আসসালামু আলাইকুম।
প্রিয় বন্ধুরা। আপনারা সবাই কেমন আছেন? হইতো ভালই আছেন। আর যদি কোনো কারণে ভালো না থাকেন, তাহলে দোয়া রইল আল্লাহ যেন আপনাদের সবাইকে সব সময় ভালো রাখেন। (আমিন)
প্রিয় বন্ধুরা, আজকে আপনাদের মাঝে বিড়াল নিয়ে কিছু কথা শেয়ার করবো।
অনেকের ঘরেই বিড়াল দেখা যায়। কেউ কেউ শখের বসেই বিড়াল পোষে। বিড়াল পোষা জায়েজ কিনা তা আমরা অনেকেই জানিনা।
বিড়াল পোষা জায়েজ। আবু হুরাইরা( রা.) থেকে বর্ণিত হাদিস শরিফে রসুল (সা.) বলেন, জনৈক মহিলাকে একটি বিড়ালের কারণে আজাব দেওয়া হয়।
সে বিড়ালটি বন্দি করে রাখে, এই অবস্থায় সেটি মারা যায়। সে এটিকে বন্দি করে রেখে পানাহার করাই নি এবং ছেরেও দেয়নি। যাতে বিড়ালটি জমিনের পোকা মাকর খেতে পারে।
( বুখারি, হাদিস নং: ৩৪৮২)
এ হাদিসের ব্যাখ্যায় প্রখ্যাত হাদিস বিশারদ হাফেজ ইবনে হাজার ( রহ.) বলেন কুরতুবি ( রহ.) বলেছেন, এ হাদিসের মাধ্যমে বিড়াল লালন-পালন করা ও বিড়ালকে বেধে রাখা জায়েজ বলে প্রমানিত হয়। তবে বেধে রাখার হ্মেএে পানাহার করানোর ব্যাপারটি লহ্ম্য করা জরুরি।
Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!