![]() |
---|
আজকের শীর্ষক পড়ে অনেকেই বিস্মিত হতে পারেন!
গতকাল থেকে মানসিক অবসাদে ভুগছি ব্যক্তিগত কারণে।
তার উপরে প্ল্যাটফর্মে প্রাণোজ্বল একটি মানুষের চলে যাওয়া নিয়ে ভাবতে গিয়ে কোথাও মনে হল, সৃষ্টিকর্তাও কি মানুষের মতো ভালোবাসা দিবস পালন করেন?
এই ভাবনার পিছনে রয়েছে অনেক নিজস্ব যুক্তি;
একদিকে প্রায় গোটা পৃথিবীতে প্রতি বছর এই মাসে ভালোবাসা দিবস পালিত হচ্ছে!
তার শুরু চোদ্দো তারিখের অনেক আগে থেকেই হয়ে যায়, ভিন্ন নাম দিয়ে।
টেডি দিবস, চকলেট দিবস আরো আছে তবে উল্লেখের মানসিকতা নেই।
কারণ, এই মাসে আমি ব্যক্তিগত জীবনে সবচাইতে প্রিয় এবং আত্মিক সম্পর্ক হারিয়েছি।
গতকাল বেশ কয়েকবার অশ্রু সিক্ত আঁখিতে তাঁকে প্রশ্ন করেছি, আর কত? কেনো আমি?
ইত্যাদি।
তারপর যখন দেখলাম আরেক হতভাগ্য মেয়ে এই ভালোবাসার মাসেই মাতৃ স্নেহ থেকে বঞ্চিত হয়েছে চিরতরে!
ঠিক সেই মুহূর্তে মনে হলো, আচ্ছা! সৃষ্টিকর্তাও কি ভালোবাসা দিবস পালন করেন?
তাই হয়তো, এই মাসে তাদের নিজের কাছে ডেকে নেন যারা তাঁর সবচাইতে প্রিয় এবং ভালবাসার মানুষ!
জানা নেই, তবে যে সময় অন্যরা একে অপরকে ভালোবাসা দিয়ে নিজেদের আবেগ জহির করতে ব্যস্ত ঠিক সেই সময় এই আমার মতন কিছু হতভাগ্য মানুষ কাছের মানুষের চলে যাওয়া স্মরণ করে দিন তথা ভালোবাসার মাস অতিবাহিত করে থাকে প্রতি বছর।

তবে, এই দলভুক্ত আমি একলা নই, সেটা গতকাল সৃষ্টিকর্তা আমাকে স্পষ্ট ভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন।
কিছু প্রবাদ বোধহয় এই পরিস্থিতির নিরিখে সৃষ্টি!
যেমন, কারোর পৌষ মাসে, আর কারোর সর্বনাশ!
আবার যদি এই বিশ্বাসের দৃষ্টি দিয়ে দেখি যে সৃষ্টিকর্তা বলে কেউ আছেন;
তাহলে দেখবেন এই পৃথিবীতে যাদের আমরা ভালো মানুষের আখ্যা দিয়ে থাকি তাদের স্থায়িত্ব ক্ষণস্থায়ী!
![]() |
---|
কত বয়স্ক মানুষ বিছানায় অসুস্থ অবস্থায় প্রার্থনা করেন তাকে যেনো সৃষ্টিকর্তা মুক্ত করেন শারীরিক কষ্ট থেকে, মুক্ত করেন জীবন থেকে;
সেটা কি সম্ভব হয়?
আবার রাতের খাবার খেয়ে পরিবারের সাথে আড্ডা দিয়ে ঘুমোতে গিয়ে সকালে আর চোখ খোলেন নি! এমন ঘটনার নজির রয়েছে।
সব কিছুর ভিত্তিতে আমার মনে হল, সৃষ্টিকর্তা বোধহয় যাদের ভালবাসেন তাদের নিজের কাছে সময়ের আগে ডেকে নেন!
![]() |
---|
বিশেষ করে এই ভালোবাসার মাসে যারা ইহ জগতের মায়া ত্যাগ করে চলে গেছেন, তাদের ক্ষেত্রে আজকের শীর্ষক বোধহয় প্রযোজ্য।
যিনি সৃষ্টি করেছেন তাঁর ভালোবাসায় অধিকার সর্বাগ্রে! তাই হয়তো ভালবাসার মাসে ডেকে নিয়ে যান তার সৃষ্টির ঊর্ধ্বে থাকা মানুষদের;
সমাজ হোক অথবা পরিবার যারা শিখিয়ে গেছেন মনুষ্যত্বের শিক্ষা।
যাদের রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়নি, কারণ তারা সৃষ্টিকর্তা প্রিয় সন্তান ছিল।
আমি প্রায় সব সম্পর্ক হারিয়ে বুঝেছি, জীবনে কেবলমাত্র নিজের ভালো থাকাকে কেন্দ্র করে যারা জীবনযাপন করেন, তাদের পরিণতি খুব একটা সুখকর হয়না!
যে মানুষগুলো সকলের মধ্যেই আপনজনের সন্ধান পেতে সক্ষম তারাই বোধহয় সৃষ্টিকর্তার ভ্যালেন্টাইন!
উপরিউক্ত কথাগুলো কল্পনার ভেলায় বসে লেখা, অনেকেই লেখাটিকে হাস্যকর মনে করতে পারেন, তবে যারা আপনজন হারিয়েছেন এই ভালোবাসার মাসে, অথবা যেকোনো সময় তারাই হয়তো এই লেখায় ব্যবহৃত শব্দের অন্তর্নিহিত অর্থ বুঝতে পারবেন।
![]() |
---|
নিম্নলিখিত কবিতাটি লিখেছিলাম ২রা এপ্রিল ২০২৪ সালে!
|
---|
হটাৎ করেই যদি একদিন যাই চলে;
দু'ফোঁটা অশ্রু আসতে চায়, না বলে!
মনের কোণার নালিশ গুলোকে ঝেড়ে ফেলে;
চিরবিদায় জানিয়ে সন্ধান করতে গেলে,
কিছু ভালোর হদিস হয়তো
তখন মিললেও যদি মেলে!
বেঁচে থাকতে সবটাই বেকার;
হারালে পরে খুঁজে একাকার!
ভালোবাসা গুলো ফিকে আজ সব;
বিদায়ের পর খোঁজ খোঁজ রব!
সংগোপনে আমি বয়ে যাই ব্যাথা;
অনেক কষ্ট অব্যাক্ত অনেক কথা!
যেদিন এ ধরা হতে চির বিদায় নেবো;
যা কিছু আছে সবটুকু দিয়ে যাবো।
নিয়ে যাবো অব্যাক্ত কষ্টের বোঝা;
যা বোঝা, নয়কো মোটেই সোজা!
একবার ছুটির ঘণ্টা বাজলে
এক্ ছুটে ওপারে পৌঁছে যাবো;
হারানো স্বজনদের হয়তো
সেখানে ফিরে পেলেও পাবো!
একাকীত্বে আজ নিঃস্বার্থ
ভালোবাসার বড়ই অভাব;
বিনা কারণে ফিরে না চাওয়া
মানুষের আজ নিত্য স্বভাব!
ক্লান্ত আমি নিঃস্বার্থ
ভালোবাসার সন্ধানে;
গ্লানি অপমান মিলেছে কেবল
আবদ্ধ করতে নিজেকে মায়ার বন্ধনে।
- সুনীতা দত্ত।
আজকে নিজের লেখা কবিতাটি পুনরায় মনে পড়ে গেল, তাই আরেকবার তুলে ধরলাম আপনাদের মাঝে!
আপনারা মন্তব্যের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না, আপনারাও কি মনে করেন সৃষ্টিকর্তা তাঁর প্রিয় সন্তানকে সময়ের আগে ডেকে নিয়ে যান?


আসলে সম্পর্ক গুলো যখন হারিয়ে যায়। তখন কোন মাসে হারিয়ে যাচ্ছে এটার উপর ভিত্তি করে না, হারিয়ে যাওয়া সময় হলে চলে যায়। তবে কিছু মানুষ চলে যাওয়ার পরে খুব খারাপ লাগে। তারপরেও কিছু করার থাকে না। আপনার মত করে আমি নিজেও মনের অজান্তে বারবার অশ্রু সিক্ত হই ,বারবার নিজেকে প্রশ্ন করি আমি কি আমাকে দিয়ে হবে আমি পারবো, আর কত? কিন্তু এর কোন উত্তর আমি আজ পর্যন্ত পাইনি।
আপনি ঠিকই বলেছেন অনেক বৃদ্ধ মানুষ বিছানায় বছরের পর বছর পড়ে আছে! তারা সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করে যেন তাদেরকে নিয়ে যায় এই পৃথিবী থেকে, কিন্তু তাদের ইচ্ছাটা পূরণ হয় না! কারণ সৃষ্টিকর্তার যখন ইচ্ছা হবে তখনই তিনি যাকে ইচ্ছা তাকে এই পৃথিবী থেকে উঠিয়ে নেবে! কিন্তু এটার সাক্ষী আমি নিজেও কিছুদিন আগেই তো একজন মানুষকে হারালাম! যার সাথে আগের দিনও কথা হয়েছিল, কিন্তু পরের দিন তিনি পৃথিবী ছেড়ে চলে যাবেন এটা কখনো কল্পনা করিনি।
বাস্তবতার নিরিখে আপনি এই কথাগুলো লিখেছেন, এখানে হাস্যকর কোন কিছু নেই! কল্পনা হোক বা বাস্তব সবকিছু সাথে কিন্তু মিল রয়েছে! আমরা চাইলেও এগুলো ভুলে থাকতে পারবো না। যার হারিয়ে যায় সেই একমাত্র বুঝতে পারে, অন্যরা তো শুধু গল্প খোঁজে! অনেকের ক্ষেত্রে এমনটা দেখেছি, তবে সৃষ্টিকর্তা সব সময় শুধু একজনের কাছ থেকে তার প্রিয়জন কেড়ে নেয় না! এই পৃথিবীতে অনেক মানুষ আছে বিশেষ করে সব ধরনের মানুষের কাছ থেকে প্রিয় জনকে কেড়ে নেয়া হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ মনের অনুভূতি মনের কষ্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য! আশা করি আপনি নিজেকে অনেক বেশি হালকা করতে পেরেছেন, ভালো থাকবেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
@rubina203 অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আমার লেখা পড়ে নিজের অনুভূতি এবং অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেবার জন্য।
একেবারেই সত্যি, যার যায় সেই অনুভব করতে পারে হারানোর যন্ত্রণা।
বাইরে থেকে মন্তব্য করা আর একই পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে গিয়ে একই অভিজ্ঞতা উপলব্ধি করবার মধ্যে বিস্তর পার্থক্য।
কিছু সম্পর্ক শুধু সম্পর্কের নামের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না, তার অনেক ঊর্ধ্বে উঠে আত্মার সাথে মিলিত হয়ে যায়, তাই চাইলেও অনেক কিছুই ভুলে থাকা সম্ভব হয় না। তাছাড়া আমি এমনিতেও ভুলতে পারিনা অনেক কিছুই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কিছু কিছু সময় এমন কিছু কথা আমাদের নিজের অজান্তে মনে চলে আসে যে কথার ভিত্তিতে আমরা খুঁজে পাই না কোন উত্তর খুঁজে পায় না কোন ভরসা চোখ দিয়ে চলে আসে শুধু অঝোরে পানি।
নিজের আপন জন মানুষ গুলো হারিয়ে যাওয়ার দুঃখ-বেদনা গুলো হয়তো বা আমি অনুভব করতে পারি এক সাথে অনেক মানুষ বিভিন্ন আয়োজন নিয়ে ব্যস্ত থাকে এবং অন্যদিকে মানুষ কাঁদতে থাকে যার বাস্তবতার প্রমাণ আমি নিজেই।
তবুও সবকিছু মেনে নিয়ে চলতে হয় আমাদের এই পৃথিবীতে এবং সৃষ্টিকর্তা হয়তো বা যাদের কে অধিক ভাবে ভালোবাসে তাদেরকে আগে ডেকে নেন নিজের কাছে এই কথাটি আমারও মনে হয়।
নিজের আপন জন মানুষ গুলো হারিয়ে যাওয়ার কষ্ট গুলো অনুভব করতে পারছি কিন্তু আপনাকে ভরসা দেওয়ার মতো ভাষা আমার জানা নেই শুধু এতো টুকুই বলবো চিন্তা করবেন না।
যার চলে যাওয়ার সময় আসবে সে তো চলেই যাবে সে কখনো মাস বা দিন দেখে যায় না কারণ এই পৃথিবীতে জন্ম এবং মৃত্যু কখন হবে এটা মানুষের হাতে থাকে না এটা সৃষ্টিকর্তা ঠিক করে পাঠিয়েছে আমাদের এই পৃথিবীতে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সেটা ভেবেই লেখার শীর্ষক বেঁচে নিয়েছি, কারণ আমার জীবন থেকে কাছের সমস্ত মানুষ সময়ের আগেই চলে গেছে না ফেরার দেশে।
জীবন থেকে সঞ্চিত বাস্তব অভিজ্ঞতা গুলোর মধ্যে তিক্ত অভিজ্ঞতার ওজন বৃদ্ধি পেলে সেই সময় বিস্বাদে ভরে ওঠে কণ্ঠ!
আমাদের সকলের জীবনের কিছু অধ্যায় থাকে যেগুলো যাদের সাথে ঘটে তারাই একমাত্র বুঝতে পারে সেগুলোর যন্ত্রণা কতখানি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এটি একটি গভীর এবং হৃদয়স্পর্শী লেখা আজকের পোস্টটি লিখেছেন। সৃষ্টিকর্তা সত্যিই আমাদের প্রিয়জনদের মাঝে-মাঝে সময়ের আগে কাছে নিয়ে যান, এবং আমাদের মেনে নিতে হয় যে, জীবনের পথে কিছু-কিছু বিষয়ে আমাদের কিছুই করার থাকে না। যে মানুষগুলো আমাদের কাছে সবচেয়ে প্রিয়, তাদের হারানো সত্যিই কষ্টকর, তবে আমাদের বিশ্বাস রাখতে হবে যে, সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছায় সব কিছু ঘটে।
ভালবাসার মাসে যখন আমরা অন্যদের মাঝে ভালোবাসা এবং আনন্দ ভাগ করে নিই, তখন কিছু মানুষ হারানোর কষ্টে ভোগে। আমারও এমন কিছু প্রিয় মানুষ আছেন যাদের হারানোর দুঃখ আমি মনে মনে অনুভব করি। আপনার লেখা সত্যিই একটি গভীর ভাবনার সৃষ্টি করেছে পাঠকদের মাঝে!
আপনার লেখা পড়ে মন খারাপ হয়ে গেল। হারানোর ব্যাথা একমাত্র সেই অনুভব করতে পারে, যারা প্রিয়জনকে হারিয়েছেন। সৃষ্টিকর্তা নিশ্চয়ই আমাদের প্রিয়জনদের নিজের কাছে ডেকে নেন। তবে, তাদের স্মৃতি আমাদের জীবনে চিরকাল বেঁচে থাকবে।
আপনার লেখার কবিতা সত্যিই প্রশংসনীয় যা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়! এত সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য সব সময় শুভকামনা রইল দিদি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মাঝেমধ্যে লক্ষ অশান্তির মাঝেও যখন দিনশেষে আপনজন পাশে থাকে তখন আর যায় হোক আন্তরিকতার মানে বোঝা যায়।
যখন অসুস্থ হয়ে ঘরে শুয়ে থাকলে দুশ্চিন্তায় কাছের মানুষ জেগে পাশে বসে থাকে সেই আন্তরিকতা বাজার থেকে ক্রয় করা সম্ভব নয়।
আত্মিক দিক থেকে তারা আমার জীবনে আজও বর্তমান কিন্তু শারীরিক অনুপস্থিতি ভেতরের শূন্যতাকে নাড়িয়ে দিয়ে যায়।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে দিদি, সৃষ্টিকর্তা কিছু মানুষের ভাগ্যকে এমন করেই সৃষ্টি করেছেন। যারা সব সময় অন্যদের ভালো করতে চায়, কিন্তু নিজে যেন সব সময়ই কোনো হারানো বেদনা নিয়ে থাকে, তবুও যেন শত কষ্ট বুকে চাপা রেখে হাসি মুখে পথ চলেন।
আসলে সত্যি বলতে, হয়ত সৃষ্টিকর্তা আপনাকে একটু বেশিই ভালো বাসেন৷ যার জন্য সব কিছু কেরে নিয়ে দুঃখ দিয়ে আপনাকে পরিক্ষা করতে চান। আপনে এতো কষ্টের মাঝেও কি তাকে স্মরন করেন কিনা। এটা হয়ত জানার জন্য৷
হয়ত, চরণের অর্থ বোঝা আমার কাম্য নয়, তবুও বলি, বেঁচে থাকতে আমরা যাদের মনে রাখি না, দাম দেয় না। তারাই যখন চির বিদায় নিয়ে আমাদের থেকে চলে যান, তখন ঠিক চোখের অশ্রু ভিজে যায় তার জন্য। কিনকতু তখন তো আর লাভ থাকে না চোখের জলের৷ যার যাওয়ার সে তো ঠিক ই চলে যান৷
হয়ত দিদি আপনার কথাই ঠিক, সৃষ্টি কর্তা যাকে বেশি ভালো বাসেন, ভালোবাসার মাসে তাকে তার কাছে ডেকে নেন অথবা অন্যদের ডেকে নিয়ে তাকে কষ্টে রাখেন।
দেয়া করি আপনার জীবনের সব কষ্টগুলো, সৃষ্টি কর্তা দূর করে দিক। ভালো থাকবেন দিদি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit