প্রতিযোগিতা-২০ || শেয়ার করো তোমার জীবনের প্রথম প্রেমের অনুভূতি || আমার অংশগ্রহণ

alsarzilsiam (80) in hive-129948 • 2 years ago

💖 সবাইকে স্বাগতম 💖

_{Create by Canva Pro}

siam 2.png

ভালোবাসা শুধুমাত্র একটি শব্দ নয় বরং ভালোবাসাকে ঘিরে আমাদের এই জীবন। আমাদের এই জীবনে একাকীত্ব ভাবে বসবাস করা খুবই কঠিন। আমাদের সবার জীবনেই একটি লাইফ পার্টনার লাগে। যে পার্টনারের সাথে আপনি আপনার জীবনের সুখ-দুঃখ ইত্যাদি সব কিছু ভাগ করে নিতে পারবেন। জীবনের প্রথম প্রেমের অনুভূতি গুলো একটু ভিন্ন ধরনের হয়। ম্যাক্সিমাম দেখা যায় প্রথম প্রেমের গুলো কখনো পরিপূর্ণতা পায় না কিন্তু কখনই প্রথম প্রেমের অনুভূতি গুলো ভোলা সম্ভব নয়। আজ আমি আপনাদের সাথে সেই প্রথম প্রেমের অনুভূতি শেয়ার করব।

আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি ভালোবাসার প্রথম ধাপ হচ্ছে বন্ধুত্ত্ব। আপনি যার সাথে ভালো বন্ধুত্ব করতে পারবেন তার সাথেই আপনার ভালোবাসাটা মধুর হতে পারে। তেমনি কিছু ঘটেছিল আমার সাথে আমি তখন সপ্তম শ্রেণীতে পড়ি। আমাদের স্কুলে ছাত্র সংখ্যা ছিল অনেক বেশি তাই সপ্তম শ্রেণীতে তিনটি শাখা ছিল। আমি পড়তাম এ শাখায় এবং বাকি সব মেয়েরা বি শাখায় ছিলো। ছোট বেলা থেকে লাজুক ছিলাম কারো সাথে খুব বেশি একটা কথা বলতাম না। স্কুলে যেতাম ক্লাস শেষ করে আবার বাসায় ফিরতাম। অনেকটা সাধারণ জীবন-যাপন করছিলাম। ছোটবেলায় ম্যাথ এবং ফিজিক্স এর উপরে একটু পারদর্শী ছিলাম। তাই প্রতিনিয়ত এবং ফিজিক্সের প্রাইভেট পড়তে হতো আমাদের স্কুলের টিচার কাছেই। আমরা প্রাইভেট পড়তাম প্রাইভেটে মূলত আমাদের স্কুল শেষ হওয়ার পরেই। আমাদের স্কুল ছিল সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত। বিকেল চারটায় বাসা এসে বিকেল পাঁচটায় আবার প্রাইভেট পড়তে যেতে হতো। ব্যস্ততম জীবন কাটছিল। এভাবে করে ভালোই দিন যাচ্ছিল। হঠাৎ একদিন দেখি আমাদের প্রাইভেটে চারজন মেয়ে এসেছে এবং আমি যেহেতু মেয়েদের সাথে খুব কম কথা বলি তাই প্রাইভেট শেষে স্যারের সাথে আমি পার্সোনালি কিছু কথা বললাম। আমি মেয়েদের সাথে প্রাইভেট পড়তে চাই না। এই বিষয়ে স্যার বলল সেই ছাত্রী গুলো আমাদের স্কুলেরেই। আশা করি কোন সমস্যা হবে না। যেহেতু তখন অনেক ছোট ছিলাম স্যার যা বুঝাতো, যা বলতো তাই করতাম। তারপরে আমাদের ব্যাচের মোট সংখ্যা হয়ে গেল ৮ জন। এভাবে করেই দিন চলছিলো। তবে একটি বিষয় দেখলাম তাদের মধ্যে একটি মেয়ে বারবার আমার দিকে চেয়ে থাকে এবং স্যার আসার আসার আগ পর্যন্ত কোনো সমস্যা হলে আমাকে বলতো সেই সমস্যার সমাধান করে দেওয়ার জন্য। এভাবে করেই আমার কথাবার্তা শুরু হল, এতদিন পরে কোন মেয়ের সাথে আমি এভাবে কথা বলছি, মাঝে মাঝে নিজের কাছে ভাবতেও অবাক লাগত। এভাবে করেই আমাদের প্রায় ছয় মাস অতিবাহিত হয়ে গেল এবং আমাদের এই সম্পর্কটা ভালো একটি বন্ধুত্বের পরিণত হয়ে গেল।

_{Image Source}

siam 2.png

প্রতিবার ঈদে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে যেতাম। এবার বন্ধুদের গ্রুপ এর সংখ্যা বেড়ে গেল এবং সব বন্ধু বান্ধবীরা মিলে অনেক মজা করলাম। এবং নীলফামারীর আশেপাশে অনেক ঘুরে আবার রাতে তাদেরকে বাসায় রেখে আমরা বাসায় চলে আসলাম।তখনো ঠিকভাবে বুঝতাম না ভালোবাসা কি, প্রেম কি? কিভাবে কি হয়? সবকিছু কেন জানি একটু এলোমেলো লাগছিল। তবে এটা ঠিক বুঝতে পারছিলাম সেইমেয়েটি আমার প্রতি একটু দুর্বল রয়েছে। কারণ তার কথাবার্তা চলা-ফেরা সবকিছুতেই একটি অন্যরকম অনুভূতি দেখতে পাই। আগে এরকম মোবাইল ফোন ছিল না, ইন্টারনেটের ব্যবহার তেমন একটা ছিল না। কারো জন্মদিন হলে তার পরিচিত কারও কাছ থেকেই শুনে জানতে পারতাম, যে তার জন্মদিন। একদিন স্কুলে যাবার পরে জানতে পারলাম সেই মেয়েটির আজ জন্মদিন। ভাবলাম বন্ধু হিসেবে তাকে একটি উপহার দেওয়া যায় কিনা। তাই স্কুল শেষ করে তাড়াতাড়ি বাসায় আসলাম। বাসায় এসে একটি চকলেট কে এমন ভাবে মোরাতে থাকলাম মনে হবে যেন বড় একটি গিফট। মানে প্যাকেটের ভিতরে প্যাকেট। এর মধ্যে একটি ছোট কৌটার মাঝে একটি তেলাপোকা দিয়ে রাখলাম যাতে করে হতভম্ব হয়ে যায়। হাহাহা। ছোটবেলায় একটু দুষ্ট ছিলাম এটা একদম সত্য কথা। যাইহোক বিকেল বেলা যখন প্রাইভেটে গেলাম, প্রাইভেট শেষ করে যখন আমরা বেরোলাম তাকে সেই গিফট দিয়ে আমি সাইকেলে চড়ে বাসায় চলে বাসায় চলে আসলাম। আমি মনে মনে হাসতে হাসতে শেষ। জানিনা তার রিএকশন কি হবে? সে কি ভাববে? মোটকথা এসব চিন্তা করতে করতেই পরদিন স্কুলে গেলাম। সে আমাকে স্কুলে ডেকে বলল এটা কি করেছো? মানে অনেক মজা পেয়েছে আবার সে রাগ করেছে। সে যে মজা পেয়েছে তা ততাকে দেখেই বুঝা যাচ্ছিলো। যাইহোক এভাবে দিন চলছিল।

আমরা সপ্তম শ্রেণী থেকে অষ্টম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হয়েছি। একদিন প্রাইভেট শেষে এসে আমাকে ডেকে বললো তোমার সাথে কিছু কথা আছে। তার কাল্পনিক নাম টুম্পা। টুম্পা আমাকে বলল আমি তোমাকে অনেক পছন্দ করি। তুমি কি আমাকে পছন্দ করো?? মানে সেই প্রথম আমাকে প্রপোজ করেছিল। আমি ভাবতে পারছিলাম না কি বলবো!!! আমি সেখান থেকে কিছু না বলেই চলে আসি। মনের মধ্যে কেমন যেন একটা জ্বালাতন কাজ করছিল। সেই অনুভূতিটা কোনভাবেই লিখে প্রকাশ করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। পরদিন স্কুলে গেলাম, প্রাইভেটে গেলাম কিন্তু সেই টুম্পার দেখা নেই। তিনদিন ধরে স্কুল এবং প্রাইভেটে আসে না। তখন তার বান্ধবীদের কে বললাম, সে কই!! তারা বলল তারাও কোনো খোঁজখবর জানেনা। আমি বললাম তার খবরটা নিয়ে আমাকে পরেরদিন জানাতে। যেমন কথা তেমন কাজ। পরেরদিন টুম্পা না আসলেও টুম্পার লেখা সেই চিঠিটি আমার এখনো মনে আছে। সেখানে লেখা ছিল সে আমাকে অনেক ভালোবাসে এবং আরো অনেক কিছু লেখা ছিল। তারপর আমি চিন্তা করলাম আমিও তো তাকে মনে মনে পছন্দ করি। তাই আমিও একটি চিঠিতে তার উত্তর দিয়েছিলাম।

_{Image Source}

siam 2.png

সামনাসামনি কেউ কাউকে না বললেও চিঠির মধ্যে আমাদের দুজনের আবেগগুলো ফুটে উঠেছে। মূলত এভাবেই আমাদের রিলেশন শুরু হয়। যখন আমি দশম শ্রেণি পাশ করলাম তখন পর্যন্ত আমাদের সম্পর্কটা ভালোই ছিল। যখন আমি দশম শ্রেণী অতিক্রম করে ঢাকায় চলে গেলাম পড়াশোনার উদ্দেশ্যে। তখন থেকেই কেন জানি তার মধ্যে একটু পরিবর্তন দেখতে শুরু করলাম। তখন তার কাছেও মোবাইল ছিল। প্রায় প্রতিদিনেই ফোনে কথা হতো আমাদের। প্রায়ই ফোন দিলে শুনতাম সে তার বন্ধুদের সাথে ঘুরতে বের হয়েছে, কোন রেস্টুরেন্টে বসে আড্ডা দিচ্ছে। এসব কেন জানি কোনভাবেই আমি মেনে নিতে পারতাম না। তারপরও এসব বিষয়ে তাকে কখনোই কিছু বলিনি আমি। কিন্তু তার মধ্যে একটি পরিবর্তন লক্ষ করতে শুরু করলাম। সে আগে যেভাবে ফোন করতো মেসেজ দিত সে তার পরিমাণ আস্তে আস্তে কমতে থাকে।

ঢাকা থেকে বাসায় আসলে সে আমার সাথে দেখা করতে চাইতো না। এভাবে করে আমাদের ছয় মাস অতিক্রম হয়ে যায়। পরে একদিন জানতে পারি যে, তার অন্য একটা ছেলের সাথে সম্পর্ক তৈরী হয়েছে। সেদিন আমি আকাশ থেকে পরে যাই এবং এতটা কষ্ট পায় যেটা কখনোই বলার মত নয়। আরো মাঝখানে অনেকগুলো ঘটনা ঘটে গেছে এসব বিষয়গুলো আসলে বলতে চাচ্ছি না সবারই তো ব্যক্তিগত কিছু বিষয় থাকে তারপরও বলব আমার ভুল ছিল না সেটি নয়, আমারও কিছু ভুল ছিল তবে তার সবচেয়ে বড় ভুল ছিল আমাকে রেখে অন্য কারো সাথে সম্পর্কে জড়ানোর।

_{Image Source}

siam 2.png

জানিনা মেয়েরা এরকম কেন হয়, কেন এত নাটক করে, কেন এত ছলনা করে!! যাই হোক এই ছিল আমার প্রথম প্রেমের অনুভূতি বা ব্যর্থতার অনুভূতি বললেও ভুল হবে না। ভেবেছিলাম আরো কিছু লিখবো তবে লিখতে পারছিনা, আমার হাত গুলো কেন জানি কাঁপছে। তবে সর্বশেষ একটি কথা বলতে চাই আমি এখনো তাকে অসম্ভব ভালোবাসি ♥️।

Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power


250 SP	500 SP	1000 SP	2000 SP	5000 SP

|| Join the Discord Server for more Details ||

আমি আল সারজিল ইসলাম সিয়াম। আমি বাঙালি হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করি। আমি বর্তমানে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিএসসি-র ছাত্র। আমি স্বতন্ত্র স্বাধীনতা সমর্থন করি। আমি বই পড়তে এবং কবিতা লিখতে পছন্দ করি। আমি নিজের মতামত প্রকাশ করার এবং অন্যের মতামত মূল্যায়ন করার চেষ্টা করি। আমি অনেক ভ্রমণ পছন্দ করি। আমি আমার অতিরিক্ত সময় ভ্রমণ করি এবং নতুন মানুষের সাথে পরিচিত হতে ভালোবাসি। নতুন মানুষের সংস্কৃতি এবং তাদের জীবন চলার যে ধরন সেটি পর্যবেক্ষণ করতে ভালোবাসি। আমি সব সময় নতুন কিছু জানার চেষ্টা করে যখনই কোনো কিছু নতুন কিছু দেখতে পাই সেটার উপরে আকর্ষণটি আমার বেশি থাকে।

A5tMjLhTTnj4UJ3Q17DFR9PmiB5HnomwsPZ1BrfGqKbjddgXFQSs49C4STfzSVsuC3FFbePnB7C4GwVRpxUB36KEVxnuiA7vu67jQLLSEq12SJV1etMVkHVQBGVm1AfT2S916muAvY3e7MD1QYJxHDFjsxQDqXN3pTeN2wYBz7e62LRaU5P1fzAajXC55fSNAVZp1Z3Jsjpc4.gif

বিষয়: প্রতিযোগিতা-২০ || শেয়ার করো তোমার জীবনের প্রথম প্রেমের অনুভূতি || আমার অংশগ্রহণ

কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ

আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই এই কমিউনিটির সকল সদস্য কে, ধন্যবাদ.......

hive-129948 abbcontest-20 myfirstlove abbcommunity amarbanglablog steemit

2 years ago by alsarzilsiam (80)

$15.17

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!

Sort Order:

Trending

[-]

rahimakhatun (75) · 2 years ago

আসলে সব মেয়ে এক হয় না।আসলে দূরত্ব টা মানুষকে আলাদা করে দেয়।যাই হোক আসলেই প্রথম প্রেম ভুলা যায় না।

$0.00

[-]

alsarzilsiam (80) · 2 years ago

হয় তো!!!!

$0.00

[-]

emon42 (72) · 2 years ago

দূরত্ব কখনো সম্পর্কের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করতে পারে না আপু। আপনার এই কথার সঙ্গে আমি একমত না।।

$0.00

[-]

alsarzilsiam (80) · 2 years ago

আসলে যুক্তি দিয়ে ভালোবাসা বিশ্লেষন করা যায় না, যে থাকার সে শত দুরত্বতার মধ্যেই থাকতে পারবে।

$0.00

[-]

kawsar (71) · 2 years ago

জি ভাই আমিও আপনার সাথে একমত

$0.00

[-]

emon42 (72) · 2 years ago

ঠিকই বলেছেন ভাই যেকোনো সম্পর্কের শুরু হয় বন্ধুত্ব দিয়ে। তবে শেষটা পড়ে আসলেই খারাপ লাগল। আমি যতগুলো ঘটনা দেখেছি প্রতিটা তেই এইরকম মেয়েরাই বিচ্ছেদের সৃষ্টি করে। আসলে ওদের পরিবর্তন হতে বেশি সময় লাগে না😢।

$0.00

[-]

alsarzilsiam (80) · 2 years ago

এটাই তো বাস্তবতা, ভেবেছিলাম লিখবো না, তবে লিখেই ফেল্লাম।

$0.00

[-]

kawsar (71) · 2 years ago (edited)

যদি রিয়েল ভালোবাসা হয় তাকে কখনো অন্যের ছোয়া পেয়ে ভুলে থাকা যায় না। প্রথম পড়ে ভালো লাগছিল কিন্তু শেষটা পড়ে মেয়েদের প্রতি আবারও নেগেটিভ ধারনা হলো। তবে সব মেয়েরা এক হয় না এটা সত্যি।

$0.00

[-]

alsarzilsiam (80) · 2 years ago

ঠিক বলেছেন আপনি, তবে সব মেয়েরাও এক নয় এটা ও ঠিক। ধন্যবাদ আপনাকে।।

$0.00

[-]

kazi-raihan (72) · 2 years ago

জানিনা মেয়েরা এরকম কেন হয়, কেন এত নাটক করে, কেন এত ছলনা করে!!

ভাই আমি ও একজন ভুক্তভোগ।
আমিও ফাঁদে পা দিয়ে ধরা খেয়েছি তবে এ থেকে একটা শিক্ষা লাভ করেছি।

$0.00

[-]

alsarzilsiam (80) · 2 years ago

জি ভাই আমি অনেক শিক্ষা গ্রহণ করেছি তাই তো এখন সবসময় সতর্ক থাকি।।

$0.00

[-]

fensi46 (60) · 2 years ago

আসলে সব মেয়ে এক হয় না ভাইয়া আপনাদের দুরত্ব বেড়ে যাওয়ার কারণে সম্পর্ক টা আলাদা হয়েছে তা না আসলে দুজনের মধ্যে দোষ ছিল । যে মেয়েটা আগে প্রেমের অফার দিতে পারে সে কিভাবে এতো তাড়াতাড়ি অন্য ছেলেকে ভালোবাসতে পারে।আপনাদের মাঝে ভুলবোঝাবুঝি ছিলো আমার কাছে মনে হয়।প্রেম যেমনটি হক আসলে প্রথম প্রেম ভোলা যায় না।

$0.00

[-]

alsarzilsiam (80) · 2 years ago

ভুল বুঝাবুঝি মনে হয়নি, কারণ আমি তাকে হাতেনাতে ধরেছি। যাইহোক এসব কথা আর বলতে চাচ্ছি না। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।।

$0.00

[-]

haideremtiaz (71) · 2 years ago

আহা টুম্পারে 😥! দূরত্ব তাহলে ভালোবাসার মাঝে এক ধরনের গ্যাপ তৈরি করে ফেলেছিল। মেয়েটি আপনাকে রেখে অন্য ছেলের সাথে সম্পর্ক জড়ায় গেলো, এটা জেনেই কষ্ট লাগছে। এটাকে ভালোবাসা বলবো নাকি মোহ? আমি বুঝতে পারছি না। সত্যিকারের ভালোবাসলে শেষটা এমন হওয়ার কথা না 🙂।

$0.00

[-]

alsarzilsiam (80) · 2 years ago

সেটাই ভাই, মেয়েদের মেন যে কখন কোথায় যায় সেটা বলা মুশকিল।।

$0.00