এবিবি ফান প্রশ্ন- ৪৭০ |দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো....

in hive-129948 •  14 days ago 

Fun Cover-2.png

আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।

এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।

আজকের প্রশ্নঃ

দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো তবে কি কি আয়োজন করতেন?

প্রশ্নকারীঃ

@nusuranur

প্রশ্নকারীর অভিমতঃ

দাদাকে অনেকগুলো গার্লফ্রেন্ড উপহার দিয়ে বৌদির কাছে হাতেনাতে ধরিয়ে দিতাম,হাহাহা।

অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ

  • উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
  • একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
  • অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
  • উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
  • এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
  • পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।

ধন্যবাদ সবাইকে।

break .png
Banner_3_years.png
break .png
Banner.png

আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃডিসকর্ড লিংক

break .png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো তবে কি কি আয়োজন করতেন?

দাদা ইতালিয়ান মেয়ে খুব পছন্দ করে। তাই একজন সুন্দরী ইতালিয়ান মেয়ে দাদার জন্য ম্যানেজ করে দিতাম এবং দাদা সেই ইতালিয়ান মেয়ের সাথে প্রেম করতো এবং আমি পাহারা দিতাম 🤣🤣। যাতে করে বৌদির হাতে ধরা না পড়ে 😂😂।

ভাই লিক হলে পরে তো বৌদির ক্যালানি খাবেন। 😄😄

দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো তাহলে আমি প্রথমে বান্ধবী ললিতাকে নিয়ে আসতাম।তারপর আয়োজন করতাম---বান্ধবী ললিতার সেই বিখ্যাত গান সঙ্গে একবাক্স ব্যথা সারানোর মলম আমার বাংলা ব্লগে ফ্রি তে বিতরণ।।☺️☺️

যদি সম্ভব হতো তাহলে মিনিমাম পাঁচ পাউন্ডের একটি কেক অর্ডার করতাম। আর গ্রামের অনেক ছোট ছোট বাচ্চাদেরকে নিয়ে পদ্মা নদীর পাড়ে গিয়ে দাদার মাধ্যমে কেক কেটে সেই ছোট ছোট বাচ্চাদের মধ্যে কেক ভাগাভাগি করে দিতাম।

অবশ্যই বন্ধু এখনো সময় আছে ৫ পাউন্ডের কেক কিনে নিয়ে পদ্মা নদীর ধারে চলে যাও।

দাদার জন্মদিনে যা করতাম সম্ভব হলে তা হচ্ছে তাবৎ বিশ্বের খ্যাতনামা সব লেখক-কবিকে নিয়ে এসে দাদার জন্মদিন পালন করতাম। দাদার মতো পাঠকের জন্য এর চেয়ে ভালো কিছু আর হতে পারেনা আমার মতে। উনি এত বই পড়ে, এটা ভাবলেই হিংসা হয় আমার।

দাদা বৌদির জন্য কেক বানাতাম৷ আর চকলেটও বানাতাম। সব কাটাকুটি খাওয়াদাওয়া মিটে গেলে, দাদার হাতে দুটো বর মালা তুলে দিয়ে বলতাম, দাদা এবার বিয়েটা পালিয়ে করুন😜। মন্দিরে সব ব্যবস্থা করে রেখেছি। বৌদি ঘরে সবাইকে নিয়ে যথারীতি ব্যস্ত৷ তারপর সেই থ্রি ইডিয়টসের বিখ্যাত সিন, আমাদের কেউ গাড়ির দরজা খুলে দাঁড়িয়ে থাকবে দাদা বৌদির হাত ধরে ঘরের সাজানো মহল ছেড়ে পালাচ্ছেন৷ মন্দিরে হয়ে গেলে কল্পা কিন্নরের বুকিং কারণ বৌদির পাহাড় পছন্দ৷ দাদারও সম্ভবত। গতকালই তো বিবাহবার্ষিকী গেল, আজ জন্মদিন তাই সব মিলিয়ে এমন আয়োজন...

দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো তবে কি কি আয়োজন করতেন?

পাঁচ তারকা হোটেলে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সকল সদস্যকে নিয়ে আয়োজন করতাম।

বাহ্ ভাই এরকম স্বপ্ন সত্যিই আমার বাংলা ব্লগের অনেকের মাঝেই আছে। আমরা সবাই মিলে যদি এরকম সুন্দর একটা সময় অতিবাহিত করতে পারতাম তাহলে দারুণ হত।

সবার আগে তো তাহলে আমি উপস্থিত থাকতাম।

আমি তেমন কিছু করতাম না।শুধু নানা রকমের চকলেট,মিমি,ডেইরি মিল্ক সিল্ক দাদাকে দিয়ে বলতাম,বিজ্ঞাপনে বাচ্চা কিংবা বড়রা যেভাবে ডেইরি মিল্ক সিল্ক নাকে,মুখে লাগিয়ে রেখে খায় সেভাবে খেতে বলতাম।😂

দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো তবে কি কি আয়োজন করতেন?

তাহলে তো আমি আমার বাংলা ব্লগের প্রত্যেকটা ইউজার কে দাওয়াত দিতাম। আর সঙ্গে দাদার পরিবারকেও দাওয়াত দিতাম🥰😊। তারপর অনেক বড় একটা পার্টি আয়োজন করতাম🥳🙂। সবাইকে এভাবে একসাথে দেখে আশা করি দাদাও খুশি হয়ে যেত।

আমাকে দাওয়াত দিয়ে আমি চলে যাব কিন্তু সত্যি সত্যি।

দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো, তাহলে আমি এক বিশাল পার্টি আয়োজন করতাম যেখানে দাদা আর বৌদি দুজনই মঞ্চে আসতেন, এবং সবার সামনে দাদাকে "নতুন বয়সের আগমন" ঘোষণা করা হতো। সাথে থাকত দাদার প্রিয় খাবার, গান, এবং দাদার মজার রকমের বক্তৃতা! আর দাদার হাস্যকর উপহার হিসেবে একটি বিশেষ "বয়স কমানোর মন্ত্র" উপহার দিতাম! 😄🎉

তাহলে তো সবার আগে টিপসটা আমাকে দেন।

দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো তবে কি কি আয়োজন করতেন?

কী করতাম সেটা অনেক পরের কথা। কী করতাম না সেটা বলেন। আমার সামর্থ্যের মধ্যে সবকিছু করতে চেষ্টা করতাম। সম্ভব হলে উনার পছন্দের কিছু উনাকে উপহার দিতাম।

এটা সত্যি বলেছেন ভাই উত্তর পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আসলে এরকম সুযোগ হলে সব কিছুই করতে ইচ্ছা করে সামর্থ্য অনুযায়ী।

*. "দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো, আমি তার জন্য একটি বিশেষ উপহার কিনতাম।"

*. "দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো, আমি তার সাথে কাটানো সময়ের এক সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করতাম।"

*. "দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো, আমি তার কাছে সবকিছু শিখতাম এবং তার সান্নিধ্যে থাকতাম।"

*. "দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো, আমি তার জন্য পৃথিবীর সমস্ত সুখ, শান্তি, ভালোবাসা , এবং আরো বেশি সমৃদ্ধির জন্য প্রার্থনা দিতে চাইবো ।"

প্রথমেই দাদাকে সযত্নে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করতাম,পার্টির মাধ্যমে।তারপর বাসায় ওনার জন্য ওনার পছন্দের ভর্তা আইটেম গুলোর আয়োজন করতাম😃।তারপর তিনি যেহেতু মোস্ট রেসপেক্টফুলি মানুষ, তাই ওনাকে এমন একটা গিফট করতাম যেটার জন্য ওনি সারাজীবন আমাকে মনে রাখতো🥰😃🥰।

দাদার জন্মদিনে বিশাল বড় একটি পুসের সাইজের কেক অর্ডার দিয়ে বানাতাম।আর দাদাবৌদিকে কাটতে বলতাম। আর একই রুমে তাদের রেখে বলতাম আপনাদের এই সময়টা।

তাহলে তো পুশ আমাদের পেটে চলে যেত🤣।

দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো তাহলে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সকল ভাই-বোনেরা একত্রে হতাম এবং দাদাকে সবাই মিলে কেক কেটে উইশ করবো এবং প্রচন্ড আনন্দ করতাম।

আলাদীনের জ্বীনের মত দাদার তিনটি ইচ্ছাপূরণের ব্যবস্থা করে দিতাম।

আরে ভাইয়া আপনি যদি আলাদিনের জ্বীন হয়ে যান তাহলে আমাদেরকেও একটু সুযোগ দিয়েন ইচ্ছা পূরণের।

দাদার জন্মদিন যদি সম্ভব হতো তাহলে মনের মত একটি নিজে কেক বানিয়ে নিতাম। যে কেকের মধ্যে দাদার ভালোলাগা কথাগুলো উল্লেখ করে রাখতাম। আর কেকের মাঝখানে লিখে রাখতাম যেন হাজার বছর বেঁচে থাকে আমাদের মাঝে প্রিয় দাদা।

দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো তবে কি কি আয়োজন করতেন?

আমি তো তাহলে puss ডান্সের আয়োজন করতাম🕺। সাথে সবাই কেও শেখাতাম। আর দাদাকে ডান্স দেখিয়ে আনন্দিত করতাম। ছোট্ট আয়োজনের পাশাপাশি ছোট্ট বিনোদন 🤣🤭।

আমি যদি দাদার জন্মদিন আয়োজন করার সুযোগ পেতাম তাহলে আমাদের এইখানে বড় করে অনুষ্ঠান করতাম। এবং কেকের পাশাপাশি দাদার প্রিয় জিনিসগুলো বানিয়ে খাওয়াতাম। এবং সেই সাথে আরো দোয়া করতাম যেন আমাদের মাঝে অনেক অনেক বছর বেঁচে থাকে।

দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো, দেশে যত্ত রকমের মাছ পাওয়া যায়, বিশেষ করে ছোট দেশী মাছ সহ সব ধরনের মাছ রান্না করে দাদাকে খাওয়ানোর ব্যবস্থা করতাম। উনি যে মাছ প্রিয় মানুষ!

এটা অবশ্য ঠিক বলেছেন আপু দাদা মাছ প্রিয় মানুষ। আর নদীর মাছগুলো খেতে সত্যি অনেক ভালো লাগে। এগুলো পেলে তো দাদা অনেক খুশি হয়ে যাবেন।

দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো তাহলে দাদার জন্য বিশেষ একটি উপহার সামনে দাঁড়িয়ে নিজ হাতে দিতাম। আর নিজের হাতে সুন্দর একটি কেক তৈরি করতাম।

আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে আপনি বেশ ভালো কেক তৈরি করতে পারেন। কোন একদিন দেখবেন স্বপ্নটা সত্যি হবে আপু। দাদার জন্মদিনে কেক তৈরি করে খাওয়াবেন।

দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো তবে কি কি আয়োজন করতেন?

প্রথমেই বড় সাইজের কেক কাটার আয়োজন করতাম। তারপর দাদার প্রিয় রেসিপিগুলো তৈরি করে খাওয়াতাম। সে সঙ্গে দাদার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করি।

আপনি তো দেখছি একদম খাওয়া-দাওয়া নিয়ে ব্যস্ত আছেন। বড় সাইজের কেকের আয়োজন করেন। আমরা সবাই রেডি ভাইয়া।

ঘর ভর্তি গার্লফ্রেন্ডসহ একটি ঘর উপহার দিতাম। আর দাদার সুরক্ষার কথা ভেবে বাহির থেকে তালা মেরে চাবি নিয়ে গিয়ে বৌদিকে দিতাম। 😆

পুনরায় দাদা বৌদির বিয়ের ব্যবস্থা করতাম। সেই সুযোগে আমার বাংলা ব্লগের সকলে একত্রিত হতাম।

দাদাকে বৌদির থেকে একটু আলাদা নিয়ে যেতাম। তারপর শুভ ভাইয়ের মতো বলতাম - 'দাদা এই সময়টা আপনার'... 🤣🤣🤣

😸

আমি তো ভাবছি তারপর কি হতো 🤣😁।

বৌদি তখন আপনাকে ধরে পিটাইতো 🤣🤣🤣🤣

একদম চমৎকার কথা বলেছেন দাদা। তবে খুব হাসি পাচ্ছে কিন্তু

হা হা হা!! 🤣🤣🤣
খুব মজা পেলাম আপনার কমেন্ট টি পরে....

প্যারাসুট ড্রাইভের আয়োজন করব, যাতে জীবনটাকে একটু ভিন্ন ভাবে দেখা যায়।