সবাই কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন।আলহামদুলিল্লাহ্ আমিও ভালো আছি।আজকে আমরা শাক-সবজি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
শাক-সবজিতে থাকা প্রোটিন আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে থাকে।গ্রাম-অঞ্চলে থাকলে তাজা শাক-সবজি সব সময় পাওয়া যায়।গ্রামের মানুষ সবসময়ই তাজা শাক-সবজি চাষ করে থাকে এবং তারা এই প্রোটিন সমৃদ্ধ শাক-সবজি গুলো খেয়ে থাকে।ভিটামিন,খনিজ এবং লবণ পাওয়া যায় এই সবুজ শাক-সবজিতে।গ্রাম-অঞ্চলের কৃষকেরা রাসায়নিক পদার্থ কম পরিমানে ব্যবহার করে শাক-সবজি চাষ করে থাকে।
এতে করে গ্রামের মানুষ জীবাণু মুক্ত শাক-সবজি খেয়ে থাকে।শাক-সবজি এমন একটি খাবার যেটির সাধারণ মানুষের উচিৎ প্রতিদিনের খাবারের রাখা।শাক হলো লতা-পাতা জাতীয় একটি উদ্ভিদ।যা আমরা সব সময় রান্না করে খেয়ে থাকি।কিছু সবজি আছে যেগুলা আমরা কাঁচা খেয়ে থাকি।আবার কিছু সবজি আছে যা আমরা রান্না করে খেয়ে থাকি।
আমরা যেসব শাক গুলো খেয়ে থাকি,সেগুলো হলো লালশাক,পালং শাক,কলমি শাক,লাউ শাক,ডাটা শাক,পুইশাক ইত্যাদি।শাক-সবজির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অর্গানিক ভিটামিন রয়েছে।বিভিন্ন ধরনের রোগ নিরাময় করার জন্য আমাদের প্রতিনিয়ত শাক-সবজি খাওয়া উচিৎ।এগুলো আমাদের শরীরের শক্তি যোগাতে সাহায্য করে থাকে।
For work I use:
মোবাইল |
Oppo A17 |
ফটোগ্রাফার |
@ayeshasiddika10 |
লোকেশন |
মিরপুর-১, ঢাকা, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
শাক-সবজি গুলোতে ক্যালোরি কম থাকে এবং প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে। তাই আমাদের সব সময়ই শাকসবজি খাওয়া উচিৎ।মানব দেহের সুস্থতার জন্য প্রচুর পরিমাণে শাক-সবজি খেতে হবে।এতে করে আমাদের শরীরে পানির কোনো ঘাটতি থাকবে না।শাক-সবজির প্রচুর পরিমাণে গুনাগুন এবং উপকারিতা রয়েছে।শাক-সবজি গুলোর আমাদের জীবনে অপরিসীম ভূমিকা রয়েছে।