সত্যি বলতে ঈশ্বরের একটি রূপ হিসেবে আরাধ্য মায়ের এই আগমন আমাদের জন্য প্রত্যাশিত এবং অনেক আনন্দের। মা'কে যে পুজো সমাপ্তির পরে বিসর্জন দিতে হবে আমার তো এটা মাথাতেই থাকে। কিন্তু হ্যাঁ এটাও একটা বিষয় যে আসা যাওয়ার মধ্যেই আমাদের থাকতে হবে। তারই একটা বার্তা আমরা এই পুজো থেকে উপলব্ধি করতে পারি। আমি মোবাইলে একটা ভিডিও দেখেছিলাম বামাকালির বিসর্জনের মূহুর্ত। আপনার লেখাতে উপস্থাপিত একটি দৃশ্য অনুরূপই মনে হলো।
আমাদের এখানে একটাই পুজো হয় যে কারণে সারারাত মায়ের বিসর্জন এবং ঠাকুর দেখার সুযোগ হয় না। তবে হ্যাঁ প্রত্যাশা আছে ভারতে গিয়ে এভাবে সারারাত ঠাকুর দেখবো। কি আছে জীবনে? যদি জীবনটা উপভোগই না করতে পারি। পরবর্তী আকর্ষণীয় লেখা পরিদর্শনের অপেক্ষায় রইলাম।