"সিলেটের বিছনাকান্দি যাওয়ার পথের ফটোগ্রাফি"

in hive-129948 •  11 days ago 


হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক

আজ- ৮ ই সেপ্টেম্বর, সোমবার, ২০২৪ খ্রিঃ

আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্যসদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।



কভার ফটো

1000118287.jpg

কয়েকটি ফটোগ্রাফি একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।



আজকে আমি আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। প্রতিনিয়ত আপনাদের সামনে নতুন নতুন পোস্ট শেয়ার করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনারা অনেকে জানেন যে, আমি গত বছরে আগস্ট মাসের শেষের দিকে সিলেটে ভ্রমণে বেরিয়েছিলাম। এই ভ্রমণটা আমার জীবনের সবথেকে বড় একটি ভ্রমণ ছিলো। আর এই ভ্রমণ থেকে আমি অনেক জ্ঞানলাভ করতে পেরেছি। আসলে মানুষের শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক সুস্থতার ও প্রয়োজন হয় আর মানসিক সুস্থতার জন্য প্রয়োজন বেশি বেশি ভ্রমণ করা আর জ্ঞান লাভ করা। এর আগে আমি সুনামগঞ্জ মিনি কক্সবাজার ভ্রমণ, পদ্মবিল ভ্রমণ, ফ্লাওয়ার গার্ডেন ভ্রমণ, সুনামগঞ্জের হাওর বিলাস ভ্রমণ, শিমুলবাগান ভ্রমণ ১ম ও ২য় পর্ব, অ্যাডভেঞ্চার জাদুকাটা নদী ভ্রমণ সুনামগঞ্জের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের খোঁজে ১ম পর্ব, ২য় পর্ব, ৩য় পর্ব‌ও ৪র্থ পর্ব, সুনামগঞ্জের নীলাদ্রি লেক- ১ম পর্ব ও ২য় পর্ব, সুনামগঞ্জের লাকমাছড়ার পথে ও "সুনামগঞ্জের লাকমাছড়া ভ্রমণ-১ম পর্ব, ২য় পর্ব, শেষ পর্ব, "সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণ শুরু" ও টাঙ্গুয়ার হাওর ও মেঘালয় পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য, টাঙ্গুয়ার হাওরে ওয়াচ টায়ারের উদ্দেশ্যে, রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের উদ্দেশ্যে-১ পর্ব, রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট মাজার ঘাটে পৌঁছালাম, "ডিঙি নৌকা নিয়ে রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের উদ্দেশ্যে", রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের সৌন্দর্য, রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের গহীনে মায়াবী সৌন্দর্য, "রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট ভ্রমণ শেষ করলাম", সিলেট ভোলাগঞ্জের সাদা পাথরে পৌঁছালাম", সাদাপাথর পর্যটন কেন্দ্র স্নানের প্রস্তুতি, সাদা পাথর পর্যটন কেন্দ্রের স্নানের আনন্দ ও সাদাপাথর ভ্রমণ শেষ করে নৌকা ঘাটের উদ্দেশ্যে, সাদাপাথর ভ্রমণ শেষ করলাম, "সিলেট হাইটেক পার্কে রাত্রিযাপন", সিলেটের বিছনাকান্দির উদ্দেশ্যে রওনা, সিলেটের বিছনাকান্দির পথে, সিলেটের অপরূপ সৌন্দর্য , সিলেটের মায়াবী দৃশ্য, হৃদয়ের শান্তি সবুজ প্রকৃতি, সিলেটের বিছনাকান্দি পৌঁছালাম, সিলেটের বিছনাকান্দির পর্যটন কেন্দ্রে", সিলেটের বিছনাকান্দি ভ্রমণ শেষ করলাম"আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম। আমরা টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণ শেষ করে পিসিমনির বাসায় এসে দুই দিন রেস্ট নিয়ে আবার রাতারগুল ও সাদাপাথর পর্যটন কেন্দ্র দেখার জন্য ও ভ্রমণ শুরু করেছিলাম। আজকে আমি আপনাদের সাথে "সিলেটের বিছনাকান্দি যাওয়ার পথের ফটোগ্রাফি" শেয়ার করবো।

প্রথম ফটোগ্রাফি

20230903_090625.jpg


ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: বিছনাকান্দি,সিলেট
তারিখ: ৩ রা সেপ্টেম্বর ২০২৪ খ্রিঃ

আমার প্রথম ফটোগ্রাফিতে রয়েছে সিলেট টু ভোলাগঞ্জের রাস্তার দৃশ্য। আমরা মূলত এই হাইওয়ে রোডের পাশেই সিলেট হাইটেক পার্কে রাত্রি যাপন করার পরে সকাল আটটার পরে দুটি বাইক নিয়ে চারজন সিলেটের বিছনাকান্দির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলাম। সকাল থেকেই আকাশটা অনেক সুন্দর ছিলো এক কথায় ট্রাভেল করার মতই একটা দিন ছিলো।



দ্বিতীয় ফটোগ্রাফি

20230903_090628.jpg


ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: বিছনাকান্দি,সিলেট
তারিখ: ৩ রা সেপ্টেম্বর ২০২৪ খ্রিঃ

আমার দ্বিতীয় ফটোগ্রাফিতে রয়েছে সিলেটের একটি নদীর দৃশ্য। এই ফটোগ্রাফিটি অবশ্যই আমি রানিং বাইকের পিছনে বসেই করেছিলাম। এই নদীটার নাম আমার অবশ্য এই মুহূর্তে মনে নেই। তবে শান্ত নদীটি দেখতে অনেক চমৎকার ছিলো। আমি নদীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অনেক বেশি পছন্দ করি। আমাদের এলাকাতেও দুইটি নদী আছে মাঝেমধ্যেই আমরা বন্ধুরা মিলে নদীর পাড়ে গিয়ে আড্ডা দেই।



তৃতীয় ফটোগ্রাফি

20230903_092522.jpg


ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: বিছনাকান্দি,সিলেট
তারিখ: ৩ রা সেপ্টেম্বর ২০২৪ খ্রিঃ

আবার তৃতীয় ফটোগ্রাফিতে রয়েছে কৃষকের মাঠে যাওয়ার দৃশ্য। আমরা যে সময়টাতে সিলেটে ভ্রমণ করতে গিয়েছিলাম সে, সময় ধান লাগানো সিজন চলছিলো। আমরা চলতি পথে বেশিরভাগ মাঠে দেখলাম যে, কৃষকেরা ধান লাগানোই অনেক ব্যস্ত রয়েছে। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন যে, হাওর অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে ধান উৎপাদন হয়।



** চতুর্থ ফটোগ্রাফি**

20230903_092404.jpg


ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: বিছনাকান্দি,সিলেট
তারিখ: ৩ রা সেপ্টেম্বর ২০২৪ খ্রিঃ

আমার চতুর্থ ফটোগ্রাফিতে রয়েছে একটি বিব্রতকর পরিস্থিতির দৃশ্য। আমি অবশ্য এর আগে আমার সিলেট ভ্রমণ নিয়ে অনেক পোস্টেই আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম যে, সিলেটের হাইরোড থেকে শুরু করে লোকাল রোড গুলোতে চলাফেরা অনেক রিস্কের। কারণ এসব রাস্তায় সব সময় গরু, ছাগল, ভেড়া এগুলো চলাফেরা করে। আমরা যখন সিলেটের বিছনাকান্দির উদ্দেশ্যে লোকাল রোড দিয়ে যাচ্ছিলাম তখন এরকম বিব্রতকর পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছিলাম। এরকম পরিস্থিতিতে যে, কোন দুর্ঘটনা ঘটা স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে আমাদের ভাগ্য ভাল ছিল আমরা কোন ধরনের দুর্ঘটনার স্বীকার হয়েছিলাম না।



পঞ্চম ফটোগ্রাফি

20230903_092601.jpg


ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: বিছনাকান্দি,সিলেট
তারিখ: ৩ রা সেপ্টেম্বর ২০২৪ খ্রিঃ

আমার পঞ্চম ফটোগ্রাফিতে রয়েছে সিলেটের স্থানীয় লোকদের বিশ্রাম নেয়ার দৃশ্য। এই দৃশ্যের ফটোগ্রাফি যখন আমি পড়তে পেরেছিলাম তখন আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগছিল। কারণ রানিং বাইকের উপর থেকে ফটোগ্রাফি করা সত্যি বলতে অনেক কঠিন কাজ। এ ফটোগ্রাফিটা একদম পারফেক্ট ভাবে করতে পেরেছিলাম। আমার এই ফটোগ্রাফি টা যদি একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করেন তাহলে এটা কথা বলবে। আপনারা দেখতে পাবেন ফটোগ্রাফির সবথেকে প্রথমে যে ব্যক্তিটি রয়েছে সে অনেক বৃদ্ধ তারপর একজন রয়েছে সে মধ্যবয়সী আর তারপরে রয়েছে একজন অল্প বয়সে শিশু। এই ফটোগ্রাফিটি করতে পেরে মনের ভিতরে ভীষণ ভালো লাগার কাজ করছিলো।



ষষ্ঠ ফটোগ্রাফি

20230903_093521.jpg


ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: বিছনাকান্দি,সিলেট
তারিখ: ৩ রা সেপ্টেম্বর ২০২৪ খ্রিঃ

আমার ষষ্ঠ ফটোগ্রাফিতে রয়েছে সবুজ শ্যামলে ভরা ফসলের মাঠের দৃশ্য। আমরা সিলেটের বিছানাকান্দি যাওয়ার পথে যত জায়গাতে বাইক থামিয়ে রেস্ট নিয়েছিলাম তার ভিতরে এই জায়গাটি ছিল সবথেকে বেশি গর্জিয়াস। সবুজ শ্যামলে ভরা এমন দৃশ্য দেখে হৃদয় জুড়িয়ে গিয়েছিলো‌। আমাদের দেশটা যে, কতটা সুন্দর সেটা ঘুরে বেড়ালে সব থেকে বেশি অনুভব করা যায়।



সপ্তম ফটোগ্রাফি

20230903_092853.jpg


ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: বিছনাকান্দি,সিলেট
তারিখ: ৩ রা সেপ্টেম্বর ২০২৪ খ্রিঃ

আমার সপ্তম ফটোগ্রাফিতে রয়েছে ছোট একটি নদীর দৃশ্য আর নদীর ওপারে মেঘালয় পাহাড়। যখন আমরা সিলেটের বিছানাকান্দি পর্যটন কেন্দ্রের খুব কাছাকাছি ছিলাম তখন এরকম দৃশ্যটি চোখে পড়েছিল বাইকে পড়ে যাওয়ার পথে। অবশ্য এই ফটোগ্রাফিটি আমি রানিং বাইকের উপর থেকেই ক্যাপচার করেছিলাম। এমন দৃশ্য দেখলে সত্যিই মুগ্ধ হয়ে যাওয়া লাগে।



প্রিয় বন্ধুরা,

আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।



আমি কে !

20230826_112155.jpg

আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।



সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@aongkon



VOTE@bangla.witness as witness witness_proxy_vote.png
OR
SET @rme as your proxy
witness_vote.png

standard_Discord_Zip.gif

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

বেশ চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আপনার শেয়ার করা প্রতিটি ফটোগ্রাফি অসম্ভব সুন্দর হয়েছে।ফটোগ্রাফি গুলো এতটা নিখুঁতভাবে উপস্থাপন করেছেন। যা দেখে ভীষণ ভালো লাগলো।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

আবার শেয়ার করা প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম আপু। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আসলেই রাস্তাঘাট এরকম হলে সেখানে যাতায়াত করাটা অনেক রিস্কের ব্যাপার। যেকোনো সময় আসলে দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভালো লাগলো। বিছনাকান্দি যাওয়ার পথের প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি অসাধারণ ছিল। শেষের দুইটা ফটোগ্রাফি অনেক বেশি ভালো লেগেছে আমার কাছে। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার এই ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।

এরকম রাস্তায় চলতে গেলে যে কোন সময়ে দুর্ঘটনা করতে পারে। তবে আমাদের সাথে তেমন কোন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেনি। আমার ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ।

অবশেষে নিরাপদে পৌঁছাতে পেরেছেন এটাই সবচেয়ে বড় পাওয়া। মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে ভ্রমণ করতে। তবে সময়ের অভাবে হয় না। আপনার এই পোস্ট দেখে অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া। দারুন একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

ভাই ভ্রমণ করার ইচ্ছা থাকলে অনেক ব্যস্ততার মাঝেও সময় বের করে ভ্রমন করতে হয়। আমার কাছে মনে হয় আপনি একটু চেষ্টা করুন অবশ্যই ভ্রমন করতে পারবেন। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

ভাইয়া প্রথমে আমি বলব ভ্রমণ করতে আমার খুবই ভালো লাগে। তবে আমার মনে হয় মোটরসাইকেলে কোথাও ভ্রমণ করলে আরো বেশি ভালো লাগে। আপনারা বেশ কয়েকজন মিলে ভ্রমণ করতে বেরিয়ে ছেলে এবং মাঝপথে খুব সুন্দর কয়েকটি ফটোগ্রাফি করেছেন। আর এগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য দেখার সুযোগ হলো আমাদের। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।

আপনিও আগমন করতে অনেক পছন্দ করেন জেনে ভালো লাগলো। আমার ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে অনেক ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাই। সব সময় সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

আমি তো মুগ্ধ হয়ে গেলাম আপনার চমৎকার এই ফটোগ্রাফি গুলো দেখে। আসলে প্রতিনিয়ত এমন চমৎকার চমৎকার ফটোগ্রাফি দেখলে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। ফটোগ্রাফি গুলো দেখলে অনেক বেশি ভালো লাগে। আসলে আমি নিজেও ফটোগ্রাফি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। এভাবে এগিয়ে যান শুভকামনা রইল।

আমার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে গেছেন জেনে ভালো লাগলো ভাই। আমিও মাঝেমধ্যে আপনার ফটোগ্রাফি দেখি আমার কাছে খুব ভালো লাগে অনেক নিখুঁত ফটোগ্রাফি করেন আপনি। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

সিলেটের বিছনাকান্দির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বেশ দারুন। এমন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জায়গায় গেলে সত্যি খুব ভালো লাগে ভাই। আপনার সিলেটের বিছনাকান্দি যাওয়ার পথের ফটোগ্রাফি দেখে খুব ভালো লাগলো। সিলেটের বিছনাকান্দি যাওয়ার মুহূর্ত বেশ সুন্দর অতিবাহিত করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে ভাই ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।

হ্যাঁ ভাই সিলেটের বিছনাকান্দির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অনেক সুন্দর। আমরা বেশ দারুন সময় অতিবাহিত করেছিলাম সেখানে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।

আপনার সিলেট ভ্রমণের অনেক গুলো পোস্ট পড়েছিলাম। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ ছিল। ব্রীজ, নদী সবুজ মাঠ সবকিছু অসাধারণ লাগছে। চমৎকার করেছেন ফটোগ্রাফি গুলো ভাই। তবে ৬ নাম্বার ফটোগ্রাফিতে ফুটে উঠেছে প্রকৃতির এই অন্য সৌন্দর্য। এককথায় চমৎকার লাগছে।

হ্যাঁ ভাই ৬ নাম্বার ফটোগ্রাফিতে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সব থেকে বেশি ফুটে উঠেছে। অনেক সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করে সব সময় পাশে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।