সবাই কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন।আলহামদুলিল্লাহ্ আমিও ভালো আছি।আজকে আমরা নিম গাছ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
আমাদের সকলের কাছেই ভীষণ পরিচিত একটি গাছ হলো নিম গাছ।নিম গাছের প্রচুর পরিমাণে গুরুত্ব রয়েছে।যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে খুবই উপকার করে থাকে।নিম গাছ হলো একটি ঔষধি গাছ।এই নিম গাছ থেকে নানা রকমের আয়ুর্বেদিক ঔষধ তৈরি করা হয়ে থাকে।যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগের ঔষধ হিসেবে কাজ করে থাকে।আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনেক কাজেই নিমপাতা ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
নিম গাছ পর্যাপ্ত পরিমাণে বড় হওয়ার পর,এই গাছের গুড়ি দিয়ে নানা রকমের আসবাবপত্র তৈরি করা হয়ে থাকে।নিম গাছের কাঠে কখনো পোকা ধরে না।দরজা,জানালা নানা রকমের আসবাবপত্র তৈরি করা হয়ে থাকে নিম গাছের গুড়ি দিয়ে।এই নিম গাছ গুলো উচ্চতায় প্রায় ৪০ থেকে ৫০ ফুট পর্যন্ত হয়ে থাকে।বর্তমান বিশ্বে নিম পাতা বা গাছের প্রচুর পরিমাণে ব্যবহারীতা রয়েছে।এই গাছের দ্বারা মানুষ নানা রকম ভাবে উপকৃত হচ্ছে।
নানা রকমের ছত্রাক দূর করার জন্য নিম গাছ ব্যবহৃত হয়ে থাকে।নানা রকমের কীটপতঙ্গ এই নিম গাছের দ্বারা রোধ হয়ে থাকে।যেকোনো ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে বা জ্বর কমাতে এই নিম পাতা ব্যবহার করা হয়ে থাকে।নিম পাতার প্রচুর গুনাগুন রয়েছে।নিম পাতা খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়,ক্লান্তি দূর হয়ে থাকে এবং কাশি কমাতে সাহায্য করে থাকে।নিম গাছের যে কোন অংশই ভীষণই উপকারী।ডায়াবেটিকস রোগীদের জন্য নিম গাছের ফল খুবই উপকারী।
For work I use:
মোবাইল |
Oppo A17 |
ফটোগ্রাফার |
@ayeshasiddika10 |
লোকেশন |
জীবননগর, চুয়াডাঙ্গা, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
নিম গাছের রস,পাতা,ডাল সবকিছুই আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নানা রকম ভাবে কাজে লেগে থাকে।এই নিম গাছের ফল শুকিয়ে অনেকেই ডায়াবেটিকস রোগ নিরাময় করার জন্য খেয়ে থাকে।প্রতিদিন সকালে নিম পাতার রস খেলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে।আমাদের চুলের গোড়া মজবুত করতে এবং ত্বককে আর ও সুন্দর করতে সাহায্য করে থাকে।বিভিন্ন ধরনের আয়ুর্বেদিক ঔষধ তৈরি করা হয়ে থাকে,এই নিম গাছের পাতা কিংবা ডাল-পালা দিয়ে।