আমার বাংলা ব্লগ - একটু হাসি || কৌতুক সপ্তাহ - ৬১

in hive-129948 •  7 months ago 

jokes Cover-1.png

আমার বাংলা ব্লগের আরো একটি নতুন আয়োজন- এবিবি একটু হাসি’তে সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা একটু ভিন্ন ধরনের উদ্যোগ, মনের উচ্ছ্বাসে প্রাণ খুলে হাসার আয়োজন। যেখানে সবাইকে নিয়ে প্রতি সপ্তাহের একটা দিন একটু অন্য রকমভাবে কৌতুকের সাথে আনন্দ করার প্রয়াস চালানো হবে। নিজেকে একটু অন্য রকমভাবে প্রকাশ করতে হবে, সবাইকে নিজের কথায় কিংবা কৌতুকে মাতিয়ে রাখতে হবে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতি সপ্তাহে পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে যারা এই আয়োজনের ক্ষেত্রে আন্তরিকতার পরিচয় দিবে এবং মজার কিছু শেয়ার করার চেষ্টা করবে, পুরস্কারের ক্ষেত্রে তাদেরকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।

এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহের বুধবার এবিবি একটু হাসি পোষ্ট শেয়ার করা হবে, যেখানে প্রতি সপ্তাহে ভিন্ন ভিন্ন বিষয় নির্বাচন করা হবে। আপনারা সেই বিষয়টির সাথে সামঞ্জস্য রেখে নিজের মতো করে কৌতুক অথবা মজার কোন হাসির অনু গল্প শেয়ার করবেন। এখানে মূল উদ্দেশ্য থাকবে হাসি, এমন কিছু শেয়ার করতে হবে সবাই যেন প্রাণ খুলে হাসার সুযোগ পায়। সেটা আপনার নিজের হতে পারে কিংবা সংগৃহীত হতে পারে, তবে এই ক্ষেত্রে অবশ্যই নিয়মের ভিতর থাকতে হবে, যেন কপিরাইট এর বিষয়টি সামনে আসতে না পারে।

আমাদের জীবনে মজার নানা ঘটনা রয়েছে, যেখানে হাসির একটা বিষয়ও সংযুক্ত রয়েছে। যেগুলো স্মরণ হলে এখনো আমরা মনে মনে হাসি অথবা লুকিয়ে হাসার চেষ্টা করি। আমরা আড়ালে থাকা সেই বিষয়গুলোকে সম্মুখে আনতে চাই এবং সকলের সাথে তা শেয়ার করার মাধ্যমে একটু অন্য রকমভাবে দিনটি উপভোগ্য করতে চাই। কৌতুকের ব্যাপারে একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, কৌতুক মোটেও কপিরাইটেড না। তবে সেটা সংগৃহীত পুরনো কৌতুক হবে, যদি ক্রিয়েটিভ কৌতুক হয় যেটার লেখকের নাম জানা আছে সেটা কপিরাইটেড। আশা করছি বিষয়টি পরিস্কার এখন।

আজকের বিষয়ঃ

বৃষ্টিতে ভেজা নিয়ে মজার কোন জোকস বা অনুগল্প।

বিষয় নির্বাচনকারীঃ

@rex-sumon

অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ

  • কৌতুক/হাসির অনু গল্প সর্বোচ্চ ৭৫ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
  • একজন ইউজার শুধুমাত্র একটি কৌতুক/হাসির অনু গল্প শেয়ার করতে পারবে।
  • কৌতুক/হাসির অনু গল্প অবশ্যই উপরের বিষয়ে সাথে সামঞ্জস্য/সংযুক্ত থাকতে হবে।
  • এডাল্ট কিছু শেয়ার করা যাবে না, তবে সকলের সাথে ভাগ করে নেয়া যায় সেই ধরনের কিছু শেয়ার করা যাবে।
  • পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।

ধন্যবাদ সবাইকে।

break .png
Banner Annivr4.png
break .png
Banner.png

আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃডিসকর্ড লিংক

break .png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

ছোটবেলায় বৃষ্টির দিনের একটা বেশ মজার স্মৃতি মনে পড়ে গেল আমার। আমাদের পুকুরটা যেহেতু বাঁধানো ছিল, এজন্য সবাই আমাদের পুকুরে স্নান করতে আসতো। তবে অনেক ছেলেপেলে ছিল যারা বৃষ্টির দিনে ফুটবল খেলে সারা শরীরে কাদা মাখিয়ে আমাদের এখানে স্নান করতে আসতো। এদেরকে অনেকবার বারণ করার পরও তারা শুনতো না। তাই একদিন তাদের শিক্ষা দেওয়ার জন্য আমি একটা ব্যবস্থা নিলাম। আমার বয়স তখন সাত আট বছর। সব বড় বড় ছেলেরা ফুটবল খেলে সারা শরীরে কাদা লাগিয়ে আমাদের পুকুরে স্নান করতে লাগলো। এদিকে তারা যে প্যান্ট জামা পরেছিল সেগুলো মোটামুটি অনেকে উপরে রেখেই স্নান করতে জলে নেমেছিল। এই সুযোগে আমি তাদের শিক্ষা দেওয়ার জন্য, তাদের সমস্ত প্যান্ট জামা গুলো লুকিয়ে আমাদের গোয়াল ঘরে রেখে দিয়েছিলাম, যাতে তারা খুঁজে না পায়। এর ফলাফল কি হলো, তারা আর জল থেকে উঠতে পারে না। এদিকে গ্রামের মহিলারাও স্নান করতে চলে এসেছে। ওখানে যে মহিলা গুলো এসেছিল তারা বারবার বলছিল যে তোমরা উঠছো না কেন, আমরা স্নান করবো। কিন্তু ওদের তো বলার কিছু ছিল না। শুধু চুপচাপ একে অন্যের দিকে তাকিয়ে কি যেন বলছিল, আর আমি সেই সময় মজা নিচ্ছিলাম। শেষ পর্যন্ত দুই তিন জন তো সামনে পিছনে কলাপাতা লাগিয়ে বাড়ি গেছিল। এরপর কোনদিন আর তারা কাদা মাখিয়ে আমাদের পুকুরে স্নান করতে আসেনি।

সত্যি বলতে ছোটবেলায় বৃষ্টিতে ভেজার প্রতিটা মুহূর্তই কিন্তু মজার ছিল। সেরকমই একদিন বৃষ্টির সময় স্কুলে যাওয়ার উদ্দেশ্য সবাই একসাথ হয়ে বের হলাম। চারদিক ছিলো বৃষ্টির পানিতে থৈ-থৈ অবস্থা। তখন সবাই মিলে হেঁটে স্কুলে যেতাম। হাঁটতে হাঁটতে আমি সামনে একটু পানি জমানো দেখে দিলাম তাতে পা বাড়িয়ে সঙ্গে সঙ্গে পড়ে গেলাম কোমরজল গর্তে। কোনোমতে উঠলাম সেখান থেকে। এরপরই হঠাৎ শুরু হলো বৃষ্টি আর প্রচন্ড বাতাস। বাতাসের গতি এতো বেশি ছিলো যে আমার হাত থেকে ছাতা উড়ে গিয়ে একটি গাছের ডালে আটকে গেলো। তবে যাই হোক সেদিন আর আমার স্কুলে যেতে হয়নি।
😁😁😁😁😁😁😁

অনুগল্প:

বৃষ্টিতে ভেজার অনেক গল্প-ই তো রয়েছে জীবনে।তবে কখনো ইচ্ছে করে ভেজার স্মৃতিও রয়েছে।কিন্তু আজ আর ইচ্ছে করে ভেজার গল্প নই।বাড়ির পাশে ক্যানেল টপকালেই আমার মেজো জেঠুর প্রতিষ্ঠিত হাইস্কুল।জেঠু চেয়ারম্যান তাই অনেকগুলো স্কুল ও একটি মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠা করেছেন।সেই সূত্রে যখনই টিফিনের ঘন্টা বাজতো,তখন আমরা ওই 30 মিনিট কিংবা 45 মিনিট চলে আসতাম বাড়িতে ভাত খাওয়ার জন্য।বাড়ি থেকে গরম গরম দুপুরের ভাত খেয়ে টিফিনের যেটুকু সময় থাকতো স্কুলে গিয়ে খেলাধুলা করে সময় কাটাতাম।একদিন তো ভাত খেতে খেতে বৃষ্টি চলে আসলো।কোনো কারণে বাড়িতে ছাতার সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না ,বাবা মনে হয় বাইরে নিয়ে গিয়েছিল।এখন টিফিনের ঘন্টা পড়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে।ক্লাস শুরু হয়ে যাবে ,আমি যাব কি করে সেটাই ভাবছি!বাড়িতে অঢেল কলাগাছ তাই কলাপাতার অভাব নেই কিন্তু হাওয়ায় তা ফেটে চৌচির।এখন উপায় হচ্ছে--মানকচুর পাতা।মা ইয়া বড় একটি মানকচুর পাতা হাতে ধরিয়ে দিলেন।আমি তো ওটা মাথায় দিয়ে টুক টুক করে হেঁটে স্কুলে পৌঁছে গেলাম।যখন মাথার উপর কচু পাতাটি ছিল শিরশিরে হাওয়ায় চারিদিকের বর্ষার জলধারা আমাকে ছুঁয়ে যাচ্ছিল।আমার শরীরও আবছা ভিজে গেল সেই বৃষ্টির জলধারায়।।

বৃষ্টিতে ভেজা নিয়ে মজার কোন জোকস বা অনুগল্প।

  • সুমন ভাই: কী ব্যাপার! তুমি গতকাল এবিবি ক্লাসে আসনি কেন?

রেজুওয়ান: বৃষ্টির জন্য আসতে পারিনি।তাতে আবার লোডশিডিং

সুমন ভাই: বৃষ্টি, বলো কী? আরে একে তো শীতকাল তার উপর গতকাল বৃষ্টি হলে তো আমরাও টের পেতাম!

রেজুওয়ান: টের পাবেন ক্যামনে ভাই! এই বৃষ্টি তো সেই বৃষ্টি নয়। বৃষ্টি হচ্ছে আমার খালাতো বোন। ঈদের ছুটিতে বেড়াতে এসেছে। তাই ওকে ফেলে এবিবি স্কুলে আসা হয়নি।

ভাই দেখছি বেশ সুন্দর একটা শর্ট ফিল্ম বানিয়ে ফেলেছেন।

এক বৃষ্টির দিনে মালিক তার কাজের লোককে বলছে-

মালিক: রহিমা বাগানে পানি দিতে যা।

রহিমঃ হুজুর আজকে তো বৃষ্টি হচ্ছে।

মালিকঃ বৃষ্টি হলে ছাতা নিয়ে যা।

ও ভাই বেশ দারুন মজাদার লাগলো বৃষ্টি হলে পানি দিতেই হবে ছাতা দিয়ে হলেও।

বৃষ্টিতে ভেজা নিয়ে মজার কোন জোকস

শিক্ষকঃ কী ব্যাপার! তুমি গতকাল স্কুলে আসনি কেন?

ছাত্রঃ বৃষ্টির জন্য আসতে পারিনি।

শিক্ষকঃ বৃষ্টি, বলো কী? আরে একে তো শীতকাল তার উপর গতকাল বৃষ্টি হলে তো আমরাও টের পেতাম!

ছাত্রঃ টের পাবেন ক্যামনে স্যার! এই বৃষ্টি তো সেই বৃষ্টি নয়। বৃষ্টি হচ্ছে আমার খালাতো বোন। ঈদের ছুটিতে বেড়াতে এসেছে। তাই ওকে ফেলে স্কুলে আসা হয়নি।

বল্টু একদিন হেটে হেটে নানার বাড়ি যাচ্ছিল। হঠাৎ করেই বৃষ্টি শুরু হল।যখন বৃষ্টি জোরে আসতে শুরু করল এবং সেও ভিজতে লাগলো। তখন সে দৌড় দিয়ে একটি বাড়ির সামনে একটি আশ্রয় এর জায়গায় দাঁড়ালো। কিন্তু বেচারা জানতো না যে ওই বাড়িতে একটি কুকুর ছিল যেটি অপরিচিত কাউকে দেখলেই তাড়া করতো। পরবর্তীতে সেই কুকুরটি তাকে দৌড়ে আসতে দেখে, সেখানে দাঁড়ানোর কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে তাড়া করল।বেচারা বল্টু বৃষ্টির মধ্যে দিল দৌড়। দৌড়াতে দৌড়াতে হঠাৎ পা স্লিপ করে রাস্তার পাশে একটি গোবর ফেলার গর্ত ছিল সেখানে পড়ে গেল। কিছুক্ষণ সেখানে পড়ে রইলো কুকুর কিছুক্ষণ ঘেউ ঘেউ করে চলে যায়। তারপর সে উঠে ধীরে ধীরে তার নানান বাড়ি যায়। আর এই অবস্থা দেখে সবাই তো হাসতে হাসতে অবস্থা খারাপ।

খুব সম্ভবত আমি তখন ক্লাস সিক্সে পড়ি। হাইস্কুল আমার বাসা থেকে মোটামুটি দূরে ছিলো। তো একদিন স্কুল থেকে আমরা কয়েকজন বাড়িতে আসার সময় অনেক বৃষ্টি হচ্ছিলো। আমি ব্যাগ থেকে ছাতা বের করার পর প্রচন্ড বাতাসে আমার ছাতা উল্টে যায়। আমি উল্টে যাওয়া ছাতা ঠিক করতে করতে, আমার হাত থেকে ছাতা ছুটে একটু দূরে চলে গিয়েছিল। আমি তখন খুবই স্লিম ছিলাম। মানে এককথায় বলতে গেলে একেবারেই রোগা পাতলা ছিলাম। তো রাস্তায় এক লোক আমাকে উদ্দেশ্য করে বললো,তুমি যে পরিমাণে চিকন,ভাগ্যিস বাতাসে তুমি উড়ে যাওনি 😂😂। এটা শুনে তো আমার সাথে থাকা সবাই হাসতে শুরু করে দিয়েছিল। তাদের সবার হাসি দেখে আমিও হাসতে শুরু করে দিয়েছিলাম🤣🤣। সেই কাহিনী মনে পরলে আমি এখনো একা একাই হাসি।

আমি যখন হাই স্কুলে পড়তাম তখন প্রতিদিন স্কুলে যেতে হতো বিষয়টা বেশ বিরক্তিকর ছিলো কারণ প্রতিদিন স্কুলে যেতে ভালো লাগতো না। তবে বর্ষাকালে মাঝেমধ্যে বৃষ্টির কারণে স্কুলে যাওয়া লাগত না। আমাদের বাড়ি থেকে স্কুলের দূরত্ব ৪ কিলোমিটার মতো আমি প্রতিদিন বাই সাইকেল নিয়ে স্কুলে যেতাম। একদিন বাড়ি থেকে স্কুলে যাওয়ার জন্য বের হয়েছি মোটামুটি এক কিলোমিটার পথ যেতেই হালকা গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি শুরু হয়ে গেলো। সুযোগটা সামনে এসে দাঁড়ালো গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি দেখে সাথে সাথেই সাইকেলটা ঘুরিয়ে বাড়ির দিকে জোরে চলতে শুরু করলাম। একটু পরেই বাড়িতে চলে আসলাম মা বললো কিরে চলে আসলি কেন? আমি বললাম যে স্কুলের ওই দিকে বৃষ্টি হচ্ছে তাই ফিরে এসেছি। আমাদের এদিকে ও তখন গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছিলো। তখন আমার কথা শুনে মা আর কিছু বললো না স্কুলে যাওয়া থেকে বেঁচে গেলাম বৃষ্টির জন্য।

ছোটবেলা স্কুলে যাওয়ার সময় হলে শুধু আল্লাহ আল্লাহ করতাম। আল্লাহ বৃষ্টি দাও যেন স্কুলে যেতে নাহয়। বৃষ্টি হলে ছাতা নিয়ে বের হলে নিজের ইচ্ছা স্লিপ কেটে পড়তাম, ছাতা ছাড়া বের হলেতো কথাই নেই, হালকা বৃষ্টি হলেও পুরো ভিজতাম। বাড়িতে ভিজা অবস্থা আসলে এক-দুইটা চড়-থাপ্পর খেতাম। তারপরও ভাবতাম স্কুলে যেতে হয়নি এটাই সার্থকতা 😊

বউঃ- ওগো শুনছো বাহিরে বৃষ্টি হচ্ছে চলো আমরা বৃষ্টিতে ভিজতে যায়।
স্বামীঃ- নাহ! বৃষ্টিতে ভিজতে গেলে সবাই আমার দিকে তাকিয়ে থাকে।
বউঃ- তোমার দিকে আবার মানুষ তাকিয়ে থাকে কেন..?
স্বামীঃ- প্রচন্ড গরমের পরে সেদিন যখন প্রথম বৃষ্টি এসেছিল,তখন খুশিতে ছাদে ভিজতে গেছিলাম। তখন আশে পাশের বেল্ডিং এর সবাই আমার দিকে তাকিয়ে ছিল..।
বউঃ- কেন..? তোমার কি পাকনা গজিয়েছিল..?
স্বামীঃ- না তেমন কিছু না, অনেক দিন পরে বৃষ্টি দেখে খুশিতে লুঙ্গি ফেলেই ছাদে ভিজতে চলে গেছিলাম,হা হা হা।🙃🙃

মান সম্মান সব বৃষ্টির পানিতে মিশিয়ে দিলে...হা হা হা😜

এক বৃষ্টির দিনে, রাজু ছাতা নিয়ে বের হলো। কিন্তু বাতাসে ছাতা উল্টে গেল। সে ভিজতে ভিজতে হাসতে লাগলো, "আজ আমি বৃষ্টির সাথে নাচব!" পথচারীরা তাকে দেখে হাসতে লাগলো, কিন্তু রাজু নাচতে নাচতে বলল, "বৃষ্টি আমাকে শিখিয়েছে, জীবনে হাসি কত জরুরি!" এবং সবাই তার সাথে নাচতে শুরু করল।

বল্টু তার বন্ধু পিলটু কে বলতেছে বন্ধু তোর কোন সময়টা সব থেকে বেশি প্রিয়?পিল্টু তখন বলল আমার প্রিয় সময় হচ্ছে কুয়াশা ভরা সময়,কারণ এই সময় বিড়ি খেলে কেউ বুঝতে পারেনা😜😜।আর তোর কোন সময় প্রিয়?তখন বল্টু এক আকাশ সমান অভিমান নিয়ে বলে ভাই আমার তো টিপ টিপ বৃষ্টির সময়টায় প্রিয়🤔। পিল্টু জিজ্ঞেস করে কেনো ভাই?তখন বল্টু বলে বউ এর হাতে মার খেয়ে এই সময় অন্তত কেউ বুঝতেতো পারেনা যে আমি কাদছি😭😭।