মানুষ নাকি এলিয়েন? নাকি নেই ভাবনা নভোমণ্ডলের ?
আমরা মানুষ যদি মানুষ হিসেবে আমাদের জীবনকে নভোমন্ডলের সঙ্গে তুলনা করি তাহলে জীবনের ফলাফল শূন্য যদি বিজ্ঞান ও গবেষণার চোখে দেখি তাহলে জীবনের সার্মম পাথার সমান।
খালি চোখে আকাশের দিকে তাকায়লে আকাশে কিছুই দেখা যায় না শুধু আকাশের সাত রং এবং পুষ্কর ছাড়া। আষাঢ়ের তরজণ-গর্জণে একটা রুপ দেখায় যার শুরুরটা অনেক আকুলতায় স্বাগত পায়। শেষেটার দিকে আখি তোলাও ভার! জীবন হারায় লক্ষ লক্ষ মানুষ, কর্মহীন হয়ে পরে জীবনের তান। বাল্যকালের জীবনও এমন স্বাগত পায়। কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জীবন হয়ে পরে আকাশ কুসুমিত। নভোমন্ডলের বায়ুর উপদানগুলো পৃথিবীকে রক্ষা করে যাতে মানুষ বসবাস করতে পারে। একজন মানুষ দায়িত্ব গ্রহন করার বয়সে উপনিত হইলে তার মাঝেও আসে প্রজন্মকে রক্ষা করার মনপোষন। মানব জীবনে নভোমন্ডলের গুরুত্ব কোন দিক দিয়ে কম না।
মানব জীবনের উদ্দেশ্য থেকে এখন তারা অনেক দূরে তাদের মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।কমিয়ে গিয়েছে ভাবনা শক্তি, হারিয়ে গিয়েছে আকাশ কুসুম চিন্তার সজিবতা। মানুষ আজ পৃথিবী থেকে জীবনকে করেছে বিচ্ছিন্ন, এলিয়েনদের সন্ধানে গিয়ে মানুষ ই এলিয়েন হয়ে গিয়েছে। ভাবনা শক্তিকে লাগিয়েছে অকল্যাণে।
মানুষের জীবনের দায়িত্ব-কর্তব্য ও গভীর ভাবনা দিয়ে জীবন গড়ে তুলতে উদ্রেক জাগিয়ে তুলতে হবে। মানুষের জীবনে আজ বায়ুমন্ডলের ওজন স্তরের মতো ফাটল ধরেছে। রুপ পরিবর্তন হচ্ছে মেঘমালার মতো।
ধন্যবাদ আমার বাংলা ব্লগের সকলকে
ভালো লিখেছেন ভাইয়া। শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit