পণপ্রথার জন্য দায়ী কে?

in dowry •  2 years ago 

পণপ্রথা, আদি অন্তকাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত একটা সামাজিক ব্যাধি। যদিও বহুলোক তরফে এবং বিভিন্ন কল্যাণমূলক সামাজিক প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে প্রচার করা হয়, "পণ নেব না পণ দেবো না পণ ধরনের সমাজ তুলোবো" ইত্যাদি। কিন্তু আমার প্রশ্ন হল, এই পণপ্রথার জন্য? আমি সামাজিকভাবে অনেক, সমাজকে অনেক পরিবর্তনের জন্য আমার মনে করি বা সিংহভাগ মনে মেয়ের বাবা, ভাইয়ের পরিবারের চেষ্টা করে। কারণ তারা সব মেয়ের জন্য পাত্র 'সুপাত্র বলতে বলতে চাকরিজীবী মালিক, ধনী ঘর, ছেলে যেমন দেখতে দেখতে, ছেলের চরিত্রের মতোই খুঁজে পাওয়া যায় না। ঠিক একটা কথা বলে সোনারংটি বেঁধে বা সোজা পা' আমার প্রশ্ন, যারা চাকরি করে না, তারা ব্যবসা করে না, তারা কি আবার যোগ্য নয়?
পৃথিবীতে বলে রাখি আমি বিয়ে করেছি বিনা পণে এক পয়সাও নেই। কিন্তু যে বাড়িতে আমি সেই বাড়িতেই একটা ছেলে চাকরি করব না। আবার সেই পরিবারের সব শ্রমিক চাকরিজীবী, ধনী উত্তর, বিয়ে। আমরা সাধারন অর্থনীতির ভাষাতে জানি, যে জিনিস সমাজে বা স্বাধীনতা কম থাকে, তার কদর বেশি হয় বাবান। মেয়ের বাড়ির পাশের এই মূল্যবান পাত্রের পক্ষে মূল্য দিয়ে দ্বিধাবোধ না করা।

 এ সম্বন্ধে বেশ ভালোভাবে আলোচনা করতে হবে। হোটেলের নাম উল্লেখ না। কিন্তু আমার কাছে উত্তর জানতে? এক মাস ছেলের ছেলে, একজন কৃষক ভাই বন্ধু (সরকারি চাকরিজীবী) তার মেয়ের সাথে কথা বলে, "এম পাস দেখতে এখন আমার শরীর গরুর ঘাস কাটার উপযুক্ত নয়? 01 বছর 07 পরে ছেলেটা যখন তখন ছেলের ছেলের ছেলের বাবাকে পেলাম ছেলের ছেলের সাথে আমার মেয়ের আমি বলছি। দেখতে গিয়ে কাটোয়াতে, মেয়ে আমার আমার পছন্দ হয়নি মেয়ের বাবা আমাকে বলেছিল, একটা সুপাত্র খুঁজে দিতে আমি তখন মেয়ের বাবাকে বলে, আমার একজন জানাশোনা স্কুলের ছেলে আছে? আমার মেয়ের বিয়ে স্কুলের নেতাদের সাথে দেব না। এই ক্ষেত্রে একটি বিষয়ে মতামত আসে, সমাধানের মেয়ে বাবার কাছে এই তিন শ্রেণির পাত্র ছাড়া অন্য কোন শ্রেণির পাত্র তাদের মেয়ের জন্য উপযুক্ত নয়। অনেক মেয়ের বাবা বা ভাই আমাকে ফোনে রক্ষা করতে বলেছে, আমার মেয়ে বা বোনের জন্য একটা চাকরিজীবী পাত্রবাদ দিও। যা টাকা দেবো। অথচ তারা নিজে কাজ না করে। আমি সমাধানের পরামর্শ দিই, ঐ ই অর্ধেক দিয়ে কোন শিক বেকারের বিয়ে দিয়ে একটা ভালো ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করেন। আপনার পছন্দ হবে সে সমাজের মঙ্গল। এমন অনেক বাড়ি দেখা গেছে, বাড়ির ছেলে বেকার বাড়ির মালিক যে স্বামী চাকরিজীবীর সঙ্গে বিয়ে। আমার পরিচিত একজন শিক্ষক মহাশয় এর এক বছর বিবাহের পর স্ত্রীর সাথে বনিবনা ভোট না। তাই শিক্ষক মহাশয় এর স্ত্রী শিক্ষক মহাশয় থেকে মেয়ে থাকলে তার মতন। খুব অশান্তিতে আছি। বিয়েতে এক পয়সাও নেব না। আমি একটা মেয়ের বাবাকে বলে, বিনা পতনের কথা বলতে। কিন্তু মেয়ের বাবা আমাকে বললেন যে, আপনি আমার স্ত্রীকে ক্ষতিপূরণ দিতে টাকা পাঠাচ্ছেন। নারী ডিভোর্স পাগল হয়ে, মাস্তারমশাই আমাকে বলেন, আমি মাস্তারমশাইকে মেয়ের বাবা উত্তর জানালাম। মাস্তারমই আমাকে ডিভোর্সে দেখালো এবং বললো যে সেখানে আর বিয়ে করব না। কয়েকদিন পর ডি এ কথা ও টাকা পরিশোধের কথা জানাতে, সেই মেয়ের বাবা আমাকে আসতে, ভোর্সের ব্যবস্থা দেন। নগদ 15 টাকা দেব। আমার জানাশোনা আরও এক মামশাই তার স্ত্রীর সাথে বনিবনা না করার জন্য সামনে থাকো। দুই সন্তান আছে, তার সঙ্গে একজন কুমারী মেয়ের পাসও মোটা ভিউয়ে উইল শুধুমাত্র অফিসের জন্য তার পূর্বের স্ত্রীর সঙ্গে ডিভোর্স হয়ে গেছে। এই ধরনের হাজার হাজার হবে।

       প্রেম প্রেম করে যারা বিয়ে করে, অনেক সময় মেয়ের বাড়ি থেকে মানতে চায় না। কারণ ছেলে বেকার। আর চাকরিজীবী ছেলেকে ভালোবেসে বিয়ে করে একই ভাগ মেয়ের বাবা 90। বেকার থেকে বিয়ে করতে চাওয়াটা কি অন্য? বেকার ছেলে, মেয়ের বাবা কে প্রস্তাব, মেয়ে বাবা বলে, তুমি আমার মেয়েকে বিয়ে করতে চাই? জানো? আমার মেয়ে রূপচর্চা করতে কত খরচ হয়? সে কি খায় জানো? তার ইতিহাস কত খরচা আমার হয়? তুমি তোমার কাছে? যাও। আমার মেয়ের চিন্তা ছেড়ে দাও। না হলে ভালো হবে না। আবার দেখতে ছেলে বড়, এক বস্তা টাকা নিয়ে তার পিছনে দৌড়ায়।

   সমাজে যেমন খবর প্রচার হয় 10 জন একটা কথা কথাকে বলে যে তা সত্য মনে হয়। এই ধোঁয়া ধরে বলি, সমাজে যদি কোন বধূ শুশুরবাড়িতে মানিয়ে নিতে না পারে তাহলে অনেক বধূ অভিযোগ করে, শ্বরবাড়ি টাকা বা পবার চাপ প্রয়োগ করতে। আবার কোন কারনে কোন বধূ যদি অঘটন ঘ, তাহলে আপনার আপনার কাছে অভিযোগ করে। যে, শশুরবাড়ির ওপর চাপ দেওয়ার জন্য চাপ দিল এই কথা। অস্বাভাবিক কারণ কেউ বিবাদনা। বা আসলি কারণ এর বিচার হয় না। আবার বিনাপানে বিয়ে ছেলেকে তার শশুরবাড়িতে কদর পায় না। কারণ টাকা না দিয়ে কিনলে তার মূল্য থাকে না বা বিনামূল্যে তালিকা তার কদর থাকে না। আবার মূল্য দিয়ে কিনলে তার কদর ভালো থাকে। মেয়ের ঠাকুরমা (দাদি বা নানি) ঠাকুরদাদা (দাদু বা প্লেয়ার) মজার ছলে। " হা ভাই তোমার কোন অংশ নেই তো? তোমার আগে একবার বিয়ে হয়নি তো? বা তোমার কোন ছেলেপুলে নেই তো?"

     পণ নিয়া সমাজ ব্যাধি, যে মেয়েকে বিয়ে করে ঘরের বউ করবে। বা যে মেয়ে ঘরের বউ মা হবে। তাকে বিয়ে করার জন্য বা টাকা নেওয়ার জন্য, সোনার টাকা নেওয়া হবে, এটা অন্যভাবে। কিন্তু এই অন্যায়টা করছে? অনেক ছেলের বাবা এই সুযোগের সদ্ব্যবহার টা করে। আমার অনেক বেকার ছেলের বিয়ে হয়েছে। যখন ব্যক্তিগতভাবে প্রশ্ন করি বিয়ে করো কেন? তখন তারা আমাকে বলে, আমার মত বেকার ছেলেকে, কে মেয়ে বলে? "ড্যা অফ ওমন" বলে একটা গল্প পড়ে, একটা মেয়ের অনেক শক্তি থাকে। বেকার ছেলের সাথে বিয়ে দেখতে প্রয়োজনের প্রয়োজনে তার বেকার স্বামীকে অনুমতি দিতে অনুরোধ করতে, আপনাকে অনুমতি দিতে।

        ভালোবাসি ছেলেটি চাকরি পায় বলে বলে না, বিয়েনি পয়সা দিয়ে পুলিশ চাকরিজীবীর সঙ্গে। নিয়মিত কাজ কি করা, মন পরে থাকতে থাকতে আর নিজের শরীর বা শরীরটাকে একজন কর্মজীবী ​​বীর কাছে করার জন্য। যা জীবন সাংসারিক কিছু অশান্তি দেখায়। মন থেকে বর্তমান স্বামীকে ভালবাসতে পারে না। যদি কখনো জানা যায়, অনেকগুলো হয়। তখন আর কিছু করতে না হয়।

         দুই ভদ্রলোকও আছে আবার 'পণপ্রথার বিরুদ্ধে' প্রথম ভদ্রলোক, দ্বিতীয় ভদ্রলোক মতামত আমার মেয়ের বিয়ে ঠিক। পরের দিন দ্বিতীয় ভদ্রলোক, সেই বাড়িতে সেই বাড়িতে হাজির, প্রথমজন যা টাকা দিতেছে তার দুগুণ দিয়ে দ্বিতীয়জন নিজের মেয়ের বিয়ে ঠিক করতে আসে। ব্যক্তিগত দুইজনই পণ ' রাষ্ট্রের সম্মানীয় সভ্যতা। আমার আবার প্রশ্ন, পণপ্রথার জন্য আসতে আসতে?

       পাসপোর্টে কথা না বললে সম্পূর্ন অসম্পূর্ণ হতে পারে, একশ ভাগ চাকরিবী ছেলের মধ্যে ৯৫ ভাগ চাকরিজীবী ছেলে বেকার মেয়েকে বিয়ে করে। কোনো সমস্যা হয় না। কিন্তু এক ভাগ চাকরিজীবী মেয়ে 98 ভাগ চাকরিজীবী ছেলেকে বিয়ে করে বিয়ে করতে চাই, তারা যদি বেকার ছেলেদের বিয়ে করত। তাহলে সামাজিক ভার্সাম্য এলাকায় অবস্থান করুন। পপ্রথা ব্যাধিটাও কমতো। আফসোস! এর উত্তর কে করতে।

পরিশেষে একটা কথা না বললেই নয়। বিনা পণে বিয়ে কি হচ্ছে না? তাবে তা ঘোষণা করা হচ্ছে,একেবারে গণ্য, মাইক্রোস্কোপ দেখতে হবে।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!