🦀🥒কাঁকড়া-পটলের ইউনিক রেসিপি🥒🦀//১০% লাজুক-শিয়াল এর জন্য।

in hive-129948 •  2 years ago 

♥️আসসালামুআলাইকুম♥️

আমার বাংলা ব্লগ এর প্রিয় বন্ধুগণ, সবাই আশাকরি খুব ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো আছি।আমার এই প্রিয় ব্লগের সাথে প্রতিনিয়ত কাজ করে আমি খুব আনন্দ পাই।তাই সবসময় নতুন কিছু নিয়ে হাজির হয়ে যাই।

অনেকদিন পর আজকে আমি একটি প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করার জন্য এলাম। হাফিজ ভাইয়ের আয়োজনে পটলের মজাদার এবং ইউনিক রেসিপির প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য আজকে দারুন একটি রেসিপি আমি তৈরি করেছি।

CollageMaker_20228189500146.jpg

সত্যি বলতে আজকের এই রেসিপিটি আমি খুব আনন্দের সাথে এবং আশা নিয়েই তৈরি করেছি ।কারণ এটি কখনোই খাওয়া হয়নি এবং এটি খেতে বা করতে কেমন হবে তা কিন্তু আমার জানা ছিল না।প্রথমত আমি এই রেসিপিটি প্রায় কয়েক মাস আগে ফেইসবুকে দেখেছিলাম তাও খুব সামান্য দেখেছিলাম ,আর তখন ভাবা হয়নি যে এইরকম কোন রেসিপি তৈরি করা হবে।

কিন্তু যখন হাফিজ ভাইয়ের পোস্টটা দেখলাম এবং পটল দেখার পর পরে আমি অনেকক্ষণ চিন্তা করলাম,যে কি রেসিপি করা যায়। কোনমতেই যেন আমার মাথায় আসতেছে না কারণ যা মাথায় আসতেছে তা একদমই নরমাল।তাই হঠাৎ করেই মনে পড়ল এই কাঁকড়া পটলের চপের রেসিপিটি যেটা দেখা হয়েছিল। তবে দ্বিতীয়বার এটি দেখি নি। কিন্তু তখন থেকে আমি একদম জিদ করে বসে ছিলাম যে এই রেসিপিটিই করব।

যেরকম ভাবনা সেই রকমই কাজ করলাম।আমি এই আইডিয়াটা মাথায় আসার পর থেকে আমার হাজব্যান্ড কে বললাম বাজার থেকে কাঁকড়া নিয়ে আসার জন্য। সে বলেছে যে বাজারে কাঁকড়া ওঠে না কিন্তু আমাদের বাড়ি থেকে প্রায় ২২ কিলোমিটার দূরে এক চর এলাকা রয়েছে, যেখানে প্রতিনিয়ত মাছ ধরা হয়। আর সেখানে মাছ ধরার সাথে সাথে অনেকগুলো কাঁকড়াও ধরা হয়। সে জন্যই আমি তাকে ওখানে পাঠালাম।

IMG-20220818-WA0041.jpg

কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত যেদিন সেখানে গিয়েছিল সেদিন কাঁকড়াও ছিল না। এমনকি মাছ ধরা হয়নি। যার কারণে সেখান থেকে নিয়ে আসা হলো না। এটি ছিল সকাল বেলার কথা। এরপর বাড়িতে আসার পরে আমার হাজব্যান্ড আবার বিকেল বেলা কুটির হাট নামে একটা বাজারে গেল যাতে সেখান থেকে কাঁকড়া নিয়ে আসতে পারে । কিন্তুটাই ভাগ্য খারাপ ছিল যে সেখানেও পাওয়া যায়নি কাঁকড়া।

এরপরে সন্ধ্যায় বাড়িতে ফেরার সময় ফাজিলঘাট বাজারে দেখল যে কাঁকড়া নিয়ে লোক বসে আছে। সেই সময়টা ছিল রাত আটটা। আর সেখানে কাঁকড়া দেখেই আমার হাজব্যান্ড দেরি না করে সেখান থেকে কাকড়া কিনে নিল এবং বাড়িতে নিয়ে আসলো।

তারপর ভাবলাম এগুলো ফ্রিজে রেখে দেবো। কিন্তু দেখলাম যে সেদিন কারেন্টও ছিল এবং বাবু ঘুমাচ্ছে। আর বাবু যদি ঘুমিয়ে থাকে তখন আমি অনেক কাজই করে ফেলতে পারি। কিন্তু বাবু ঘুমিয়ে না থাকলে সেই দিন আর কাজ করা সম্ভব হয় না। সারাক্ষণই কান্না করে আর কোলে থাকে। আর তাই আমি রেসিপি তৈরি করা শুরু করেছি এবং সাড়ে বারোটায় শেষ করেছি।

IMG-20220818-WA0049.jpg

এই কাজটা করতে ভাবলাম খুব বেশি সময় লাগবে না। কিন্তু কাঁকড়া সিদ্ধ করার পর যখন কাঁকড়া থেকে মাংসগুলো খোলা শুরু করলাম তখনই বুঝলাম যে কতটা কষ্ট করতে হচ্ছে। প্রায় দেড় ঘণ্টা সময় নিয়ে সবগুলো কাঁকড়া থেকে মাংস নিয়ে এবং খোলসগুলো আলাদা করলাম। তার পাশাপাশি পুরো রেসিপিটা করতেই অনেক সময় লেগেছে। তিন ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে কাজ করা হয়েছে। আমার পক্ষে এখন সম্ভব হয় না বেশিক্ষণ বসে কোনো কাজ করা। কিন্তু এই কাজটি আমাকে করতেই হবে তাই যত কষ্টই হোক না কেন আমি রাতের মধ্যে এটি শেষ করে ফেলেছি। আর খাবার পর এতটাই তৃপ্তি লেগেছিল যে আরো খেতে ইচ্ছে করছিল। সত্যিই খুব মজাদার ছিল এই কাঁকড়া পটলের চপ।
যাইহোক রেসিপি শুরুর আগেই তো সব কথা বলে ফেললাম, এবার এই দারুণ এবং ইউনিক রেসিপিটি আপনাদের সাথে শেয়ার করি।

চলুন তাহলে শুরু করা যাক আমার আজকের রেসিপিটি

আজকের রেসিপির জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ

CollageMaker_202281872734795.jpg

উপকরণ
পরিমাণ
কাঁকড়া১০টি
পটল৫ টি
পেয়াজ কুচি১ কাপ
হলুদ গুড়ো১ চা চামচ
মরিচ গুড়ো১ চা চামচ
জিরা গুড়ো১ চা চামচ
মাংসের মসলা২ চা চামচ
রসুনবাটা২ চা চামচ
লবণপরিমাণ মত
পানিপরিমাণ মত
তেল২ কাপ

কাঁকড়ার প্রস্তুতিকরণ

প্রথম ধাপ

বাজার থেকে কাঁকড়াগুলো নিয়ে আসার পর প্রথমে এগুলোকে পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিলাম।

কাঁকড়াগুলোর পাগুলোকে কেটে নিলাম।

CollageMaker_202281874851578.jpg

দ্বিতীয় ধাপ

এরপরে চুলায় একটি পাতিলের মধ্যে কিছুটা পরিমাণ পানি দিয়ে দিলাম। পানি গরম হয়ে এলে এর মধ্যে কাঁকড়া গুলো দিয়ে দিলাম।

CollageMaker_20228187552105.jpg

তৃতীয় ধাপ

তারপর সিদ্ধ হয়ে এলে এগুলো নামিয়ে নিলাম এবং ভালোভাবে পানি দিয়ে দিলাম ধুয়ে নেয়ার পর এগুলো খুলে নিলাম।

চামচের সাহায্যে কাঁকড়ার মাংস সহ সব কিছু খোলস থেকে ছাড়িয়ে নিলাম।

CollageMaker_20228187504916.jpg

পটল প্রস্তুতিকরণ

প্রথম ধাপ

প্রথমে আমি পটলগুলোকে খোসা ছাড়িয়ে নিলাম। তারপর ভালোভাবে ধুয়ে নিলাম। এরপরে একটি চামচের সাহায্যে এই পটলের ভেতরে বিচিগুলো ফেলে দিলাম।

CollageMaker_202281875222353.jpg

দ্বিতীয় ধাপ

এরপর আমি একটি ফ্রাইপ্যানে ১টেবিল চামচ পরিমাণ তেল দিয়ে দিলাম।পটলের মাঝে আধা চা চামচ পরিমাণ লবণ দিয়ে এগুলোকে মেখে নিলাম।

তেল গরম হয়ে এলে এই লবণ মাখানো পটলগুলো দিয়ে দুই থেকে তিন মিনিট ভেজে নিলাম। যাতে পটলের উপরের অংশ এবং ভিতরের অংশ ভালোভাবে ভাজা হয়ে যায়।

CollageMaker_20228187562854.jpg

কাঁকড়ার পুর তৈরি

প্রথম ধাপ

পুর তৈরির জন্য আমি ফ্রাই প্যানে আরো কিছু পরিমাণ তেল দিয়ে দিলাম। এরপরে তেল গরম হয়ে এলে এর মধ্যে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে দিলাম। পেঁয়াজ কুচি দিয়ে কিছুক্ষণ ভাজতে থাকলাম।

IMG-20220818-WA0023.jpg

তারপরে দিয়ে দিলাম পরিমাণ মতো হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুঁড়ো, জিরেগুড়ো এবং লবণ। সবকিছু দেয়ার পরে একসাথে এগুলোকে মিশিয়ে ভাজতে থাকলাম কিছুক্ষণ। পরিমাণমতো রসুন বাটাও দিয়ে দিলাম একসাথে। আর সবকিছুকে ভালোভাবে ভাজতে থাকলাম তিন থেকে চার মিনিট।

CollageMaker_20228187589885.jpg

দ্বিতীয় ধাপ

এরপরে আমি কাঁকড়ার থেকে নেয়া মাংস দিয়ে দিলাম ফ্রাইপ্যানের মধ্যে। আর এখানে দেয়ার পরে সবকিছু ভালোভাবে মিশিয়ে ভেজে নিতে থাকলাম।এরমধ্যে মাংসের মসলা দিয়ে দিলাম।মসলাগুলোর সাথে কাকড়ার মাংসগুলো মিশিয়ে নিয়ে ভাজতে থাকলাম যাতে সবগুলো মসলা মাংসের সাথে ভালোভাবে মিশে যায়।

CollageMaker_202281885737572.jpg

তৃতীয় ধাপ

এরপরে এর মধ্যে এক চা চামচ পরিমাণ মাংসের মসলা দিয়ে দিলাম যা রাধুনী রেডিমেড মশলা ছিল। এগুলো দিয়ে দেয়ার পরে আলাদা একটা ফ্লেভার হয়েছে। যার কারণে দারুণ সুগন্ধ বেরিয়েছে। সবকিছুকে একসাথে ভাজতে থাকলাম।

আর সামান্য পরিমাণ পানি ছিটিয়ে দিলাম। যাতে এগুলো কড়াইতে লেগে পুড়ে না যায়। এভাবেই আমি প্রায় দশ মিনিট লো আছে এগুলোকে ভেজে নিলাম।

IMG-20220818-WA0018.jpg

পটলে পুর দেয়া

প্রথম ধাপ

পুর ঠান্ডা হয়ে গেলে আমি ভেজে নেয়া পটলগুলোর মধ্যে হাত দিয়ে পুর দিয়ে দিতে থাকলাম।খুব ভালোভাবে এই পুর ঢুকিয়ে দিলাম যাতে পটলগুলো একদম ভর্তি হয়ে যায়।

CollageMaker_202281881032559.jpg

এক এক করে আমি সবগুলো পটলের মধ্যেই এই পুর দিয়ে ভর্তি করে নিলাম।

ব্যাটার তৈরি

প্রথম ধাপ

এই ধাপে আমি বেসন তৈরি করব। সেজন্য একটি বাড়িতে এক কাপ পরিমাণ বেসন নিয়ে নিলাম।

এরপরে এরমধ্যে আধা চা চামচ পরিমাণ মরিচ গুঁড়ো, আধা চা চামচ পরিমাণ লবণ এবং আধা চামচ পরিমাণ মাংসের মসলা দিয়ে দিলাম। তারপর সবকিছুকে পানি দিয়ে মেখে একটা ব্যাটার তৈরি করে নিলাম।
CollageMaker_202281881213838.jpg

চপ ভাজা

প্রথম ধাপ

ফ্রাইপ্যানে তেল দিয়ে দিলাম ভাজার জন্য। তেল গরম হয়ে এলে পুর ভরা পটল গুলোকে এই বেসনের ব্যাটারের মধ্যে ডুবিয়ে তেলের মধ্যে ছেড়ে দিলাম।

CollageMaker_202281881759709.jpg

এক এক করে সবগুলো চপ বেসনের ব্যাটারে ডুবিয়ে তেলের মধ্যে দিয়ে দিলাম। আর ভালোভাবে ভেজে নিলাম।

CollageMaker_2022818819275.jpg

দ্বিতীয় ধাপ

আমি এই সবগুলোকে মিডিয়াম আঁচে প্রায় ৫-৬ মিনিট ধরে ভেজে নিলাম। ভালোভাবে ভেজে নেয়ার পরে এগুলোকে তুলে টিস্যু পেপার উপরে রাখলাম যাতে অতিরিক্ত তেল টেনে নেয়।

IMG-20220818-WA0042.jpg

তারপরে আমি একটি প্লেটে পরিবেশন করে নিলাম।

IMG-20220818-WA0022.jpg

IMG-20220818-WA0025.jpg

IMG-20220818-WA0038.jpg

সবাই অনেক অনেক ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন। সবার জন্য আন্তরিক ভালোবাসা রইল। সম্পূর্ণ পোস্টে আমার ভুল-ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

♥️আল্লাহ হাফেজ♥️

images (4).png

20211121_200134.jpg

আমি তাহমিনা আক্তার বৃষ্টি। আমি একজন বাংলাদেশী। আমি বাংলায় কথা বলি,আমি বাংলায় নিজের মনোভাব প্রকাশ করি। আমি নিজের মত করে সবকিছু করার চেষ্টা করি। আমি অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্রী। পড়ালেখার পাশাপাশি আমি বিভিন্ন জিনিস আঁকতে পছন্দ করি। বিভিন্ন ধরনের ছবি আঁকা, রঙ করা, নতুন নতুন কিছু তৈরি করা আমার পছন্দের কাজ। তবে রান্নাবান্না আমার ভালোলাগা, চেষ্টা করি সবসময় নিজে নতুনভাবে কিছু রান্না করার। ভ্রমণপ্রেমীদের মত আমিও ঘুরতে পছন্দ করি। পরিবারের সবাইকে নিয়ে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।

images (4).png

💦

💦 BRISTY 💦

💦

animasi-bergerak-terima-kasih-0078.gif

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

image.png

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে। বিশেষ করে অনেক ইউনিক একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি এত পরিশ্রম করে আমাদের সামনে অসাধারণ একটা পটলের রেসিপি এবং প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্ট পড়ে দেখার জন্য।

পটল এবং কাঁকড়া দিয়ে সম্পূর্ণ নতুন ভিন্ন ধর্মী এবং ইউনিক রেসিপি প্রস্তুত করেছেন।। আপনার প্রস্তুত করার রেসিপিটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে সবার থেকেই আলাদা।। প্রস্তুত প্রণালী ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করলাম খেতে নিশ্চয়ই খুবই মজা হবে।। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল

রেসিপিটি করতে সত্যিই অনেক কষ্ট করতে হয়েছে।যাই হোক খুব ভালো লাগলো দাদার কাছ থেকে স্পেশাল কথাগুলো শুনে।

কাঁকড়ার সমন্বয়ে এমন ভাবে পটানো রান্না করতে কখনো কাউকে দেখি নাই। জানিনা কেমন টেস্ট হয়েছিল তবে বলব দারুন একটি রান্না করেছেন। এই কনটেস্টে অন্য কাউকে কাঁকড়া দিয়ে পটল রান্না করতে দেখেছি বলে মনে হয় না। বেশ ভালো লাগলো রেসিপিটা দেখে।

টেস্টের কথা না বললেই নয় ।অনেক সুস্বাদু হয়েছিল।আমি প্রথমে ভেবেছিলাম খাওয়ার মত হবে না। কিন্তু খাওয়ার পরে দেখলাম সত্যি অনেক টেস্টি।

কাকড়া পটলের ইউনিক রেসিপি যেটা দারুন খাবার। সত্যিই অনেক সুন্দর করে রেসিপিটি করেছেন ।আপনার জন্য শুভকামনা রইল কারণ ভিন্ন ভিন্ন ধরনের রেসিপি গুলো আমার খুবই ভালো লাগে।

মুখরোচক আর মজাদার খাবার ছিল এটি।

কাঁকড়া পটলের এই ইউনিক রেসিপিটা সত্যি খুব সুন্দর হয়েছে। দারুন লোভনীয়। আপনার উপস্থাপনা খুবই সুন্দর। ধন্যবাদ এমন একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

খুব ভালো লাগলো সুন্দর মন্তব্য দেখে ভালো থাকবেন।।।

চমৎকার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন।‌‌‌যতগুলো পটলের রেসিপি দেখেছি এ পর্যন্ত আমার কাছে আপনার রেসিপি টা একদম ইউনিক লেগেছে। দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে।‌‌ধাপগুলো অনেক সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন আপু। আপনার রেসিপি টা একদিন তৈরি করে খাব ইনশাআল্লাহ। ধন্যবাদ আপু আপনাকে সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

সত্যি বলতে আমি নিজেও চেয়েছিলাম একেবারে ভিন্ন ধরনের কোন রেসিপি শেয়ার করতে ।ভালো লাগলো মন্তব্য পেয়ে।

বেশ ইউনিক একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন। খুব ভালো লাগলো পোস্টটা । আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

হ্যাঁ দিদি সত্যিই অনেক সুস্বাদু ছিল আর ইউনিট তো বটেই ।ধন্যবাদ আপনাকে।

আপু খুব ইউনিক একটি রেসিপি পোস্ট দেখতে পেলাম যদিও কখনো কাকা খাওয়া হয়নি। তবে আপনি যেভাবে পোস্ট তৈরি করেছেন তাতে খাবারটি অনেক সুস্বাদু লাগবে স্বাভাবিক ভাবে বোধগম্য। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি রেসিপি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

অনেক সুস্বাদু ছিল। যদিও আপনাদের কাউকে খাওয়াতে পারেনি কিন্তু আমরা সবাই মিলে খেয়েছি ভালো লেগেছে।