বিসমিল্লাহি রহমানের রাহিম
আসসালামু আলাইকুম
শ্রদ্ধেয় প্রিয় ভাই ও বোনেরা,
আপনারা সবাই কেমন আছেন ? সৃষ্টিকর্তার কৃপায় আশা করি ভালো আছেন । আমিও সৃষ্টিকর্তার রহমতে ভালো আছি ।
প্রিয় , আমার বাংলা ব্লগ কমিটির সদস্যরা
আপনাদের মাঝে আবার এসে হাজির হলাম।
আজ আমি আপনাদের ছোট গল্প হিমেলের শেষে দেখা সম্পর্কে বলতে চাই। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। আপনারা আপনাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করে পুরো পোস্টটি দেখবেন আশা করি। আজ সারাদিন আমাদের এদিকে বৃষ্টি হচ্ছে। তাই বিকেলে কোথাও যাওয়া হলো না। বাসায় একা বসে আছি হঠাৎ করে হিমেল এর কথা মনে পড়ে গেল।
আসুন শুরু করি
আমি কয়েক বছর পূর্বে একটি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছিলাম। চাকরিটা আমার ঠিকঠাক মতো চলছিলো তবে বেতন কিছুটা কম পেতাম । হঠাৎ চারদিকে মহামারী শুরু হওয়াতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ হয়ে গেলো। এরপর আমি বিদ্যালয়ে চাকরি আর করি নি।
ঐ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এক হিন্দু ভদ্রমহিলা মাস্টারি করতেন। তার বাসরের একটি মেয়ে ছিল। ওই মেয়েটিকে নিয়ে আপনাদের সাথে আজ গল্পটি বলা।
মেয়েটির নাম হচ্ছে অপূর্ণতা। আমি বিদ্যালয়ে থাকাকালী বিদ্যালয়ের বিভিন্ন কাজের প্রয়োজনে ঐ হিন্দু মহিলাদের বাড়িতে যেতাম। ঐ হিন্দু শিক্ষিকার কথাবার্তা আচার আচরণ খুবই ভালো ছিলো। আমি ম্যাডামদের বাড়িতে গেলে মাঝেমধ্যে অপূর্ণতার সাথে দেখা হতো। তখন অপূর্ণতায় অষ্টম শ্রেণীতে পড়তো। মেয়েটি আমাকে দাদা বলে ডাকতো। দাদা বলাতে আমার কাছে অন্যরকম মনে হলো আমি তাকে ভাইয়া বলতে বললাম। আমি একদিন ঐ শিক্ষিকার বাড়িতে গেলাম যে দেখি তাদের বাড়িতে কেউ নেই তারা সবাই তাদের এক আত্মীয় বাড়িতে গেছে। বাড়িতে শুধু একজন কাজের মেয়ে এবং অপূর্ণতা ছিলো। বাড়িতে কেউ না থাকায় অপূর্ণতার সাথে আমার অনেক বিষয় নিয়ে কথা হলো। সে প্রথমে আমাদের বাড়ির লোকজনের কথা জিজ্ঞেস করলো। বাড়ির সবাই কেমন আছে জানতে চাইলে? আমিও বলছি ভালো আছে। তারপর ক্লাসের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা হলো। কয়দিন পর দেখি আমার সেই ফোন করেছে। প্রথমে আমি তাকে চিনতে পারি নি। পরে পরিচয় দেওয়াতে চিনেছি। জিজ্ঞেস করলাম নাম্বার কোথায় পেলে? সে আমাকে বললো ম্যাডামের ডাইরি থেকে নিয়েছে। সে আমাকে বললো ভাইয়া আমাকে আপনার বোনের মতো মনে করেন সত্যি। আমি বললাম হ্যাঁ অবশ্যই মনে না করার কি আছে। তখন সে আমাকে বললো আমি খুব বিপদে আছি। আপনি আমাকে দয়া করে সহযোগিতা করবেন। এই কথা বলার পরে আমি খুবই হতভাগ হয়ে গেলাম।
তার সাথে কদিনের পরিচয় মাত্র। তাকে আমি কিভাবে সাহায্য করতে পারি মনে মনে বলতে লাগলাম। তাকে বললাম কি সমস্যা বলতে পারো? অর্পিতা বলতে লাগলো ভাইয়া বিষয়গুলো খুবই সেনসিটিভ আপনি মনোযোগ দিয়ে শুনেন । হ্যাঁ বলো আমি শুনছি। সে বললো ভাইয়া আমি আপনাদের ধর্মের এক ছেলেকে ভালবাসি আমি এখন খুবই কঠিন পরিস্থিতি পার করছি দয়া করে আমাকে সাহায্য করুন। পরে আমি একটু ঘাবড়ে গিয়েছে। আমি বলছি ঠিক আছে, আমার সমর্থন অনুযায়ী যতটুকু পারি শতভাগ তোমাকে সাহায্য করার চেষ্টা করবো। তবে কি হয়েছে আমাকে খুলে বলো ? সে বলল ভাইয়া আমি মুসলিম এক ছেলেকে ভালোবাসি আমাদের সম্পর্ক প্রায় আট থেকে নয় মাসের। একদিন তার সাথে আমাকে ফেনী কোট বিল্ডিং এলাকা আমাদের পরিবারের কয়েকজন সদস্য দেখে ফেলে। সে থেকে সমস্যার সৃষ্টি হয়। আমার পরিবারের লোকজন তার খোঁজ খবর নিতে লাগলো এবং তারা জানতে পেরেছে ছেলেটি মুসলিম এবং ছেলেদের পরিবার সমাজে দ্বিতীয় শ্রেণীর। ছেলেটির নাম হচ্ছে হিমেল। সে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষ পর্যন্ত লেখাপড়া করেছে। সে এখন ফেনীতে একটি বেসরকারি কোম্পানির কাজ করে। তাদের পরিবার আমাদের ফ্যামিলি থেকে একটু নিচে। ছেলেটির দুই ভাই এক বোন। গত কিছুদিন পূর্বে তার বোনের বিবাহ হয়েছে। আমি ছেলেটিকে ভাইয়া সত্যি ভালোবাসি। তারপর আমি জিজ্ঞেস করলাম তোমাদের পরিচয় হলো কিভাবে। ফেনীতে আমার এক কাকিমার বাসা রয়েছে। তাদের সাথে আমাদের সম্পর্ক খুবই গভীর সম্পর্ক তাই আমি প্রায় সময় তাদের বাসায় যাই । একদিন বিকেল বেলা তাদের বাসায় যাচ্ছি হাত ব্যাগে টাকা নিতে ভুলে গেছি। গাড়িতে উঠার পর আমি গাড়ির হেল্পার যখন টাকা নিতে আসলো । তখন দেখি টাকা নাই। আমি যখন গাড়ির হেলপার কে বললাম আমি টাকা নিতে ভুলে গেছি তখন সে আমার কথা বিশ্বাস করলো না। তখন আমাকে বিভিন্ন কথা বলতে লাগলো। আমার সামনে সিটে হিমেল বসেছিল সে আমার ভাড়া দিয়েছে । প্রথম দিন তার সাথে আমার তেমন কথা হয় নি। সে জানতে চেয়েছিল আমি কোথায় যাচ্ছি এবং কি করি ?
পরে তার সাথে আরো দুইদিন বাসে দেখা হলো আমার। এভাবে আমাদের মধ্যে পরিচয় হলো। তার কথা শোনার পর আমি বললাম ঠিক আছে। আসলে তোমার বিষয়গুলো খুবই জটিল সমীকরণ রয়েছে। বর্তমানে আমি কিছু বলতে পারছি না। তুমি এক কাজ করো তার সাথে আমাকে দেখা করিয়ে দাও। পরে অর্পিতা বলল ঠিক আছে ভাইয়া আমি তার সাথে কথা বলে সময় এবং সুযোগ বুঝে আপনাকে বলবো। আমি বললাম আচ্ছা ভালো থেকো, ফোন দিয়ো আমাকে। অর্পিতার সাথে আমার সন্ধ্যার সময় কথা হলো।
তার বিষয় নিয়ে আমি ভাবছি। আসলে কেউ যখন আমাকে কোন বিষয়ে বলে আম ঐ বিষয় নিয়ে খুবই চিন্তার মধ্যে থাকি। অর্পিতার বিষয়ে কি করা যায় আমি ভাবছি। আসলে এখন অর্পিতা এবং হিমেলের মুখোমুখি কথা বলা ছাড়া আপদতো কোন কিছুই বলা যাচ্ছে না। সে আমাকে দুই দিন পরে ফোন দিলো বললো ভাইয়া আজকে রাত আটটার সময় আমি তার সাথে দেখা করতে যাচ্ছি আমাদের একটু সময় দিবেন। আমি বললাম আজকে আমার হাতে কাজ আছে আজকে দেখা করতে পারব না তোমাদের সাথে। সে বললো ভাইয়া পরিস্থিতি আমার অনুকূলে নেই। আজ আপনি দেখা করতে না পারলে হয়তো আমি কিছুদিনের মধ্যে আর দেখা করতে পারবো না। তো আমি বললাম ঠিক আছে আর কি করার? আমার গুরুত্বপূর্ণ কাজ রেখে তোমাদের সাথে দেখা করবো। কোথায় আসতে হবে বলো?
অর্পিতা বললো ফেনী রূপের মেলা রেস্টুরেন্ট আসবেন। আমি সময়ের পূর্বে রেস্টুরেন্টে গিয়ে তাদের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম। প্রথমে অর্পিতা আসলে তার সাথে কথা বললাম তাকে অনেকগুলো বিষয়ে প্রথমে জিজ্ঞেস করলাম। তাদের এই সম্পর্ক পরিবার কোন ভাবে মেনে নেবে কিনা? সে আমাকে উত্তর দিল তাদের পরিবার কোন ভাবে এ সম্পর্কে মেনে নিবে না। প্রথমত ধর্মীয় কারণে দ্বিতীয় হল ছেলেদের আর্থিক অবস্থা আমাদের আর্থিক অবস্থা থেকে অনেক খারাপ। দিতে হচ্ছে আমাদের ফ্যামিলির সবাই শিক্ষিত আর তাদের ফ্যামিলি তেমন কেউ উচ্চশিক্ষিত নেই।
অর্পিতা কথাগুলো শুনে আমি তার মুখের দিকে তাকিয়ে রইলাম। আসলে তার কথাগুলো সত্যি। ধর্মের কারণে কোন ভাবে তাদের পরিবারের সম্পর্ক মেনে নিবে না। দ্বিতীয়ত হচ্ছে তার কথা অনুযায়ী ছেলেদের আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ আর তৃতীয় হচ্ছে পরিবারের সবাই সত্যিই শিক্ষিত সবাই। তাদের পরিবারের কেউ ডাক্তার, কেউ শিক্ষক কেউবা উকিল সবাই সরকারি বেসরকারি পর্যায়ে উচ্চ পর্যায়ের স্থানে রয়েছে। আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম এই পরিস্থিতিতে কি করতে চাইও বা, কি করার চিন্তাভাবনা আছে। সে বলল আমার হাতে সময় একদম নেই। আমার আব্বু যাচ্ছে আপাতত আমাদের আত্মীয়র এক ছেলের সাথে আমাকে বিবাহ দিতে। আর আম্মু যাচ্ছে আমাকে ভারতে আমাদের এক আত্মির বাসায় আছে সেখানে আমাকে পাঠিয়ে দিতে। কিন্তু আমি হিমেলকে খুব ভালোবাসি তাকে ছাড়া বাঁচবো না। যেভাবে হোক আমরা দুজন এক হতে চাই। তখনই হিমেল আমাদের মাঝে আসলো। তার সাথে আমার হাত মিলানো হলো। সে আমাকে কি বলবে এ নিয়ে দ্বিধা দ্বন্দ্বের মধ্যে রয়েছে কারণ আমার সাথে তার প্রথম দেখা। আমি বললাম আমার নাম আজিম আমাকে ভাই ডাকলেই হবে। তোমার শরীর স্বাস্থ্য কি অবস্থা পরিবারের সবাই ভালো আছে? সে বললো আমি ভালো আছি পরিবারের সবাই ভালো আছে। আপনি কেমন আছেন? আমি বললাম হ্যাঁ আমি ভালো আছি। তারপর আমাদের মধ্যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে হাসি ঠাট্টা হলো। হিমেল এবং অর্পিতার সাথে গল্প করলাম । তারপর চিকেন এবং রুটির অর্ডার দিলাম খাওয়া-দাওয়া শেষ করে আমি বললাম আচ্ছা কাজের কথায় আসি। যে কারণে আজকে এই জায়গায় আসা। আমি বললাম তোমাদের জন্য কি করতে পারি। সে বললো আপনি অর্পিতার নিকট হতে আমাদের সম্পর্কের কথা সবই জেনেছেন। এই পরিস্থিতিতে আমাদের সহযোগিতা করার মতন কেউ নেই। অপূর্ণতা আপনার কথা আমকে অনেকবার বলেছে। আমি চাচ্ছি আমরা পালিয়ে বিয়ে করি। কারণ অপূর্ণদের পরিবার কোন ভাবে আমাকে মেনে নেবে না। আশা করি আপনি আমাদের সহযোগিতা করবেন। তারপর আমি বললাম। আসলে পালিয়ে বিয়ে করা বলা যত সহজ তা আসলে ততটা সহজ নয়। সে আমাকে বলল এই পথ অবলম্বন করা ছাড়া আমাদের আর কোনো কিছু করার নেই । আমি অপূর্ণতা কে ছাড়া সত্যিই বাঁচবো না। অপূর্ণতাদের পরিবার তাকে শীঘ্রই অন্য জায়গায় বিয়ে দিয়ে দিবে। আমি তার কথাগুলো শুনে ভাবছি এখন কি করা যায়। পরে আমি হিমেকে বললাম চলো আমরা বাইরে থেকে ঘুরে আসি অপূর্ণতা এখানে থেকো। আমরা রেস্টুরেন্টের পাশে একটি বড় আমগাছ রয়েছে আম গাছে তলায় গিয়ে বসলাম। তাকে বললাম সত্যি তুমি কি অপূর্ণতাকে ভালোবাসো সে বলল হ্যা ভাইয়া অবশ্যই। আমি বললাম তোমাদের পরিবার এবং ধর্মীয় কারণে অপূর্ণতার পরিবার তোমাকে কোনভাবে মেনে নিবে না। সে বলল হ্যা ভাইয়া আমি জানি। আমি বললাম তোমাদের পরিবারের লোকজন কি অন্য ধর্মের মেয়েকে তোমার বউ হিসেবে মেনে নিবে? সে বলল আমাদের পরিবারের লোকজন মেনে নিবে পরিবারের লোকজনকে ম্যানেজ করার দায়িত্ব আমার সমাজ এবং আশেপাশের লোকজন কি বলবে এটা আমার সোনা দরকার নাই আমি জানি আমি অপূর্ণ তাকে ভালোবাসি এইটা আমার শেষ কথা। তারপর আমি বললাম দেখো তোমার কথা ঠিক আছে তোমাদের পবিত্র ভালোবাসা দেখে আমি সত্যি মুগ্ধ আসলে তাদের পরিবারে একজন সবাই উচ্চশিক্ষিত সমাজের বিভিন্ন জায়গায় তারা প্রতিষ্ঠিত তোমরা যদি পালিয়ে বিয়ে করো তাহলে তোমার উপর অনেক হামলা মামলা হতে পারে। তুমি কি এসব সমস্যা সমাধান করতে পারবে।
তাছাড়া তুমি অপূর্ণতাকে বিয়ে করে রাখবে কোথায়? সাধারণত তুমি তোমাদের বাড়িতে তাকে রাখতে পারবে না কারণ যে কোন মুহূর্তে তাদের পরিবার লোকজন অপূর্ণ থেকে তুলে নিয়ে যাবে। তাছাড়া তাদের পরিবারের একজন সদস্য আইনজীবী আরেকজন হচ্ছে গোয়েন্দ কার্যালয়ে কর্মরত বা ডিবিতে রয়েছে। তোমাকে তার বিভিন্নভাবে হয়রানি করতে পারে বা, মিথ্যা মামলা দিতে পারে। দেখো হিমেল আমি তোমাকে হয়তো কথা দিয়ে বা কিছু লোকের মাধ্যমে সহযোগিতা করতে পারে। কিন্তু তোমার মানসিক, আর্থিক এবং শারীরিক সক্ষমতার খুবই প্রয়োজন। তুমি যদি মনে করো আর্থিক এবং মানসিক সক্ষমতা রয়েছে তাহলে তুমি পালিয়ে বিয়ে করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছো তার দিকে এগিয়ে যাও। আর না হলে তুমি সঠিক সিদ্ধান্ত না নিয়ে এগিয়ে গেলে তোমার সামনে কঠিন পরিস্থিতি অপেক্ষা করতেছে। তোমাকে দুই বছর তাকে অন্য কোন জায়গায় রাখতে হবে। এবং তোমার বাড়ির লোকজন এবং তোমার বিরুদ্ধে তারা যে মিথ্যা মামলা দিবে তা সামাল দেওয়ার সক্ষমতা তোমাকে রাখতে হবে। তুমি যদি মনে করো এসব পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার সক্ষমতা তোমার রয়েছে। তাহলে আমি তোমাকে সাহায্য করতে পারি। আর না হয় তুমি অপূর্ণতাকে ভুলে যাও। এতে তোমার জন্য মঙ্গল হবে আমি তোমাকে ভাই নয় একজন ভালো বন্ধু হিসেবে বলছি। আসলে দেখো হিমেল বাস্তবতা বড়ই কঠিন। আমি তোমার সামনে কোন সহজ পথ আছে দেখছি না। তারপর সে নরম সুরে বললো, যেতো বাধা বিপত্তি আসুক আমি কখনো ফিরে যাবো না এইটি আমি প্রতিজ্ঞা করেছি। আজ এ পর্যন্ত আগামী পর্বে পুরো গল্পটি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করবো।
পোস্টটির কোথায় ভুল ত্রুটি হলে সুন্দর ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন।
পোস্ট বিবরণ :-
শ্রেণী | ছোট গল্প |
---|---|
ক্যামেরা | Redmi note 7 |
পোস্ট তৈরি | @ah-agim |
লোকেশন | ফেনী, বাংলাদেশ |
এতক্ষণ আপনাদের মূল্যবান সময় দিয়ে আমার পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।আপনাদের উৎসাহ এবং অনুপ্রেরণা পেলে আমি এই ধরনের গল্প আরো উপস্থাপন করব , ইনশাআল্লাহ।
- অন্য সময়ে আবার অন্য কোন বিষয় নিয়ে কথা হবে।সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। সুস্থ থাকবেন, নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিবেন ।এই আশাবাদ ব্যক্ত করে আপনাদের কাছ থেকে বিদায় নিচ্ছি।
সবাইকে শুভ রাত্রি
আপনারা সবাই ভালো থাকবেন।
আপনাদের সকলকে আমার পক্ষ থেকে ভালোবাসা 💜💙 এবং অভিনন্দন রইলো ।
আমার পরিচিতি
আমি আওলাদ হোসেন আজিম ।আর আমার ইউজার নাম @ah-agim আমি একজন বাংলাদেশী। মাতৃভাষা বাংলায় বলে - আমি খুব গর্বিত। আমার মনে ভাষা বাংলা এর প্রকাশ করতে খুব ভালো লাগে। আমি আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিকে ভালোবাসি। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সন্মানীত এডমিন মডারেটর সহ সকল সদস্যদের প্রতি আমার অফুরন্ত ভালোবাসা বিরাজমান। আমি বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করতে ভালোবাসি। সৃষ্টিকর্তার দেওয়া প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে আমার কাছে খুব বেশি ভালো লাগে। তাছাড়া আমি বিভিন্ন ধরনের কাগজের ( কারুকাজ ) এবং বিভিন্ন রকমের রান্না ( রেসিপি ) করতে পছন্দ করি। আমি ফটোগ্রাফি করে থাকি। ফটোগ্রাফি করতে আমার কাছে অনেক অনেক বেশি ভালো লাগে।বিশেষ করে সৃষ্টিকর্তার দেওয়ায় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দৃশ্য সমূহ ফটোগ্রাফি করতে আমার কাছে ভালো লাগে।
এরকম একটি গুরুগম্ভীর মুহূর্ত, ভালোবাসার পরিনিতি কি হবে? দুই ধর্মের মানুষ কি একত্র হতে পারবেন, মনে হাজারো প্রশ্ন নিয়ে কমেন্ট করতে বসলাম, এর পরবর্তী পর্বের জন্য অধীর আগ্রহে থাকলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অর্পিতা নাকি অপূর্ণতা? আর হিমেল এর গভীর ভালোবাসা কি শেষে পূণর্তা পাবে?জানতে খুব ইচ্ছে করছে। পরবর্তী পর্বে অপেক্ষা রইলাম। গল্প টি অনেক সুন্দর হয়েছে। আপনার জন্য রইল অবিরাম শুভকামনা,এগিয়ে যান।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
পুরো পোস্টটি সুন্দরভাবে পড়ে দুর্দান্ত কমেন্ট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। আসলে অর্পিতা তার আসল নাম অপূর্ণতা তার ছন্দ নাম ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ও আচ্ছা বুঝতে পারছি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
গল্পটি পড়ে সত্যি বেশ ভালো লাগলো । অপূর্ণতা আর হিমেল দুই ধর্মের মানুষের ভালবাসার মিলন হওয়া সত্যি বেশ কঠিন আমাদের সমাজ বাস্তবতার নিরিখে । তবুও তাদের প্রেম কি স্বার্থক হবে , তারা কি এক হতে পারবে ? মনে এই প্রশ্ন জাগছে । খুব তাড়াতাড়ি পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ভাইয়া । ধন্যবাদ আপনাকে ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
পোস্টটি সম্পর্কে সুন্দর মতামত শেয়ার করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit