এবিবি - ফান প্রশ্ন - ৬৪ || মেয়েরা আজীবন ধরে রান্না করেও কেন রাঁধুনী হতে পারলো না?

in hive-129948 •  2 years ago 

Fun_Cover-4.png

আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।

এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।

আজকের প্রশ্নঃ

মেয়েরা আজীবন ধরে রান্না করেও কেন রাঁধুনী হতে পারলো না?

প্রশ্নকারীঃ

@rme

প্রশ্নকারীর অভিমতঃ

পৃথিবীর সব নামি-দামি শেফ শুধুমাত্র পুরুষদের মধ্যেই দেখা যায়।

অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ

  • উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
  • উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
  • একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
  • অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
  • উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
  • এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
  • পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।

ধন্যবাদ সবাইকে।

break .png
Banner Annivr4.png
break .png
Banner.png

আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃডিসকর্ড লিংক

break .png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

কারণ তারা খোঁপা বাঁধতে বাঁধতে রাধুনী হওয়ার সময় থাকে না। আর ছেলেদের খোঁপা বাঁধার কোন চিন্তা নেই, তাই তারা অনেক বড় রাঁধুনী হতে পারে।

মেয়েরা বড় কোন কাজ দেখলেই ভয় পেয়ে যায়। আর বাসা-বাড়িতে অল্প মানুষের রান্না করে রাধুঁনি সাজে।কিন্তু বড় বড় ও বেশি মানুষের রান্না দেখলে তাদের হাত পা শুকিয়ে যায়,তখর রাধুঁনির খেত খতম।বাসা বাড়িতে অল্প করে কের পরিমান কাজ করে বুঝায়।বাইরে বড় বড় আয়োজনে রান্না করলে আর কথাই থাকা যাইতো না।

আর রান্নার প্রশংসা না করলে মেয়েরা যে পরিমান রাগ করে। রেস্টুরেন্টে কিংবা বাইরে কোন আয়োজনে যদি এইভাবে মেয়েদের রান্না সঠিক প্রশংসা করা হয়। তাহলে রেস্টুরেন্টের ব্যবসা খুব তাড়াতাড়ি বন্ধ করতে হতো।।।

ভাই ভালো বলেছেন অনেকক্ষণ হাসলাম আপনার উত্তর শুনে, অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ।

একদম ঠিক মজার উত্তর ছিলো।

মেয়েদের মন কি আর রান্না ঘরে থাকে? মন ত পড়ে থাকে বিউটি পার্লারে আর স্টার জলসায়, আর সেজন্যই ত রান্নায় হয় হলুদ না হয় লবন কম বেশি থাকবেই । পুরুষেরা মহৎ। এত বাজে রান্না খেয়েও কিছু বলে না কারন কিছু বললে বউ যে আদর করবে। হি হি।

আজকে বাসায় রান্না করতে না করে দিয়েছি😉😉 ভাবিকে।এরপর কে রান্না করে খাওয়ায় দেখবো।

পুরুষরা রাধেও আবার বউদের চুলও বাধে।

মেয়েরা দুটি জিনিসই ভাল পারে এক হচ্ছে ঝামেলা পাকাতে আর দুই জিলিপির মত প্যাচ লাগাইতে।কিন্তু দুঃখের বিষয় এই ২টার জন্য রাধুনী উপাধী দেওয়া হয়না।আর রান্না ঘরে যা বানায় তা পেটের দায়ে বাকিরা খায়,কারন কিছু বললে আবার লংকাকান্ড বাধবে।তাই মেয়েরা সারাজীবন রান্না করেও রাধুনী হতে পারে না।

আপনার মাথায় এত সুন্দর উপস্থিত বুদ্ধি কোথা থেকে আসে মাঝে মাঝে। হা হা হা...

জানিনা দাদা। সব আপনাদের আশীর্বাদ।

একদম হাটে হাঁড়ি ভেঙ্গে দিলেন দেখছি, হি হি হি।

মেয়েরা তো রান্নাঘরে ঢোকার পর থেকেই রাঁধুনি । তাদের আর আলাদা করে রাঁধুনী হওয়ার প্রয়োজন পড়ে না । তারা মন থেকে পরিবারের জন্য রান্না করে যায় কোন টাকা পয়সা ছাড়া । আর ছেলেরা তো প্রশ্নকারীর মত ফাঁকিবাজ 😜। তাদের কে জোর করেও নিজের বাড়িতে রান্না করাতে পারবেন না । তারা বাইরের বড় বড় রেস্টুরেন্টে সেফ হয় টাকা ইনকামের জন্য । ওই সেফদের বাড়িতে যেয়েও দেখেন তার বাড়ির বউকে দিয়েই রান্না করাচ্ছে । কারণ বউয়ের রান্নাই তার কাছে মজা লাগে ।তাহলে দেখেন কে আসলে প্রকৃত রাঁধুনি??😛😛

কারণ পুরুষরা মেয়েদেরকে শুধু ঘরের মধ্যেই রাঁধুনি করে রেখে দেয়,আর মেয়েদের কাছ থেকে শিখে নিয়ে নিজে নামকরা সেফ হয়।আসল ব্যাপার তো মেয়েদেরকে পর্দার আড়ালে রাখার বুদ্ধি কিন্তু আদতে মেয়েরাই প্রকৃত সেপ।

আপু আপনি একদম ঠিক বলেছেন।

😊😊

  ·  2 years ago (edited)

আসলে কি ঘটনা ঠিক? চিন্তায় পড়ে গেলাম আপনার কথা শুনে🤔

আপনিই দেখুন না,সব মেয়েদের বাইরে বের হতে দিলে নামি-দামি শেফ হতে পারতো। কিন্তু পুরুষেরা নিজের নাম কামানোর জন্য নিজেই রান্নায় নেমে পড়ে।

কথায় কিন্তু যুক্তি আছে, ধন্যবাদ আপনাকে যুক্তি খাটানোর জন্য।

☺️☺️

পৃথিবীর সব মেয়েকেই সারাজীবন রান্না করতে হয়।কিন্তু সব ছেলেকে সেটি করতে হয় না। সবাই জানে মেয়েদের রান্না করতেই হবে,তাই তারা সারাজীবন রান্না করলেও কেউ তাদের রাঁধুনী বলে সম্মোধন করে না।মেয়েরা রান্না করে অতিষ্ঠ থাকে তাই তারা আর রান্নার কোনো চাকরি করতে ইচ্ছুক থাকে না।কিন্তু যে কোনো নামি দামি জায়গায় ছেলেরা রান্নার জব করলেই তাদেরকে রাঁধুনি বলে ডাকা হয়।কারণ তারা ঘরে নয় বাইরে রান্না করে। তাই তারা রাঁধুনী।মেয়েরা নয়।

হমেয়েরা রাধে গৃহে তাই
গৃহিণী তার নাম,
গৃহিণী বলুন, রাঁধুনি বলুন,
তাই তো অনেক দাম।

বড় বড় রেস্টুরেন্টের
পুরুষ,রাধুনি,,
তার ও বাসায় গিয়ে দেখুন
রাধছে পরিমনি।

নারী যে হয় রাঁধুনি
নিজের রান্নাঘরে,
স্বামি, সন্তান, মা, বাবা
খাওয়ায় পরিবারে।

নারী সেতো অর্ধাঙ্গিনী
বাবুর্চি নয়,,
যুগে যুগে পৃথিবীতে
নারীদেরই জয়।
♥♥

বাহ ভালো তো এরই মাঝে একটি কবিতা ও লিখে ফেলেছেন, আপনার তুলনা হয় না ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ♥♥

এর একমাত্র কারণ হচ্ছে মেয়েরা চায় না এত ঝামেলাপূর্ণ কাজ করতে।আগুনের তাপে স্কিন খারাপ হয়ে যাবে তাই আর কি😌🤪এরপরে কথা হলো সব কাজ যদি মেয়েরাই করে ছেলেরা কি করবে।বউদের মন পেতে হলে জামাইদের রান্না শিখতেই হয়😁😁

মেয়েরা সারা জীবন রান্না করেও রাঁধুনি না হওয়ার একটাই কারণ , মেয়েরা রান্না ঘরে আটা ময়দা রান্নার কথা না ভেবে , মুখে মাখার কথা ভাবে ৷ যার জন্য তারা রান্নায় অমনোযোগী আর নিজের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে মনোযোগী তাই তারা হতে পারেনা কখনো রাঁধুনি ৷

অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী 😀, মেয়েরা অল্প রান্না করেই যে ভাব নেই বর কাছে। যদি রাঁধুনির উপাধি দেওয়া হয়। তাহলে দুর্ভিক্ষ নেমে আসবে সেই বরদের কপালে।

বাসার রান্নার দায়িত্ব ছেলেদের ঘাড়ে চাপানোর জন্য মেয়েরা নিজের নামের সাথে রাঁধুনী শব্দটি যোগ করতে চায়না। মেয়েরা জন্মগতভাবেই সেরা রাঁধুনী। তাই নতুন করে রাঁধুনী নামের দরকার নেই। মেয়েরা চায় রান্নার দায়িত্ব অন্যের ঘাড়ে চাপাতে। আর ছেলেরাও বোকার মত সেই দায়িত্ব বুঝে নিতে রাঁধুনী হওয়ার লড়াই করছে। 😅😅

মেয়েরা নিজের দোষ অন্যের কাঁধে দিতে বেশি পছন্দ করে। তাই তরকারিতে লবণ বেশি হলে বলে আজকে লবণের তেজ অনেক বেশি, আর তরকারিতে ঝাল বেশি হলে বলে, আজ মরিচের ঝাল একটু বেশি। লবন ও মরিচের উপরে দোষ পরে,নিজের দোষ কখনোই স্বীকার করে না। কিন্তু ছেলেরা অন্যের দোষ ও সংসারের বোঝা মাথায় নিয়ে চলে অভ্যস্ত। পুরুষরাই তো বীর পালোয়ান আর তাইতো এত বড় বড় রান্নার কাজে শুধুমাত্র পুরুষরাই শেফ হিসেবে কাজ করে।

উত্তর-মেয়েরা যত সুন্দর করেই রান্না করুক না কেন তারপরও প্রকৃত রাঁধুনি হতে পারবেনা। কারণ সকল মানুষ এক রকমের টেস্টি খাবার খায় না। কেউ খাবারে ঝাল কম খায় কেউ আবার বেশি। কি আবার রান্নায় লবণ বেশি খায় কেউ আবার কম। অনেকে আবার রান্নায় মিষ্টি পছন্দ করে। কেউ আবার তরকারি আদা সিদ্ধ, কেউ আবার পুরো সিদ্ধ। নানানজনের নানান টেস্ট। এ কারণেই রাধুনীরা কখনোই প্রকৃত রাধুনী হতে পারবে না।

ফ্যামিলিতে ১০ জনের রাধুনী তাও তো অনেক বড় রাঁধুনী নিজেকে সবার মাঝে উপস্থাপন করে। যেখানে ২০০ থেকে ৫০০ মানুষের রান্না হয় সেখানে মেয়ে রাঁধুনির অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় না। দেখেই তো বেহুশ রান্না করবে কখন। তাইতো ওরা রাধুনী নামকরণটা উপাধি পায়নি আজ পর্যন্তও।

মেয়েদের মাথায় যায়গা কম। তাই বড় বড় রেসিপি বা বেশি মানুষ এর খাবার বানাতে হবে জানলে ভয় পায়। এই জন্যই মেয়েদের রাঁধুনি হয়ে উঠা হয়না আর। ছেলেরা সবই পারে তাই শেফ ছেলেদেরই দেখি। বাবুর্চিও ছেলেরাই হয়।

এই প্রতিযোগিতাটি দৈনিক সক্রিয় প্রতিযোগিতার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে

Contest Alerts: Active Contest List on 03rd Oct 2022 – Win 850+ STEEM

আরও আপডেটের জন্য অনুসরণ করুন এবং রিস্টিম করুন।
#ContestAlerts #winwithsteem

মেয়েরা পেঁয়াজের ঝাঁঝে চোখ মুছতে মুছতে রান্নায় মনোযোগ দিতে আর পারলো কই। আর আমরা তো ওদের কাছে পেঁয়াজ কেটে নেই হা হা হা।

মেয়েরা যদি রাধুনি উপাধি নেয়, তাহলে সরকারের অ্যাওর্য়াড দিতে হয়রান হয়ে যেত, কারণ জনসংখ্যা গণনা অনুযায়ী মেয়ে সংখ্যা বেশি আর ছেলে সংখ্যা কম । মেয়েরা পুরুষদেরকে একটু সাইট দেয় আর কি। এজন্য পুরুষরা নামি দামি শেফ।মেয়েরা এ নিজের সংসারে সেরা রাধুনি হয়ে থাকতে চাই আর আদিকাল থেকেই আসে।

রান্না একটি শিল্প বা আর্ট। একমাত্র পুরুষরা এটাকে শিল্পের কাতারে নিয়ে গেছেন আর মহিলা সম্প্রদায় শুধুমাত্র দায়সারা রান্না করার মাধ্যমে সংসার চালাতে পছন্দ করেন 😜

শোভাবর্ধন করে নারীরা, সেই হিসেবে নারীদেরকে বোঝানো হয়। সেই শোভা তারা নিজের ঘরেই ছড়াবে, হোটেল, রেস্টুরেন্টে কেন। এজন্যই নারীরা ভাল রান্না করলেও বাইরে ভাল শেফ হতে চায় না।

রাঁধুনী হতে গেলে গায়ে লাগবে শক্তি, যা বরকে পেটাতেই শেষ হয়ে যায়। তাই রাঁধুনী হওয়া আর হয় না। 🤣

দাদা,,দুই একটা মাইর টাইর পরে নাকি আশপাশে থেকে🤪

হায় হায় কও কি নির্মাল্য দা। তুমি তো দেখছি আমাকে ভয় ধরিয়ে দিলে

এই রে বাস্তব অভিজ্ঞতার প্রকাশ ঘটিয়ে দিলেন, হি হি হি

কারণ খুবই সোজা। রাঁধুনী হলো একটি কম্পানি।বিশেষ করে এটি মসলার কম্পানি।এটি রান্নার কাজে ব্যবহৃত হয়। তাই মেয়েরা রাঁধুনী দিয়ে রান্না করে ঠিকই,কিন্তু রাঁধুনী আর হতে পারে না।

মেয়েরা রান্নার সময় টিকটক নিয়ে ব্যাস্ত থাকে তো রাধুনি হবে কেমনা করে.. হাহাহা

মেয়েরা যে রান্না করে তাদের মনের বিরুদ্ধে গিয়ে রান্না করে তারা মন থেকে চায়না রান্না করতে, আর ছেলেরা রান্না করে নিজের সেরাটা দিয়ে রান্নার স্বাদ বাড়িয়ে তোলার জন্য। সেজন্য ছেলেদের রাঁধুনি বলা হয় আর মেয়েদের রাধুনি বলা হয় না।

আজকে ঝগড়া একটা হয়েই যাবে দেখছি। যে প্রশ্ন দাদা করেছেন 😁। এতো বছর কার জন্য রান্না করলো 😂। নামি দামি রেস্টুরেন্ট এ ছেলেরাই সেরা। মেয়েরা রান্না করে ঠিকই কিন্তু রাঁধুনি গুড়া মশলার ব্যবহারটাই জানলোনা।

মেয়েরা সারা জীবন রান্না করে তার স্বামীর কাছে সেরা রাধুনী হয়েই আছে আজীবন থাকবে। বাইরের কে তাকে রাধুনী বলল তাতে তাদের কিছু যায় আসে না তারা তো জন্ম থেকেই রাঁধুনি।

মেয়েরাও সেরা রাধুনী হতে পারতো তবে রান্না করার সময় ময়দা সুন্দরীদের মেকাপের গুঁড়ো খাবারের ভিতর পড়ায় খাবারের স্বাদ পুরোটাই নষ্ট হয়ে যায়। আবার অতিরিক্ত সুন্দরী মেয়েদের রূপের আগুনে খাবার পুড়ে, খাবারের অরজিনাল টেস্ট নষ্ট হয়ে যায়। তবে ছেলেদের ক্ষেত্রে এর কোনটাই হয় না। যে কারণেই তারা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ রাধুনী খেতাব পায়।

আসলে মেয়েরা ইচ্ছে করেই হয় না।মেয়েরা যদি রেস্টুরেন্টে এর শেফ হত,তাহলে কেউ রেস্টুরেন্ট ছেড়ে বাসায় যেত চাইত না।তাছাড়া ছেলেদের কে সুযোগ করে দিয়েছে,তা না হলে ছেলে শেফ রা চাকরির অভাবে না খেয়ে মরতো🤪🤪।তাছাড়া রেস্টুরেন্টে এর শেফ যদি মেয়েরা হত তাহলে বাসায় আপনাদেরকে কে রান্না করে খাওয়াতো বলেন😉😉

মেয়েরা আজীবন ধরে রান্না করেও কেন রাঁধুনী হতে পারলো না?

বরের মন মেটাতে পারে না । তাই এই যাত্রায় আগে নিজের ঘর ঠিক রাখতে হবে , তারপর বাহিরে প্রকাশ করতে হবে ।

কে বলে রাধুনী হতে পারিনি আমার আইডি ঘুরে দেখেন অসংখ্য রেসিপি পোস্ট দেখতে পাবেন।সো আমি মেয়ে,আমি সেরা রাঁধুনি।

পুরুষরা সবসময়েই নিজের সাফল্য বাইরের জগতে দেখাতে পছন্দ করে। আর মহিলাদের সাফল্য গুলোকে ঘরে বন্দি করে রাখতে পছন্দ করে। এই কারনেই পুরুষরা মহিলাদের থেকে শেখা রান্না নিয়ে বাইরের জগতের আধুনিক হয়ে উঠছে।

মেয়েদের ধ্যান খেল থাকে কার কি আছে এবং কিভাবে তা নিজের জন্য আনবে।আর স্বামীর বাড়ির কথা তার মাকে কতক্ষণে বলবে। চিন্তা করতে করতে রান্না নষ্ট হয়ে যায়। আর ছেলেরা যা করে যতটুকু করে সবটুকু একাগ্রতাচিত্রে করে। তাই একেবারেই পারফেক্ট হয়।

মেয়েরা যে পাকা রাঁধুনি সেটা কোন পুরুষ মানুষ বলতে চায় না। সেই কারণে সারা জীবন মেয়েরা রাঁধুনি করে হতে পারে না😊। মেয়েদের থেকে রান্না শিখে ছেলেরা পাকা রাঁধুনি হয়ে যায় এইটা কিন্তু সত্যি।

এটা ঠিক না দাদা,,, আমরাই সেরা রাধুনি। কারণ সেরা রাধুনি প্রতিযোগিতায় আমরাই ফাস্ট হয়েছি😎😎।
কিন্তু আসলেই একটা ভাবার বিষয় আছে সব হোটেল রেস্টুরেন্টে রাধুনি কিন্তু ছেলেরাই, আবার বিয়ে বাড়ির আয়োজনেও ছেলেরাই থাকে। আবার আরেকটা কথা রাধুনী এই কথার সাথে মেয়েদেরকেই যায় ছেলেরা না।

আমি কনফিউজড 🥴🥴

রাধুনী হওয়ার সেই বোধশক্তিটা তাদের মধ্যে নাই 🤗🤗🤗

মেয়েরা যে শুধু ঘরে রান্না করে তার স্বামী ও ছেলে মেয়েকে খাওয়ায়, তারা তো বাইরে কখনো রান্না করে না।আর বাইরে বা রেস্টুরেন্টে রান্না শুরু করলে পুরুষ বাবুর্চিরা কি করে খাবে। তাই মেয়েরা সারা জীবন রান্না করে ও রাঁধুনি হতে পারে না।

আদার ব্যাপারি কি কখনো জাহাজের খবর নিয়ে লাভ হয়?? মেয়েরা ঠিক এমনই। সারা জীবন রান্না করলেও তারা কখনোই রাধুনী হতে পারে না।

কারণ এখানে অর্থসংক্রান্ত কোন স্বার্থ বা পেশাদারিত্ব নাই, রান্না নামক অস্ত্র দিয়ে নারীরা পুরুষদের ঘায়েল করে করে মাত্র।

মেয়েরা সত্যিই খুব চালাক কারণ তারা জানে যে তারা রান্নার কাজ করলে তাদের দুইবার রান্না করতে হবে। একবার তাদের কাজে এবং তারপর তারা যখন কাজ থেকে ফিরে আসে তখন বাড়িতে।

আমার ধারণা অন্য কারণ হল যে পুরুষরা চাকরির সন্ধানে হোটেল ম্যানেজমেন্টে রান্নার শিল্প শিখতে যায় এবং বেশিরভাগ হোটেল প্রশিক্ষিত বাবুর্চি নিয়োগ করতে চায়, তারা পুরুষদের নিয়োগ করে।

আমি মনে করি মেয়েদের রান্নার জন্য কোন প্রশিক্ষণের প্রয়োজন নেই, কিন্তু তারা এখনও প্রশিক্ষিত পুরুষদের চেয়ে ভালো রান্না করে, এবং আমি এটা স্বীকার করতে লজ্জিত নই। অনুগ্রহ করে এই লেখার ভুলগুলি উপেক্ষা করুন কারণ আমি কীভাবে কার্যকর বাংলা বলতে জানি কিন্তু লিখতে পারি না, তাই আমি Google অনুবাদক-এ বাংলায় অনুবাদ করেছি।

মেয়েরা রাঁধুনী আর শেফ কিভাবে হবে তারা তো রান্না করার সময় টেষ্ট করতে করতেই সব খাবার খেয়ে ফেলে......হা হা হা.... হি হি হি......

কারনতো খুবই সোজা, মেয়েরাতো রান্না ঘরে গিয়ে রান্না করে না বরং কুটনামির ডিব্বা খুলে হি হি হি আর পুরুষরা যা করে মন দিল দিয়েই করে, তাইতো সেরাদের কাতারে।

ভাল বলেছেন ভাইয়া। একদম বাস্তব কথা।

হতোমরা যাকে বাস্তব বল
আমি করি নিন্দা,
নারী ছাড়া পুরুষ কি
আদৌ থাকতো জিন্দা??
??

বলছে আপনারে,,মেয়েরা যদি রেস্টুরেন্টে রান্না শুরু তাহলে পুরুষ বাবুর্চির বেকার হয়ে যাবে,শুধুমাএ তাদেরকে সুযোগ করে দেওয়ার জন্য মেয়েরা ইচ্ছে করে এই দায়িত্ব নেয় না🤪

আর বাকিটাও বলে দিন, কুটনামির রাজস্ব ছুটে যাবে, আর সেই দুঃখে রান্না করাও ভুলে যাবে হি হি হি।

এত বড় কথা,দাড়ান ভাবির কাছে বলছি,তারপর বাসার খাওয়া বন্ধ। তারপর দেখবো মেয়েরা কুটনামি করে নাকি ছেলেরা মেয়েদের পিছনে লেগে থাকে🤪🤪

আসল কথায় আসেন 😁। ভাবীকে টানেন কেন 🤭🤭। ছেলেরা সবসময় ইনোসেন্ট হয়, কখনোই মেয়েদের পিছনে লেগে থাকে না 😁।

সেটাই তো নাঁচতে না পেরে এখন বলছে উঠান ব্যাকা, হা হা হা

ঠিক বলেছেন ভাই।

কারণ বাড়িতে মেয়েরা একা একা রান্না করে বলে রান্নার দিকেই মন থাকে। পিএনপিসি ( পরনিন্দা পরচর্চা ) করতে পারেনা। রান্না ভালো হয়।

অন্যদিকে হোটেলে কাজ করতে গেলেই মেয়েরা সহকর্মীদের মধ্যে পিএনপিসি শুরু করে দেয়। রান্নার সর্বনাশ হয়। হোটেল ব্যবসা মাথায় ওঠে।

এইজন্য বড় শেফরা সবাই ছেলে হয়। মেয়ে হয় না।

কারন অনেকদিন আগেই রাধুনী মসলা এই নামটি প্যাটার্ন করে রেখেছে, তাই মেয়েরা আজীবন রান্না করেও রাঁধুনি হতে পারেনি।

পৃথিবীর শুরু থেকে আজ পর্যন্ত শুনতে পাইনি যে শিমুল গাছ 80 বছরের সাড়ি হয়েছে।।

সব সময় তো টেনশনে থাকে কিভাবে পাশের বাসার ভাবির থেকে বেশি সুন্দর হওয়া যায়।।
কারণ সৌন্দর্যটা দেখা যায়।।

আর রান্না তো কেউ ঘরে এসে খেয়ে চেক করে না এজন্য তারা আর কোনদিন ভালো রাধুনী হতে পারে না।।

আর স্বামী বেচারা বিপদে পড়ে ওটা খেয়ে অভ্যস্ত।।

পুরুষরা সবসময়েই নিজের সাফল্য বাইরের জগতে দেখাতে পছন্দ করে। আর মহিলাদের সাফল্য গুলোকে ঘরে বন্দি করে রাখতে পছন্দ করে। এই কারনেই পুরুষরা মহিলাদের থেকে শেখা রান্না নিয়ে বাইরের জগতের আধুনিক হয়ে উঠছে।

আসলে মেয়েরা রান্না করার সময় শেফ মত টুপি পরেনা তাই তারা রাধুনী হতে পারল না।

কারণ মেয়েদের রান্না আজও পর্যন্ত রাঁধুনীদের রান্নার পর্যায়ে পৌঁছাতে পারেনি।

মেয়েরা আজীবন ধরে রান্না করেও কেন রাঁধুনী হতে পারলো না?

আমার মনে হচ্ছে এখনো তারা রাঁধুনী মসলার সন্ধান পায়নি। তাই সারা জীবন রান্না করোও তারা রাঁধুনী হতে পারল না।