প্রিয় বন্ধুরা,
আজ বেশ রাত হলো লেখা শুরু করতে, কারণটা আগেও জানিয়েছি, আমি যে কাজের সাথে যুক্ত, সেখানে মাসের শেষে কাজের চাপ বেশি থাকে।
এখন বছরের শেষ তাই পেমেন্ট তোলার চাপটা বেশি, কাজেই আজকে অন্যন্য দিনের চাইতে যেমন বেশি গাড়ি চালাতে হয়েছে তেমনি বাড়ি পৌঁছতে বেশ দেরি হয়ে গিয়েছে।
ঠান্ডার পরিমাণ দুদিন কম কিন্তু সেটা ঘরে, বাইরে বাইকে কাজ করতে গিয়ে বেশ ঠাণ্ডা অনুভব করছিলাম।
তারমধ্যে আমাদের অনেক গ্রাম্য অঞ্চলেও যেতে হয় কাজেই শহরের তুলনায় সেখানের তাপমাত্রা বেশ নিচু।
যাক, আজকে যে বিষয় নিয়ে কথা বলবো তার বেশ কিছু ছবি আপনাদের মাঝে নিয়ে এসেছি, ছবিগুলো যদিও বাড়িতে অনুষ্ঠানের সময় তোলা হয়েছিল, কিন্তু আজকে নিজের কথার যথার্থতা প্রমাণে তারা বেশ সহায়ক।
বাঙালী শব্দের সাথে যে কথাটা সর্বপ্রথম মাথায় আসে, সেটি হলো খাবার। ভোজনরসিক নামে খ্যাত বাঙালির রসনা যেমন মাছ ছাড়া সম্পন্ন হয় না, তেমনি বেশ কিছু মিষ্টি বাঙালির সর্বকালের প্রিয়।
যেমন ধরুন এই শীতকাল আসলে নলেন গুড়ের সন্দেশ খাবে না এমন বাঙালি কি একটিও আছে? যদি থাকে তাহলে সে প্রকৃত বাঙালি গোষ্ঠীর মধ্যে পড়ে না।
কারণ মাছের মত পিঠে, পুলি, পাটিসাপটা এই সবের সাথে সন্দেশ, দই, রসগোল্লা, মালাই চপ, ছানার পায়েস ইত্যাদি ইত্যাদি হলো বাঙালির শেষ পাতে উপস্থিত এমন কিছু মিষ্টি যেগুলো সকলের প্রিয়।
যদিও আমি মধুমেহ রোগাক্রান্ত বলে এখন ইচ্ছে থাকলেও খাবার উপায় নেই, তবে আমি নিজেকে বিভিন্ন রকম কাজ এবং ব্যায়াম এর মধ্যে রেখেছি বলে, মাঝে মধ্যে ছাড় পাওয় যায়।
তবে আমি নিজেও অনেক সঙ্গবরণ করে চলি, কি সংবরণ সেটা জানতে চাইছেন? আরে বাঙালি হিসেবে খাবারের প্রতি লোভ সংবরণ এর চাইতে বড় আর কি হতে পারে!
যাক আজকে আপনাদের মাঝে নিয়ে এসেছি আমার প্রিয় বেশ কিছু মিষ্টির ছবি, এখন জানার বিষয় এই মিষ্টি গুলোর মধ্যে আপনাদের কোন মিষ্টিগুলো প্রিয়।
আপনারা কেমন ধরনের খাবার খেতে পছন্দ করেন? সেগুলো জানবার অপেক্ষায় রইলাম, আমি জানি বেশ কিছুদিন ধরে কমিউনিটিতে নিজের মন্তব্য করতে পারছি না, তবে আস্থা রাখতে পারেন, একটু কাজের চাপ করে আসলেই আপনাদের মাঝে চলে আসবো আপনাদের লেখায় মন্তব্য জানাতে।
ততক্ষণ ভালো থাকুন, সুস্থ্ থাকুন আর যুক্ত থাকুন এই পরিবারের সাথে, নতুন বছর অনেক আনন্দ, সুস্বাস্থ্য বয়ে আনুক আপনাদের জন্য এই কামনা করে আজকের লেখায় ইতি টেনে বিদায় নিলাম।
সন্দেশ, আমার একটা প্রিয় আইটেম। যদিও কখনো বানানো দেখিনি বা বানাইওনি।
কিন্তু খেতে খুব ভালো লাগতো।
ছোট বেলায় যখন পেট ব্যথা করতো আব্বু সন্দেশ খাওয়াতেন, সাথে সাথে ঠিক হয়ে যেত।
জানিনা সত্যিই কি পেট ভালো হয়ে যায়??কিন্তু তখন দেখতাম ভালো হয়ে যেত।
আপনার সন্দেশ বানানোর রেসিপিটা পড়ে ভালোই লাগত, ট্রাই করবো একদিন ইনশাআল্লাহ। ভালো লেগেছে এরকম আরো সুন্দর সুন্দর আইটেমের রেসিপি শেয়ার করবেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
যে ছবিটি শেয়ার করেছিলেন সেটি আমি আপনাকে দিলাম এবং বলতেছি এটাই আমার সবচাইতে প্রিয়। তবে সবটিই আমার কাছে অনেক ভালো লাগে কারণ আমি অনেক মিষ্টি পছন্দ করি।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন মিষ্টি জাতীয় খাবার সন্দেশগুলো শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
খাদ্যরসিক বাঙালির পছন্দের কিছু মিষ্টির ছবি।
লেখা অনুসারে আপনার টাইটেলটা অসাধারণ হয়েছে। আর বিশেষ করে মালাই চপ ও ছানার পায়েস কোনো তুলনা ই নেই। আমি মিষ্টি খুব বেশি পছন্দ করি এবং সেই ক্ষেত্রে আপনার লেখাতে উল্লেখিত যে ফটোগ্রাফি গুলো তুলে ধরেছেন এর প্রত্যেকটি খাবারই আমার খুব পছন্দের।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
স্যার, আমি এতো মিষ্টির মধ্যে লাড্ডু খুব মিস করছি। সত্যিই মিষ্টিরও কতো প্রকারভেদ রয়েছে তাইনা?বাঙালি সত্যিই খাদ্যরসিক। বছরের শেষ, কাজে এতো চাপের মধ্যেও প্রতিদিন আপনি আপনার লেখা আমাদের সকলের সাথে ভাগ করে নিতে ভোলেন না।কাজের প্রতি আপনার এই দায়িত্ববোধ আমাকে মুগ্ধ করে। আপনাকে কুর্ণিশ। ভালো থাকবেন সবসময়।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রতিটি মিষ্টির ছবি দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে। দেখেই খুব লোভ লাগছে। তবে আমি তেমণ একটা মিষ্টি পছন্দ করি না সন্দেশ দেখে জীহ্বায় জল চলে আসছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর সুন্দর মিষ্টি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit