হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ- ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, শনিবার, ২০২৪ খ্রিঃ।
আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্য ও সদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।
কয়েকটি ছবিকে একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।
আমি আছি আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি প্রতিনিয়ত আমার বাংলা ব্লগে নতুন নতুন পোস্ট শেয়ার করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আমার অনেক ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছা ছিল যে, ঐতিহাসিক শহীদ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের একুশের বইমেলাতে যাওয়ার। কয়েকদিন আগেই আমাদের মেস থেকে সবাই মিলে একুশের বইমেলাতে ঘুরতে গিয়েছিলাম। আমরা অবশ্য একুশের বই মেলাতে ঘুরতে গিয়ে প্রথমে অবশ্য ভুল করে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের অন্য একটি গেট দিয়ে ঢুকে স্বাধীনতা স্তম্ভ সহ অগ্নিশিখার আশপাশ দিয়ে বেশ ঘুরেছিলাম।
আমরা ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ভেতরের প্রাকৃতিক পরিবেশে ঘোরাফেরা করে তারপর গেলাম বইমেলাতে। একুশে বইমেলার গেটের আশেপাশে বেশ মানুষের সমাগম ছিল। আমি এর আগে কখনো বই মেলা দেখিনি তাই আমার ভেতরে একটি অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করছিলো। একুশে বইমেলায় পুরুষদের জন্য আলাদা একটি গেট এবং নারীদের জন্য আলাদা গেট করা হয়েছিল বিষয়টা আমার কাছে বেশ দারুন লেগেছে। একুশে বইমেলা আর গেটের ভেতরে ঢুকতে দেখেছি পথের পাশ দিয়ে আর্টিস্টরা আর্ট করছে।
এ সকল আর্টিস্টরা ছবি দেখে অথবা মানুষ দেখেই হুবহু আর্ট করতে পারে। এর আগে অবশ্য এ ধরনের আর্টিস্ট আমি জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে থেকে কয়েকবার করে দেখেছি। যদিও আমাদের দেশে আর্টিস্টদের তেমন একটা দাম নেই কিন্তু ইউরোপ আমেরিকা দেশগুলোতে এদের মূল্য ব্যাপক। আমার কাছে মনে হয় আমাদের রাষ্ট্র ব্যবস্থা এবং সমাজব্যবস্থা অরিজিনাল ট্যালেন্টকে তেমন একটা মূল্য দিতে পারে না।
বইমেলার একটু ভেতরে ঢুকতেই তো বেশ অবাক হয়ে গেলাম বইয়ের স্টলের কোন শেষ দেখতে পাচ্ছিলাম না। অনেক সময় ধরে বইমেলায় আর ভিতরে বেশ ঘোরাফেরা করলাম। আমার কাছে মনে হল বইমেলায় যারা এসেছে এদের ভেতরে সিংহভাগই শুধুমাত্র ঘোরাফেরা করার উদ্দেশ্যে এসেছে বই কেনার জন্য নয়। এমনকি আমি নিজেও ঘোরাফেরার জন্য গিয়েছি বই কেনার জন্য নয়। তবে আমাদের সাথে এক ভাই গিয়েছিল তিনি দুটি বই কিনেছিলো। একটি বইয়ের নাম ছিল "স্বপ্নসারথি" আর একটি বইয়ের নাম অবশ্য আমার এখন মনে পড়ছে না।
বর্তমানে আমাদের দেশের মানুষের বই কেনার প্রতি চাহিদাটা দিন দিন ফুরিয়ে যাচ্ছে। একটি পোশাকের দোকানে যে পরিমাণ পোশাক বিক্রি হয় তার সামান্য অংশ বইয়ের দোকানে বই বিক্রি হয় না। মানুষকে বা একটা জাতিকে শিক্ষিত করার জন্য বা জ্ঞানী করার জন্য বই অত্যন্ত আবশ্যক। আমরা বইমেলার ভেতরে বেশ কিছু সময় ঘোরাফেরা করার পরে ফাঁকা জায়গা গিয়ে একটু রেস্ট নিলাম।
আমরা বইমেলার ভিতরে অনেক সময় ঘুরে ঘুরে বেশ ভালোই ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিলাম এবং বেশ ভালই ক্ষুধা লেগে গিয়েছিল। তাই সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিলাম যে, বইমেলার ভেতরের কোন হোটেলে থেকে কিছু খাব। কিন্তু এ সকল হোটেল গুলোর খাবার একদমই খোলামেলা এবং নোংরা লাগলো তাই আমরা এ সকল হোটেল থেকে খাওয়ার সিদ্ধান্ত বাদ দিলাম। তারপর পাশেই দেখলাম যে বেশ কয়েকটি পিঠার স্টল দিয়েছে। তারপর আমরা পিঠার স্টল থেকে পাটিসাপটা পিঠা খেলাম।
আমরা পিঠা খাওয়া দাওয়া করে আরো কিছু সময় বইমেলার ভিতরে ঘুরলাম। বইমেলার ভেতরের স্টল গুলোতে বেশ ভালোই বিয়ের লক্ষ্য করছিলাম কিন্তু আমার কাছে মনে হল পাঠকরা খুব কম বই কিনছে। এখানকার বেশিরভাগ মানুষ মেলা দেখা আর বই দেখার উদ্দেশ্যেই এসেছে বই কেনার উদ্দেশ্যটা খুব কম ছিলো। সর্বোপরি বইমেলাতে সবাই মিলে একসাথে ঘুরতে পেরে মনের ভেতরে বেশ ভালো লাগছিল।
বইমেলার সাথেই যেহেতু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এরিয়া তাই আমরা বইমেলা থেকে বের হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে ঢুকলাম। আমাদের সবারই বেশ ক্ষুধা লেগে গিয়েছিল ভাবলাম যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে ঢুকে লুচি আর ডাল খাব। কিন্তু লুচি আর ডালের দোকানে যা ভীড় দেখলাম, আমরা সরাসরি চলে গেলাম শহীদ জিয়া হলের ক্যান্টিনে। তারপর আমরা শহীদ জিয়া ক্যান্টিন থেকে খিচুড়ি আর মাংস ভুনা খেলাম। তারপর সবাই মিলে একসাথে বাসে করে মেসে চলে আসলাম।
পোস্টের ছবির বিবরন
ডিভাইস | স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪ |
---|---|
ক্যামেরা | ১০৮ মেগাপিক্সেল |
তারিখ | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ খ্রিঃ |
লোকেশন | ঢাকা |
প্রিয় বন্ধুরা,
আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।
আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।
@aongkon
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দারুন সময় কাটিয়েছেন বোঝাই যাচ্ছে ভাই।
আমিও ঢাকার আশপাশে থাকলে বই মেলায় যেতাম।
আপনি ঠিক বলেছেন যেভাবে মানুষ কাপড় কেনে সেভাবে বই কেনে না, যদি সেটা করতো তাহলে ঘরে ঘরে বিদ্বান মানুষ তৈরি হতো। আর বাইরের খাবার না খেয়ে ভালোই করেছেন। সবশেষে ক্যান্টিনে বসে দারুন একটা খাবার খেয়েছেন। অনেক ধন্যবাদ ভাই চমৎকার অনুভূতি মেশানো পোস্টটি করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলেই ভাই যদি প্রতিটি মানুষের বইয়ের প্রতি আগ্রহ বেশি থাকত তাহলে ঘরে ঘরে বিদ্বান থাকতো। আমাদের দেশটা তাহলে অচিরেই বদলে যেত বেশ ভালো হতো তখন। সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বই মেলা তো অনেক ভালো সময় কাটিয়েছো দেখছি অবশ্য সাথে আমিও ছিলাম। তবে বই ক্রয়ের থেকে বইমেলা দেখার মানুষ অনেক বেশি। তোমার ফটোগ্রাফি গুলো অসম্ভব সুন্দর।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হ্যাঁ বন্ধু তুমি ছিলে বলেই তো অনেক বেশি মজা হয়েছিল। আসলে বই কেনার মানুষের থেকে মেলায় ঘোরাঘুরি করার মানুষ বেশি। অনেক সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Twitter post link
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন অমর একুশে বই মেলা-২০২৪ সেখানে বেশ কিছু সময় ঘোরাফেরা করেছেন এবং খাওয়া-দাওয়া করেছেন আপনার পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পারলাম। ঠিক বলেছেন ভাই আপনি বর্তমানে আমাদের দেশের মানুষের বই কেনার চাহিদা ফুরিয়ে যাচ্ছে। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট লিখে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাই বর্তমানে আমাদের দেশের মানুষের বই কেনার হার অনেক বেশি কমে গেছে সত্যিই এটা বেশ খারাপ একটি লক্ষণ। গঠনমূলক মন্তব্য প্রকাশের পাশে থাকার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমার জীবনে আজ পর্যন্ত বইমেলায় অংশগ্রহণ করতে পারেনি। তবে বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণ করেছি। বেশ ভালো লাগে এ সমস্ত মেলা গুলো। অনেক সুন্দর ভাবে আপনি উপস্থাপন করেছেন একুশের বইমেলা ২০২৪ নিয়ে। আর বইয়ের স্টল গুলো অনেক বেশি থাকায় হয়তো অনেক উপভোগ করতে পেরেছেন। সবচেয়ে সুবিধাজনক বিষয় এখানে বিভিন্ন পর্যায়ের বই পাওয়া যায়। আশা করি আনন্দঘন মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
যদি আগামীতে তেমন সুযোগ হয় ভাই অবশ্যই বইমেলাতে এসে দেখে যাবেন বেশ ভালো লাগবে আশা করি। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করে সবসময় পাশে থাকার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অমর একুশে বই মেলায় গিয়ে খুব সুন্দর কিছু মুহুর্ত উপভোগ করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। বই মেলায় ঘোরাঘুরি, খাওয়া দাওয়া করে খুব সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছেন। একইসাথে বই মেলায় গিয়ে বিভিন্ন ধরনের বই দেখেছেন ও আমাদেরকেও দেখিয়েছেন, অনেক ভালো লাগল। অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হ্যাঁ ভাই বইমেলা তে গিয়ে সবাই মিলে বেশ ঘুরেছিলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করে সব সময় পাশে থাকার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অমর একুশে বইমেলাতে গিয়েছিলেন দেখে ভালো লেগেছে। আর বই মেলায় গিয়ে ভালোই সময় অতিবাহিত করলেন তাহলে। বইমেলার এরকম সৌন্দর্য দেখেই তো মুগ্ধ হলাম আমি। ঐতিহাসিক শহীদ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের একুশে মেলাতে গিয়েছিলেন আপনারা, এটা দেখে ভালো লেগেছে ভাইয়া। আর আপনার ফটোগ্রাফি গুলো ও অনেক ভালো লেগেছে। খাওয়া-দাওয়া হয়েছিল দেখলাম। খাওয়া দাওয়া করার মুহূর্তটিও ভালোভাবে উপভোগ করেছি। খিচুড়ি আর মাংস ভুনা খেয়েছিলেন, নিশ্চয়ই অনেক মজাদার ছিল এটি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জীবনের প্রথম বারের মতো বইমেলার সৌন্দর্য দেখে আমি নিজেও মুগ্ধ হয়েছিলাম আপু। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গিয়ে গিয়ে মাংস ভুনা আর খিচুড়ি খেয়ে ছিলাম বেশ ভালো লেগেছিল। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এইবারেই প্রথমবার যেহেতু আপনি এই ঐতিহাসিক শহীদ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের একুশে বইমেলাতে গেছিলেন, সে ক্ষেত্রে আপনার অভিজ্ঞতা একটু আলাদা হবে এটা কিন্তু ঠিক। যদিও এখনকার মানুষ বইবেলায় যায় ঘোরাঘুরি করতে এবং খাওয়া-দাওয়া করতে, এই কথাটা কিন্তু একেবারেই সত্যি। আমাদের কলকাতার বইমেলায় গিয়েও আমি এমনটা দেখেছি। বই কিনতে খুব কম লোকই যায়। তবে ওইসব জায়গার খাওয়া-দাওয়ার জিনিসও খুব বেশি একটা ভালো হয় না কিন্তু দাম অনেক বেশি নেয়। যেহেতু আপনারা বন্ধুরা মিলে সবাই একসাথে গেছিলেন, তার মানে অনেক মজা করেছিলেন এটা তো বলা যায়।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সত্যি বলতে দাদা বর্তমানে সবার বই কেনার প্রতি আগ্রহটা অনেক বেশি কমে গেছে। যাই হোক বইমেলাতে গিয়ে বন্ধুরা মিলে অনেক মজা করেছিলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ঠিক কথা বলেছেন ভাই। তবে আমাদের এই বই কেনার ও বই পড়ার আগ্রহটা পুনরায় আবার বাড়ানো উচিত সবার।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit