গ্রাম বাংলার অপরূপ সৌন্দর্য্য ।।পর্ব -০২।।৭ মার্চ ২০২২।।

in hive-129948 •  3 years ago 

20220202_164849.jpg

সূর্যাস্তের পথে

হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকে আমার পোস্ট লেখা শুরু করছি।
"আবার আসিব ফিরে,
ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায়।
হয়তো মানুষ নয়, হয়তো শঙ্খচিল
শালিখের বেশে,
আবার আসিবো ফিরে,
ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায়।"

কবি জীবনানন্দ দাশ বাংলার রূপে মুগ্ধ এই আশা ব্যক্ত করেছিলেন।কবির মতো আমাদের ও এই প্রত্যাশা।কিন্তু শব্দ প্রয়োগের সীমাবদ্ধতা ও অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ এর অপারগতা আমাদের কবির মতো হতে দেয় না।কি এমন মাদকতা এই বাংলার রূপে?কিসের এতো গভীর মায়া প্রকৃতির পরতে পরতে।


20220202_165022.jpg

20220202_164704.jpg


একজন বাঙালিই কেবল বুঝতে পারে এই রূপের তাৎপর্য।আমি আগেও বহুবার বলেছি আমি ও প্রকৃতিপ্রেমী।শহরের কংক্রিটের প্রাণহীন আধুনিকতা ও জৌলুস আমাকে টানে না।গ্রাম বাংলার নির্মল পরিবেশ আমাকে দেয় অনাবিল প্রশান্তি।সত্যিকারের জীবনের নির্যাস পাওয়া যায় সবুজের প্রাচুর্যে।তাই সময় পেলেই আমি নিজের বাইক নিয়ে বেরিয়ে পড়ি।

করোনার আগে বন্ধুদের সাথে বাইকে ট্যুর ও ফোটোগ্রাফি ছিল অনেকটা নিয়মিত ব্যাপার।কিন্তু করোনা আরম্ভ হওয়ার পর একই ঘুরে বেড়াই।আর তখনই নিজেকে আমি আবিষ্কার করেছি প্রত্যেকদিন নতুন নতুন ভাবে।নিজেকে শুধরে নিতে ও শিখেছি তবে এই প্রক্রিয়া বেশ জটিল ও কঠিন।


20220202_145609.jpg

20220202_145425(0).jpg

বন্ধুরা আজকে ও আমি মূলত গ্রাম বাংলার কয়েকটি প্রাকৃতিক ছবি ভাগ করে নেব আপনাদের সাথে।আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।আর আপনাদের একটু ভালো লাগলেই আমার এই পোস্ট লেখা সার্থক।

কিছুদিন আগে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে গিয়েছিলাম আমাদের একজন বন্ধুর বাড়িতে।বন্ধুটি কলকাতায় পড়াশোনা করে তাই আমাদের কাছেই থাকলে ও তার বাড়ি বর্ধমানে।আর সে সেখানেই আমাদের আমন্ত্রণ করেছিল যেতে।অনেক দিন ধরে যাওয়ার ইচ্ছে তবে ঠিক ব্যাটে বলে সংযোগ হচ্ছিলো না।তাই আবার হুট্ করেই সিদ্ধান্ত নিয়ে আমরা বেরিয়ে পড়লাম।


20220202_164555.jpg

20220202_164518.jpg

20220202_145427.jpg

আলোকযন্ত্র :মোবাইল ফোটোগ্রাফি

বর্ধমান,পশ্চিমবঙ্গ,ভারত।।

হৃদয়ে সবুজ বাংলা


বর্ধমানে একদম গ্রামে আমাদের বন্ধুটির বাড়ি।আর হয়তো এটাই আমার যাওয়ার পিছনে একটা বড় কারণ হিসেবে কাজ করেছে।আমরা ট্রেন ও ভ্যান সহযোগে আমাদের গন্তব্যে পৌঁছে গেলাম।কিছুদূর যেতেই বন্ধুটির সাথে দেখা হয়ে গেল তাদের গ্রামের রাস্তায়।আমাদের জন্য জন্যই বন্ধুটি ওখানে অপেক্ষা করছিলো।

যাইহোক আমরা তার বাড়িতে গিয়ে পৌঁছলাম।বন্ধুর বাড়িতে যে আতিথেয়তা পেয়েছি তা আমাদের সবাইকে মুগ্ধ করেছে।আমরা দুদিন ছিলাম ওখানে।এই দিন দুটিতে আমরা ওখানে প্রচুর ঘুরেছি এবং অনেক ফোটোগ্রাফি করেছি।সেই সব ফটো গুলো থেকে কয়েকটি আপনাদের সাথে শেয়ার করে নিলাম।


|| আমার বাংলা ব্লগ-শুরু করো বাংলা দিয়ে ||
break.png
standard_Discord_Zip.gif

>>>>>|| এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
break.png

Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png


ধন্যবাদ।সবাই ভালো থাকবেন।

BoC- linet.png
-cover copy.png

|| Community Page | Discord Group ||


image.png

png_20211106_204814_0000.png

Beauty of Creativity. Beauty in your mind.
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working. Discord

image.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

এত সুন্দর দৃশ্য আগে দেখিনি তোমার মাধ্যমে দেখতে পেলাম দেখে খুবই ভালো লাগলো

সত্যি ভাই আজকের দৃশ্যগুলো একদম কবি জীবনানন্দ দাশের কবিতার সাথে মিলে গেছে, প্রকৃতির এই অপরূপ এবং নৈস্বর্গিক সৌন্দর্য, যতই দেখি হৃদয় ততোই মুগ্ধ হয়ে যায়। ফটোগ্রাফিগুলো জাষ্ট অসাম হয়েছে।

দাদা হাঁসের ছবি দুটো এবং সূর্যাস্তের ছবি গুলো খুবই সুন্দর তুলেছেন। এই রকম নিরিবিলি ও গ্রামীণ পরিবেশে গেলে এমনিতেই মন হালকা হতে বাধ্য বা হয়ে যায় ।

জীবনানন্দ দাশের কবিতা গুলো বরাবর কালজয়ী ।তিনি গ্রামের প্রকৃতিকে নিয়ে অসাধারণ কবিতা লিখেছেন। আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়ি তীরে এই বাংলায় ।কবিতাটি আমার প্রিয় একটি কবিতা।
জীবনানন্দ দাশকে প্রকৃতির কবি বলা হয়। সত্যিই একজন বাঙালি বুঝতে পারে প্রকৃতির সৌন্দর্য কত! আমি শেষ কবে যে গ্রামের এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে পেরেছি মনে নেই। ভীষণ মিস করি দাদা এসব। প্রতিটি ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে।
সূর্য অস্তের ছবিগুলো এবং পুকুরের জলে হাঁসের খেলা করার ছবি আমার খুব ভালো লেগেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

"আবার আসিব ফিরে,
ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায়।
হয়তো মানুষ নয়, হয়তো শঙ্খচিল
শালিখের বেশে,
আবার আসিবো ফিরে,
ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায়।"

এই কবিতাটি ছোটবেলায় অনেক পড়েছি। আর কবিতাটি আমার কাছে খুবই ভাল লাগত। আর এই কবিতাটি ধানসিঁড়ি নদীর কথা আছে সেটা কিন্তু আমাদের জেলায়। আমাদের জেলা ঝালকাঠি দাদা। খুবই সুন্দর সুন্দর কিছু গ্রামের দৃশ্যের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন দাদা। ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আসলে গ্রামের দৃশ্য গুলো দেখতে অনেক সুন্দর হয়। আর এর ফটোগ্রাফি যদি খুবই সুন্দর ভাবে করা যায়। সেগুলো দেখতে আরো বেশি সুন্দর হয়। আপনি খুবই নিখুঁতভাবে ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন দেখতে অসাধারণ লাগছে। অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য দাদা। আর আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

দাদা প্রত্যেকটি ছবি আমার মন কেড়ে নিয়েছে। সকাল সকাল এত সুন্দর সুন্দর ছবি দেখব আশা করিনি। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি আমার কাছে খুবই অসাধারণ লেগেছে। সূর্য অস্ত যাওয়ার ছবিগুলো আমার খুবই চমৎকার লেগেছে। এত অসাধারন কিছু ছবি আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

খুব সুন্দর কিছু গ্রাম বাংলার প্রাকৃতিক দৃশ্য আপনি আমাদের সাথে তুলে ধরেছেন। অনেক চমৎকার ফটোগ্রাফি ছিল দাদা। বিশেষ করে তালগাছের শারি গুলো ,এবং সূর্য অস্ত যাওয়ার সময়, এবং যখন হাঁসটি পাখা মেলে পানি থেকে উঠতে ছিল, সবগুলোই অনেক মনমুগ্ধকর। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা এত সুন্দর ফটোগ্রফি আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।

গ্রাম বাংলার অপরুপ সৌন্দর্য কে আপনি অনেক সুন্দর ভাবে তুলেছেন। গ্রাম বাংলার প্রতিটি ছবি অনেক সুন্দর। তাল গাছের উপর সূর্য দৃশ্যটি অনেক সুন্দর লাগতেছে। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে গ্রাম বাংলার অসাধারণ ছবিগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

গ্রাম বাংলার অপরুপ সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম দাদা। আপনি অনেক সুন্দর করে গ্রাম বাংলার অপরুপ সৌন্দর্য আপনার ফটোগ্রাফিতে তুলে ধরেছেন। দাদা আপনার করা প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি খুবই সুন্দর হয়েছে। সাদা হাঁসের পানিতে ভেসে বেড়ানো ও পাখা মেলার ফটোগ্রাফি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি যেন এক একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার। দারুন সব ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন এবং আমাদেরকে দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা রইলো দাদা।

গ্রাম বাংলার অপরূপ সৌন্দর্যময় ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। বিশেষ করে তালগাছের ফটোগ্রাফি গুলো আমার খুবই ভালো লেগেছে। অসাধারণ ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন দাদা। আপনার ফটোগ্রাফি আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনার জন্য রইল শুভকামনা।

দাদা আপনার মত আমিও প্রকৃতিপ্রেমী। বিশেষ করে গ্রামীণ সৌন্দর্য আমাকে খুবই আকর্ষণ করে। আপনিও যে গ্রাম আর প্রকৃতি ভালোবাসেন তা আপনার বন্ধুর বাড়িতে বেড়ানো দেখেই বোঝা যাচ্ছে
ছবিগুলোও তুলেছেন চমৎকার। বিশেষ করে রাজহাঁসের ছবিটি আমার কাছে দারুন লাগলো। শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য

অনেক সুন্দর সুন্দর ছবি তুলেছেন। আমার কাছে সবচেয়ে হাঁসের পাখনা ছাড়িয়ে দেওয়া ছবিটা সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। একদম পারফেক্ট সময়ে ক্লিক করেছেন।

প্রতিটা ছবি ছিল অসাধারন আপনার ফটোগ্রাফি দক্ষতা অনেক দারুন দাদা আমার খুবই ভালো লেগেছে বেশ গুছিয়ে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন অসংখ্য ধন্যবাদ 🥰🥰

গ্রাম বাংলার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সতেজ নিঃশ্বাসের অনুভূতি আপনি খুব ভালভাবেই উপলব্ধি করতে পেরেছেন ।যেটা আমি উপভোগ করতে খুবই পছন্দ করি। খোলা মাঠে খোলা আকাশের নিচে সুন্দর মুহূর্ত পার করতে আমার খুবই ভালো লাগে ।আজকে গ্রাম্য দৃশ্যের খুব সুন্দর কিছু দৃশ্য আমাদের সাথে শেয়ার করলে খুবই ভালো লাগলো।

গ্রাম বাংলার অপরুপ সৌন্দর্য দেখলেই মনের মধ্যে ভাল লাগা কাজ করে। এমনিতেই মন ভরে যায়। আসলেই সূর্যাস্ত পথে ছবিটি আসলেই মুগ্ধ ছিল। তথাপি তাল গাছের পাশ দিয়ে সূর্য উঁকি দিচ্ছে। হাঁসের ছবি এক কথায়। সব মিলিয়ে অসাধারণ ছিল। দারুণ বর্ণনা ছিল।

দাদা গ্রাম বাংলার অসাধারন কিছু আলোকচিত্র আপনি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন সুন্দর উপস্থাপনা সহ ।সত্যি গ্রামে বাস করার মজাটাই অন্যরকম ।মুক্ত হওয়া বুক ভরে অক্সিজেন পাওয়া। বড় দীঘি অথবা নদীতে গোসল করা আসলে বলে বোঝানো যাবে না কতটা মায়া।

দাদা অসাধারণ হয়েছে আপনার আজকের ফটোগ্রাফি গুলো প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ফটোগ্রাফি গুলো আপনার সত্যিই খুব সুন্দর হয়। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বুঝাই যাচ্ছে আপনার ফটোগ্রাফির হাত নিঃসন্দেহে অনেক ভালো সে কারণেই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য গুলো দারুন ভাবে ফুটে উঠেছে। খুব বেশি ভালো লেগেছে পুকুরে রাজহাঁসের ডানা ঝাপটানোর ফটোগ্রাফি এবং তালগাছের পাশদিয়ে সূর্যকে ক্যামেরাবন্দী করা। সুন্দর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ফটোগ্রাফির গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ দাদা।

আবার আসিব ফিরে,
ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায়।
হয়তো মানুষ নয়, হয়তো শঙ্খচিল
শালিখের বেশে,
আবার আসিবো ফিরে,
ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায়।">

আহ্ এই কবিতাটা যখন পড়ি কলিজা লাগে শৈশবকালের কথা আর দরে রাখতে পারিনা বিশেষ করে শৈশবকাল যখন গ্রামীণ পরিবেশে কাঁটিয়েছিলাম।
আমার মন চাচ্ছে আমি আজই আমার গ্রামে ফিরে যাই।

ছবি দেখে মনে হয় প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যেতে পারলে খুব ভাল হতো।পুকুরে নেমে ডুব দিয়ে স্নান করি না কত বছর । ফটোগ্রাফি গুলো দারুন হয়েছে। আসলে ফটোগ্রাফি মানেই তো মূহুর্ত গুলোকে বন্দী করে নেওয়া ক্যামেরার মাধ্যমে। সে কাজটি দাদা আপনি খুব ভালই পারেন এবং যত্নের সহিত করেন। ভাল থাকবেন দাদা। শুভেচ্ছা রইল।

গ্রামের সুন্দর্যের তুলনা কখনোই হয়না। আর সেটা যদি হয় নিজের ছোটবেলার। তাহলে তো কথায় নেই ,হাজারো স্মৃতি ভেসে উঠে চোখের সামনে। ফটোগ্রাফি গুলো কিন্তু অসাধারণ লাগলো , বিশেষ করে হাঁসের ছবিটা দারুন একটা মুহূর্তে তুলেছেন। ধন্যবাদ দাদা।

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



Hi @blacks,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Please consider to approve our witness 👇

Come and visit Italy Community

গ্রাম বাংলার অপরুপ সৌন্দর্য আপনি আপনার ছবির মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। দেখতে অনেক ভালো লাগছে। ধন্যবাদ আপনাকে

আসলে ভাই ,এই বাংলা আমার প্রাণের স্পন্দন, এই বাংলার রূপ আমার মনের কল্পনার জান্নাত । এই বাংলাতে জন্মে আমি ধন্য হয়েছি । আপনার বন্ধুর বাড়ি বর্ধমান এর গ্রামের ফটোগুলো খুব অসাধারণ হয়েছে । দেখে প্রাণ জুড়িয়ে গেল । এমন গ্রামের ফটোগ্রাফি দেখে মন শুধু গ্রামের বাড়ির দিকে যেতে চায় । ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ।

দাদা, আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে একদম মুগ্ধ হয়ে গেলাম। সত্যিই প্রকৃতির কি অপরূপ সৌন্দর্য। বিশেষ করে জীবনানন্দ দাশের লেখা কবিতাটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সাথে একদম মিলে গিয়েছে। আর কবি জীবনানন্দ দাশকে প্রকৃতির কবি বলা হত। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে অনেক ভালো লেগেছে। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি যেন প্রকৃতির সৌন্দর্যের ডাক দেয়। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

গ্রাম বাংলার অপরূপ সৌন্দর্য সত্যিই মনোমুগ্ধকর। এগুলো দেখলে গ্রামের নারীর প্রতি টান আসে।

বাহ ভাই আপনি খুবই সুন্দর কিছু গ্রামের দৃশ্যের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আসলে গ্রামের দৃশ্য দেখতে খুবই ভালো লাগে।গ্রামীণ প্রাকৃতিক দৃশ্য নিয়ে আপনি খুবই সুন্দর একটি কবিতা লিখেছেন। কবিতাটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আমাদের মাঝে এতো সুন্দর একটা কবিতা শেয়ার করার জন্য। অনেক অনেক শুভকামনা রইল ভাই আপনার জন্য ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন সবসময় এই কামনা রইল।

দাদা,ছবিগুলা অনেক সুন্দর হয়ছে।বিশেষ করে হাঁসের ছবি টা। মনে হচ্ছে হাঁস নিজে পোজ দিয়ে বলতেছে আমার ছবিটা তোলে দেন প্লিজ 😉😉।সব গুলো ছবিই অসাধারণ। ভালো ছিলো।ধন্যবাদ

54TLbcUcnRm3sWQK3HKkuAMedF1JSX7yKgEqYjnyTKPwrcWfjb412XA5SxL7Gh9tSy5jtnHPnznqGsgiHBaeELeBF9YvWGbJdCncbkMqxQhvNQfe76R8BKew7jksvEL44J4haXcir.jpeg

দাদা আপনি আজকে চমৎকার ভাবে গ্রাম বাংলার অপরূপ সৌন্দর্য্য নিয়ে অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি উপহার দিয়েছেন। প্রতিটি ফটোগ্রাফি নিখুঁত ভাবে করেছেন। আমার একাজে এই ছবিটি বেশি মনে কেরে নিয়েছে। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম, ধন্যবাদ আপনাকে দাদা আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সবসময় এই কামনাই করি।