"শ্রীমঙ্গলের উদ্দেশ্যে রওনা"

in hive-129948 •  23 days ago 


হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক

আজ- ২৬ শে অক্টোবর, রবিবার, ২০২৪ খ্রিঃ

আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্যসদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।



কভার ফটো

1000135969.jpg

কয়েকটি ফটোগ্রাফি একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।



আজকে আমি আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। প্রতিনিয়ত আপনাদের সামনে নতুন নতুন পোস্ট শেয়ার করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনারা অনেকে জানেন যে, আমি গত বছরে আগস্ট মাসের শেষের দিকে সিলেটে ভ্রমণে বেরিয়েছিলাম। এই ভ্রমণটা আমার জীবনের সবথেকে বড় একটি ভ্রমণ ছিলো। আর এই ভ্রমণ থেকে আমি অনেক জ্ঞানলাভ করতে পেরেছি। আসলে মানুষের শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক সুস্থতার ও প্রয়োজন হয় আর মানসিক সুস্থতার জন্য প্রয়োজন বেশি বেশি ভ্রমণ করা আর জ্ঞান লাভ করা। এর আগে আমি সুনামগঞ্জ মিনি কক্সবাজার ভ্রমণ, পদ্মবিল ভ্রমণ, ফ্লাওয়ার গার্ডেন ভ্রমণ, সুনামগঞ্জের হাওর বিলাস ভ্রমণ, শিমুলবাগান ভ্রমণ ১ম ও ২য় পর্ব, অ্যাডভেঞ্চার জাদুকাটা নদী ভ্রমণ সুনামগঞ্জের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের খোঁজে ১ম পর্ব, ২য় পর্ব, ৩য় পর্ব‌ও ৪র্থ পর্ব, সুনামগঞ্জের নীলাদ্রি লেক- ১ম পর্ব ও ২য় পর্ব, সুনামগঞ্জের লাকমাছড়ার পথে ও "সুনামগঞ্জের লাকমাছড়া ভ্রমণ-১ম পর্ব, ২য় পর্ব, শেষ পর্ব, "সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণ শুরু" ও টাঙ্গুয়ার হাওর ও মেঘালয় পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য, টাঙ্গুয়ার হাওরে ওয়াচ টায়ারের উদ্দেশ্যে, রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের উদ্দেশ্যে-১ পর্ব, রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট মাজার ঘাটে পৌঁছালাম, "ডিঙি নৌকা নিয়ে রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের উদ্দেশ্যে", রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের সৌন্দর্য, রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের গহীনে মায়াবী সৌন্দর্য, "রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট ভ্রমণ শেষ করলাম", সিলেট ভোলাগঞ্জের সাদা পাথরে পৌঁছালাম", সাদাপাথর পর্যটন কেন্দ্র স্নানের প্রস্তুতি, সাদা পাথর পর্যটন কেন্দ্রের স্নানের আনন্দ ও সাদাপাথর ভ্রমণ শেষ করে নৌকা ঘাটের উদ্দেশ্যে, সাদাপাথর ভ্রমণ শেষ করলাম, "সিলেট হাইটেক পার্কে রাত্রিযাপন", সিলেটের বিছনাকান্দির উদ্দেশ্যে রওনা, সিলেটের বিছনাকান্দির পথে, সিলেটের অপরূপ সৌন্দর্য , সিলেটের মায়াবী দৃশ্য, হৃদয়ের শান্তি সবুজ প্রকৃতি, সিলেটের বিছনাকান্দি পৌঁছালাম, সিলেটের বিছনাকান্দির পর্যটন কেন্দ্রে", সিলেটের বিছনাকান্দি ভ্রমণ শেষ করলাম", বিছনাকান্দি থেকে জাফলংয়ের উদ্দেশ্যে রওনা, বিছনাকান্দি থেকে জাফলং যাত্রার- ২য় পর্ব, সিলেটের জাফলং পৌঁছালাম, সিলেটের জাফলং ভ্রমণ, হযরত শাহজালাল রঃ মাজার শরীফ ভ্রমণ আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম। আমরা টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণ শেষ করে পিসিমনির বাসায় এসে দুই দিন রেস্ট নিয়ে আবার রাতারগুল ও সাদাপাথর পর্যটন কেন্দ্র দেখার জন্য ও ভ্রমণ করেছিলাম। তারপর পিসিমনির বাসায় এসে আরও দুইদিন রেস্ট নিয়ে আমরা শ্রীমঙ্গল ভ্রমণ করতে বের হয়েছিলাম। আজকে আমি আপনাদের সাথে "শ্রীমঙ্গলের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম" শেয়ার করবো।

20230905_061334.jpg

আমরা জাফলং, মায়াবী ঝর্ণা, রাতারগুল সাদাপাথর শাহজালাল মাজার ভ্রমণ করার পরে পিসিমণির বাসায় এসে দুইদিন রেস্ট নিয়েছিলাম। তারপর ৫ ই অক্টোবরের খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে আমি আর আমার বন্ধু রাহুল প্রথমত সিলেটের মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। সেদিন আমাদের প্ল্যান ছিল যে, আমরা সারাদিন শ্রীমঙ্গলের দর্শনীয় স্থানগুলো দেখব তারপর সেখান থেকে ঢাকার বাসায় যাবো।

20230905_070213.jpg

সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলা থেকে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলের দূরত্ব দেড়শ কিলোমিটার মতো। এটা বাদেও আরো একটি লোকাল পথ আছে সেই পথ দিয়ে গেলে ১০০ কিলোমিটার মতো হয়। কিন্তু বর্ষাকালীন সময়ে সুনামগঞ্জের হাওরের বিভিন্ন রাস্তা জলে ডুবে থাকে। এজন্য বর্ষাকালীন সময়ে এইসব জায়গায় লোকাল পথ ব্যবহার না করাই উত্তম।

20230905_070229.jpg

আমরা যেদিন শ্রীমঙ্গলের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলাম সেদিন পরিবেশটা অনেক সুন্দর ছিল। সুন্দর পরিষ্কার আকাশ ঝলমলে রোদ সবকিছু আমাদের অনুকূলে ছিলো। আমি এখন পর্যন্ত যত রাস্তায় চলাফেরা করেছি আমার সবথেকে বেশি ভালো লাগে হাওরের রাস্তা গুলো। এর একটা কারণ আছে হাওড়ার রাস্তার দু'পাশে জলে ভরা থাকে আর দেখতে অনেক সুন্দর লাগে।

20230905_064239.jpg

সুনামগঞ্জের হাওরগুলো এতটাই বড় যে, হাওরের একপাশ থেকে আরেক পাশ ভালোভাবে দেখা যায় না। কিছু কিছু হাওর আছে যেগুলো আমাদের এদিকের নদীর পোস্থের থেকেও অনেক বড়। যাইহোক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বেষ্টিত সুনামগঞ্জ আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছিল। আমরা বেশ কয়েকদিন পিসিমণির বাসায় থেকে সুনামগঞ্জের অনেক জায়গায় ভ্রমণ করেছিলাম।

20230905_072247.jpg

আমরা শ্রীমঙ্গলের উদ্দেশ্যে যেদিন রওনা দিয়েছিলাম সেদিন সকাল থেকেই আমার বন্ধু রাহুল বাইক ড্রাইভ করছিল। আর আমি বন্ধুর বাইকের পিছনে হিসাবে বসেছিলাম। বাইকের পিছনে বসে এরকম সুন্দর সৌন্দর্য উপভোগ করা সত্যিই অনেক মজার। আরেকটা বিষয় হচ্ছে আমি বাইকের পেছনে যখনই বসে থাকি তখন অনেক অনেক ফটোগ্রাফি করি।

20230905_062916.jpg

আমি যখন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যময় স্থানগুলোতে বাইকের পেছনে বসে ভ্রমন করি তখন বেশিরভাগ সময়ে আমার মোবাইলের ক্যামেরা অন থাকে। সামনে সুন্দর কোন দৃশ্য দেখলে সেটা ক্যাপচার করার চেষ্টা করি। যদিও আপনারা হয়তো জানেন যে, বাইকের পিছনে বসে ফটোগ্রাফি করা সহজ নয়।

20230905_061908.jpg

এ পোস্টে আমি যে সব ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছি প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি চলন্ত বাইকের উপর থেকে তোলা। আমরা প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে বাইক জার্নি করার পরে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলায় পৌঁছায়। তারপর সেখানকার একটি লোকাল হোটেলে সকালের নাস্তা সেরে নিই।

আজকে এ পর্যন্তই আমি আবার অন্য পোস্টে
সিলেট ভ্রমণ কাহিনী শেয়ার করবো।



ছবির বিবরণ


ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: সিলেট
তারিখ: ৫ ই সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিঃ



প্রিয় বন্ধুরা,

আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।



আমি কে !

20230826_112155.jpg

আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেইম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।



সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@aongkon



VOTE@bangla.witness as witness witness_proxy_vote.png
OR
SET @rme as your proxy
witness_vote.png

standard_Discord_Zip.gif

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আমাদের দেশে অনেক সুন্দর সুন্দর স্থান রয়েছে। তবে সব স্থান তো আর সবার পক্ষে ভ্রমণ করা সম্ভব নয়। তাই সেই স্থানগুলোর সৌন্দর্য উপভোগ করা হয় আপনাদের মাধ্যমে। আপনারা যারা সুন্দর এই স্থানগুলো ভ্রমণ করে আসেন এবং আমাদের দেখার সুযোগ করে দেন এই দেখে কিন্তু অনেক ভালো লাগে। আজকেও শ্রীমঙ্গলের উদ্দেশ্যে রওনা দেওয়ার বেশ কিছু চিত্র আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এ থেকে অনেক কিছু দেখতে পারলাম ও জানতে পারলাম।

হ্যাঁ আপু আমাদের দেশে অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গা আছে যেগুলো দেখলে মুগ্ধ হয়ে যাওয়া লাগে। আপনার সুন্দর মন্তব্যটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনাদের সিলেট ভ্রমণের পোস্টগুলো দেখে অনেক কিছু নতুন জানতে পারলাম। প্রত্যেকটা জায়গা ভীষণ সুন্দর। ভালো লাগলো আজকের পোস্টটা দেখে। খুব সুন্দরভাবে সবকিছুর বর্ণনা দিয়েছেন। ফটোগ্রাফি তে প্রত্যেকটা দৃশ্য দেখে জাস্ট মুগ্ধ হয়ে গেলাম। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর কিছু মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

সত্যি বলতে সিলেটের প্রত্যেকটি জায়গায় অনেক সুন্দর। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যময় স্থানগুলো আমার কাছে খুব ভালো লাগে। আপনার মন্তব্যটি পড়ে খুব ভালো লাগলো আপু। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ভাইয়া আপনি তো দেখছি একদম ভ্রমণ প্রিয় একজন মানুষ। তাই বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করেন। আর আপনার ভ্রমণের সুন্দর মুহূর্ত গুলো সব সময় শেয়ার করেন দেখে খুবই ভালো লাগে। জায়গা গুলো সত্যি অনেক সুন্দর।

হ্যাঁ আপু ভ্রমণ করতে অনেক বেশি ভালো লাগে তাই ভ্রমণ করি আর আপনাদের সাথে শেয়ার করি। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

ভ্রমণ করতে আমারও খুবই ভালো লাগে। আপনি ভ্রমণের মুহূর্তগুলো সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। আর এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। এই ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভ্রমণ করার ইচ্ছা জাগলো। অসাধারণ লেগেছে আজকের এই ফটোগ্রাফি গুলো।

আপনিও ভ্রমণ করতে অনেক বেশি পছন্দ করেন জেনে খুশি হলাম ভাই। অবশ্যই ভাই তেমন সময় হলে ভ্রমণ করবেন আশা করি ভালো লাগবে। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ভ্রমণ করতে আমারও খুব ভালো লাগে। আসলে ভ্রমণ করে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার আনন্দটাই অন্যরকম হয়ে থাকে। শ্রীমঙ্গলের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে বেশ ভালো হলো । শ্রীমঙ্গলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য খুবই দারুণ। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

আপনিও ভ্রমণ করতে পছন্দ করেন যেন খুশি হলাম। এটা সত্যি যে, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার মজাটাই অন্যরকম। অনেক সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।

সিলেট প্রাকৃতিক নৈশ্বর্সিক সৌন্দর্যের একটা স্থান। আপনার সিলেট ভ্রমণের অনেক গুলো পোস্ট পড়েছি। অসাধারণ ছিল আপনার ভ্রমণটা বলতেই হয়। শ্রীমঙ্গল যাওয়ার পথের পোস্ট টা বেশ ভালো লাগল। বিশেষ করে ফটোগ্রাফি গুলো। আহ কী চমৎকার প্রকৃতি। সত্যি অসাধারণ।।

হ্যাঁ ভাই আমাদের ভ্রমণটা সত্যিই অসাধারণ ছিল। আমরা সিলেট ভ্রমনে অনেক সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছিলাম। আপনার মন্তব্যটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো।

বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো শ্রীমঙ্গল। সেখানে যাওয়ার পথেই আমরা অনেক গুলো সুন্দর সুন্দর দৃশ্য দেখতে পেলাম। এগুলো দেখেই আমরা মুগ্ধ হয়েছি। আর শ্রীমঙ্গলের মূল সুন্দর্যের অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ।

অবশ্যই ভাই সামনের পোস্টগুলোতে শ্রীমঙ্গলের মূল সৌন্দর্য দেখতে পাবেন। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

চলন্ত বাইক থেকেও আপনি ভীষণ সুন্দর ফটোগ্রাফি নেন ভাই। আপনার সিলেট ভ্রমণ এত ডিটেলে পড়েছি যে আমরাও আপনার সঙ্গে ভ্রমণ সঙ্গী হয়ে গেছি। সিলেট সত্যিই খুব সুন্দর জায়গা। এর আদি নাম ছিল শ্রীহট্ট। জানেন কি চৈতন্য মহাপ্রভুর জন্মস্থান এই সিলেট? আমি যতদূর শুনেছি সেই স্থান এখনো আছে। জানিনা আপনি দেখেছেন কিনা।

  ·  16 days ago (edited)

হ্যাঁ দাদা আমি জানি সিলেটের আদি নাম ছিল শ্রীহট্ট আর আমাদের এই সিলেটে জন্মেছিলেন শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু। তবে এই স্থানটি আমার এখনো দেখা হয়নি আমার ইচ্ছা আছে শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুর জন্মস্থানে যাওয়ার। অনেক সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুর জন্মস্থান সিলেট নয় ভাই। চৈতন্যদেব নবদ্বীপে জন্মেছিলেন। চৈতন্যদেবের বাবা জগন্নাথ মিশ্র তার জন্মের আগেই নবদ্বীপে চলে যান। কিশোর বেলায় চৈতন্যদেব একবার নিজের পৈত্রিক ভিটে দর্শন করতে গিয়েছিলেন সিলেটে।

হুম দাদা এইবার বুঝতে পারলাম আসল কাহিনী। আপনাকে ধন্যবাদ ধন্যবাদ দাদা।