বিগত ০২ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ আজকের ফিচারড আর্টিকেল চালু করা হয়। এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "আজকের ফিচারড আর্টিকেল" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল : আমার বাংলা ব্লগে প্রতিদিন নতুন নতুন আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়ে থাকে । অলটাইম এভারেজ ১৭০ জন রাইটার এক্টিভলি আর্টিকেল লিখে চলেছেন প্রতিদিন । এত এত আর্টিকেলের মধ্যে থেকে বেছে নিয়ে প্রত্যহ ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে একটি আর্টিকেলকে আলাদা করে পাবলিশ করা হবে আমাদের কমিউনিটির নতুন একটি একাউন্টে । যেহেতু, হুবহু অন্যদের আর্টিকেল স্টিমিটে আলাদা অন্য আর একটি একাউন্টে পাবলিশ করার নিয়ম নেই তাই আমরা ফিচারড আর্টিকেলের কিছু অংশবিশেষ নিয়ে আলোচনামূলক পোস্ট করবো । সেই সাথে থাকবে সেই সকল ফিচারড আর্টিকেলের রাইটারদের নাম, আর্টিকেলের নাম ও আর্টিকেল পোস্টের লিংক । এডিশনালি আমরা ছোট্ট একটা পিডিএফ পাবলিশ করবো প্রত্যেক মাসের প্রথম রবিবারে । এই পিডিএফ -এ থাকবে বিগত এক মাসের সবগুলি ফিচারড আর্টিকেল ।**
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল রাইটার - @maria47
অথর সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
অথরের নাম - মারিয়া মুক্তি। স্টিমিট আইডি - @maria47।উনি রান্না করতে ভালোবাসেন। নতুন নতুন রেসিপি তৈরি করতে উনার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। সে সাথে ঘুরতে যেতে ও অনেক পছন্দ করেন।সে সাথে উনার লেখার হাত ও ভালো। স্টিমিট প্লাটফর্ম এ জয়েন করেছেন ২০২৩ সালের নভেম্বর মাস এ।বর্তমান এ স্টিমিট জার্নির বয়স প্রায় ১ বছর চলমান।
এক নজরে তাঁর বিগত সপ্তাহের পোস্টগুলি :
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল :
জেনারেল রাইটিং-সাতশত টাকার মাছ কাটতে গিয়ে দুই হাজার টাকার ঔষুধ খাওয়ার গল্প ... @maria47 (07.11.2024 )
আজকের ফিচার্ড আর্টিকেল পোস্ট বাছাই করার সময় উনার এই পোস্টটি নজরে আসে এবং উনার এই পোস্টটি নজরে আসার পর ভাবলাম যে একটু দেখা দরকার। অর্থাৎ পোস্টের টাইটেলটি নতুন কিছু মনে হচ্ছিলো।
তো আসলে মূল ব্যাপার কি সেটা দেখতে গিয়ে উনার লেখাটি সম্পূর্ণ পড়লাম এবং পড়ার পরে একটু কষ্ট লাগলো বলা চলে ওনার জন্য। কারণ সত্যি কথা বলতে আমাদের সকলের সাথেই হয়তো কখনো না কখনো এরকম ঘটনা ঘটেছে। অর্থাৎ আমরা আসলে হয়তো কোনো সমস্যা কিংবা কোনো রোগকে অনেক ছোট ভেবেছি। কিন্তু পরবর্তীতে দেখা যায় যে, শুধুমাত্র নিজেদের গাফিলতির জন্য আমরা নিজেদের অনেক বড় ক্ষতি করে ফেলেছি।
উনি যে বিষয়টিতে সেদিন আক্রান্ত হয়েছিলো। অর্থাৎ সামান্য একটু হাত কাটাকে আসলে কোনো রকম পাত্তা না দিয়ে কাজ করে গিয়েছেন এবং পরবর্তীতে সেটা আসলে অনেক বড় আকার ধারণ করে শেষ পর্যন্ত ইনফেকশন এ গিয়ে ঠেকেছে। আমার মা এর সাথেও প্রায় ঠিক এমনটাই হয়। কিন্তু সত্যি কথা বলতে আসলে আমি প্রায় সময় দেখেছি যে, যারা আসলে ঘরের কাজে অনেক বেশি নিজেকে ডুবিয়ে রাখে। ওনারা নিজেদের যে কোন দিকে ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, সেটা একেবারেই নজরে রাখেন না। বিশেষ করে যারা মেয়েরা রয়েছে তারা। তার কারণ, আমি আমার নিজের মা এবং এই আপুর অবস্থা দেখেই কিন্তু বলছি।
আসলে আমাদের কাজ আমাদের কাছে যতোই গুরুত্বপূর্ণ হোক না কেনো। শরীরের ছোটখাটো বিষয়গুলোর দিকে অবশ্যই আমাদের গভীরভাবে মনোযোগ দেওয়া উচিত। কারণ এই ধরনের ছোট ছোট বিষয় থেকে অনেক সময় অনেক বড় আকারের রোগ ধারণ করতে পারে।বিশেষ করে এই ধরনের ইনফেকশন অনেক ভয়ঙ্কর হয়ে যেতে পারে একটু আনমনা হলেই। তাই আসলে সব কাজের আগে নিজের শরীরের যত্ন নেওয়া উচিত এবং ওনার এই পোস্টটি ফিচার্ড আর্টিকেল হিসেবে মনোনীত করার মূল একটি উদ্দেশ্য হলো, এই ধরনের ভুল যেনো কেউ না করে থাকে, সেটা সম্পর্কে সচেতন করা। আশা করছি দ্রুত উনি সুস্থ হয়ে উঠবেন এবং পরবর্তীতে আসলে নিজের দিকে বিশেষ নজর দেবেন।
ছবিগুলো @maria47 এর ব্লগ থেকে নেওয়া
উনার পোস্ট এর বানান, মার্কডাউন এবং কভার ফটো সব কিছুই বেশ সুন্দর। আশা করছি ভবিষ্যতেও তিনি আমার বাংলা ব্লগের সাথে যুক্ত থাকবেন এবং কাজের এ ধারা অব্যাহত রাখবেন।ধন্যবাদ সবাইকে।
আসলে এরকম বিষয়গুলোকে সবাই ছোটখাটো বলে মনে করে। তবে এই ছোটখাটো বিপদগুলো একসময় বড় বিপদ আকারে ধারণ করে। মারিয়া আপুর এই পোস্টটা একটা সচেতন মূলক পোস্ট হয়ে দাঁড়িয়েছে। তিনি অনেক সুন্দর করে এটা লিখেছেন। আসলে আমাদের সবারই উচিত নিজের প্রতি খেয়াল রাখা। আপুর এই পোস্টটা ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে সিলেক্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মাঝে মাঝে ছোট ছোট সমস্যাগুলো জীবনে অনেক বড় আকার ধারণ করে। আমরা ছোট সমস্যা গুলোর গুরুত্ব না দিয়ে ভুল করি। ছোট কোনো রোগ বা ঘটনা হলেও কখনোই সেটার অবহেলা করা উচিত নয়। ছোট থেকেও বড় কিছু হতে পারে। আমার ক্ষেত্রেও তেমন হয়েছিল।অনেক কষ্ট ভোগ করতে হয়েছিল আমাকে।তাই আমাদের ছোট খাটো যাই কিছু হোক না কেনো সেটার প্রতি আমাদের অনেক বেশি যত্নশীল হতে হবে।আমার পোস্ট টি ফিচারড আর্টিকেল এ নির্বাচিত করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই জন্যই আমাদের জীবনের ছোট সমস্যাগুলোকে গুরুত্ব দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো যেন বড় কোনো সমস্যায় পরিণত না হয়, এটাই দেখা উচিত আমাদেরকে। বেশিরভাগ মানুষ এরকম ছোটখাটো বিষয়গুলো গুরুত্ব দেয় না। আর এর জন্যই এত বড় সমস্যা হয়ে থাকে। এই পোস্টটা ফিচারড হিসেবে সিলেক্ট করলেন এজন্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বিপদ কার কখন কিভাবে আসবে আমরা কেউ বলতে পারি না। অনেক সময় ছোটখাটো ব্যাপারগুলো অনেক বড় আকার ধারণ করে।তাইতো কোন জিনিস অবহেলা করা উচিত না। মারিয়া আপুর পোস্টটি পড়ে আশা করছি সবাই সচেতন হবে নিজের ব্যাপারে।আপু বেশ দারুন ভাবে পোস্টটি লিখেছেন। অনেক ধন্যবাদ আপুর এই পোস্টটি ফিচার্ড আর্টিকেলে সিলেক্ট করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ছোট ইনফেকশন থেকে বড় কিছু হয়ে যেতে পারে। তাই সবকিছুই সিরিয়াসলি নেওয়া উচিত। আর শুরু থেকেই ট্রিটমেন্ট করা উচিত। তাহলে বড় কিছু হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। আজকের ফিচারড আর্টিকেল পোস্ট দেখে ভালো লাগলো। আমাদের সবাইকে এই বিষয়গুলোতে সতর্ক হওয়া উচিত।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে যে কোন সমস্যা প্রাথমিক অবস্থায় সচেতনতার সাথে সময় মত আমাদের ব্যবস্থা নেয়া উচিত। কিন্তু ইনফেকশন জনিত কারণে অনেক জটিলতা হতে পারে। আপুর আজকের এই পোস্টটি ফিচার্ড আর্টিকেলে স্থান পাওয়ায় আপুকে অভিনন্দন জানাচ্ছি সেই সাথে অন্তহীন শুভকামনা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আজকের ফিচারড আর্টিকেল পোস্টে মারিয়া আপুর পোস্ট নির্বাচিত করা হয়েছে দেখে ভালো লাগলো। মারিয়া আপুর সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনাটি জানতে পেরে সত্যিই অনেক খারাপ লাগলো। ছোট ছোট সমস্যা থেকেও আসলে অনেক সময় বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়ে যায়।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit