ত কিছু সেই সময়ের মধ্যে যারা বাস করেছিল তাদের স্মৃতিতে গভীরভাবে খোদাই করা হয়েছে।
112 বছর বয়সে, তার ভোটার কার্ড অনুসারে, বেজোকিরিচনা সেই যুগের ভয়াবহতার জীবন্ত সাক্ষী হিসাবে দাঁড়িয়ে আছেন। মিডনাপরের রাস্তায় তার যৌবনের দিনগুলি স্মরণ করে, যেখানে চাল কেবল একটি মৌলিক খাদ্য নয় বরং জীবনরেখা, উচ্চমূল্যের একটি উজ্জ্বল রঙ এবং 1942 সালে তার বাড়িতে আক্রমণকারী হারিকেনের প্রভাব বর্ণনা করে, তার পরিবার ছেড়ে চলে যায় এর খাবার না পেয়ে।
সক্রিয় সিলিম সরকার সহ তাঁর পরিবারের চার প্রজন্মের একটি প্রভাবশালী সমাবেশে, যারা মারাত্মক ক্ষুধার্ত দ্বারা ভুলে যাওয়া গল্পগুলির সন্ধানে বেঙ্গালের গ্রামাঞ্চলে ঘুরে বেড়ায়।
সিলিম, 72 বছর বয়সের পিছনে যুবসমাজের চেতনা নিয়ে, সময় এবং স্মৃতিতে ভ্রমণ করার সাথে সাথে তার কাঁধে ইতিহাসের বোতামটি বহন করে। তাঁর পিতা তার দাতব্য প্রচেষ্টাতে যে স্বল্প রূপগুলির শৈশব ফুটেজের কারণে সৃষ্ট দুর্ভিক্ষের প্রতি তাঁর মুগ্ধতা। কঠোর বাস্তবতার একটি অনুস্মারক যা তার লোকদের মুখোমুখি হয়েছিল, কালো এবং সাদা খোদাই করা।
সেলিমের 86 86 বছর বয়সী শেখের সাথে আলোচনায় আরও গভীরতর হওয়ার সাথে সাথে, বিপর্যয়কর হারিকেনের স্মৃতি আবার নির্গত হয়, ধানের দামের ধ্রুবক উচ্চতার গল্পগুলির সাথে জড়িত, পরিবারগুলি হতাশার কারণে হতাশার কারণে এবং চিৎকারের ভূমির ছবি তুলে দেয়।
তাদের গ্রামে ধানের পরিমাণের দ্রুত ম্লান হওয়ার আলোকে, সেরেটাথাতান এবং আরও অনেকের পরিবার বেঁচে থাকার মরিয়া প্রয়াসে তাদের জমি বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছিল। সমৃদ্ধ শহর কলকাতায় অভিবাসন সর্বশেষ সমাধান হয়ে উঠেছে, অনিশ্চয়তার সমুদ্রে বেঁচে থাকার জন্য জুয়া খেলছে।
দুর্ভিক্ষে অবদান রাখে এমন কারণগুলির নোডাল স্কার্ফ - যুদ্ধকালীন মুদ্রাস্ফীতি থেকে রাজনৈতিক অস্বীকার এবং প্রকৃতির বাহিনীর নিষ্ঠুরতা - হতাশার প্রবণতা তৈরি করতে চলেছে, যার ফলে অজানা প্রশ্নের উত্তরাধিকার এবং দায়িত্বশীল পক্ষ সম্পর্কে অবিচ্ছিন্ন আলোচনা ঘটায়।
যাইহোক, নিরব গল্প এবং বেঁচে থাকা লোকদের ভুলে যাওয়া শব্দগুলিতে আপনি একটি লক্ষ্য খুঁজে পাবেন। তাদের প্রশংসাপত্রগুলির জীবন্ত সংরক্ষণাগারটির সন্ধানে, এটি একটি চিত্তাকর্ষক সত্য প্রকাশ করে - যে বেঁচে থাকার সন্ধানের জন্য যারা ধ্বংসাবশেষের আলোকে মানুষের ইচ্ছা এবং তাদের রুক্ষ হৃদয়ের সাহস, সময়ের রেকর্ডগুলিতে একটি স্পষ্ট অনুস্মারক হিসাবে খোদাই করা হয়েছে দুর্যোগের মুখে স্থায়ী আশার শক্তি।