বন্ধুরা,
আশাকরি সবাই খুব ভালো আছেন। এবং সব রকম সাবধানতা অবলম্বন করে চলেছেন
আজ আমি আমার মেয়ের স্কুলের এক বন্ধুর জন্ম দিনের মুহুর্ত ভাগ করে নিতে এসেছি।
আমার মেয়ে যখন ৩বছর বয়স তখন মেয়েকে আমি আমাদের বাড়ির কাছে একটি স্কুলে ভর্তি করি। সেখানের একটাই বন্ধু হয়ে ছিল তার সাথে ও একটু কথা বলতো।
কারন আমর মেয়ে স্কুলে গিয়ে কাউর সাথে কথা বলতো না। সেই বন্ধুটি হল আবু রেহান ওরা বাঙালি না কিন্তু বাচ্চারা তো এই সব বোঝেনা ওদের কাছে সবাই সমান। ওরা টডলার থেকে একসাথেই পড়ছে। আর ওর মা ছিলো আমার খুব ভালো বন্ধু।
আজও আমরা খুব ভালো বন্ধু রয়েছি। ওরা দুজনে আপার ক্লাস ওবদি এই স্কুলে পড়তো।
তারপর আমরা দুজনেই ওদের অন্য স্কুলে ভর্তি করি সেখানেও ওরা একসাথেই পড়ছে।
আমরা দুজনে স্কুলে একসাথেই দুজনে দিতে যাই। আবার এক সাথেই নিতে যাই।
আমার বন্ধুটির নাম মুস্কান। আজ ওর ছেলের জন্মদিন। তাই আমার আর মেয়ের ওদের বাড়িতে আজ নেমন্তন্ন রয়েছে। আজ সকালে সব কাজ সেরে মেয়েকে রেডি করে স্কুলে দিয়ে আসি তারপর বাড়ি ফিরে ঘরের সব কাজ সেরে নেই।তারপর আমি নিজের সাভের কাজে বেরাই।
কাজ সেরে আবার মেয়ের ছুটি হলে ওকে নিয়ে আসি আজ আমি একাই গেছিলাম স্কুলে। স্কুল থেকে এসে মেয়ে খাইয়ে নেই আর বাড়ির সবাইকে খেতে দেই। সবার খাওয়া হলে সব পরিষ্কার করে মেয়েকে একটু পড়তে বলি কারন আজ ওর আন্টি আসবেনা। এরপর বিকেলের রান্নাটা সেরে নিলাম।
রান্না সেরে আমরা দুজনে রেডি হলাম। প্রথমে মেয়েকে রেডি করে নিলাম তারপর আমি নিজে রেডি হলাম।
এরপর আমরা দুজনে গিফট কিনতে গেলাম ও যেহেতু বন্দুক খুব ভালোবাসে তাই ওর জন্য বন্দুকই কিনলাম।
এরপর ওদের বাড়িতে গেলাম ওখানে ওর ক্লাসের আর একটা বন্ধুর ও নেমন্তন্ন ছিল ওরাও এল সেখানে । তারপর মেয়ে ওর বন্ধুকে গিফট দিল।
এরপর ওরা সবাই খেলাধুলো করলো। কিছুক্ষণ বাদে কেক কাটা হলো।
বাচ্চারা সবাই খুব মজা করলো। তারপর রাতের খাবার দিল সবাইকে আমরা খাওয়া দাওয়া করে নিলাম এরপর ওরা
আমাদেরকে বাড়িতে পৌঁছে দিয়ে গেলো। ওদের বাড়ি আমাদের বাড়ির কাছেই তাই ওরা আমাদের এগিয়ে দিয়ে গেলো।
তারপর আমরা দুজনে বাড়ি ফিরে এলাম। এইভাবেই আমাদের দিনটি কাটলো।
এখানেই শেষ করলাম আমাদের জন্মদিনের মুহুর্ত।
ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
শুভরাএি.
We support quality posts anywhere and any tags.
Curated by : @deepak94
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Thank you for your visit and comment.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভালোই চলছে সব মিলিয়ে, সাজের বহর দেখলে তো মাথা ঘুরে যাবে সবার, তবে হলুদ আর পিছন ছাড়লো না।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit