হ্যালো বন্ধুগণ,
আমি @bidyut01. একজন বাঙালি ব্লগার।সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।
আজ বুধবার। ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ইং।
আসসালামু আলাইকুম।
সুপ্রিয় বন্ধুগণ, আপনারা সবাই আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা গ্রহণ করবেন। আমি আশা করি আপনারা সবাই মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে অনেক ভাল আছেন, সুস্থ আছেন এবং নিরাপদে আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান আল্লাহপাকের দয়ায় অনেক ভাল আছি। আজকে আমি আরো একটি নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি।
জাফর যখন রাম ও রহিমের নিশানায় চলে আসলো, ঠিক তখনই রহিম ছোট্ট একটি ঢেলা জাফরের ঘাড়ের উপর জোর করে মেরে দিল। ছোট্ট ঢেলার আঘাতে জাফর এতটাই লাফালাফি শুরু করলো যে, মুহূর্তের মধ্যেই জাফরের লুঙ্গি খুলে পড়ে গেল অথচ জাফর বুঝতে পারলো না। আর এরকম সুযোগে রাম এক প্যাকেট পানি দিয়ে গুলানো গরুর গোবর জাফরের ঠিক চোখ-মুখ বরাবর ছুড়ে মারলো। সঙ্গে সঙ্গে জাফর লাফা-লাফির সাথে সাথে চিৎকার করে চেচামেচি শুরু করে দিলো। এমন সময় রাম ও রহিম এর কাছে থাকা আলকুশির আল গুলো জাফরের বুক, পেট ও মাজা থেকে মাজার নিচের অংশে ভালোভাবে লাগিয়ে দিলো।
এরপর রাম ও রহিম সেখান থেকে খুব দ্রুত হাওয়া হয়ে গেল। এমন মুহূর্তে জাফর গরুর গোবরের দুর্গন্ধ নাকে মুখে জড়িয়ে মুখ হা করে চিল্লাতে লাগলো এবং দুই হাত দিয়ে তার সারা শরীর চুলকাতে লাগলো। জাফর যখন চিৎকার করছিল ঠিক সেই সময় তার নাক মুখ থেকে চুয়ে গোবরের ভিটামিন গুলো তার মুখের মধ্যে চলে যাচ্ছিল। আর চুলকাতে চুলকাতে দেহের ঠিক সেন্টারের অংশ (মাজার নিচের গোপন অঙ্গ) ফুলে একেবারে বোম হয়ে গেছে। শুধু তাই নয়, ঠিক সেই মুহূর্তে জাফরের নাক মুখ দিয়ে ঝালের মতো গরম ঝাঁঝ বের হয়ে যাচ্ছিল। শুধু এখানেই শেষ নয়, জাফরের চিৎকারে পুরো মহল্লায় একরকম ভূমিকম্প সৃষ্টি হয়ে গেল।
পুরো মহল্লার মানুষ জাফরের চিৎকার শুনে জাফরের দিকে এগিয়ে আসতে লাগলো। কেউ জাফরের কাছে ছুটে আসলো লাঠি হাতে করে, কেউবা ছুটে আসলো দেশীয় দা-হাসুয়া বা কাস্তে হাতে করে, আর অধিকাংশ নারী-পুরুষেরা আসলো হারিকেন, ল্যাম্প বা অন্য আলো হাতে করে। যখনই হারিকেনের আলোর ছটা জাফরের মাজার নিচের অংশে পড়লো তখনই পাড়ার সকল বয়সের মানুষেরা যা দেখার তাই দেখলো। জাফরের গোপন অঙ্গের অবস্থা দেখে কেউ হাসলো, কেউবা লজ্জা পেল, কেউবা মনে মনে বললো ঠিক হয়েছে। আবার কেউ উপর উপর সাধু সাজার জন্য জাফরের সমবেদনা জানাতে লাগলো।
সব মিলিয়ে জাফরকে নিয়ে মহল্লায় শুরু হয়ে গেলে এক লঙ্কাকান্ড। এদিকে জাফরের অবস্থা যে কেরোসিন হয়ে গেছে-- এর খবর এখনো জাফরের পরিবার পায়নি বা মহল্লার হইচই এর শব্দও শুনতে পাইনি। মহল্লার হইচয়ের শব্দ শুনবে কেমন করে? জাফরের দুই ছেলে আর এক মেয়ে ক্যাসেটে উর্দু গান দিয়ে কেউ শুয়ে বা কেউ বসে মাজা দুলাচ্ছে। যাহোক মহল্লার মানুষ প্রথম দেখায় চিনতে পারলো যে, এটা আমাদের জাফর মিয়া। আর জাফর মিয়ার এরকম অবস্থা দেখে তখন অনেকেই সন্তুষ্ট হলো এবং মনে মনে বলতে লাগলো--- মনে হয় জাফরের পেত্নীতে ভর করেছে। এদিকে একজন তান্ত্রিক মশায় এসে বলেই দিলো, জাফরকে সপ্তম গ্রহের নবম তারকার ১৮ জন পেত্নী এসে জড়িয়ে ধরেছে এবং তার ইজ্জত নিয়ে টানাটানি করেছে,,,, (গল্পটি চলমান থাকবে)।
আমার পরিচয়।
আমার নাম মোহাঃ নাজিবুল ইসলাম (বিদ্যুৎ)। আমি বাংলাদেশের নাগরিক এবং আমি অতিশয় ক্ষুদ্র জ্ঞানের একজন মানুষ। আমি মেহেরপুর জেলার ছোট্ট একটি গ্রামে বসবাস করি। আমি ২০২১ সালের আগস্ট মাসে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ শুরু করার মধ্য দিয়ে আমার স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে যাত্রা শুরু হয়। আমার স্টিমিট আইডি নাম (#bidyut01). প্রথম প্রথম স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের কাজ কিছুই পারতাম না। কিন্তু আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সম্মানিত ফাউন্ডার, এডমিন এবং মডারেটরদের সার্বিক সহযোগিতায় খুব সহজেই স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের কাজ গুলো সম্পর্কে জানতে পারি ও শিখতে পারি। এরপর থেকে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি সম্পর্কে আমার এলাকাতে আমি ব্যাপকভাবে প্রচার করি। যার পরিপ্রেক্ষিতে বর্তমানে আমার এলাকার অনেকেই এখন আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সদস্য। যাহোক, এখন আমার মাতৃভাষায় লেখালেখি করতে আমার খুবই ভালো লাগে। যদিও আমার প্রধান পেশা শিক্ষকতা এবং পাশাপাশি মাছের চাষাবাদ করা। আমার পরিবারের মোট সদস্য সংখ্যা ৮ জন। আমার পরিবারের প্রধান হলো আমার বাবা ও মা। আমার পছন্দের কাজ সমূহ হলো-ছবি অঙ্কন করা, যেকোনো জিনিসের অরিগ্যামি তৈরি করা, বিভিন্ন প্রকারের রেসিপি তৈরি করা, কবিতা লেখা, ভ্রমণ করা ও ফটোগ্রাফি করা। আর একটু সময় সুযোগ পেলেই পুরনো দিনের মুভি গুলো দেখতে আমি খুবই পছন্দ করি।
১০% বেনিফিসারী প্রিয় লাজুক খ্যাকের জন্য বরাদ্দ।
আমার নাম মোহাঃ নাজিবুল ইসলাম (বিদ্যুৎ)। আমি বাংলাদেশের নাগরিক এবং আমি অতিশয় ক্ষুদ্র জ্ঞানের একজন মানুষ। আমি মেহেরপুর জেলার ছোট্ট একটি গ্রামে বসবাস করি। আমি ২০২১ সালের আগস্ট মাসে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ শুরু করার মধ্য দিয়ে আমার স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে যাত্রা শুরু হয়। আমার স্টিমিট আইডি নাম (#bidyut01). প্রথম প্রথম স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের কাজ কিছুই পারতাম না। কিন্তু আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সম্মানিত ফাউন্ডার, এডমিন এবং মডারেটরদের সার্বিক সহযোগিতায় খুব সহজেই স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের কাজ গুলো সম্পর্কে জানতে পারি ও শিখতে পারি। এরপর থেকে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি সম্পর্কে আমার এলাকাতে আমি ব্যাপকভাবে প্রচার করি। যার পরিপ্রেক্ষিতে বর্তমানে আমার এলাকার অনেকেই এখন আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সদস্য। যাহোক, এখন আমার মাতৃভাষায় লেখালেখি করতে আমার খুবই ভালো লাগে। যদিও আমার প্রধান পেশা শিক্ষকতা এবং পাশাপাশি মাছের চাষাবাদ করা। আমার পরিবারের মোট সদস্য সংখ্যা ৮ জন। আমার পরিবারের প্রধান হলো আমার বাবা ও মা। আমার পছন্দের কাজ সমূহ হলো-ছবি অঙ্কন করা, যেকোনো জিনিসের অরিগ্যামি তৈরি করা, বিভিন্ন প্রকারের রেসিপি তৈরি করা, কবিতা লেখা, ভ্রমণ করা ও ফটোগ্রাফি করা। আর একটু সময় সুযোগ পেলেই পুরনো দিনের মুভি গুলো দেখতে আমি খুবই পছন্দ করি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit