রেসিপি: ঝটপট নুডুলস তৈরি।

in hive-129948 •  6 months ago 


হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক

আজ- ১ লা জুলাই, সোমবার, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ

আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্যসদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।



আজকে আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে আমার পোস্টটি হলো রেসিপি সংক্রান্ত। কয়েকদিন আগে ঢাকাতে আসার পরে এই নুডুলস রেসিপি তৈরি করেছিলাম সেটা এখন আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। আমি মনে করি ব্যাচেলরদের রান্না শেখাটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমি নিজে অনেক ছোটবেলা থেকেই রান্না করতে পারি এবং নিজে রান্না করে খেতে খুবই পছন্দ করি। নিজে নিজে রান্না করে খাওয়াটা আলাদা একটা মজা আছে আর সেটা আমি উপভোগ করি সবসময়। আমি সুন্দরভাবে আপনাদেরকে আমার রেসিপি পোস্টটি ধাপে ধাপে পর্যায়ক্রমে রন্ধন পদ্ধতি বর্ণনা করবো। তাহলে চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক।



কভার ফটো

20240428_221127.jpg



ক্রমিকউপকরণপরিমাণ
নুডুলসদুই প্যাকেট
ডিমদুইটি
পেঁয়াজচারটি
লবণদুই টেবিল চামচ
তেলপরিমাণ মতো
মরিচপাঁচটি
হলুদপরিমাণ মতো


উপকরণ প্রস্তুত প্রণালী :


1000058386.jpg

পেঁয়াজ, মরিচ পরিমাণ মতো কেটে নিতে হবে এবং পরিষ্কার জল নিয়ে দিয়ে নিতে হবে।



রন্ধন প্রণালী



প্রথম ধাপ :

1000101166.jpg

প্রথম ধাপে পরিমাণ মতো জল গরম করে লুডলস সিদ্ধ করে নেবো। নুডুলস সিদ্ধ হওয়ার পরে কড়াই থেকে নামিয়ে ঝুরিতে করে ঠান্ডা জলে ধুয়ে নেবো।



দ্বিতীয় ধাপ:

1000101167.jpg

দ্বিতীয় ধাপে আবার চুলায় কড়াই বসিয়ে দেবো তারপর পরিমাণ মতো তেল দিবো এখন তেল হালকা গরম হলে আগে থেকে কুটে রাখা পেঁয়াজ মরিচ দেবো।



তৃতীয় ধাপ:

1000101168.jpg

তৃতীয় ধাপে পেঁয়াজ, মরিচ ভাজি হয়ে গেলে দুইটা ডিম ভেঙে দেবো।



চতুর্থ ধাপ:

1000101169.jpg

চতুর্থ ধাপে পেঁয়াজ মরিচ আর ডিম সুন্দর মতো একসাথে মিক্সার করবো।

পঞ্চম ধাপ:

1000101170.jpg

পঞ্চম ধাপে আগে থেকে সিদ্ধ করে রাখা লুডুলস করাইতে দিয়ে নেবো।

ষষ্ঠ ধাপ:

1000101171.jpg

ষষ্ঠ ধাপে প্যাকেটের ভেতর থাকা নুডুলস এর মসলা দিয়ে নেবো। আর এভাবে কিছু সময় নাড়াচাড়া করতে থাকবো।

সপ্তম ধাপ:

1000101172.jpg

সপ্তম ধাপে নুডুলস খাবারের উপযুক্ত হয়ে গেলে কড়াই থেকে নামিয়ে ফেলবো।

পরিবেশন

1000101173.jpg

আমার রেসিপি খাবারের উপযুক্ত করে পরিবেশনের জন্য পাত্রে রাখা হয়েছে।



পোস্টের বিবরন

পোস্ট ধরনরেসিপি
ক্যামেরাম্যান@aongkon
ডিভাইসস্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
ক্যামেরা১০৮ মেগাপিক্সেল
লোকেশনমোহাম্মদপুর,ঢাকা


প্রিয় বন্ধুরা,

আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার রেছিপি ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।



আমি কে !

20230826_112155.jpg

আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।

সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@aongkon



VOTE@bangla.witness as witness witness_proxy_vote.png
OR
SET @rme as your proxy
witness_vote.png

standard_Discord_Zip.gif

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

ভাইয়া শুধু ব্যাচেলর না,ছেলে মেয়ে সবারই রান্না শেখা উচিত। কারণ কখন তা কাজে লেগে যায় কেউ বলতে পারে না। আপনি যদি পরিবারের সাথে থাকেন আর তখন যদি যারা মেয়ে মানুষ রয়েছে তারা অসুস্থ হয়ে পড়ে তখন তো নিজেকে রান্না করে খেতে হবে। হোটেলের খাবার থেকে নিজে কষ্ট করে রান্না করে খাওয়া যেমন স্বাদের হয় তেমনি স্বাস্থ্যসম্মতও হয়। যাই হোক আপনি দারুন নুডুলস রান্না করতে পারেন বুঝতে পারছি। নুডুলস খেতে সবাই পছন্দ করে। নুডুলস যেভাবেই রান্না করা হয় না কেন খেতে খুব ভালো লাগে। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

আসলে আপু মেয়েরা তো স্বভাবগতই রান্না করতে পারে কিন্তু ব্যাচেলারা রান্না একটু কম পারে। আর এই কারণে ব্যাচেলারদের রান্না শেখাটা জরুরী। হোটেলের খাবার একদমই স্বাস্থ্যসম্মত নয় যদি কেউ অনেক দিন ধরে খায় হোটেলে খাবার তাহলে সে অবশ্যই অসুস্থ হয়ে যাবে। হ্যাঁ আপু নুডুলস যেভাবেই রান্না করা হোক না কেন খেতে অনেক সুন্দর লাগে। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

image.png

বেশ মজার একটি রেসিপি শেয়ার করলেন। বিশেষ করে বর্ষার দিনে গরম কিছু খেতে খুব ভালো লাগে। আর সবচেয়ে ঝটপট তৈরি করা যায় নুডুলসের রেসিপি। দেখেই তো খেয়ে নিতে ইচ্ছে করতেছে। আপনি এত সুস্বাদু লোভনীয়ভাবে তৈরি করলেন জিভে জল চলে আসলো। অনেক ভাল লাগলো আপনার শেয়ার করা রেসিপিটি দেখে।

আপু অনেক কিছুই তো রান্না করতে ইচ্ছা করে কিন্তু স্টুডেন্ট লাইফে আসলে সময় হয়ে ওঠেনা। আমার নুডুলস তৈরি রেসিপিটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ আপু।

নুডুলস রেসিপি টি একটি ঝটপট রেসিপি। বাড়িতে কখনো আত্নীয় স্বজন বেড়াতে আসলে এই রেসিপি টি ঝটপট করে তৈরি করে আত্নীয় স্বজনদের কে আপ্যায়ন করা যায়। আপনি দেখছি আজকে বাড়িতে বসে খুবই দ্রুত নুডুলস রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার নুডুলস রেসিপি টি আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগলো।আর নুডুলস রেসিপি টি কম বেশি সকলেরই অনেক প্রিয়।

হ্যাঁ ভাই বাড়িতে আত্মীয়-স্বজন বেড়াতে আসছে ঝটপট নুডুলস রেসিপি তৈরি করে দিলে বেশ ভালই হয়। অনেক সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

ছেলেরা কিছু পারুক আর না পারুক অনেক সব মজা করে নুডুলস রান্না করতে পারে। এটা আমি অনেক ভালোভাবেই জানি। কারণ আমার দেবর অনেক মজা করে নুডুলস রান্না করে যা আমি করতে পারিনা। যাইহোক আপনার নুডুলস রান্নার রেসিপি দেখে বেশ ভালো লাগলো। বেশ লোভনীয় দেখাচ্ছে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া ঝটপট নুডুলস রান্নার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

কারণ এই নুডুলস খাবারটা ছেলেরা অনেক বেশি পছন্দ করে আমি যতদূর জানি। সবকিছুই মোটামুটি রান্না করতে পারি কিন্তু সময়ের অভাবে স্টুডেন্ট লাইফে রান্না করা হয়ে ওঠে না। এরপরেও খুব দ্রুত নুডুলস রেসিপিটি তৈরি করে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। অনেক সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

এটা একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া ব্যাচেলরদের রান্না শেখা অনেক দরকারি। অনেক সময় যখন রান্না করার মত কেউ থাকেনা তখন ঝটপট এই ধরনের রান্না গুলো করলে অন্তত ক্ষুধা নিবারণ করা যায়। আপনার তৈরি করা নুডলস রেসিপি দারুন হয়েছে ভাইয়া।

আপু নুডুলস রেসিপি খুব দ্রুত তৈরি করে পেটের ক্ষুধা নিবারণ করায় বেশ কার্যকরী। অনেক সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

বিকেলের নাস্তায় নুডুলস আমার খুবই। তবে সবজি নুডুলস হলে বেশি ভালো হয়। আপনার প্রস্তুত করা নুডুলসের রেসিপি দেখতে বেশ লবণ ও।
দেখেই বোঝা যাচ্ছে আপনি খুব ভালো একজন রাধুনি।
নিশ্চয়ই খেতে খুব মজা হয়েছিল।

বিকালের রাস্তায় আমিও নুডুলস খেতে অনেক বেশি পছন্দ করি ভাই। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

রান্না শেখা একটা বেসিক নিড। নিজের তাগিদেই শিখতে হবে। আমি টুকটাক বেচে থাকার জন্য কিছু শিখেছি। আমি অবশ্য খুব সিম্পল ভাবে নুডলস রান্না করি।

এনিওয়ে, মোহাম্মদপুরের কই ছিলেন?

ভাই আমি মোহাম্মদপুরের কাদেরাবাদ হাউজিং থাকি। আপনিও টুকটাক রান্না পারেন জেনে বেশ ভালো লাগলো ভাই। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

আমি লিমিটেডে ছিলাম ৩ বছর। ৩ বছর ছিলাম ময়ূর ভিলার গলিতে।

ব্যাচেলরদের রান্না শেখা জরুরি তবে তার ভিতরে নুডুলস রান্না শেখাটা সবচেয়ে বেশি জরুরী । কারণ নুডুলস ঝটপট একটি খাবার এটি যে কোন সময় ঝটপট রান্না করে খেয়ে ফেলা যায় আর পেটও ভরে । আপনার নুডুলস দেখে কিন্তু ভালই লাগছে মনে হচ্ছে খেতে অনেক টেস্টি হয়েছিল ।

অবশ্যই আপু ব্যাচেলারদের নুডুলস রান্না শেখাটা সবথেকে বেশি জরুরী কারণে এই রেসিপিটা ঝটপট তৈরি করে খাওয়া যায়। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

বাহ আজ আপনি খুব সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার তৈরি করার রেসিপিটি দেখুন অনেক ভালো লাগলো। অনেক মজার একটি রেসিপি বিশেষ করে বর্ষার দিনে গরম গরম ঝাল ঝাল খেতে অনেক বেশি টেস্ট লাগে। আবার বিকালের নাস্তা ও খেতে অনেক মজা লাগে নুডুলস। নুডুলস আমার অনেক পছন্দের। আপনি প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি রেসিপি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আমি নুডুলস রেসিপি যেকোনো সময় অনেক বেশি পছন্দ করি কারণ এটা আমার প্রিয় খাবার। তবে বর্ষাকালে একটু বেশিই ভালো লাগে গরম গরম ঝাল ঝাল নুডুলস। আপনিও নুডুলস পছন্দ করেন জেনে খুশি হলাম। অনেক সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

নুডুলস আমার ও অনেক প্রিয় খাবার ভাইয়া।

নুডুলস রেসিপি গুলো দেখলে যেন আমি কোন ভাবেই লোভ সামলাতে পারিনা। আমি যখনই সময় এবং সুযোগ পাই তখনই নুডুলস রান্না করে খেতে শুরু করে দেয়। এটা আপনি ঠিক কথা বলেছেন ব্যাচেলরদের রান্না শেখাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

ভাই আমিও এ ধরনের রেসিপি দেখলে লোভ সামলাতে পারি না কারণ আমার খুব প্রিয় নুডুলস। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই নুডুলস খাওয়ার জন্য ঢাকা আসতে হবে বাসায় গেলে তৈরি করে খাওয়াবা 😁 অনেক লোভনীয় লাগছে বন্ধু সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছ তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

অবশ্যই বন্ধু ঢাকায় চলে আসো নুডুলস রান্না করে খাওয়া হবে। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ব্যাচেলার জীবনে রান্না শিখাটাই মনে হয় ভালো। কারণ সুযোগ মতে নিজের পছন্দের জিনিস খাওয়া যায় রান্না করে। আপনি দেখতে খুব মজার নুডুলস রেসিপি বানিয়েছেন। নুডুলস খেতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। মাঝেমধ্যে আমি নিজেও বাড়িতে এ ধরনের নুডুলস রেসিপি বানিয়ে থাকি। খুব সুন্দর করে নুডুলস তৈরি করে রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।

হ্যাঁ আপু রান্না শিখে রাখলে সুযোগমতো নিজের পছন্দের খাবার তৈরি করে খাওয়া যায়। আমি নুডুলস রেসিপি অনেক বেশি পছন্দ করি তাই তো মাঝে মাঝে তৈরি করে খায়। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।