মজাদার মিনি সিঙ্গারা তৈরির রেসিপি। ১০% লাজুক-শিয়াল এর জন্য।

in hive-129948 •  3 years ago 

♥️আসসালামুআলাইকুম♥️

আমার বাংলা ব্লগ এর প্রিয় বন্ধুগণ, সবাই আশাকরি খুব ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো আছি।আমার এই প্রিয় ব্লগের সাথে প্রতিনিয়ত কাজ করে আমি খুব আনন্দ পাই।তাই সবসময় নতুন কিছু নিয়ে হাজির হয়ে যাই।

আজকে আমি আপনাদের সবার সাথে মুখোরোচক একটি রেসিপি নিয়ে চলে এলাম। আমরা সবাই সিঙ্গারা খেতে পছন্দ করি। বাজারে ঘাটে গেলে এই সিঙ্গারা দেখলেই খেতে ইচ্ছে করে। আর এই সিঙ্গারা যদি বাড়িতে তৈরি করা হয় তাহলে তো আরও বেশি মজা লাগে। গতকাল বিকেলে আমি এই মিনি সিঙ্গারাগুলো তৈরি করেছিলাম।হঠাৎ করেই মন চাইলো সিঙ্গারা খেতে।তখন তো আর বাজার থেকে নিয়ে আসা সম্ভব ছিল না,তাই বাড়িতেই তৈরি করে নিলাম।

CollageMaker_2022526103442168.jpg

অসম্ভব মজাদার স্বাদের এই সিঙ্গারা, তৈরি করতেও খুব বেশি সময় বা উপকরণ এর প্রয়োজন হয় না। আর অল্প সময়ে তৈরি করা যায় বলে খেতেও ভালো লাগে।আজকের এই রেসিপিটি আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য চলে এলাম। চলুন তাহলে শুরু করা যাক আজকের রেসিপি।

আজকের রেসিপির জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ

CollageMaker_20225269551546.jpg

উপকরণ
পরিমাণ
আলুকুচি২ টি
পেয়াজকুচি১ টি
কাচামরিচ কুচি৪ টি
ময়দা১ কাপ
কালোজিরে১ চা চামচ
হলুদ গুড়োআধা চা চামচ
মরিচ গুড়োআধা চা চামচ
জিরে গুড়োআধা চা চামচ
রসুনবাটা১ চা চামচ
লবণপরিমাণ মত
তেলপরিমাণ মত

প্রথম ধাপ

আমি পূর্বেই আলু, পেয়াজ আর কাচামরিচ কেটে নিয়েছি।
চুলায় একটি কড়াই বসিয়ে দিলাম। এরমধ্যে দেড় টেবিল চামচ পরিমাণ তেল দিয়ে দিলাম।

IMG_20220524_124546.jpg

দ্বিতীয় ধাপ

তেল গরম হয়ে এলে এরমধ্যে পেয়াজকুচি আর কাচামরিচ কুচি দিয়ে ভাজতে থাকলাম। কিছুক্ষণ পর রসুন বাটা দিয়ে দিলাম। এগুলোকে ৩ মিনিট ভেজে নিলাম।

IMG_20220524_124659.jpgIMG_20220524_124717.jpg

তৃতীয় ধাপ

এরমধ্যে আলুকুচি দিয়ে দিলাম। নেড়েচেড়ে কিছুক্ষণ ভেজে নিলাম।

IMG_20220524_124803.jpg

তারপরে একে একে হলুদ গুড়ো, মরিচ গুড়ো, জিরে গুড়ো আর লবণ দিয়ে দিলাম। সবকিছু একসাথে নেড়ে ভেজে নিলাম ৫ মিনিট।

IMG_20220524_124902.jpgIMG_20220524_124959.jpg

চতুর্থ ধাপ

পরিমাণ মত পানি দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রান্না করলাম আলু সিদ্ধ হওয়া পর্যন্ত। আলু ভালোভাবে সিদ্ধ হয়ে এলো এবং পানি শুকিয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে নিলাম।

IMG_20220524_125256.jpgIMG_20220524_131050.jpg

পঞ্চম ধাপ

এখন আমি একটি বাটিতে ১ কাপ পরিমাণ ময়দা নিলাম। এরমধ্যে সামান্য পরিমাণ লবণ, ১ চামচ কালোজিরে আর ১ টেবিল চামচ তেল দিয়ে ভালোভাবে মেখে নিলাম।

IMG_20220524_185116.jpgIMG_20220524_185412.jpg
IMG_20220524_185327.jpgIMG_20220524_185454.jpg

অল্প অল্প করে পানি দিয়ে একটি ডো তৈরি করে নিলাম।

IMG_20220524_190242.jpg

ষষ্ঠ ধাপ

ছোট ছোট ডো থেকে একটি রুটি তৈরি করলাম।রুটির মাঝ বরাবর কেটে ২টি ভাগ করে নিলাম।

IMG_20220524_191420.jpgIMG_20220524_191439.jpg

সপ্তম ধাপ

একটি ভাগ হাতে নিয়ে নিচের কিনারার অংশ জোড়া লাগিয়ে নিয়ে একটি কোণ আকার করে নিলাম।

IMG_20220524_191504.jpgIMG_20220524_191530.jpg

এরমধ্যে আলুর পুর দিয়ে দিলাম এবং সিঙ্গারার ভাজ করে নিলাম।

IMG_20220524_191556.jpgIMG_20220524_191640.jpg

এভাবে সবগুলো সিঙ্গারা তৈরি করে নিলাম।

IMG_20220524_192639.jpg

অষ্টম ধাপ

চুলায় একটি প্যানে পরিমাণ মত তেল গরম করে নিলাম। এরমধ্যে সিঙ্গারাগুলো দিয়ে ভাজতে থাকলাম। গোল্ডেন ব্রাউন কালার হয়ে এলে তেল ছাড়িয়ে সিঙ্গারাগুলো তুলে নিলাম।

IMG_20220524_193333.jpgIMG_20220524_193751.jpg

মজাদার এই মিনি সিঙ্গারাগুলোকে টমেটো সস দিয়ে পরিবেশন করলাম।

IMG_20220526_102535.jpg

IMG_20220526_102615.jpg

IMG_20220526_102519.jpg

আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে আমার আজকের এই মিনি সিঙ্গারা রেসিপিটি,অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন।

সবাই অনেক অনেক ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন। সবার জন্য আন্তরিক ভালোবাসা রইল। সম্পূর্ণ পোস্টে আমার ভুল-ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

♥️আল্লাহ হাফেজ♥️

images (4).png

20211121_200134.jpg

আমি তাহমিনা আক্তার বৃষ্টি। আমি একজন বাংলাদেশী। আমি বাংলায় কথা বলি,আমি বাংলায় নিজের মনোভাব প্রকাশ করি। আমি নিজের মত করে সবকিছু করার চেষ্টা করি। আমি অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্রী। পড়ালেখার পাশাপাশি আমি বিভিন্ন জিনিস আঁকতে পছন্দ করি। বিভিন্ন ধরনের ছবি আঁকা, রঙ করা, নতুন নতুন কিছু তৈরি করা আমার পছন্দের কাজ। তবে রান্নাবান্না আমার ভালোলাগা, চেষ্টা করি সবসময় নিজে নতুনভাবে কিছু রান্না করার। ভ্রমণপ্রেমীদের মত আমিও ঘুরতে পছন্দ করি। পরিবারের সবাইকে নিয়ে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।

images (4).png

💦

💦 BRISTY 💦

💦

animasi-bergerak-terima-kasih-0078.gif

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আসলেই আপু সিঙ্গারা আমারও খুবই পছন্দের। আর আমার ছেলে তো আরো বেশি পছন্দ করে। বাজারে গেলে সিঙ্গারা খাওয়া লাগে এটা একদম ঠিক বলেছেন। আপনি আজকে খুব সহজে আমাদের মাঝে সিঙ্গারা রেসিপি শেয়ার করেছেন খুবই ভালো লাগছে আপনার রেসিপি।

স্কুল-কলেজ চলাকালীন আমরা সব সময় এই সিঙ্গারার ভক্ত ছিলাম। কিন্তু বাসায় তৈরি করে খাওয়া হলে এটি অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর হয়।

image.png

আপু বাজারে সিঙ্গারা 20 টাকা করে বিক্রি করে। আপনি এভাবে তৈরী করে দিলে তো একটি দোকান নিয়ে বসে যেতাম। খুবই ভালো লেগেছে আমার কাছে। অসম্ভব সুন্দর ভাবে আপনি উপস্থাপনা করেছেন।

তাহলে তো কোনো সমস্যাই নেই, ভালোই হয় ।আমি তৈরি করে দেবো আপনি গিয়ে বিক্রি করে দিয়েন।

সিঙ্গারা রেসিপি খুবই লোভনীয় হয়েছে আপু। বাসায় তৈরি সিঙ্গারা খেতে যেমন ভালো লাগে তেমনি অনেক স্বাস্থ্যকর হয়। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে সিঙ্গারা রেসিপি তৈরির প্রসেস উপস্থাপন করেছেন এজন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা রইল আপু।

সবচেয়ে বড় কথা হলো বাসায় তৈরি করা মানেই স্বাস্থ্যকর ভাবে তৈরি করা যায়। আর এটি খেতে অনেক ভালো হয়।

বাসায় তৈরি করার কারণে এটি অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। তাই খেতে খুব ভালো লাগে।

  ·  3 years ago (edited)

চমৎকার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন । সিঙ্গারা পছন্দ করে না এমন বাঙালি কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না । তবে আমরা সাধারণত সবসময়ই বাজার থেকে সিঙ্গারা কিনে খেয়ে থাকি । যদিও সেটা মোটেই স্বাস্থ্যসম্মত নয় । এভাবে বাসায় বানাতে পারলে স্বাস্থ্যগত দিক নিয়ে নিশ্চিন্ত থাকা যায় । আপনার সিঙ্গারা গুলো দেখে মনে হচ্ছে খুব মজা হয়েছে । ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ।

জি ভাইয়া বাজার থেকে সব সময় কিনে খাওয়া হয়।কিন্তু এখন যে দাম পড়েছে তাই খেতেও ইচ্ছে করবেনা। তবে বাসায় যদি তৈরি করা হয় তাহলে খেতে খুব ভালো লাগবে।

মজাদার মিনি সিঙ্গারা রেসিপি দেখেইতো খুবই খাওয়ার লোভ লেগে গেলো। বাসায় তৈরি মুখোরোচক খাবারগুলো খেতে সত্যিই অনেক অনেক মজার হয়ে থাকে। আর আপনি তো খুবই সুস্বাদু করে মিনি সিঙ্গারা গুলো তৈরি করে দেখালেন। মচমচে মিনি সিঙ্গারা গুলো খেতে নিশ্চয়ই অনেক অনেক সুস্বাদু হয়েছে।সুস্বাদু মিনি সিঙ্গারা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

জি ভাইয়া বাসায় তৈরি করা হলে সেই সিঙ্গারা গুলো খেতে আসলেই বেশি ভালো লাগে ।আর আমার তো খুব ভাল লাগে টমেটো সস দিয়ে খেলে।

দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। সিঙ্গারা আমার খুবই পছন্দ। দেখেই তো জিভে জল চলে এসেছে আপু 😋😋। আমিও একদিন এভাবে ট্রাই করে দেখব। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুস্বাদু ও লোভনীয় রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

অবশ্যই আপু ট্রাই করে দেখতে পারেন খেতে খুব ভালো লাগবে।

ছোট ছোট সিঙ্গারা খেতে আমি খুবই পছন্দ করি। আজকে আপনি খুবই সুন্দরভাবে মিনি সিঙ্গারা তৈরি করার পদ্ধতি আমাদের মাঝে তুলে ধরলেন, যা দেখে আমরা খুব সহজেই এটি তৈরি করতে পারব। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আমাদের মাঝে সিঙ্গারা তৈরি করার এত সুন্দর একটি পদ্ধতি উপস্থাপন করার জন্য।

সিঙ্গারা ছোট হলেও খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে।আর বাসায় তৈরি করা হয় বলে অনেক বেশি পুষ্টিকর।

আপু আপনি খুব ভালোভাবে ছোট ছোট সিঙ্গারা রেসিপি করেছেন ।সিঙ্গারা কিন্তু খেতে আমার অনেক ভালো লাগে ।গরম গরম সিঙ্গারা খাওয়ার মজাই আলাদা ।আপনি খুব সুন্দর ভাবে ধাপে-ধাপে সিঙ্গারা বানানোর রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন।এত সুন্দর একটি হিসেবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

সত্যি বলতে আপু এই সিঙ্গারা গুলো খেতে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছিল ।তাই আবারও সময় পেলে তৈরি করে রাখবো।

সিঙ্গার আমার খুবই ফেভরেট মাঝেমধ্যেই খাওয়া হয় আপনার প্রস্তুত করা দেখে জিভে জল চলে আসলো খেতে নিশ্চয়ই ভারি মজা হয়েছিল রন্ধনপ্রণালী খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন শুভকামনা রইল আপনার জন্য

জি ভাইয়া সত্যিই অনেক বেশি মজার হয়েছিল। আর আপনিও তৈরি করে দেখবেন খেতে ভালো লাগবে।

আপনি মিনি সিঙ্গারা রেসিপিটা অসাধারণ ভাবে তৈরি করেছেন। দেখে আমার লোভ লেগে গেল। আপনি চমৎকার ভাবে এটা উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই ধরনের রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

যাইহোক লোভ লাগাতে যে পারলাম তাই শুনে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য ভাগ করে নেয়ার জন্য।

বেশ চমৎকার ভাবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে সিঙ্গারা বানিয়েছেন আপনি, দেখতে মনে হচ্ছে খুব সুস্বাদু হয়েছে, তবে নসিবে ছিলো না তাই হয়তো খেতে পারলাম না। ধন্যবাদ আপনাকে আশা করি অন্য কখনো বানিয়ে খাওয়াবেন ভালো থাকবেন।

যদি থাকে নসিবে আপনা আপনি আসিবে ।চেষ্টা করব তৈরি করে খাওয়ানোর জন্য।

কিভাবে সিঙ্গারা তৈরি করতে হয় সেটা তুলে ধরেছেন আর সিঙ্গারার সাথে টমেটো সস থাকলে যে খাওয়ার মজা হয় সেই অনুভূতিটা আমার মনে জেগে উঠেছে। একটু কষ্ট করে পাঠিয়ে দিলে মনের অনুভূতিটা মিটিয়ে নিতে পারতাম আপু।

সিঙ্গারা হোক বা সমুচা আমি সবসময় টমেটো সস দিয়ে খেতে বেশি পছন্দ করি। আর সত্যিই অনেক বেশি ভালো লাগে খেতে।

আপনি খুবই চমৎকার ভাবে আমাদের মাঝে মিনি সিঙ্গারা তৈরি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনার এই মিনি সিঙ্গারা তৈরি রেসিপি দেখে জিভে জল এসে যাচ্ছে আপু। বিশেষ করে বিকেলবেলা এ ধরনের রেসিপি খেতে সব থেকে বেশি ভালো লাগে ।শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

জি ভাইয়া বিকেল বেলায় খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে। তবে এই সিঙ্গারা সকাল বেলায় খেতেও খারাপ লাগে না।

সিঙ্গারা মিনি হোক আর বিগ,লোভ একই লাগে যখন কোথাও দেখি🙂।
আমি আর ঠিক থাকতে পারছিনা তো🙃।শেষ ছবিতে যেভাবে সস লাগিয়ে দেখাচ্ছেন,তারপর আর কোনো খাদ্য রসিক ঠিক থাকতে পারবে না।
যাইহোক, খুব সুন্দর ছিল।শুভ কামনা রইলো 🥰

আমার কাছে তো সত্যিই অনেক ভালো লাগে টমেটো সস দিয়ে খেতে। আর আমি টমেটো সস ছাড়া সিঙ্গারা খাইও না।

হঠাৎ করেই মন চাইলো সিঙ্গারা খেতে।

আপনার মত আমারও মাঝে মাঝে হঠাৎ করে মন চায় সিঙ্গারা খেতে তখনই বাড়ি থেকে বাইক টা বের করে চলে যায় বাজারে সিঙ্গারা খাবার জন্য।

আপনি খুবই চমৎকার ভাবে সিঙ্গারা তৈরি করার পদ্ধতি আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন আপু। সবসময়ই বাজার থেকে সিঙ্গারা কিনে খাওয়া হয় তাই কোন সময় এর আগে সিঙ্গারা তৈরি করার চেষ্টা করা হয়নি।

জি ভাই আপনারা তো পারবেন বাজারে গিয়ে হুটহাট করে সিঙ্গারা খেয়ে নিতে ।কিন্তু আমরা তো আর পারিনা। তাই বাড়িতেই তৈরি করতে হয়।

বাহ্ আপু ! আপনি তো দেখছি বাড়িতে একদম পারফেক্ট ভাবে মিনি সিঙ্গারা বানিয়েছেন। সিঙ্গারা আমার খুবই পছন্দের একটি খাবার। আমার কাছে দোকানে বানানো সিঙ্গারা থেকে বাড়িতে তৈরি করা সিঙ্গারা খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে। আমাদের বাড়িতে মাঝে মাঝেই সিঙ্গারা তৈরি করা হয়। বাড়িতে বানানো সিঙ্গারা অনেক সুস্বাদু এবং সুস্বাস্থ্যকর হয়। আপনি বাড়িতে খুবই সুন্দরভাবে সিঙ্গারা বানিয়েছেন। সিঙ্গারা বানানোর রেসিপি টা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

বাজারে তৈরি সিঙ্গারা গুলো খেতে ভালো লাগলেও বিভিন্ন কারণে খাওয়া হয় না। তবে বাড়ীতে তৈরি করা হলে নিশ্চিন্তে খাওয়া যায়।