এবিবি-ফান প্রশ্ন ১২৮ | বিবাহিতদের ১৪ ফেব্রুয়ারী কেমন কাটে?steemCreated with Sketch.

in hive-129948 •  2 years ago 

Fun Cover-2.png

আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।

এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।

আজকের প্রশ্নঃ

বিবাহিতদের ১৪ ফেব্রুয়ারী কেমন কাটে?

প্রশ্নকারীঃ

@rme

প্রশ্নকারীর অভিমতঃ

খেয়ে দেয়ে শুয়ে, বসে, দাঁড়িয়ে, ঘুমিয়ে। আবার কারো কারো কপাল খারাপ থাকলে গয়নার দোকানে দৌড়াতে হয়।

অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ

  • উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
  • উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
  • একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
  • অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
  • উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
  • এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
  • পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।

ধন্যবাদ সবাইকে।

break .png
Banner Annivr4.png
break .png
Banner.png

আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃডিসকর্ড লিংক

break .png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

বিবাহিতদের ১৪ ফেব্রুয়ারী কেমন কাটে?

কিছু বিবাহিত মানুষের জন্য এটা শোক দিবস। কালো পতাকার বদলে মুখ কালো করেই দিন পার করতে হয়। কারন এই দিনেই জীবনের সবথেকে বড় ভুল করে আজ বেকায়দায় পড়েছে 🤪

ভালোবাসা দিবস বয়কট করে শোক দিবস পালন করা হোক 😪

প্রচারে ভালোবাসা দিবস বয়কট কমিটি।

বিবাহিতদের ১৪ ফেব্রুয়ারী মানেই আশেপাশে সুন্দর সুন্দর রঙিন চশমা থাকতেও ধুয়ে মুছে আগের সাদা মাটা চশমাই পরে পার্কে কিংবা রেস্টুরেন্ট কিংবা শপিং এ কাটানো😉😉।কপাল খারাপ থাকলে কি আর গয়নার দোকানে দৌড়ায় বরং ভালো কপাল হলে সুন্দরী বৌ এর জন্য গয়নার দোকানে যাওয়া লাগে।কারন ছেলেরা বউ এর জন্যই গয়নার দোকানে যেতে পারে,তা হলে গয়নার দোকান কেমন তাই বুঝতে পারতো না।🤪🤪

তবে সাদামাটা চশমা কে পাশে রেখে আমরাও কিন্তু রঙিন চশমা পরতে পারি, যদি সুযোগ দেওয়া হয় আমাদের তাহলে। আর গয়নার দোকানে যাওয়ার আমাদের কোনো রকম কোনো ইচ্ছেই নেই। আপনারাই তো জোর করে নিয়ে যান🥺

পরে চশমা পরার জন্য দুই চোখের এক চোখ ও থাকবে না🤪🤪।গয়নার দোকানে তো জোর করেই নিতে হবে,তা না হলে এত টাকা কোথায় রাখবেন।🤪

পরে চশমা পরার জন্য দুই চোখের এক চোখ ও থাকবে না

তাহলে থাক, রঙিন চশমা পরে আর কাজ নাই বাপু।😰

এই তো লাইনে আসছেন।হা হা হা😜😜

হুম পার্কের কথাটা ভুলে গেছিলাম, মনে করিয়ে দিলেন, বাড়ী গিয়ে ঠিকানাটা খুঁজতে হবে হি হি হি

তাড়াতাড়ি খুঁজেন কাল কিন্তু ১৪ তারিখ।তা না হলে কিন্তু ঝামেলা হবে।এমনেই সময় বেশি নাই।

নিজ দায়িত্বে বাড়ির ছোট ভাইবোনদেরকে ডিউটি দিতে দিতেই ১৪ ই ফেব্রুয়ারি কেটে যায়। আমরা যে ভুল করেছি সেই ভুল যেন ওরা না করতে পারে সেদিকে নজর রাখার দায়িত্ব আমাদের।😅😅😅

আজকের জন্য গোয়েন্দা দায়িত্ব নিবেন আপু😉🤪

একদম মাঝে মাঝে গোয়েন্দা হতে হয়। না হলে চোরের উপর বাটপারি করে ফেলে। 😅😅

তারপরেও তো আটকানো যাচ্ছে না। এখনকার জেনারেশন এক্সট্রা ক্লাস, এক্সট্রা কোচিং বলে বেরিয়ে যাচ্ছে।

কোন এক্সট্রা ক্লাস, কোন এক্সট্রা কোচিং নেই। একদিনের জন্য সব বন্ধ। সবাই সেদিন ঘুমাবে।
😅😅

এটা খুব অন্যায়, শাস্তিযোগ্য অপরাধ। হা হা হা

আস্তে বলেন ভাইয়া কেউ শুনে ফেলবে 🤪। শাস্তির কথা বলতে নাই তাহলে ছোটরা আবার হরতাল শুরু করে দিবে।😅😅

ঠিক বলেছেন ভাইয়া এটা শাস্তিযোগ্য একটা অপরাধ। এই দিনে বিবাহিতদের পকেট ফাঁকা হয়ে যায়।

বিবাহিতদের ১৪ ফেব্রুয়ারি মানেই দুই তিনটা শালিকা থাকলে শালিকাদের খুশি করা ।

শালিকাদের খুশি করতে গিয়ে আপনার মানিব্যাগ দুঃখী হয়ে যাবে ভাই।

এটা কিন্তু ঠিক ভাই, এখনকার শালিকারা বড্ড চালাক আর মানিব্যাগ খালি করতে ওস্তাদ।

হিহিহি 🤣🤣🤭🤭 তাহলে মানিব্যাগ সাবধান করে চলবেন ভাই ঐদিন।

আমার কোন শালিকা নেই তাই কোন ভয় নেই।

বিবাহিতদের ১৪ ফেব্রুয়ারী ভয়ংকর যন্ত্রণা এবং কষ্টের মধ্যে দিয়ে কাটে। কোন কোন বিবাহিত পুরুষ চিন্তা করে যে আর কয়টা দিন অপেক্ষা করে যদি বিয়েটা করতাম তাহলে এইরকম পেত্নীর মুখ প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখতে হতো না। আর ১৪ই ফেব্রুয়ারি হাতে হাত রেখে সুন্দরী বউ নিয়ে রাস্তায় ঘুরে বেড়াতে পারতাম। কেউ কেউ তো আবার বাজারে গিয়ে মুলো কিনে নিয়ে আসে। কারণ তাদের বউরা মুলোর জুস ছাড়া তাদের কিছু খেতেই দেয় না আর, বেশি খেলে শরীর খারাপ হয়ে যাবে এই কথা চিন্তা করে। কেউ কেউ তো আবার ভয়ে অসুস্থ হয়ে যায় ১৪ই ফেব্রুয়ারি, যে কি নাকি গিফট চেয়ে বসবে বউ, পরে বিপদে পড়ে যাব। কেউ কেউ আবার বউয়ের হাতের ঝাটার বাড়ি খেয়ে বন্ধুর বাড়িতে এসে আশ্রয় নেয়। সব মিলিয়ে একটা বিভীষিকাময় দিন যায় নিরীহ বিবাহিত পুরুষদের উপর এই ১৪ই ফেব্রুয়ারি।

হা হা 😄
দাদা এতো অভিঙ্গতা কোথায় পেলেন তাই চিন্তা করছি 😂

কিছুটা কল্পনা আর কিছুটা চোখের সামনে হতে দেখা। হা হা হা...

বিবাহিতদের ১৪ ফেব্রুয়ারী কাটে বাচ্ছাদের ডায়াপার পরিষ্কার করে,কাপড় কেচে,থালা বাসন মেজে আর কেন বিয়ে করলাম কেন বিয়ে করলাম এই চিন্তা করতে করতে,হি হি হি।🤪🤪🤪

হুম আপনি খুব লক্ষি স্বামী, সুন্দর ডিউটি করেন দেখছি হা হা হা

এই ধরনের ডিউটি করতে পারলে তো ঐ বউ সোনায় সোহাগা 😄

আপনার মত স্বামী তো দেখছি মেয়েরা চাইবে ভাইয়া,হি হি হি।

বিবাহিতদের ১৪ ফেব্রুয়ারী কেমন কাটে?

যেসব সিঙ্গেল ছেলেরা গার্লফ্রেন্ড না পেয়ে ভবঘুরের মধ্যে ঘুরে ঘুরে বেড়াচ্ছে তারা যদি ১৪ই ফেব্রুয়ারি কোন বিবাহিত দম্পতি দেখে তাহলে মনে মনে গালি দেয় তাদের তাই এক হিসাব করলে সিঙ্গেলদের মনে মনে দেওয়া গালি খেয়েই চলতে হয় এই দিনটিতে বিবাহিত মানুষজনদের।

বেজায় যন্ত্রনায় কাটে।বিবাহিতরা মনে মনে পুরোনো প্রেমিক প্রেমিকার সঙ্গে কাটানো এই দিনটির কথা স্মরণ করেন। সংসার জীবন ত্যাগের চিন্তাও কেউ কেউ করে থাকেন এই দিনে।

সারাদিন নিউজ দেখে কাটাবো, কারণ নিউজে বিভিন্ন পার্কের ভিডিও দেখতে পাওয়া যাবে। তাতে করে আত্মীয়স্বজনের মধ্যে কে কে পার্কে গিয়ে প্রেম করছে সেটা দেখতে পাবো। 😃🤣🤣

বিবাহিতদের ১৪ই ফেব্রুয়ারির কথাটাই তো মনে থাকবে না।আর যাদের মনে থাকবে তারা বসে,শুয়ে,ঘুমিয়ে, দাঁড়িয়ে শুধু ভাববে বিয়ের আগের ১৪ই ফেব্রুয়ারি গুলোতে কোন কোন পার্কে বয়ফ্রেন্ড/গার্লফ্রেন্ড নিয়ে গেছিল,হাহাহা।

প্রতিদিন থোর-বড়ি-খাড়া আর ১৪ ফেব্রুয়ারিতে খাড়া-বড়ি-থোর।বিরিয়ানির দিকে তাকিয়ে,ভর্তাভাত খাওয়ার মত অবস্থা হয়।

দাদা স্টিমেট প্ল্যাটফর্মে কাজ করে কাটবে। আমাদের স্বামী স্ত্রীর ব্লগিং করা ছাড়া আর কোন কাজ নাই।

ভাই কিছু কিছু অবিবাহিতদেরও ব্লগিং করে কাটবে। যেমন আমি... 😭

আপনার তো বেস্ট কাপেল তাহলে ভাই। দুইজনেই কাজের মধ্যে আছেন।

তাহলে তো আপনি বেঁচে গিয়েছেন ভাইয়া।

বিবাহিতদের ১৪ ফেব্রুয়ারী কেমন কাটে?

যে চাকুর এক পাশে ধার তাকে বলে নাইফ,
আর যে চাকুর দুই পাশে ধার তাকে বলে ওয়াইফ😅😅আর ওয়াইফ টা ঝাঝালো শব্দ। ঐ দিন বাহিরে থাকা চলবে না।

এই বার কাম সারছে, আজ বাড়ি যাওয়া বন্ধ হা হা হা

খবর বাড়ি পর্যন্ত পোঁছানোর কোন পথ নাই😁😁😁😁

হা হা 😄
বিষয়টি কিন্তু সত্যিই বাস্তব🤪

দাদা একটা পয়েন্ট বোধহয় বাদ পড়ছে, পার্কের কথাটা, হা হা হা।

তাহলে সিঙ্গেলদের কিভাবে কাটবে দাদা 😁। শুধু বিবাহিতদের কথায় ভাবলেন, আমাদের দিনটা কিভাবে কাটবে সেটা একটু ভাবলেন না 🙂।

ভাই আপনার মত সিঙ্গেলদের ওই দিন কিভাবে কাটবে তার উত্তর আমি দিয়ে দিয়েছি একবার পড়ে দেখতে পারেন! 🤭🤭

যতদিন সিঙ্গেল রয়েছেন জীবনের আনন্দ উপভোগ করুন। সিঙ্গেল থাকা মানেই জীবনের স্বাধীনতার আনন্দ।

বিবাহিতদের ১৪ ফেব্রুয়ারি মানেই বউকে খুশি করার পাশাপাশি নিজে প্যারায় (কষ্টে) থাকা।

আমি তো চিন্তায় রয়েছি কালকে কত হাজার টাকা শেষ হয়ে যাবে।

কেমনে আবার, আমাদের তো শুয়ে, বসে আর ব্লগিং করতে করতে কাটবে।

বিবাহিতদের ১৪ ই ফেব্রুয়ারি কেমন কাটবে সেটা নির্ভর করবে তাদের কি টাইপ ম্যারেজ হয়েছিল।যদি লাভ ম্যারেজ হয় তবে ঘুরে,ফিরে সেলিব্রেট করে পূর্বের মতোই। যেভাবে তারা বিয়ের আগে পালন করতো ১৪ই ফেব্রুয়ারি।আর যারা অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ করেছে তাদের অন্যান্য দিনের মতোই কাটবে বিশেষ কোনো দিন না এই দিন অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ কাপলদের জন্য।

প্রেমিক প্রেমিকাদের তো ভালো কাটার কথা।তবে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যদি প্রেম গঠিত বিষয় নিয়ে বিয়ে হয়ে থাকে। তবে মন্দ কাটার কথা নয়।না হলে তো পুরনো প্রেমিক-প্রেমিকারা একে অপরের জন্য চোখে জল ফেলে কাটিয়ে দিবে।আর যদি চোখের জল না আসে তবে মুলা চোখে সামনে ধরে রাখবে।এভাবেই জল চলে আসবে।হা হা হা।

আমার তো মনে বছরের অন্যদিনের মতোই। বউয়ের বকা খেয়ে 🤣

বিবাহিতদের ১৪ ফেব্রুয়ারি মানেই বালিশ জড়িয়ে ধরে কাঁদবেন কিন্তু চিৎকার দিতে পারবেননা।

বিবাহিতদের ১৪ ই ফেব্রুয়ারি আমি মনে করি অসুস্থতার নাটক করেই কাটে কারণ অসুস্থতার নাটক করলেই একমাত্র সমস্ত আবদার থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

বিবাহিতদের ১৪ই ফেব্রুয়ারি তেজপাতার মতো কাটে। কারণ বাজার করা, গয়না কেনা করতে করতেই তার দিন শেষ হয়ে যায়।

বিবাহিতদের ১৪ ফেব্রুয়ারী কেমন কাটে?

আমি তো মনে করি প্রতিদিনই বিবাহিতদের ১৪ ফেব্রুয়ারীর দিন ৷

ওই রকম মনে হয় রে ভাই। বিবাহিতাই বেশি কষ্টে থাকে সবসময়।

হি হি হি হি ঠিক ঠিক

হাসবেন্ডকে সারাদিন রুমের ভিতরে তালা দিয়ে রাখবো। যেন কোন শাকচুন্নির কাছে না যেতে পারে,হি হি হি।😅😅😅

খেয়ে দেয়ে শুয়ে বসে কাজ করে আর ৫টা সাধারণ দিনের মতো। আবার অনেক স্বামী স্ত্রী জানবেই না ১৪ ফেব্রুয়ারী কেনো স্পেশাল 🥲তাই তাদের কেমন কাটে বুঝেই নিন 🙂।

এই বিষয়ে আমার কোন ধারণা নেই। কারণ বিয়ে তো দূরের কথা এখনো কোন মেয়েকে পটাতে পারলাম না তার ১৪ ফেব্রুয়ারি আসবে কোথা থেকে। সবার ফুল আদান-প্রদান দেখে মনে কষ্ট হয় এই জন্য সারাদিন রুমের জানালা দরজা বন্ধ করে ঘুমাই।

দাদা বিবাহিতদের ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোই কাটবে ৷ আসলে সংসারের চাপে তাদের তো ১৪ ই ফেব্রুয়ারির কথা মনেই থাকার কথা নাহ ৷ আপনি মনে করিয়ে দিয়ে একটু কষ্ট দিলেন বিবাহিতদের ৷

বিবাহিতদের ১৪ই ফেব্রুয়ারি অনেক কষ্টে কাটে কারণ অনেক সতর্ক অবস্থায় থাকতে হয়। কোন মেয়ের ফাঁদে পড়লে ঘরে বউয়ের ঝাপাপিটা খাওয়ার সম্ভাবনা থাকে সেজন্য তারা ১৪ ফেব্রুয়ারি সাবধানতার সাথে চলাফেরা করে।😆😆

আমার মনে হয় ১৪ ই ফেব্রুয়ারি বিবাহিতদের জন্য অনেক বেশি ভালো কাটে যদি তাদের দাম্পত্য জীবনে মিল থাকে, কারণ অবিবাহিতরা ভালোবাসাটা উদযাপন করে লুকিয়ে লুকিয়ে, আড়ালে আড়ালে একটা ধরা বাধা নিয়মের মধ্যে কিন্তু বিবাহিতরা তাদের ভালোবাসা উদযাপন করে মনের আনন্দে, প্রান খুলে সকলের সম্মুখে।

বিবাহিতদের ১৪ ফেব্রুয়ারী কেমন কাটে?

যেহেতু এখনো বিয়ে করিনি তাই বিবাহিতদের ১৪ ফেব্রুয়ারী কেমন কাটবে আমার জানা নেই। তবে প্রত্যেক দিনের মতোই ১৪ই ফেব্রুয়ারী দিনটা কেটে যাবে আমার কাছে মনে হয়।

এতো খুবই কঠিন কোশ্চেন, একে তো বিয়ে করিনি তার ওপর ১৪ ফেব্রুয়ারি, এটা যেন আমাদের কাছে বিলাসিতা।