বিগত ০২ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ আজকের ফিচারড আর্টিকেল চালু করা হয়। এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "আজকের ফিচারড আর্টিকেল" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল : আমার বাংলা ব্লগে প্রতিদিন নতুন নতুন আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়ে থাকে । অলটাইম এভারেজ ১৭০ জন রাইটার এক্টিভলি আর্টিকেল লিখে চলেছেন প্রতিদিন । এত এত আর্টিকেলের মধ্যে থেকে বেছে নিয়ে প্রত্যহ ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে একটি আর্টিকেলকে আলাদা করে পাবলিশ করা হবে আমাদের কমিউনিটির নতুন একটি একাউন্টে । যেহেতু, হুবহু অন্যদের আর্টিকেল স্টিমিটে আলাদা অন্য আর একটি একাউন্টে পাবলিশ করার নিয়ম নেই তাই আমরা ফিচারড আর্টিকেলের কিছু অংশবিশেষ নিয়ে আলোচনামূলক পোস্ট করবো । সেই সাথে থাকবে সেই সকল ফিচারড আর্টিকেলের রাইটারদের নাম, আর্টিকেলের নাম ও আর্টিকেল পোস্টের লিংক । এডিশনালি আমরা ছোট্ট একটা পিডিএফ পাবলিশ করবো প্রত্যেক মাসের প্রথম রবিবারে । এই পিডিএফ -এ থাকবে বিগত এক মাসের সবগুলি ফিচারড আর্টিকেল ।**
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল রাইটার - @aongkon
অথর সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
অথরের নাম - অংকন বিশ্বাস, ইউজার আইডি @aongkon। বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছেন।তিনি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করেন।২০২২ সালের আগস্ট মাসে স্টিমিট প্লাটফর্মের সাথে যুক্ত হয়েছেন।বর্তমানে স্টিমিট জার্নির বয়স প্রায় ২ বছর ৩ মাস।
এক নজরে তাঁর বিগত সপ্তাহের পোস্টগুলি :
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল :
"শ্রীমঙ্গলের লাল পাহাড়ে চা-বাগানের সৌন্দর্য" ... @aongkon (15/11/2024 )
আজকের ফিচার্ড আর্টিকেল বাছাই করার সময় এই পোস্টটি নজরে আসাতে ভাবলাম যে এই পোস্টটিকেই আজকের ফিচার্ড আর্টিকেল হিসেবে মনোনীত করা যাক।
আসলে ঘুরোঘুরি আমার ব্যাক্তিগতভাবে খুব বেশি পছন্দ।কিন্তু মূল সমস্যা হলো খুব দূরে কোথায় যাওয়া সবসময় সম্ভব হয়ে উঠে না ব্যস্ততা, ক্লাস বা কাজের কারণে।আর সব ম্যানেজ হলেও তখন আবার মানুষ ম্যানেজ হয় না!যেনো মুশকিলের কোনো শেষ নেই।তাই আসলে উনাদের এই দারুন সব পোস্ট দেখার মাধ্যমে দিন কাটাতে হয়।আজকেও তার ব্যতিক্রম ছিলো না। অর্থাৎ শ্রীমঙ্গল এর অনেক লেখা পড়েছি, অনেক ছবি দেখেছি কিন্তু যাওয়া হয়নি। আর উনার পোস্ট এর মাধ্যমে আসলে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে। আর পাহাড়ের চা বাগানের ছবিগুলো যতো দেখছিলাম ততোই যেনো মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছিলাম। কারণ চারিদিকে সবুজ আর সবুজ, দেখলেই যেনো চোখের শান্তি।আসলে পৃথিবীর যেখানে যা ই থাকুক না কেনো। অর্থাৎ যে সৌন্দর্য হয়ে থাকুক না কেনো। প্রকৃতির কাছে সবকিছু হার মানতে বাধ্য। আর তা যদি হয় পাহাড়, তাহলে তো কথাই নেই। আমি বিশেষ করে পাহাড় চড়তে খুব একটা পারিনা।অনেক হাঁটতে হয়, যেটা আমার খুব বেশি পছন্দ নয়, সে কারণে। তবে আমার ভালো লাগে না তা নয়। উনার ছবিগুলো দেখে বেশ ভালো লেগেছে। আর ছবিগুলো এতো সুন্দর ভাবে ক্যাপচার করেছেন যে, অনেক দূর পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে।
ছবিগুলো @aongkon এর ব্লগ থেকে নেওয়া
আর উনি প্রায় অনেকগুলো ভ্রমণ পোস্ট শেয়ার করেছেন। যেগুলোর কারণে অনেক কিছুই আসলে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে। আশা করছি ভবিষ্যতেও তিনি উনার এই ধারা অব্যাহত রাখবেন এবং আমার বাংলা ব্লগের সাথেই থাকবেন।ধন্যবাদ সবাইকে।
সিলেটের শ্রীমঙ্গলের পাহাড়ি চা বাগানের সবুজ প্রাকৃতিক দৃশ্য হৃদয়কে মুগ্ধ করে। এটা সত্যি বলেছেন পৃথিবীর সব সৌন্দর্য প্রকৃতির কাছে হার মানে। আমার পোস্ট ফিচারড আর্টিকেল করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit