"স্বামীবাগ ইসকন মন্দিরের সন্ধ্যা আরতির ভিডিওগ্রাফি"

আজ- ২৪ ই মার্চ, রবিবার, ২০২৪ খ্রিঃ।

আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্য ও সদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।

কয়েকটি ফটোগ্রাফি একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।

আমি আজকে আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি প্রতিনিয়ত আমার বাংলা ব্লগে নতুন নতুন পোস্ট শেয়ার করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। কিছুদিন আগে ঢাকাতে থাকতে স্বামীবাগ ইসকন মন্দিরে গিয়েছিলাম। আমি স্বামীবাগ ইসকন মন্দিরে গিয়ে সন্ধ্যা আরতিতে নগর কীর্তন এর সাথে আমি যুক্ত হয়েছিলাম। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন যে, স্বামীবাগ ইসকন মন্দির বাংলাদেশের সব থেকে বড় ও আধুনিক করে তৈরি করা হচ্ছে। বর্তমানে অবশ্য এই মন্দিরের কাজ চলমান রয়েছে। জীবনের প্রথম স্বামীবাগ ইসকন মন্দিরে গিয়ে আসলে আমি মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম সেখানে ভগবানের পূজা অর্চনাও ভক্তদের ভক্তি দেখে। আমি আজকে স্বামীবাগ ইসকন মন্দিরের সন্ধ্যা আরতির সময়ে হরিনাম সংকীর্তনের ভিডিওগ্রাফি করেছিলাম সেই ভিডিওগ্রাফি এখন আপনাদের সাথে শেয়ার করব।

অনেকদিন ধরেই স্বামীবাগ ইসকন মন্দিরের যাওয়ার ইচ্ছা ছিল। হঠাৎ করেই একদিন স্বামীবাগ ইসকন মন্দিরে চলে গেলাম। স্বামীবাগ ইসকন মন্দির আমাদের মেস থেকে যেতে দেড় ঘন্টা মত সময় লাগে। আমি স্বামীবাগ ইসকন মন্দিরে গিয়েছিলাম কিছু ধর্মীয় গ্রন্থ কেনার জন্য। আমি যেহেতু যেহেতু সন্ধ্যার দিকে গিয়েছিলাম তাই স্বামীবাগ ইসকন মন্দিরের ভেতরে ঢুকেই সন্ধ্যা আরতির কীর্তনের সাথে যুক্ত হই। সত্যি বলতে আমি পাক ইসকন মন্দিরে ভেতরে ঢোকার পরেই আমার ভিতরে অন্যরকম একটা ভালো লাগার অনুভূতি কাজ করছিল।

এতটা ভালো অনুভূতি যে সব জায়গায় গেলে এমন অনুভূতি পাওয়া যায় না শুধুমাত্র মন্দির ব্যতীত। সন্ধ্যা আরতিতে এখানে অনেক সময় ধরে হরিনাম সংকীর্তন করা হয়। স্বামীবাগ ইসকন মন্দিরে যে, সন্ধ্যার সময় এত ভক্তের সমাগম হয় এখানে না আসলে অজানাই থেকে যেত।‌ আমি অনেক সময় ধরে অন্যান্য ভক্তবৃন্দের সাথে হরিনাম সংকীর্তন করলাম সত্যিই অনেক বেশি ভালো লেগেছিল। এখানকার আরো একটি বিষয় ভালো লেগেছে যে, পুরুষরা পুরুষদের এক সাইডে হরিনাম সংকীর্তন করছিল এবং মহিলারা হরিনাম সংকীর্তন করছিল। এখানকার সুন্দর সন্ধ্যা আরতি দেখে ভাবলাম যে, একটা ভিডিওগ্রাফি করে রাখি।