পি্রয় ভাই/ বোন এস্টেমিটে ভালো করতে চাইলে জাস্ট ১ মিনিট সময় দিন এই লেখা গুলো পরে।
আমি প্রায় সব পোস্টেই বলে থাকি নিজেদের মধ্যে সম্পর্ক আরও ভালো করার জন্য. এবং এটি খুব গুরুত্ব পূর্ন মনে করছি কারন আমরা বাঙালীরা আমাদের হেল্প না করলে আর কে করবে বলেন? কোন বিদেশী অবশ্যইনা…….সুতারং সবাই সবাইকে বেশী বেশী ভোট দেবো সে হোক পোস্টে হোক কমেন্টে.. আর আপনাকে কে কে ভোট দিয়েছে ফলো করেছে সাথে কেকে কমেন্ট করেছে একটু পর পর দেখুন.আর আপনিও তাই তাই করুন যা তিনি করছে.. তবেই আমরা খুব ভালো করবো.. ধন্যবাদ
বিয়ে ঠিক হয়ে গিয়েছে। কিন্তু খুশির এ আয়োজনে অনেক বড় একটি দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বিয়ের খরচ খরচা। পরিবার-পরিজন, বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন—কেউই এ দুশ্চিন্তা দূর করতে এগিয়ে আসছে না বা আসতে পারছে না বা হতে পারে আপনিও তাতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন না। তাহলে বিয়ের আয়োজনে কি কাটছাঁট করবেন? টাকার অভাবে বিয়ে পিছিয়ে দিবেন? হয়তো আপনার ভাগ্য এতটা সুপ্রসন্ন নয় যে টাকা ভূতে জুগিয়ে দিবে। এমন হলে সাহস করে পা বাড়াতে পারেন ‘বিয়ের ঋণের’ পথে। বিয়ে-সংক্রান্ত প্রয়োজন মিটাতে দেশের বেশ কয়েকটি বেসরকারি ব্যাংক ‘বিয়ে ঋণ’ চালু করেছে।
https://l.facebook.com/l.php?u=http%3A%2F%2Fchikitsha24.com%2F2409&h=ATMVn-RQt8397Pizw8E6j7BGfpgvLYCbIVyJOVsRM0dHuPe_d5Zv22hcOWUBMyAt0t2NyM2BHumOx7twMo-QRFRWEGS14eatyUcq1Fvj-LkUma1YII4wHvgcPZLFIe0ftQoJ4nM-zcn1FmdlKuzGt6sDKGC9Uzjub1NqMir7U3N6zxrImSMAd6d_zOJFgjDSiP1FsWmeiCqApmnHat24718Du8Z7o1FL20pYVWfXUIDOLaFz2DpQyvu8gReLHojNc8KELyiDrwPKGrQdTl5nLpYOVGEqG1uHPM9u8JA
বিয়ের জন্যও ঋণ! খবরটা শুনে নিশ্চেই চিন্তায় পরে গেলেন? এ আবার কেমন কথা, বিয়ে করবো আমি আর টাকা দিবে ব্যাংক! ঘটনা সত্যি। তাহলে এবার জেনে নিন কারা দিচ্ছে এ ঋণ।
প্রাইম ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, আইএফআইসি ব্যাংক, এইচএসবিসি ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, সিটি ব্যাংক।
প্রাইম ব্যাংক: প্রাইম ব্যাংকের বর্ণনা অনুযায়ী, সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বেসরকারি সংস্থা, বিদেশি সংস্থা এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানের চাকুরিজীবী, ব্যবসায়ী, বাড়ির মালিক—সবার জন্য ‘বিয়ের ঋণের’ ব্যবস্থা রয়েছে। ১৫ হাজার থেকে ৩৫ হাজার টাকা মাসিক আয় বা বেতনের যে কেউ এ ঋণ নিতে পারবেন। প্রাইম ব্যাংক গ্রাহক-ভেদে এ ঋণের পরিমাণ সর্বনিম্ন ৫০ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত এই ঋণ দিচ্ছে। এই ঋণ মাসিক কিস্তিতে পরিশোধযোগ্য যার মেয়াদ সর্বোচ্চ পাঁচ বছর। ঋণের বার্ষিক সুদের হার ১২% থেকে ১৫%।
ব্যাংক এশিয়া: এই ব্যাংকের বিয়ের জন্য সরাসরি কোনো ঋণ-সুবিধা নেই। কিন্তু ব্যক্তিগত ঋণের আওতায় ঋণ নিয়ে তা বিয়ের খরচ হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। ব্যাংকটি সর্বনিম্ন ৫০ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দিচ্ছে। ১৫ হাজার টাকা মাসিক আয়ের বিভিন্ন পেশাজীবীদের এ ঋণ দেওয়া হয় থাকে যার বার্ষিক সুদের হার (১২-১৫)%।
আইএফআইসি ব্যাংক: এই ব্যাংকটিও গ্রাহক-ভেদে সর্বোচ্চ তিন লাখ টাকা পর্যন্ত ‘বিয়ের ঋণ’ দিয়ে থাকে। এর ঋণের মেয়াদ সর্বনিম্ন এক থেকে সর্বোচ্চ তিন বছর পর্যন্ত। বার্ষিক সুদের হার সাড়ে ১৬ শতাংশ।
ট্রাস্ট ব্যাংক: ব্যাংকটি ব্যক্তিগত ঋণের আওতায় বিয়ের ঋণ-সুবিধা দেয়। তবে ‘বিয়ের ঋণ’ নামে সরাসরি কোনো ঋণ পণ্য নেই। বিয়ের ঋণ যদি অভিভাবক নিতে চান, তবে তাঁর বয়স ২৫ থেকে ৬০ বছর এবং যিনি বিয়ে করবেন তিনি যদি নিজেই আবেদনকারী হন, তাহলে তাঁর বয়স ২৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে হতে হবে। গ্রাহকের চাহিদা-ভেদে সর্বনিম্ন ৫০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকার ঋণ দেয় এই ব্যাংক। (১-৫) বছর মেয়াদি এর ঋণের সুদের হার দুই ধরনের। সরকারি চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ১৫ হাজার টাকা ও বেসরকারি চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ৩০ হাজার টাকা মাসিক বেতনের ব্যক্তিদের এ ঋণ-সুবিধা দেওয়া হয়। চাকরিজীবীদের জন্য যে ঋণ-সুবিধা দেওয়া হয়, তার বার্ষিক সুদের হার ১৪.৫%। আর ব্যবসায়ীসহ অন্যদের ক্ষেত্রে এই ঋণের বার্ষিক সুদের হার ১৬.৫%।
এইচএসবিসি ব্যাংক: এই ব্যাংকের ঋণ পেতে চাকরিজীবী হলে তাঁর আয় কমপক্ষে ৪০ হাজার টাকা এবং ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে আয়ের প্রমাণসাপেক্ষে কমপক্ষে ৫০ হাজার টাকা হতে হবে। যদি আবেদনকারী অটো পে অথবা সেপস গ্রাহক হন, তবে মাসিক আয় ১৫ হাজার টাকা হতে হবে। আবেদনকারীর বয়স ২৩ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে হতে হবে। আবেদনকারী অটো পে গ্রাহক হয়ে থাকলে, তবে মাসিক আয়ের ৬(ছয়) গুণ এবং সেপস গ্রাহক হয়ে থাকলে, মাসিক আয়ের ১০ গুণ পর্যন্ত ঋণ নেওয়া যাবে। বার্ষিক সুদের হার ১৯%। প্রতিটি ঋণই মাসিক কিস্তিতে চার বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে হয়। কোনো ব্যক্তিগত গ্যারান্টার বা নগদ জামানতের প্রয়োজন হয় না।
valoi
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
thanks bro
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Hi! I am a robot. I just upvoted you! I found similar content that readers might be interested in:
https://www.youtube.com/watch?v=AQWEHhYJ9xA
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Bah what a post
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit