হঠাৎ করেই পার্কে যাওয়ার পরিকল্পনা।

in hive-120823 •  3 months ago  (edited)

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।

1718813894880.jpg

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। কেমন আছেন বন্ধুরা আশা করি ভালো আছেন সুস্থ আছেন আমি আপনাদের দোয়ায় এবং আল্লাহর রহমতে ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ।

আজকে আপনাদের সাথে নতুন একটি বিষয় নিয়ে হাজির হতে পেয়ে নিজেকে অনেক সৌভাগ্যবান ব্যক্তি মনে করছি। বিষয়টি হলো হঠাৎ করে পার্কে যাওয়ার পরিকল্পনা। চলেন কথা না বাড়ি শুরু করা যাক।

আজকে সকাল বেলা সব কাজ করে এবং সকালে খাবার খেয়ে যখন কাকিদের বাড়িতে যাই তখন সবাইকে কল করে আসতে বলি একসাথে এক রুমে বসে আড্ডা দেওয়ার জন্য কেননা বাহিরে বৃষ্টি পড়তে ছিল তাই রুমে আমরা সবাই আড্ডা দেই।

এই ঈদে মধ্যে কোথাও যাওয়া হয়েছিল না তাই হঠাৎ করে ফুপির মাথায় একটা প্লেন আসে যে ঘুরতে যাবে প্রথমত আমরা বৃষ্টির কারণে রাজি হয়েছিলাম না বৃষ্টির মধ্যে কোথায় ঘুরতে যাব।

যদিও বের হই এখন ঈদের টাইম তাই ভাড়া ডাবল শুধু টাকা অপচয় হবে ঘুরাঘুরি কিছুই হবে না তাই আমি রাজি হলাম না, কিছুক্ষণ পরে দেখি বৃষ্টি কমে গেছে।।

চাচাতো বোন ভাই সবাই রাজি হয়ে গেছে তো সবাই গেলে এখন আমার তো যাওয়াই লাগবে তাই আমিও তাদের সাথে রাজি হয়ে গেলাম ১১ঃ০০ টার দিকে মেয়েরা যাই রেডি হইতে। ১১:৩০ খোঁজখবর নিতে যাই কোন পর্যন্ত রেডি হয়েছে।

গিয়ে দেখি এখনো ফ্রেশও হয় নাই ।তাই তাদেরকে রেডি হতে বলি এবং একটি নির্দিষ্ট সময় দিয়ে দেয় যে এই টাইমের মধ্যেই যদি রেডি হতে পারো তাহলে যাব, আর যদি রেডি না হতে পারো তাহলে যাব না।

আমরা যারা ছেলেরা আছি তারা রেডি হয়ে বসে আছি কিন্তু মেয়েদের বাড়ি থেকে বের হওয়ার কোন খবরই নেই।
আবার গিয়ে ওদেরকে ধমক দিয়ে তাড়াতাড়ি রেডি করে বের করি মেয়ে মানুষে রেডি হতে গিয়ে এত সময় নষ্ট হয় বলার বাইরে।

IMG20240619125525.jpg

IMG20240619125417.jpg

দুইটার দিকে সবাই বাড়ি থেকে পার্কে যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা দেই। আমাদের এলাকাতেই তিন থেকে চারটা পার্ক আছে কোন পার্কে যাব তা নিয়ে এখনো কোন ডিসিশন হয় নাই।

বাজারে এসে যে পার্কে সময় বেশি কাটবে এবং ভালো লাগবে সেটাই যাব। সব থেকে বড় পার্ক আমাদের এলাকাতেই ড্রিম ওয়ার্ল্ড পার্ক বা পিকনিক রিসোর্ট।

IMG20240619132133.jpg

IMG20240619132000.jpg

ওই পার্কে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ছোট ছোট বাচ্চারাও যাবে তাই আমার সাথে নিয়ে নিলাম বাজার থেকে অটো রিজার্ভ করে ড্রিম ওয়ার্ল্ড পার্কে পৌছালাম।

IMG20240619134526.jpg

IMG20240619134420.jpg

পার্কে গেটে গিয়ে ফুপির হাসবেন্ডের ওইখানকার ম্যানেজারের সাথে ভালো সম্পর্ক তাই উনাকে বলেই ম্যানেজারকে বলতে বলি এবং উনি কথা বলে এবং রেফারেন্সে আমরা পার্কের ভিতরে ঢুকে যাই।

IMG20240619134711.jpg

IMG20240619135311.jpg

ভিতরে ঢুকে অনেক সুন্দর পার্ক এর আগেও ঢুকেছি কিন্তু যখন শুরু থেকে হয়েছিল এখন প্রায় এক বছর পর ঢুকলাম। অনেক ভালো লাগলো এবং সবুজ গাছপালা স্ট্যাচু ছিল অনেকগুলা এগুলা দেখে খুবই ভালো লাগলো।

1718812046705.jpg

পার্ক টা বিশাল বড় পার্কটা শেষ করতে প্রায় 6 থেকে 7 ঘন্টা সময় লাগবে। প্রায় অনেকটা পথ হাঁটার পর ভালো লাগতেছিল কিন্তু এখনকার পার্ক গুলো শুধু সিঙ্গেলদের মানুষদের জন্য নয়।

প্রায় সব জায়গায় ডাবল মানুষ বসে বসে গল্প করছে এগুলো , দেখে আফসোস লাগলো কি আর করার তাই আর হাঁটতে লাগলাম। বড় ছেলেরা খেলাধুলা করছি পার্কের মধ্যেও কত সুন্দর মাঠ দেখে আমারও খেলতে মন চাইলো।

IMG20240619151401.jpg

IMG20240619151328.jpg

কিছুক্ষণ খেলা দেখে তারপর আবার হাঁটতে লাগলাম। ভিতরে একটি ফুচকার দোকান দেখতে পেয়ে মেয়েরা সব ওই জায়গায় দাঁড়িয়ে গেল এবং ফুচকা খাবে বলে আবদার করল । তাই ওই দোকানে বসে গেল ফুচকা খাবার খেয়ে একের পর এক খেয়ে যাচ্ছে একেকজনে দুই প্লেট তিন প্লেট করে খাচ্ছে ।

1718812275897.jpg

এগুলো দেখে তো আমিও অবাক মেয়ের এত ফুচকা খেতে পারে কেমনে, আমি একটি জুস খাই আর তারা ফুচকা। সাতজনে ফুচকা খায় বিল আসে ১০৭০টাকা, বিল দেখি আমি তো আরো বেশি অবাক। আমি বিলগুলা পরিশোধ করে কিছুক্ষণ বসে থেকে হাঁটতে থাকি। পরিবেশ বা আকাশের অবস্থা খুবই খারাপ।

IMG20240619142052.jpg

IMG20240619141958.jpg

তাই পার্কের বাইরে বের হওয়ার উদ্দেশ্যে চলে আসি গেটের সামনে কিছু নাগরদোলা ছিল ওই গুলার মধ্যে একটি চালু হয়ে গেছে তাই দেখে চড়তে মন চাইলো। প্রথমত একবার চললাম ভালো লাগায় আবার উঠলাম। দুইবার চললাম, তারপর কিছুক্ষণ ছবি তুলি

1718812578156.jpg

ছোট বাচ্চাদের কান্নাকাটি একদম ভালো লাগতেছে না ।তাই বের হয়ে যাই। আমরা দুজন চলে আসি, অটো স্ট্যান্ডে অটো রিজার্ভ করতে তাই একটু রিজার্ভ করে সবাইকে নিয়ে আবার বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেই।

IMG20240619163431.jpg

IMG20240619162929.jpg

IMG20240619162924.jpg

আজকের পোস্টটি পর্যন্তই সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  
Loading...

ঈদের দিন তেমন কোথাও ঘুরতে পারেন নি তাই আজ আপনার ফুপির কথা মতো ঘুরতে যাওয়ার প্লানিং করেছিলেন। বাইরে বৃষ্টি হচ্ছিলো তাই আপনি ঘুরতে যাওয়ার জন্য রাজি হচ্ছিলেন না তবে আপনি বাদে সকলে যাওয়ার জন্য মন করেছে তাই আপনিও না বলতে পারেন নি।

ভাই, আমাদের তো রেডি হতে সময় লাগে না তবে মেয়েদের রেডি হতে অফুরন্ত সময়ের দরকার হয়। সবাই মিলে পার্কে ঘুরেছিলেন এবং ফুসকাও খেয়েছিলেন। ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি পড়ে। ভালো থাকবেন।

ঈদের দিন অনেক ব্যস্ত থাকায় তাই ঘুরতে যেতে পারি নাই এখনকার আকাশের অবস্থাও এতটা ভালো নয় প্রতিদিন সকালবেলা থেকে শুরু করে দুপুর পর্যন্ত বৃষ্টি পড়তেছে। এখন এই বৃষ্টির মধ্যে ঘুরতে যাওয়াটা বোকামি ছাড়া আর কিছুই না।

আপনি যদি কোথাও ঘুরতে যেতে চান মেয়েদেরকে একদিন আগে বলে রাখা উচিত কিন্তু তার একদিন আগে রেডি হলে আমার মনে হয় সময় মত সঠিক জায়গায় যেতে পারবেন।

সত্যিকারে পার্কটা অনেক সুন্দর ছিল এবং ফুচকা গুলো মেয়েরা এত পছন্দ করে যা বলার বাইরে। ধন্যবাদ আমার পোস্টটি পড়াতো সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য

ঈদের পর থেকে প্রায় প্রতিদিনই বৃষ্টি হচ্ছে। এ কারণে মানুষজন বেশি ঘুরতে যেতে পারেনি। এর ভিতরেও সময় করে আপনারা ঘুরেছেন দেখে ভালো লাগলো। পরিবারের সবাই মিলে কোন জায়গায় বেড়াতে গেলে আলাদা আনন্দ হয়। থাক ভাই আর দুঃখ পেতে হবে না। খুব শীঘ্রই আপনিও ডাবল মানুষ হয়ে পার্কে ঘুরতে যান সে দোয়া করি। যাতে আর সিংগেলদের কষ্ট ভোগ না করতে হয়। 😅মেয়েরা ফুচকা প্রেমী হয়। তাই। সাতজনে প্রায় হাজার টাকার ফুচকা খেয়ে ফেলেছে। ভালো লাগলো আপনার সুন্দর মুহূর্ত সম্পর্কে জানতে পেরে। ধন্যবাদ আপনাকে।

এটা ঠিক বলেছেন ভাই পরিবারের সবাই মিলে কোথাও বেড়াতে গেলে একটা অন্যরকম আনন্দ হয়। কবে যে হবে সেই আশায় আছি 😄। মেয়েদের গো যদি ফুসকা প্রযুক্ত তাই দেওয়া হয় এক পাশের মেয়ে এক পাশে ছেলে আমি আশা করি মেয়েরা জিতবে। আমি মনে করছিলাম কিছু টাকা হবে তাই তাদেরকে ইচ্ছামত ফুচকা খাওয়ার অনুমতি দিয়েছিলাম কিন্তু আমি কখনো ভাবি নাই যে ফুচকা খাওয়ার বিল হাজার টাকার উপরে এসে যাবে।

ধন্যবাদ আমার পোস্টটি পড়ে এত সুন্দর একটি কমেন্ট করেছেন সেজন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ

ঈদের পর একটু ঘুরাঘুরি না হলে কেমন হয়।পার্কে গেছেন এবং অনেক সুন্দর একটা সময় অতিবাহিত করেছেন।আপনার সকল ছবি অনেক সুন্দর ছিলো।আপনার অছিলায় আমাদেরো পার্কটি দেখার সুযোগ হলো।নিজস্ব মানুষ পার্কের ম্যানেজার। তাহলে তো আরো কোনো কথাই নেই।নাগরদোলা আমার অনেক ভয় করে।যাক আপনি নাগরদোলাতে একবার ভালো লাগায় আরেকবার উঠেছেন।

যেকোনো জায়গায় হঠাৎ করে যাওয়ার মধ্যেই কিন্তু আনন্দ আছে। তাই আপনারা সবাই মিলে পার্কে ঘুরতে গিয়েছেন। আপনার ফটোগ্রাফি দেখেই বোঝা যাচ্ছে জায়গাটা কত সুন্দর এবং নিরিবিলি। এরকম জায়গায় বিকেলবেলা ঘুরতে যাওয়ার মজাটাই অন্যরকম। তার সাথে যদি ফুচকা ওয়ালা মামা থাকে তাহলে তো আর কোন কথাই নেই। ধন্যবাদ পরিবারের সবাইকে নিয়ে পার্কে ঘুরতে যাওয়ার মুহূর্তটা, আমাদের সাথে উপস্থাপন করার জন্য। ভালো থাকবেন।

ঠিক বলেছেন আপু জায়গাটা অনেক সুন্দর কিন্তু একা মানুষদের জন্য নয়। মেয়েদের যত ফুচকা পছন্দ তা আগে জানতাম না পার্কে খাওয়ায়ে জানতে পারলাম।

আমি বাড়িতে গেলে ছোটখাটো একটি প্রোগ্রাম হবেই। কারণ ওনার থাকি আমি তাই।

ধন্যবাদ আপু আমার পোস্টটি পড়ে এত সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ

মেয়ে মানুষ আসলে অতিরিক্ত টাকা খরচ করতে পছন্দ করে না। একটা কথা চিন্তা করেন তো? এক প্লেট ফুচকা নিয়ে তিনজনে ভাগ করে খাওয়া যায়। কিন্তু অতিরিক্ত যদি অন্য কোন জিনিস খেতে যায়। তাহলে কিন্তু টাকা বেশি খরচ হয়। আপনি যেহেতু মাঝে মাঝেই ছুটিতে বাড়ি যান। তাই আপনাকে নিয়েই তারা বিভিন্ন রকম প্রোগ্রাম করে থাকে। এটা কিন্তু বেশ ভালো, এমনিতেও জায়গাটা অনেক সুন্দর আপনার ফটোগ্রাফি দেখেই বোঝা যাচ্ছে।

আপু আপনার এই কথার সাথে আমি একদমই সহমত হতে পারলাম না। যেসব মেয়ে গ্রামে থাকে তারা একটু খরচ কম করে কেননা তারা জানে টাকার মূল্যটা। আর যেসব মেয়েরা উপজেলাতে জেলাতে অথবা বিভাগে থাকে ওসব মেয়েরা টাকার কাগজের মত মনে করে।

ওই পার্কে গিয়ে আমার চাচাতো ভাই বোন একেকজনে দুই থেকে তিন প্লেট ফুচকা খেয়েছে
বিলপা এসেছিল ১১০০ টাকার মত।

জি আপু এটা আমার কাছে খুবই ভালো লাগে আমি যাওয়ার পরের দিনই কোন না কোন প্রোগ্রাম থাকেই। এটা আমার কাছে অনেকটা আনন্দ দেয় এবং অনেকটা ভালো লাগে

ভাই আপনার কথা শুনে মোটামুটি আমার মাথা ঘুরাচ্ছে। আসলে টাকা যে ইনকাম করে সেই বুঝতে পারে কত কষ্ট করে টাকা ইনকাম করে। আর এভাবে এত প্লেট ফুচকা কিভাবে খাওয়া সম্ভব। সেটা ভেবেই আমি একটু অবাক হচ্ছি। আমি তো দুইটা কিংবা তিনটা ফুচকা খাওয়ার পর আর খেতেই পারি না যাক ধন্যবাদ।

ঠিক বলেছেন আপু যারা টাকা ইনকাম করে তারা বুঝে টাকার কম মূল্য কত তারা এক একটি টাকা খরচ করতে গেলে ১০০ বার ভাবে কিন্তু যারা টাকা উপার্জন করে না টাকাগুলো কাগজের মতন বাতাসও উড়ায়।

এজন্যই তো বলি মেয়েদের যেন এত ফুচকা পছন্দ আগে জানতাম না পার্কে গিয়ে খাওয়ানোর পর জানতে পারলাম মেয়েরা এত ফুচকা পছন্দ করে।

ধন্যবাদ আমার কমেন্ট করে এত সুন্দর রিপ্লাই দেওয়ার জন্য

নিজের পরিশ্রমের টাকা যে কোন মানুষ খরচ করতে হাজার বার চিন্তা করে। কিন্তু অন্যের পকেটের টাকা খরচ করতে মানুষ একবারও চিন্তা করে না। আমি ফুচকা পছন্দ করি কিন্তু এত বেশি খেতে পারিনা। বা আমার ফ্যামিলিতে যারা রয়েছে তারা এত বেশি কখনো খেয়েছ কিনা আমার জানা নেই। যাইহোক আপনার চাচাতো বোনেরা খেতে পেরেছে এটাই সবচাইতে ভালো বিষয়। ওদেরকে নিয়ে একটা প্রতিযোগিতার আয়োজন করবেন। সেটা আমাদের সাথে শেয়ার করবেন। বিশেষ করে ফুচকা খাওয়া নিয়ে।

ঠিক বলেছেন আপু, ওদেরকে নিয়ে প্রতিযোগিতা করব কিন্তু অর্থ সব আমার কাছ থেকে যাবে। ওদেরকে নিয়ে যদিও প্রতিযোগিতায় যাই কোথায় যাব সেটা তো আমি জানি না। আপু আপনি যদি জানেন প্রতিযোগিতা কোথায় হবে বা কোথায় গেলে প্রতিযোগিতার নাম লেখাতে পারবো তাহলে ওই জায়গায় যোগাযোগ করব।

ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য

ঈদের ছুটিতে কোথাও ঘুরতে যাননি। কিন্তু ঈদের পরে হঠাৎ আপনার ফুপির প্লান অনুযায়ী পার্কে ঘুরতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আসলেই এভাবে হঠাৎ ডিসিশন নিয়ে ঘুরতে যাওয়া মজাটা একদম অন্যরকম। আপনার পোষ্টের ছবিগুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে আপনার কতটা আনন্দ করেছেন।
আসলে মেয়েরা ফুচকা প্রেমি হয়। মেয়েরা ফুচকা পেলে মনে হয়, আর কোন কিছু তাদের লাগবে না এমন একটা অবস্থা।

ঘুরতে যাওয়ার মুহূর্ত গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন ।

ঠিক বলেছেন, ভাই হঠাৎ করে কোথাও গেলে বা হঠাৎ করে প্ল্যান করলেন একটা মজা অনুভব করা হয় কয়েকটা আনন্দ মনে অনুভব করা যায়।

ওই পার্ক টা অনেক সুন্দর ছিল অনেক সুন্দর সময় কাটছে। ঠিক বলেছেন মেয়েদের ফুচকা হলে আর কিছুই লাগেনা। ওদেরকে ফুচকা প্রেমি বলা যায়।

মেয়েরা কোথাও ঘুরতে যাবে ফুচকা খাবে না এটি কি হয় বা তাই এটা হতেই পারে না,

ধন্যবাদ আমার পোস্ট পড়ে এত সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য