অনুসন্ধান
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু সবাই কেমন আছেন। আশা করি সকলে ভালো আছেন ।আলহামদুলিল্লাহ আল আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু সবাই কেমন আছেন। আশা করি সকলে ভালো আছেন ।আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমত এবং আপনাদের দোয়ায় আমিও অনেক ভালো আছি । আজকে আমি একটি ঘটনা বর্ণনা করবো ঘটনাটি খুবই বেদনাদায়ক।
তো একজন লোক বিদেশ থেকে আসে ।আসার পরে সে গ্রাম গঞ্জে ঘুরে অনেক ফটো তুলে প্রকৃতির ফটো। সে মূলত একটি টিভি চ্যানেলে কাজ করতো। সে বিভিন্ন প্রকারের ছবি তুলতো ,কোন গ্রামে গিয়ে কোন শহরে গিয়ে সেগুলোর ছবি তুলে একটা ডকুমেন্টারি বানাইতে এবং সেটা টিভিতে প্রচার করতো।
ঐ লোকটি একটি গ্রামে আসলো ,আসার পরে সে বসে বসে নাস্তা করতেছিল ,ওই সময় গ্রামের একজন শিক্ষক লোকটির কাছে আসলো এবং বলল আপনি কে? আপনাকে চিনতে পারলাম না ,আপনি কোথায় থেকে আসছেন অনেক প্রশ্ন করলো ?লোকটি বলল আমি বিদেশ থেকে এসেছি প্রকৃতি সম্পর্কে একটি ডকুমেন্টারি বানাচ্ছি ।তো হেডমাস্টার বলল যে এখন তো গ্রামে কোন ভালো প্রকৃতি নেই আপনি কি ডকুমেন্টারি বানাবেন? তো এই কথা বলল তারপর স্যার বলল যে আমি কি আপনার পাশে একটু বসতে পারি তখন লোকটি বলল অবশ্যই ।তারপর লোকটি বসলো এবং সে ওই লোকটি হেডমাস্টার কে বিস্কুট নাস্তা করতে দিল।
কিছুক্ষণ পর একটি পিচ্চি আসে এবং স্যার বসে আছে দেখে স্যারকে সালাম দেয় ।এবং মেয়েটির ডান হাতে একটি কিছু ছিল এজন্য সে বাম হাত ধরে সালাম দেয় ।তখন স্যার বলে বাম হাত তুলে কেন সালাম দিলে ।তারপর বলে কান ধরে উঠবস কর তারপর পিচ্চি মেয়েটি কান ধরে উঠবস করে। তারপর স্যার বলে এই ভাবেই কান ধরে বাড়িতে যাবি ।তো মেয়েটি এভাবেই কান ধরে বাড়ির দিকে যাইতেছিল তখন ওই ক্যামেরাম্যান ওই ফটোগ্রাফার ক্যামেরা নিয়ে পিছন পিছন গেল এই সুন্দর দৃশ্য ধারণ করার জন্য ।এখানে সুন্দর দৃশ্য বলতে বুঝায় যে শিক্ষক যা বলেন তাই ছাত্ররা শুনতেছে।
এভাবে মেয়েটির পিছনে যাইতে যাইতে মেয়েটির বাড়িতে যায় ।তারপর বাড়িতে গিয়ে মেয়েটি কান ছেড়ে দেয় এবং ঘরে যায় ।কিছুক্ষণ পর মেয়েটির মা বের হয় এবং তাকে বলে যে এ মেয়েটি আপনার কি হয় তখন মেয়েটির মা বলে আমি তার আম্মা হই। তখন বলল তার আব্বু কোথায় তখন মেয়েটির আম্মু বলল যে তার আম্মু অনেক আগে মারা গিয়েছে।
তারপরে লোকটি যে জায়গায় তাবু টানিয়ে থাকতে ছিল সেখানে একটি পাগল আসে। তার নাকি শরীর গরম হলেই সে শরীরের কাপড়চোপড় খুলে পানিতে গিয়ে ডুব দিত তো। ওই পাগলটি আসে এবং তাকে বলে যে আপনি এখানে আসছেন আর আপনি কি পাগল ।মানে ওই পাগলে অন্য লোককে সে পাগল মনে করে ।ওই পাগল লোকটি তার সাথে নাস্তা করে এবং তার সাথে রাত্রি যাপন করে।
তো পিচ্চি মেয়েটা আরেকদিন আসে এবং তাকে বলে যে তোমার আব্বু কি করে মারা গেছে ?তখন মেয়েটি বলে আপনি আমাকে আপনার কাঁধে নিয়ে চলেন দেখাবো আমার আব্বু কোথায় মারা গিয়েছে। তারপর ওই লোকটি মেয়েটিকে কাঁধে করে নিয়ে আসে এবং একটি গাছ তলায় আসলে মেয়েটি বলে দাঁড়ান এই গাছেই আমার আব্বু ফাঁসি দিয়ে মারা গেছে।
কিসের জন্য মারা গেছে এটা কেউ বলতে পারেনা। তো লোকটি অনেক খোঁজ করতেছিল তার আব্বু কিভাবে মারা গেছে ।অনেক লোককে জিজ্ঞেস করে কেউ বলতে পারেনা ।অবশেষে গ্রামের চেয়ারম্যান ওই ফটোগ্রাফার কে বলল যে আপনি গ্রামে ওই মেয়েটির আব্বু কিভাবে মারা গেছে তা অনুসন্ধান করতেছেন? তখন লোকটি বলল হ্যাঁ. আমি অনুসন্ধান করতেছি ।তারপর চেয়ারম্যান সাহেব বলল যে ?আমি একদিন পতিতালয়ে যাই সেখানে ওই মেয়েটির আব্বুকে দেখতে পাই তখন আমি মেয়েটির আব্বুকে বলি,এত সুন্দর বউ থাকতে তুমি কেন পতিতালয়ে আসছো? এ কথা বলার পর এখান থেকে চলে আসে এবং চেয়ারম্যান সাহেব যদি বাড়িতে সবকিছু বলে দেয় এজন্য লোকটি গাছে দড়ি দিয়ে মারা যায়। আর গল্পটা এখানে শেষ হয়ে যায়।
তো একজন লোক বিদেশ থেকে আসে ।আসার পরে সে গ্রাম গঞ্জে ঘুরে অনেক ফটো তুলে প্রকৃতির ফটো। সে মূলত একটি টিভি চ্যানেলে কাজ করতো। সে বিভিন্ন প্রকারের ছবি তুলতো ,কোন গ্রামে গিয়ে কোন শহরে গিয়ে সেগুলোর ছবি তুলে একটা ডকুমেন্টারি বানাইতে এবং সেটা টিভিতে প্রচার করতো।
ঐ লোকটি একটি গ্রামে আসলো ,আসার পরে সে বসে বসে নাস্তা করতেছিল ,ওই সময় গ্রামের একজন শিক্ষক লোকটির কাছে আসলো এবং বলল আপনি কে? আপনাকে চিনতে পারলাম না ,আপনি কোথায় থেকে আসছেন অনেক প্রশ্ন করলো ?লোকটি বলল আমি বিদেশ থেকে এসেছি প্রকৃতি সম্পর্কে একটি ডকুমেন্টারি বানাচ্ছি ।তো হেডমাস্টার বলল যে এখন তো গ্রামে কোন ভালো প্রকৃতি নেই আপনি কি ডকুমেন্টারি বানাবেন? তো এই কথা বলল তারপর স্যার বলল যে আমি কি আপনার পাশে একটু বসতে পারি তখন লোকটি বলল অবশ্যই ।তারপর লোকটি বসলো এবং সে ওই লোকটি হেডমাস্টার কে বিস্কুট নাস্তা করতে দিল।
কিছুক্ষণ পর একটি পিচ্চি আসে এবং স্যার বসে আছে দেখে স্যারকে সালাম দেয় ।এবং মেয়েটির ডান হাতে একটি কিছু ছিল এজন্য সে বাম হাত ধরে সালাম দেয় ।তখন স্যার বলে বাম হাত তুলে কেন সালাম দিলে ।তারপর বলে কান ধরে উঠবস কর তারপর পিচ্চি মেয়েটি কান ধরে উঠবস করে। তারপর স্যার বলে এই ভাবেই কান ধরে বাড়িতে যাবি ।তো মেয়েটি এভাবেই কান ধরে বাড়ির দিকে যাইতেছিল তখন ওই ক্যামেরাম্যান ওই ফটোগ্রাফার ক্যামেরা নিয়ে পিছন পিছন গেল এই সুন্দর দৃশ্য ধারণ করার জন্য ।এখানে সুন্দর দৃশ্য বলতে বুঝায় যে শিক্ষক যা বলেন তাই ছাত্ররা শুনতেছে।
এভাবে মেয়েটির পিছনে যাইতে যাইতে মেয়েটির বাড়িতে যায় ।তারপর বাড়িতে গিয়ে মেয়েটি কান ছেড়ে দেয় এবং ঘরে যায় ।কিছুক্ষণ পর মেয়েটির মা বের হয় এবং তাকে বলে যে এ মেয়েটি আপনার কি হয় তখন মেয়েটির মা বলে আমি তার আম্মা হই। তখন বলল তার আব্বু কোথায় তখন মেয়েটির আম্মু বলল যে তার আম্মু অনেক আগে মারা গিয়েছে।
তারপরে লোকটি যে জায়গায় তাবু টানিয়ে থাকতে ছিল সেখানে একটি পাগল আসে। তার নাকি শরীর গরম হলেই সে শরীরের কাপড়চোপড় খুলে পানিতে গিয়ে ডুব দিত তো। ওই পাগলটি আসে এবং তাকে বলে যে আপনি এখানে আসছেন আর আপনি কি পাগল ।মানে ওই পাগলে অন্য লোককে সে পাগল মনে করে ।ওই পাগল লোকটি তার সাথে নাস্তা করে এবং তার সাথে রাত্রি যাপন করে।
তো পিচ্চি মেয়েটা আরেকদিন আসে এবং তাকে বলে যে তোমার আব্বু কি করে মারা গেছে ?তখন মেয়েটি বলে আপনি আমাকে আপনার কাঁধে নিয়ে চলেন দেখাবো আমার আব্বু কোথায় মারা গিয়েছে। তারপর ওই লোকটি মেয়েটিকে কাঁধে করে নিয়ে আসে এবং একটি গাছ তলায় আসলে মেয়েটি বলে দাঁড়ান এই গাছেই আমার আব্বু ফাঁসি দিয়ে মারা গেছে।
কিসের জন্য মারা গেছে এটা কেউ বলতে পারেনা। তো লোকটি অনেক খোঁজ করতেছিল তার আব্বু কিভাবে মারা গেছে ।অনেক লোককে জিজ্ঞেস করে কেউ বলতে পারেনা ।অবশেষে গ্রামের চেয়ারম্যান ওই ফটোগ্রাফার কে বলল যে আপনি গ্রামে ওই মেয়েটির আব্বু কিভাবে মারা গেছে তা অনুসন্ধান করতেছেন? তখন লোকটি বলল হ্যাঁ. আমি অনুসন্ধান করতেছি ।তারপর চেয়ারম্যান সাহেব বলল যে ?আমি একদিন পতিতালয়ে যাই সেখানে ওই মেয়েটির আব্বুকে দেখতে পাই তখন আমি মেয়েটির আব্বুকে বলি,এত সুন্দর বউ থাকতে তুমি কেন পতিতালয়ে আসছো? এ কথা বলার পর এখান থেকে চলে আসে এবং চেয়ারম্যান সাহেব যদি বাড়িতে সবকিছু বলে দেয় এজন্য লোকটি গাছে দড়ি দিয়ে মারা যায়। আর গল্পটা এখানে শেষ হয়ে যায়।
অনুসন্ধান নিয়ে আপনি অনেক সুন্দর একটা পোস্ট শেয়ার করেছেন, বিশেষত সাংবাদিকরা কোন ঘটনা সত্যতা যাচাইয়ের জন্য বিভিন্ন অনুসন্ধান করে থাকে, অনেক সময় গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা অনুসন্ধানের জন্য বিভিন্ন রূপ ধারণ করে, ধন্যবাদ সুন্দর পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার পোস্টটা আমার খুবই ভালো লেগেছে। তাহলে আমরা সব কিছুই সহজে পাইনা আমাদের কিছু বিষয়ে অনুসন্ধান করে বের করতে হয়। কিছু জানার ইচ্ছা থাকলে আমাদের সেই বিষয় নিয়ে কিছু সময় ব্যয় করতে হয়। আপনার সুন্দর লেখাটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার গল্পটি গভীর বেদনাদায়ক এবং চিন্তার উদ্রেককারী। জীবন কখনো কখনো অনেক কঠিন পরিস্থিতিতে নিয়ে যায়, যেখানে মানুষ মানসিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে। গল্পের মেয়েটির আব্বুর মৃত্যুর কারণ যে সামাজিক লজ্জা ও মানসিক চাপে ঘটেছিল, তা আমাদের সমাজের বাস্তবতাকে আরও স্পষ্টভাবে তুলে ধরে। আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুন এবং সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit