ডিজিটাল মিডিয়া ও ইন্টারনেটের যুগে বিভিন্ন কোম্পানির আকর্ষণীয় অনলাইন উপস্থিতির কারণে তারা তাদের মার্কেটিং এর ক্ষেত্রেও নানা শৈল্পিক ভাবধারার সাহায্য নিয়ে থাকে তাই গ্রাফিক্স ডিজাইনে চাহিদা বেশ কয়েক বছর ধরে ব্যাপকভাবে বেড়ে রয়েছে বর্তমানে গ্রাফিক্স ডিসাইন শেখার জন্য বেশ একটা ক্রেজ ও যথেষ্ট চাহিদা তৈরি হয়েছে আর আপনার মধ্যে যদি সৃজনশীল আর্টের গুন থেকেও টেকনোলজি সম্পর্কে যদি আপনার ন্যূনতম জ্ঞান থাকে তাহলে আপনি শুরু করতে পারেন গ্রাফিক্স ডিজাইনিং আসলে এই পেশাতে ক্যারিয়ার তৈরি করলে এখান থেকে যথেষ্ট ভালো উপার্জন করা সম্ভব প্রায় সমস্ত দেশেই কমবেশি গ্রাফিক্স ডিজাইনিং এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে তাই আজকে আমাদের এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করব গ্রাফিক্স ডিজাইন কিভাবে শিখবেন এই বিষয় সর্ম্পকে
গ্রাফিক্স ডিজাইন কিভাবে শিখব?
আসলে আমরা প্রতিদিনই আমাদের জীবনের নানান কর্মক্ষেত্রে গ্রাফিক ডিজাইন দেখে থাকি এই ডিজাইনিং এর মধ্যে পড়ে পোস্টার লোগো ম্যাগাজিন বিজ্ঞাপন প্রোডাক্ট প্যাকেজিং কিংবা আরো অনেক কিছু ডিজাইন এটা এমন একটা ইন্ডাস্ট্রি যেটার চাহিদা সব সময় থাকে কারণ ব্রান্ডগুলোর মার্কেটে টিকে থাকার জন্য সেরা মার্কেটিং ও বিজ্ঞাপন করার তাগিদে সর্বদাই আকর্ষণীয় ডিজাইনের ব্যবস্থা করতে হয় তা ব্রান্ডিং রিসোর্স তৈরি করা হোক কিংবা আগামী কোন ইভেন্টের ফ্লোয়ার ডিজাইনিং করাই হোক না কেন পেশাদার গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের চাহিদা সব সময় তুঙ্গে থাকে
ফিগ্রাক্সজাইন শেখার সেরা 7 টি উপায় ডি
চলুন এইবার আর দেরি না করে জানা যাক আমরা কিভাবে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখব যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন ইন্ডাস্ট্রির উপর আপনার আগ্রহ থাকে তাহলে এটা শেখার জন্য আপনি যে পদক্ষেপগুলো নিতে পারেন আপনার ক্যারিয়ারের শুরু করার সময় সেগুলো যত মনে রেখে নিজের যাত্রা শুরু করতে পারবেন তাই আমরা নিচে আলাদা আলাদা করে গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার উপায় গুলো বর্ণনা করলাম
১ ডিজাইনিং এর প্রধান নীতিগুলো শিখুন
গ্রাফিক্স ডিজাইনিং হলো এক ধরনের ভার্চুয়াল কমিউনিকেশন টুল এর মাধ্যমে কোন বার্তা প্রচার করার জন্য টাইপোগ্রাফি গ্রাফিক্স কালার ও ইলাস্ট্রেশনেরব্যবহারকে যুক্ত করা হয় আর যখন কোন যোগাযোগের জন্য অন্তহীন উপায় রয়েছে সেখানে সৃজনশীল অংশটা কার্যকর হতে থাকে এখানে কতগুলো মূল নীতি রয়েছে যা গ্রাফিক ডিজাইনারদের কে অবশ্যই মেনে চলতে হয়
স্পেস
কালার
ব্যালান্স
কনট্রাস্ট
প্রক্সিমিটি
হায়ারার্কি
রিপিটেশন
অ্যালাইনমেন্ট
এই মৌলিক ধারণা গুলি নিশ্চিত করে যে কোন গ্রাফিক্স ডিজাইন সুসংহত, প্রভাবশালীর ও স্পষ্ট হয়ে ওঠে এই নীতিগুলো ছাড়াও টাইপোগ্রাফি ও কালার থিওরির মতো অন্যান্য উপাদান গুলি ও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ অভিজ্ঞরা বলেন যে আপনার কপি অর্থাৎ টেক্সট কিভাবে সাজানো হয়েছে ও তার সাথে মানুষেরা কিভাবে রং উপলব্ধি করে ও কীভাবে তা মেসেজিংকে প্রভাব পড়ে তা নির্ধারণ করে একবার আপনি এই ধারণাগুলো পরিষ্কারভাবে বুঝতে পারলে আপনি নিজেকে গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার জন্য প্রস্তুত করতে পারবেন
2 উপযুক্ত কোর্সগুলো খুঁজুন
ডিজাইন সম্পর্কে স্বাভাবিক জ্ঞান ও প্রতিভা থাকলে যে সবসময় সফলভাবে গ্রাফিক্স ডিজাইনিং করা যায় তা কিন্তু নয় বরং এর জন্য প্রয়োজন প্রশিক্ষণ যোগ্য দক্ষতা আপনার কাছে গ্রাফিক ডিজাইনে ব্যাপারটা মোটামুটি পরিষ্কার হয়ে গেল আপনি এই বিষয়ে একটা কোর্স করে নিতে পারেন একটা সম্পূর্ণ গ্রাফিক্স ডিজাইনিং কোর্স আপনাকে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর ইতিহাস শৃংখলার মধ্যে এর বিভিন্ন উপবিভাগ ডিজাইনিং নীতির পিছনে থাকা মনোবিজ্ঞান ও আপনার প্রয়োজনীয় সরঞ্জামগুলোর ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত শিক্ষা দিতে পারে তাই এখানে আমরা কয়েকটা অনলাইন গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করা যায় এমন কয়েকটি ওয়েবসাইটের তালিকা প্রস্তুত করলাম
Udemy
Coursera
Skillshare
LinkedIn Learning
অনলাইন লার্নিং ওয়েবসাইট থেকে গ্রাফিক্স ডিজাইনিং কোর্স গুলো আপনি না করতে চাইলে প্রথমে ইউটিউব এর গ্রাফিক্স ডিজাইনের টিউটোরিয়াল গুলো থেকেও শিখতে পারেন আর এই টিউটোরিয়াল গুলো আপনাকে বিনামূল্যে ও বটে তবে কোর্সগুলোর মত আপনি ইউটিউবে কোন অধ্যাপকের সাহায্য পাবেন না এছাড়াও আপনি ইউটিউব থেকে যা শিখছেন তা অনুসরণ করার জন্য আপনাকে সম্ভবত আপনার নিজের হোমিও অর্কের ব্যবস্থা নিজেকেই করতে হবে তবে এখন কোন কোর্স এর পিছনে খরচ না করতে চাইলে ইউটিউব থেকে শেখা শুরু করতে পারেন
৩ ডিজাইন প্রোগ্রাম গুলো রপ্ত করুন
এখনকার সময় গ্রাফিক্স ডিজাইন করার জন্য যে সামঞ্জস্য গুলো ব্যবহার করা হয় সেগুলো শেখাটা একান্তই গুরুত্বপূর্ণ একজন ডিজাইনার হিসাবে আপনাকে অ্যাডোব ক্রিয়েটিভ ক্লাউড (ইলাস্ট্রেটর ইনডিজাইন ফটোশপ) ও লোগো পোস্টার কিংবা বাইরের ডিজাইন সবকিছু তৈরি করতে এবং স্ট্রাকচার মূল বিষয়গুলো শিখতে হবে প্রয়োজনীয় ডিজাইন প্রোগ্রামগুলো আয়ত্ত করার মাধ্যমে আপনি সহজেই আপনার ক্লায়েন্টদের সাথে ডিল করতে পারবেন
নিম্নলিখিত সেরা চারটি ডিজাইন প্রোগ্রাম হল
✔ Adobe Illustrator:
এই ভেক্টর ভিত্তিক প্রোগ্রামটির সাহায্য পেন টুল ব্যবহার করে স্ট্রাকচার তৈরি করাও আঁকা যায় এই টুলটি আপনাকে লোগো আইকন ও ইলাস্ট্রেশনের এর মত বিস্তৃত নেটওয়ার্ক তৈরি করে দেয় এছাড়াও এখানে প্রতিটি গ্রাফিক রিপ রিপ্রোডিউস প্রডিউস করা যায় এমন ভেক্টর হওয়ার জন্য প্রতিটা স্ট্রাকচার কে যেকোনো আকারে প্রসারিত করা হয়
✔ Adobe InDesign:
এই লে-আউট টুলটি ডিজিটাল ও প্রিন্ট উপায়ে মাধ্যমের জন্য ব্যবহার করা যায় এই ফটোষপ ও ইলেকট্রনের ছাত্র একত্রিত ভাবে কাজ করে ইন্ডাস্ট্রি অনুযায়ী এটা হল মাল্টিপেল ডক্যুমেন্টস,মাস্টার পেজ ও প্যারাগ্রাফ মিস্টার তৈরি করার জন্য একটা দারুন প্রোগ্রাম এটি ম্যাগাজিন ব্রোশিওর ও আরো নানা ধরনের পৃন্ট ডিজাইনিং করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে
✔ Adobe Photoshop:
এটা হল এমন একটা জনপ্রিয় প্রোগ্রাম যা ডিজাইনার ডেভলপার ও ফটোগ্রাফাররা হামেশাই ব্যবহার করে থাকেন এই প্রোগ্রামটির উদ্দেশ্য হলো ইমেজ মানিপুলেশন রিটাচিং, ইমেজ এডিটিং এবং কম্পোজিশন তৈরি করতে সাহায্য করা
✔ Sketch:
এটা হল ডিজিটাল ডিজাইনারদের জন্য আদর্শ একটি টুল এই প্রোগ্রামটি বেসিক ইমেজ এফেক্টর সাথে ভেক্টরকে একত্রিত করা যে কারণে এটি অ্যাপ ও ওয়েবসাইট ডিজাইন করার জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে
৪ সমসাময়িক ডিজাইনারদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করুন
আপনার কোর্সগুলো থেকে আপনি অবশ্যই শিখবেন কিন্তু এই সময়ে বর্তমানে এই ফিল্ডে কাজ করছেন এমন ডিজাইনের দের সাথে পরামর্শ করাটাও গুরুত্বপূর্ণ এই আলোচনাগুলো আপনাকে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে কাজ করতে জ্ঞান পেতে ও সফল হতে সাহায্য করতে পারেFacebook ও LinkedIn এর মতো সামাজিক নেটওয়ার্কে আপনি বিভিন্ন গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের কম্যুনিটিতে যুক্ত হতে পারেন বর্তমানে এমন প্রচুর ডিজাইনিং কমিউনিটি ও গ্রুপ খুঁজে পাবেন যারা নানান ডিজাইন সম্পর্কিত তথ্য ও সুযোগগুলো ভাগ করে নেন আপনি আপনার কাছাকাছি ডিজাইনারদের খুঁজে পেতে MeetUp এর মত সাইট গুলো ব্যবহার করতে পারেন গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে আপনার দক্ষতা বিকাশের সাথে সাথে বিভিন্ন কমিউনিটির পরামর্শ ও সাপোর্ট নিতে পারেন
৫ প্রাক্টিস চালিয়ে যান
নতুন কিছু শিখতে গেলে অনুশীলন চালিয়ে যাওয়াটা সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান বাড়ানোর ক্ষেত্রে যথেষ্ট নয় গরম আপনাকে এই দক্ষতা ব্যবহার করে বাস্তবে প্রমাণ করাটাও শিখতে হবে এমনকি বাস্তবে গ্রাফিক্স ডিজাইন এ কিভাবে কাজ করে তাও শিখতে হবে সুতরাং ডিজাইনের নীতিগুলো বোঝার পর ও বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে শেখার পর আপনাকে নিজের অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে আপনি অনলাইনে গ্রাফিক ডিজাইন এক্সসাইজের অনুসন্ধান করা শুরু করতে পারেন যেমন বিভিন্ন অনলাইন টুলের সাহায্যে আপনি নিজের টাইপোগ্রাফি স্কিল পরীক্ষা করতে পারেন আপনি ডিজাইন প্রম্পটের কাজ খুঁজে পেতে বিভিন্ন সাইট গুলো ব্যবহার করতে পারেন তাদের ব্রান্ডিং মার্কেটিং ও ইউসার এক্সপেরিয়েন্স অভিজ্ঞতার মতো বিভিন্ন বিভাগে প্রম্পট করেছে একবার আপনি আপনার দক্ষতার প্রতি আত্মবিশ্বাসি বোধ করলে আপনি নিজের একটা ডিজাইন প্রজেক্ট শুরু করার কথা ভেবে দেখতে পারেন আসলে নানান উপায় আপনাকে গ্রাফিক ডিজাইনিং এর বাস্তব অভিজ্ঞতা লাভ করতে হবে
6 ক্রিয়েটিভ ক্যারিয়ারগুলো অনুসন্ধান করুন
গ্রাফিক ডিজাইন শিখলে আপনি ডিজাইনের ইন্ডাস্ট্রিতে আপনার পেশাদার ক্যারিয়ারের শুরু করতে পারেন এখানে আমরা নিম্নলিখিত কয়েকটি পেশার কথা উল্লেখ করলাম
ব্র্যান্ডিং ভার্চুয়াল আইডেন্টিটি ডিজাইনার
যে কোন ব্যক্তি স্টার্টঅ্যাপ ছোট কম্পানী বা প্রতিটা ব্যবসায়ী বলার মত অনন্য গল্প রয়েছে একজন ডিজাইনার হিসেবে এখানে আপনাকে প্রান্তিকে প্রাণবন্ত করতে ব্রান্ডের পরিচয় কে বিকাশিত করতে হয়
বিজ্ঞাপন ও মার্কেটিং ডিজাইনার
এই ধরনের ডিজাইনিং এর ক্ষেত্রে আপনাকে কোন পন্য বা পরিষেবার বিজ্ঞাপন অর্থাৎ বিলবোর্ড-পোস্টার সোশ্যাল মিডিয়া বিজ্ঞাপন ও ইউটিউব বিজ্ঞাপনগুলো ডিজাইন করতে হয় কোন নির্দিষ্ট জনসংখ্যাকে লক্ষ্য করে
ডিজিটাল ডিজাইনার
ডিজিটাল ডিজাইনিং এর ক্ষেত্রে আপনাকে বিভিন্ন ডিজিটাল স্কিনের জন্য ডিজাইন তৈরি করতে হয় ওয়েবসাইটের জন্য ইউজার ইন্টারফেস অ্যাপস ও আরো নানান ডিজিটাল মাধ্যমে ডিজাইনিং সমস্ত বিষয়গুলি বোঝায় একজন ডিজিটাল ডিজাইনার হিসাবে আপনাকে ডিজিটাল অভিজ্ঞতার জন্য সমস্ত ভার্চুয়াল উপাদান নিয়ে কাজ করতে হয় আপনার ডিজাইনের উপর ভিত্তি করেই ডেভলপারের ফাইনাল প্রডাক্ট কে প্রাণবন্ত করতে কোড করেন
প্রাইভেট ডিজাইনার
একজন প্রাইভেট ডিজাইনার হিসেবে আপনাকে প্রোডাক্টের সম্পূর্ণ ডিজাইন প্রক্রিয়া অংশ হিসেবে কিংবা কোন নির্দিষ্ট একটা ভূমিকায় কাজ করতে হয় আপনি এখানে একজন ইন্টার এপসন ডিজাইনার গ্রাফিক কিংবা ভার্চুয়াল ডিজাইনার ও আরো নানান পোস্টে কাজ করতে পারেন
এডিটোরিয়াল ডিজাইনার
এখানে আপনাকে ম্যাগাজিন বা বইয়ের ডিজাইনের জুতা কাভার লে-আউট কিংবা গ্রাফিক্স তৈরি করতে হয়
প্যাকেজিং ডিজাইনার
কোন নতুন ব্রান্ড এর জন্য প্যাকেজিং তৈরি করে কিংবা পুরনো প্যাকেজিং কে পুনরায় ডিজাইন করার মাধ্যমে মার্কেটে ব্রান্ডের দৃশ্যমানতা বৃদ্ধিতে করতে সাহায্য করে থাকেন একজন প্যাকেজিং ডিজাইন
টাইপফেস ডিজাইনার
টাইপফেস ডিজাইনারদের টাইপোগ্রাফির জ্ঞান থাকা একান্ত জরুরী টাইপোগ্রাফি হল ভার্চুয়াল যোগাযোগের একটা গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ আর তাই প্রোগ্রামাররা প্রফাইল ইন ওয়াড ডিজাইন তাদের পেশাদারী ডিজাইনিং এর কাজে ব্যবহার করে থাকেন
হিউম্যান সেন্টার ডিজাইন
ইতিবাচক প্রভাব এর জন্য ও বিশ্বকে একটা ভালো জায়গা তে পরিণত করার জন্য হিউম্যান সেন্টার ডিজাইন বিভাগগুলো সামাজিক পরিবর্তনের অংশ হিসেবে এই ধরনের কাজ করে
ফ্রিল্যান্সার
তবে আপনি স্বাধীনভাবে প্রজেক্টর ভিত্তিতে ফ্রিল্যান্সিং গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে পারেন একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনাকে স্বনির্ভর হয়ে কনটেন্ট খুঁজে একই কাজ সম্পন্ন করতে হয় এখানে আপনাকে আপনার নিজস্ব ব্রান্ড তৈরি করতে হয় যে কারনে এখানে স্বাধীনভাবে আপনাকে নিজের রোজগারের পথ করে নিতে হয়