ছোটবেলার স্মৃতি

আজকে আমাদের রমজান মাসের তিনটে রোজা হতে চলেছে।আশাকরি আপনারা সবাই ভালো আছেন তার সঙ্গে সঙ্গে সুস্থ আছেন।আর আপনাদের রমজান মাস ভালোই কাটছে ,খুশি তে কাটছে।

আজকের টপিক টা শুনেই বুঝতে পারছেন ছোটবেলার কোনো ঘটনা নিয়ে লিখতে চলেছে।তাহলে এবার সেই পুরোনো স্মৃতি গুলো আবার আপনাদের সামনে তুলে ধরা যাক। ওই স্মৃতি গুলো ভুলার মত নেই।স্মৃতি গুলো একদম মনে দাখ কেটে গিয়েছে।যে দাখ কোনোদিন মুছে যাবে বলে মনে হয় না।আর আশাকরি কেউ এ চাই না যে ছোটবেলার স্মৃতি গুলো মুছে যাক ।সবার একবার না একবার মনে করে এই স্মৃতি গুলো।

একসঙ্গে

আমিও তার ব্যাতিক্রম না।আমারও মনে পড়ছিল ছোটবেলার স্মৃতি গুলো।ছোটো বেলা বলতে আমি তখন ক্লাস 10 এ পড়ি তখন কার স্মৃতি গুলো। ওই এক বছর যা কেটেছিল ভোলার মত নয়।পড়াশোনার চাপ ছিল কিন্তু যে স্মৃতি গুলো তৈরি হয়েছিল সেগুলো এখনও চোখের সামনে জলে উঠে।আর জলে উঠলেই আবার ফিরে যেতে মন চায় সেই দিন গুলো তে।কারণ ওই দিন গুলো তে এখনকার মত চাপ ছিল না।

সোহেল বন্ধু

এখনকার লাইফ এ আমার পড়াশোনার চাপ টাকার চাপ আরো কত কিছু।আমরা সবাই শনিবার ,রবিবার একসঙ্গে ক্রিকেট খেলতাম ফুটবল খেলতাম।কত মজা হতো ।তারপর একদিন আমরা সবাই কে ঘুরতে নিয়ে গিয়েছিল বনে।তখন ও মাধ্যমিক এ পড়ি।সবাই একসঙ্গে যাও।তারপরে একসঙ্গে পিক তুলা।মজা ,হাসি আরো কত কিছু একসঙ্গে করা।সেই জীবন ছিল তখন। এখন সেই কথা গুলো ভাবল মনে হয় যদি ছোটই থেকে যেতাম তাহলে কত ভালো হতো।

তারপর এ সবাই মিলে একসঙ্গে মাধ্যমিক এক্সাম দিতে যাও।সবাই সবার জন্য দুয়া করা যেনো সবাই ভালো করে এক্সাম দিতে আর সবার মনের মত রেজাল্ট হয়।কারণ সবাই প্রচন্ড পরিশ্রম করেছিল।তারপর একদিন এক্সাম শেষ হয়ে গেলো।আমরাও বড়ো হয়ে গেলাম।সবাই নিজের নিজের বাড়ি চলে আসলো।

তারপর এ আমাদের বন্ধু তো কমেনি।আমার কিছু বন্ধু আমাদের বাড়ি টে ঘুরতে এসেছিল।সবাই একসঙ্গে মজা করছিলাম।তারপর এ আমরা সবাই মুর্শিদাবাদ এর হাজারদুয়ারি টে ঘুরতে গিয়েছিলাম।

সেখানে পিক তোলা তুলি।সেই পিক গুলো দেখলে চোখে জল চলে আসে।নিজেকে আটকাতে পারা যায় না।আজও ফিরে যেতে মন চায় সেই দিন গুলো তে।কিন্তু রাস্তা নেই যাবার।সেই স্মৃতি গুলোই থেকে যাবে সারাজীবন।আজকের মত এই টুকু।

... ধন্যবাদ......