রেসিপি: "ঝটপট নুডুলস্ তৈরি"

in hive-129948 •  7 months ago  (edited)


হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক

আজ- ২১ শে মে, মঙ্গলবার, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্যসদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।



আজকে আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে আমার পোস্টটি হলো রেসিপি সংক্রান্ত। আমি বাড়িতে থাকা অবস্থায় নুডুলস রেসিপি তৈরি করেছিলাম সেটা এখন আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। আমি আজকে মজাদার নুডুলস রেসিপি তৈরি করেছি। আমি মনে করি ব্যাচেলরদের রান্না শেখাটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমি নিজে অনেক ছোটবেলা থেকেই রান্না করতে পারি এবং নিজে রান্না করে খেতে খুবই পছন্দ করি। নিজে নিজে রান্না করে খাওয়াটা আলাদা একটা মজা আছে আর সেটা আমি উপভোগ করি সবসময়। আমি সুন্দরভাবে আপনাদেরকে আমার রেসিপি পোস্টটি ধাপে ধাপে পর্যায়ক্রমে রন্ধন পদ্ধতি বর্ণনা করবো। তাহলে চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক।



কভার ফটো

20240515_183838-01.jpeg



ক্রমিকউপকরণপরিমাণ
নুডুলস১ প্যাকেট
ডিমদুইটি
পেঁয়াজসাতটি
লবণদুই টেবিল চামচ
তেলপরিমাণ মতো
হলুদপরিমাণমতো
১০মরিচসাতটি


উপকরণ প্রস্তুত প্রণালী :


20240515_181445.jpg

পেঁয়াজ ও মরিচ পরিমাণ মতো কেটে নিতে হবে এবং পরিষ্কার জল নিয়ে দিয়ে নিতে হবে। এক প্যাকেট কোকোলা নুডুলস ও দুইটি ডিম।



রন্ধন প্রণালী

প্রথম ধাপ:

20240515_181344.jpg

প্রথম ধাপে কড়াই চুলায় বসিয়ে দিয়ে পরিমাণ মতো পানি গরম করে নেবো।


দ্বিতীয় ধাপ :

20240515_181629.jpg

দ্বিতীয় ধাপে জল গরম হয়ে যাওয়ার পরে লুডলস সিদ্ধ করে নেবো।


তৃতীয় ধাপ :

20240515_182050.jpg

তৃতীয় ধাপে নুডুলস সিদ্ধ হওয়ার পরে কড়াই থেকে নামিয়ে ঝুরিতে করে ঠান্ডা জলে ধুয়ে নেবো।


চতুর্থ ধাপ:

20240515_182208.jpg

চতুর্থ ধাপে কড়াই আবার চুলায় বসিয়ে দিয়ে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে নেবো।



পঞ্চম ধাপ:

20240515_182257.jpg

পঞ্চম ধাপে তেল হালকা গরম হওয়ার পরে আগে থেকে কুটে রাখা পেঁয়াজ এবং মরিচ দিয়ে নেবো।


ষষ্ঠ ধাপ:

20240515_182418.jpg

ষষ্ঠ ধাপে পরিমাণ মতো হলুদ ও লবণ দিয়ে নেবো। আপনারা চাইলে হলুদ না দিতেও পারেন। সুন্দর কালার করার জন্য আমি অল্প পরিমাণ হলুদ দিয়েছিলাম।


সপ্তম ধাপ:

20240515_182656.jpg

সপ্তম ধাপে পেঁয়াজ এবং মরিচ সুন্দর মত ভাজি করে নেবো।


অষ্টম ধাপ:

20240515_182744.jpg

অষ্টম ধাপে পেঁয়াজ ও মরিচ ভাজি হয়ে গেলে তারপর ডিম ভাজি করে নেবো।


নবম ধাপ:

20240515_182823.jpg

নবম ধাপে ডিম পেঁয়াজ মরিচ মিক্সার ভাজির ভেতরে সেদ্ধ করে রাখা নুডুলস দিয়ে দেব।



দশম ধাপ:

1000086644.jpg

দশম ধাপে আগে থেকে সিদ্ধ করে রাখা লুডুলস করাইতে দিয়ে নেবো। তারপর প্যাকেটের ভেতর থাকা নুডুলস এর মসলা দিয়ে নেবো। আর এভাবে কিছু সময় নাড়াচাড়া করতে থাকবো।

একাদশতম ধাপ:

1000086645.jpg

একাদশতম ধাপে আমার নুডলস রেছিপি খাওয়ার উপযুক্ত হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে ফেলবো।

পরিবেশন

20240515_183826.jpg

আমার রেসিপি খাবারের উপযুক্ত করে পরিবেশনের জন্য পাত্রে রাখা হয়েছে।



পোস্টের বিবরন

পোস্ট ধরনরেসিপি
ক্যামেরাম্যান@aongkon
ডিভাইসস্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
ক্যামেরা১০৮ মেগাপিক্সেল
লোকেশনমোহাম্মদপুর,ঢাকা


প্রিয় বন্ধুরা,

আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার রেছিপি ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।



আমি কে !

20230826_112155.jpg

আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।

সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@aongkon



VOTE@bangla.witness as witness witness_proxy_vote.png
OR
SET @rme as your proxy
witness_vote.png

standard_Discord_Zip.gif

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আমার যখন মন চাই তখনই এই রেসিপিটা করে থাকি। এটা ঝটপট তৈরী করা যায়। খেতেও দারুন লাগে। আমাদের বাসায় সব সময় নুডুলস থাকে। আগে ম্যাগি নুডুলস খেলে এখন স্টিক রোল গুলো বেশি খাওয়া হয়। ধন্যবাদ।

আমিও ভাই ম্যাগি নুডুলসের থেকে স্টিক নুডুলস অনেক বেশি খায়। ঝটপট তৈরি করা নুডুলস অনেক টেস্টি হয়। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।

image.png

বাহ্ দাদা দারুন তো আপনি নিজে রান্না করেন। আপনার নিজে রান্না কথা শুনে আমার তো বেশ ভালো লাগলো। তবে আপনি কিন্তু বেশ সুন্দর করে ঝটপট রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার এই রেসিপিটি আমার জন্য পারফেক্ট । ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করায়।

নিজে রান্না নিজে করে খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে আপু। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

ঝটপট লুডুলস তৈরির রেসিপি দেখিয়ে তো লোভ লাগিয়ে দিলে। বাসায় একদিন রান্না করে খাওয়াও খুব খেতে ইচ্ছে করছে।দেখেই বোঝা যাচ্ছে তোমার রান্না বেশ সুস্বাদু হয়েছিল। সাজিয়ে গুছিয়ে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

অবশ্যই বন্ধু সে রকম সময় হলে বাসায় একদিন ঝটপট নুডুলস রান্না করে খাওয়া হবে। হ্যাঁ বন্ধু বেশ দারুন টেস্ট হয়েছিলো। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আসলেই ভাই একেকজনের ইচ্ছা একেক রকম। আমিও কিন্তু রান্নাবান্নার কাজ পারি কিন্তু এটা আমার কাছে বিরক্তিকর লাগে। কিন্তু বাসা থেকে বাইরে গেলে ঠিক ওই রান্না করে খেতে হয় কি যে কষ্ট ভাই। তবে নুডুলস আমার হচ্ছে প্রিয় খাবার। আপনার তৈরি করা রেসিপি দেখেই খাওয়ার ইচ্ছা জেগে গেল। ইতিমধ্যে আম্মু বলেও দিয়েছি যেন আজকে নুডুলস রান্না করা হয়। একদম চমৎকারভাবে আপনি নুডুলস তৈরি করেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে আপনি রান্না করতে বেশ এক্সপার্ট। নুডুলস তৈরির প্রত্যেকটা ধাপ আমাদের মাঝে সুন্দর করে উপস্থাপন করে শিখিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

সাধারণত পুরুষ মানুষ রান্না করতে একটু বিরক্ত বোধ করবে এটাই স্বাভাবিক ব্যাপার ভাই। আমারও যে সবসময় রান্না করতে ভালো লাগে এমনটা নয় মাঝেমধ্যে রান্না করতে সবথেকে বেশি ভালো লাগে। আমি এক্সপার্ট কিনা জানিনা তবে চেষ্টা করি নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

আসলে ভাইয়া নিজের রান্না নিজে করতে পারলে অনেক ভালো হয়। আপনি রান্না করতে পারেন জেনে অনেক ভালো লাগলো। আর এই নুডুলস বাচ্চাদের অনেক পছন্দের। আমি মাঝে মাঝে রান্না করি। কালারটা দারুণ এসেছে। ধন্যবাদ আপনাকে।

হ্যাঁ আপু এরকম নুডুলস বাচ্চার অনেক বেশি পছন্দ করে আমিও ভীষণ পছন্দ করি। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

আপনি রান্না করতে পারেন এটা বেশ ভালো। কারণ রান্না করা জানলে এটা অনেক সময় কাজে দেয়। তবে ভাই নিজের রান্না অন্যের কাছে খেতে কেমন লাগে জানি না তবে নিজের কাছে খেতে ভালই লাগে। কারণ আমি যতটুকুই রান্না করেছি না কেনো নিজের কাছে খেতে ভালো লেগেছে আর একেবারে বাজে লাগলেও খাওয়ার চেষ্টা করেছি। যাই হোক ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু নুডুলস রান্না করার রেসিপি টা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

হ্যাঁ ভাই রান্না করে জানলে অনেক সময় বেশ কাজে দেয়। আসলে একদিনে তো রান্না শেখা যায় না আস্তে আস্তে চেষ্টা করতে হবে তারপর একদিন ভালো হয়ে যাবে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।

বাড়িতে যদি আমার পছন্দমত সবজি না থাকে তাহলে আমি এভাবে নুডুলস রান্না করে খাই। তবে এভাবে নুডুলস রান্না করলে খুব তাড়াতাড়ি রান্না হয়ে যায়। আপনি দুইটা ডিম দিয়ে অনেক সুন্দর ভাবে নুডুলস রান্না করেছেন। তবে এটা একদম ঠিক এভাবে নুডুলস রান্না করলে আমার কাছে মনে হয় স্বাদ একটু বেশি হয়।

আপু দুটি ডিম পেঁয়াজ আর মরিচ দিয়ে নুডুলস রান্না করতে খুব অল্প সময় লাগে। আর যদি একটু সবজি দেয়া হয় তাহলে বেশি সময় লাগে তবে দুভাবেই নুডুলস অনেক সুন্দর লাগে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

নুডুলস আমার খুবই প্রিয় মাঝেমাঝে এমন ভাবে রেসিপি প্রস্তুত করে খাওয়া হয়।
বিশেষ করে বিকেলের নাস্তায় হলে তো কোন কথাই নেই।
আপনার প্রস্তুত করা নুডুলস দেখে খুব লোভ হচ্ছে নিশ্চয়ই খুব মজা হয়েছিল খেতে।

হ্যাঁ ভাই বিকেলের নাস্তাতে খেয়ে নুডুলস বেশ ভালো লাগে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

খুব সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাইয়া ঝটপট নুডুলস রান্না রেসিপি টা আমার অনেক ভালো লেগেছে। নুডুলস অধিকাংশ মানুষের অনেক পছন্দের একটি রেসিপি।এই রেসিপি তৈরি করার প্রক্রিয়াটা অনেক ভালো লেগেছে। বিশেষ করে মরিচ পেঁয়াজের কুচি ও ডিমটা আগে ভেজে নেওয়াটা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে এমন সুন্দর একটা রেসিপি দেখে সত্যি অনেক ভালো লাগলো।

হ্যাঁ আপু নুডুলস রেসিপিটা অধিকাংশ মানুষেরই অনেক বেশি পছন্দের। আমি তো এই রেসিপিটা ভীষণ পছন্দ করি। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

নুডুলস ভীষণ জনপ্রিয় সুস্বাদু একটি খাবার। কম বেশি সবাই আমরা এই খাবারটি পছন্দ করি। চমৎকার সুন্দর পদ্ধতিতে এই সুস্বাদু রেসিপিটি তৈরি পদ্ধতি আমাদের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন। ভীষণ চমৎকার হয়েছে আপনার রেসিপিটি।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর নুডুলস রেসিপিটি আমাদের সঙ্গে রাগ করে নেয়ার জন্য

সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি।

ঝটপট রান্না এবং তাড়াতাড়ি খাওয়ার জন্য নুডুলস এর কোন জুড়ে নেই। নুডুলস খেতে বেশ ভালো লাগে। আপনি আজকে খুবই চমৎকার করে নুডুলস তৈরি করেছেন। এই নুডুলস তৈরি করা প্রতিটা ধাপ খুব সুন্দর করে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন আপনাকে ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

আপনিও নুডুলস খেতে অনেক পছন্দ করেন জেনে ভালো লাগলো ভাই। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

আমার পছন্দের খাবারের মধ্যে একটি হচ্ছে নুডুলস্। খেতে অনেক মজা লাগে। আপনি দেখছি খুব সুন্দর করে রেসিপি তৈরি করেছেন। খুব সহজ করে রান্নার ধাপসমূহ দেখিয়েছেন। যে কেউ চাইলে খুব সহজেই তৈরি করতে পারবে। ভালো লাগলো আপনার পরিবেশন দেখে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।

আসলে ভাই নুডুলস পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন। হ্যাঁ ভাই কেউ চাইলেই খুব সহজেই এভাবে নুডুলস রান্না করে খেতে পারবে আর এমনিতেও নুডুলস রান্না অনেকেই কমবেশি পারে। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

নুডুলস খেতে আমি ভীষণ পছন্দ করি। বিশেষ করে বিকেলের নাস্তায় নুডুলস খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনি অনেক চমৎকার ভাবে নুডুলস এর রেসিপি প্রস্তুত করেছেন। আপনার তৈরি নুডুলস এর রেসিপি দেখে আমার খেতে ইচ্ছে করছে। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

হ্যাঁ ভাই বিকালের নাস্তায় নুডুলস খেতে ভীষণ ভালো লাগে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ঝটপট তৈরি করা সম্ভব সেটি একমাত্র নুডুলস।আপনি বেশ সহজেই রেসিপিটি তৈরির প্রক্রিয়া শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উপস্থাপন করেছেন।খুব ভালো লাগলো পোস্টটি।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

আমি চেষ্টা করেছি নুডুলস রেসিপি আপনাদের সাথে সুন্দর ভাবে শেয়ার করার জন্য। সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া ব্যাচেলরদের রান্না শেখাটা আসলেই খুব জরুরি। তা নাহলে কাজের খালার হাতে রান্না খেতে খেতে অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। আপনি ছোটবেলা থেকে রান্না জানেন জেনে ভালো লাগলো। সে জন্যই তো আজকে এতো মজাদার নুডুলস রান্না করেছেন। এরকম নুডুলস গুলো খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আপনার নুডুলস দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে এত লোভনীয় লাগছে দেখতে।

আসলেই আপু ব্যাচেলাররা রান্না না শিখলে খালার হাতে রান্না খেতে খেতে জীবন শেষ হয়ে যায়। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

বাহ্ আপনি রান্না করতে পারেন জেনে বেশ ভালো লাগলো।তাইতো এমন মজাদার নুডুলস রান্নার রেসিপি দেখতে পেলাম। নুডুলস খুব ঝটপট বানানো যায় এজন্য আমার কাছে বেশি ভালো লাগে। আমার বাবু নুডুলস খেতে খুবই পছন্দ করে। নুডুলস তৈরি রেসিপি দেখে খুবই ভালো লাগলো ভাইয়া। অসংখ্য ধন্যবাদ নুডুলস তৈরির মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।