আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই ? আশা করি সবাই ভালই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি।
বাঁশ হল ঘাস পরিবারের একটি সদস্য। ঘাসকে আমরা সবাই চিনে থাকি, ঘাস প্রজাতির বৃহত্তম সদস্য হচ্ছে এই বাঁশ গাছ। এগুলো সাধারণত গুচ্ছ হিসেবে জন্মায়। এই বাঁশ গাছগুলো আমরা খুব সহজেই আমাদের বাড়ির আঙিনার আশেপাশে অথবা বাড়ির পিছনের ঝোপঝাড়ে দেখতে পাই। এই বাঁশ গাছের এক একটি গোচ্ছে প্রায় ১৫ ২০টি বাস একসাথে জন্মায়। আমাদের দেশে এই বাঁশ গাছগুলোকে অনেক কিছুতে ব্যবহার করা হয়। এগুলো যখন বড় হয়ে যায় এগুলোকে কেটে রোদে শুকিয়ে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়, তবে এগুলো দিয়ে কাজ করা বিখ্যাত একটি হচ্ছে এর কুঞ্চি গুলো দিয়ে বাঁশের ঝুড়ি তৈরি করা হয়। গ্রাম অঞ্চলে এই বাঁশ গাছগুলোকে শুকিয়ে সাঁকো হিসেবে অনেকে ব্যবহার করেন, এছাড়াও এই বাঁশ গাছগুলোর মাধ্যমে গ্রাম অঞ্চলের মানুষরা নানান ধরনের উপকার পেয়ে থাকেন, তার মধ্যে একটি হচ্ছে বাঁশপাতার রস দিয়ে তারা ওষুধ বানিয়ে কাশি কমানোর জন্য ব্যবহার করেন।
For work I use:
ডিভাইস |
Redmi Note 13 Pro |
ফটোগ্রাফার |
@sayedabdullah |
লোকেশন |
Chandpur, Bangladesh |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
এই বাঁশ গাছ গুলোর মধ্যেও নানান ধরনের প্রজাতি রয়েছে। বাঁশ গাছ হচ্ছে একটি চিরসবুজ ও বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ যা গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে খুব বেশি জন্মায়। আমাদের পৃথিবীতে প্রায় ৩০০ প্রজাতির বাঁশ গাছ রয়েছে। বাঁশ গাছের নানান প্রজাতির নানান ধরনের গাছ দিয়ে এদেশের মানুষরা অনেক উপকৃত হয়ে থাকেন। এর উপকারিতা নিয়ে আমি আপনাদের সাথে পরবর্তীতে আলোচনা করব। বাস একটি চিরসবুজ উদ্ভিদ, যার দীর্ঘ আয়ু অনেকদিন বাঁচিয়ে রাখে।