হ্যালো বন্ধুগণ,
আমি @bidyut01. একজন বাঙালি ব্লগার।সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।
আজ রবিবার। ২৮ ই জুলাই, ২০২৪ ইং।
আসসালামু আলাইকুম।
সুপ্রিয় বন্ধুগণ, আপনারা সবাই আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা গ্রহণ করবেন। আমি আশা করি আপনারা সবাই মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে অনেক ভাল আছেন, সুস্থ আছেন এবং নিরাপদে আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান আল্লাহপাকের দয়ায় অনেক ভাল আছি। আজকে আমি আরো একটি নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি।
কয়েকজন বড় আপু এতটাই বমি করেছিল যে, তার বর্ণনা দেওয়া অসম্ভব। বড় আপুদের বমির চোটে বাসের পরিবেশ একেবারেই জঘন্য পর্যায়ে চলে গেল। এদিকে কয়েকজন বড় আপু অতিরিক্ত বমি করে মুহূর্তের মধ্যে নিস্তেজ হয়ে গেল। মনে হচ্ছে ওরা অজ্ঞান হয়ে যাবে। তাছাড়া বাকি বড় আপুদের অবস্থাও কেরোসিন, মুহূর্তের মধ্যে বড় আপুদের মজার মজার গল্প, আর নাচ-গান যে এভাবে বমির মধ্য দিয়ে ম্লান হয়ে যাবে-- বিষয়টি একবারও ভাবিনি। আসলে তখন সবেমাত্র ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র ছিলাম। তাই বড় আপু অর্থাৎ মেয়েদের সম্পর্কে ততটা জ্ঞান ছিল না।
যাহোক, অতিরিক্ত বমির কারণে বড় আপুদের প্রকৃত স্বভাব ও প্রকৃত চেহারাটা সেদিন বেশ ভালোভাবে দেখেছিলাম। বিশেষ করে, প্রায় সকল বড় আপুরা ঠোঁটে লিপিস্টিক, পরনে দামি নতুন পোশাক, মুখে প্রসাধনী সামগ্রী অর্থাৎ ক্রিম-পাউডার মেখে রাজকন্যা বা পরীর রূপ ধারণ করেছিল, কিন্তু বমি করার মধ্য দিয়ে এবং চোখে মুখে পানি দেওয়ার কারণে সেই সাজুগুজু ধুয়ে আপুদের আসল চেহারা বের হয়ে আসলো। শুধু তাই নয়, বেশ কয়েকটা আপুর গালের বেশ কয়েকটি জায়গায় সাদা সাদা কেমন একটা পদার্থ লেগে থাকতে দেখেছিলাম। বড় আপুদের গালে লেগে থাকা সাদা পদার্থ দেখে আমার বন্ধু রাশিদুল বলেছিল, বিদ্যুৎ দেখ, বড় আপুরা গালে কি যেন দিয়েছে, তখন রাশিদুল এর মতো আমিও বুঝতে পারিনি যে বড় অপরাধ গালে মুখে কি মেখেছিল?
কিন্তু কথাগুলো এখন মনে হলে স্পষ্টই বুঝতে পারি যে, বাংলার নারী সমাজে ময়দার ব্যবহারটা কতটা আগে থেকে প্রচলিত ছিল। যাহোক সে কথায় আর না যায়, বড় আপুদের বমির অবস্থা দেখে আমাদের অবস্থা যে খুব একটা ভালো ছিল, তা নয়। আমরা ষষ্ঠ শ্রেণির যে কয়জন বন্ধু বাসের ঠিক পেছনের সিটে অবস্থান করেছিলাম, আমাদের অবস্থাও একেবারেই খারাপ ছিল। তবে আমাদের মধ্যে কেউ বমি করিনি। কিন্তু বড় আপুদের বমি করা দেখে এবং বমির দুর্গন্ধে আমাদের প্রত্যেকের মনের মধ্যে ঘিন ঘিন করেছিল। এমন বাজে পরিস্থিতিতে আমার একজন বন্ধু অত্যন্ত বাজে ভাষায় আমাদের গেম স্যারকে গালি দিয়ে উঠলো। সঙ্গে সঙ্গে আমি এবং আমার বন্ধু রাশিদুল তাকে চুপ থাকতে বললাম এবং আরো বললাম এটা আমাদের নসিবে ছিল, তাই এমনটাই হলো---.
আমার পরিচয়।
আমার নাম মোহাঃ নাজিবুল ইসলাম (বিদ্যুৎ)। আমি বাংলাদেশের নাগরিক এবং আমি অতিশয় ক্ষুদ্র জ্ঞানের একজন মানুষ। আমি মেহেরপুর জেলার ছোট্ট একটি গ্রামে বসবাস করি। আমি ২০২১ সালের আগস্ট মাসে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ শুরু করার মধ্য দিয়ে আমার স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে যাত্রা শুরু হয়। আমার স্টিমিট আইডি নাম (#bidyut01). প্রথম প্রথম স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের কাজ কিছুই পারতাম না। কিন্তু আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সম্মানিত ফাউন্ডার, এডমিন এবং মডারেটরদের সার্বিক সহযোগিতায় খুব সহজেই স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের কাজ গুলো সম্পর্কে জানতে পারি ও শিখতে পারি। এরপর থেকে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি সম্পর্কে আমার এলাকাতে আমি ব্যাপকভাবে প্রচার করি। যার পরিপ্রেক্ষিতে বর্তমানে আমার এলাকার অনেকেই এখন আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সদস্য। যাহোক, এখন আমার মাতৃভাষায় লেখালেখি করতে আমার খুবই ভালো লাগে। যদিও আমার প্রধান পেশা শিক্ষকতা এবং পাশাপাশি মাছের চাষাবাদ করা। আমার পরিবারের মোট সদস্য সংখ্যা ৮ জন। আমার পরিবারের প্রধান হলো আমার বাবা ও মা। আমার পছন্দের কাজ সমূহ হলো-ছবি অঙ্কন করা, যেকোনো জিনিসের অরিগ্যামি তৈরি করা, বিভিন্ন প্রকারের রেসিপি তৈরি করা, কবিতা লেখা, ভ্রমণ করা ও ফটোগ্রাফি করা। আর একটু সময় সুযোগ পেলেই পুরনো দিনের মুভি গুলো দেখতে আমি খুবই পছন্দ করি।
১০% বেনিফিসারী প্রিয় লাজুক খ্যাকের জন্য বরাদ্দ।
আমার নাম মোহাঃ নাজিবুল ইসলাম (বিদ্যুৎ)। আমি বাংলাদেশের নাগরিক এবং আমি অতিশয় ক্ষুদ্র জ্ঞানের একজন মানুষ। আমি মেহেরপুর জেলার ছোট্ট একটি গ্রামে বসবাস করি। আমি ২০২১ সালের আগস্ট মাসে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ শুরু করার মধ্য দিয়ে আমার স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে যাত্রা শুরু হয়। আমার স্টিমিট আইডি নাম (#bidyut01). প্রথম প্রথম স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের কাজ কিছুই পারতাম না। কিন্তু আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সম্মানিত ফাউন্ডার, এডমিন এবং মডারেটরদের সার্বিক সহযোগিতায় খুব সহজেই স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের কাজ গুলো সম্পর্কে জানতে পারি ও শিখতে পারি। এরপর থেকে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি সম্পর্কে আমার এলাকাতে আমি ব্যাপকভাবে প্রচার করি। যার পরিপ্রেক্ষিতে বর্তমানে আমার এলাকার অনেকেই এখন আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সদস্য। যাহোক, এখন আমার মাতৃভাষায় লেখালেখি করতে আমার খুবই ভালো লাগে। যদিও আমার প্রধান পেশা শিক্ষকতা এবং পাশাপাশি মাছের চাষাবাদ করা। আমার পরিবারের মোট সদস্য সংখ্যা ৮ জন। আমার পরিবারের প্রধান হলো আমার বাবা ও মা। আমার পছন্দের কাজ সমূহ হলো-ছবি অঙ্কন করা, যেকোনো জিনিসের অরিগ্যামি তৈরি করা, বিভিন্ন প্রকারের রেসিপি তৈরি করা, কবিতা লেখা, ভ্রমণ করা ও ফটোগ্রাফি করা। আর একটু সময় সুযোগ পেলেই পুরনো দিনের মুভি গুলো দেখতে আমি খুবই পছন্দ করি।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit