মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি "আমার বাংলা ব্লগ"এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সকল সদস্যগণ,কেমন আছেন সবাই? আশাকরি আপনারা সকলেই ভালো আছেন,সুস্থ আছেন?পরম করুণাময় ঈশ্বরের অশেষ কৃপায় আমিও পরিবারের সবাইকে সাথে নিয়ে ভালো আছি সুস্থ আছি।
আমি @bristychaki,আমি একজন বাংলাদেশী। আমার বাংলা ব্লগ এর আমি একজন ভেরিফাইড ও নিয়মিত ইউজার।আমি বাংলাদেশের গাইবান্ধা জেলা থেকে আপনাদের সাথে যুক্ত আছি। প্রতিদিনের মতো আমি আজও নতুন একটি পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি।আমি প্রতিনিয়ত চেষ্টা করি পোস্টের ভিন্নতা আনার।তারই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আজ নতুন একটি পোস্ট শেয়ার করছি আশাকরি আমার আজকের পোস্ট টি আপনাদের ভালো লাগবে!
এই পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি সংগ্রাম করে বাঁচে মধ্যবিত্ত পরিবার গুলো।মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ গুলোর অনেক সাধ থাকে কিন্তু সেগুলো পূরণ করার মতো সাধ্য থাকে না।আমি আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে যতোটুকু বুঝি তাতে করে মনে হয় এই জীবনে অনেক কিছুর প্রয়োজন থাকলেও সবসময় তা মেটানোর মতো যথেষ্ট সাধ্য আমাদের নেই।আমার স্বামী একজন সরকারী চাকুরীজীবি মানুষ।সে যা বেতন পায় তা দিয়ে আমরা সারা মাস মোটামুটি ভালোভাবেই খেয়েপড়ে বাঁচতে পারি এটা অস্বীকার করার কিছু নেই।তবে খাওয়াপড়ার পর বিলাসিতা করা সম্ভব হয়ে ওঠে না।বর্তমান বাজারে জিনিসপত্রের যে চড়া দাম তাতে করে মানুষের খেয়েপড়ে বেঁচে থাকাটাই অনেক কষ্টকর হয়ে গেছে,সেখানে ভালোভাবে খেয়েপড়ে বেঁচে আছি এটাই অনেক কিছু মনে হয়।
এখন টিভি বা মোবাইল খুললেই বিভিন্ন রকম প্রডাক্ট এর এ্যাড গুলো আমরা সচারাচর দেখতে পাই এবং সেগুলো দেখে আমরা অনেকেই অতি উৎসাহিত হয়ে সেই প্রোডাক্টগুলো কেনার চেষ্টা করি।এটা মনে হয় সবার ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে।যাই হোক ইদানীং বায়োজিনের এ্যাড সবখানেই দেখা যায়,তাদের প্রোডাক্ট সম্পর্কে এবং বিভিন্ন ট্রিটমেন্টের এ্যাড গুলো দেখতে পাই।দেখে বেশ ভালো মনে হয় অনেক ভালো ভালো লোকের রিভিউ দেখতে পাই সবকিছু মিলিয়ে বেশ আকর্ষণীয় লাগে।হঠাৎ করে একদিন মনে হলো বায়োজিন বগুড়া ব্রাঞ্চ থেকে ঘুরে আসি!বাসা থেকে খুব একটা দূরে নয় তাই যাওয়া যেতেই পারে!এই ভেবে বাসা থেকে বেরিয়ে পড়লাম সেদিন ছিলো হ্যাপি নিউ ইয়ার বগুড়া জলেশ্বরী তলায় বায়োজিনের শাখায় পৌছালাম প্রথমে তাদের রিসিপশনে গেলাম,ওখানে গিয়ে আমি আমার সমস্যার কথা বললাম।উনারা আমাকে ওয়েটিং রুমে বসতে বললেন।আমি ওয়েটিংরুমে গিয়ে বসলাম কিছুক্ষণের মধ্যে আমাকে একটা ওয়েলকাম ড্রিঙ্ক ও এক কাপ কফি দেয়া হলো।আমার আশেপাশে আরো বেশ কয়েকজন অপেক্ষারত ছিলেন।আমি প্রথমে ওয়েলকাম ড্রিঙ্ক টি খাই ওটা খাওয়ার পরে বুঝতে পারলাম এটা বিশেষ কিছু নয় এটা আমরা প্রতিদিন যে জল খাই সেটাই।তবে এর বিশেষত্ব হলো এটা বায়োজিনের একটা প্রোডাক্ট এই জল নিয়মিত খেলে স্কিন গ্লো করে আরো স্কিনের বিভিন্ন রকম উপকারিতা পাওয়া যায়।তারপর কফি খেলাম।
কিছুক্ষণ পর আমাকে ডাকা হলো।প্রথমে আমি আড়াইশো টাকা দিয়ে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়ার জন্য গেলাম।ডাক্তার আমার স্কিন টেস্ট করলো তারপর আমার সকল সমস্যাগুলো শুনতে চাইলো।আমার প্রধান সমস্যা হচ্ছে অত্যাধিক পরিমাণে ব্রণ সেই সাথে কালো দাগ।স্কিন টেস্ট করার পর আমাকে লেজার ট্রিটমেন্টের পরামর্শ এবং কিছু প্রোডাক্ট লিখে দিলেন।আমি রিসিপশনে চলে আসলাম আসার পর ওখানকার একজন কর্মী আমাকে সবকিছু বুঝিয়ে বললেন উনার কথা অনুযায়ী যতোটুকু বুঝলাম তাতে করে ১৫ দিন পর পর একটা লেজার ট্রিটমেন্ট নিতে হবে যার মূল্য ৫০০০ টাকা মানে মাসে ১০০০০ টাকা।এভাবে এক বছর বা তারও অধিক সময়
লাগতে পারে,আমি তো শুনেই অবাক!এটা আমার পক্ষে কোনোভাবেই সম্ভব নয়!তখন আমি উনাদেরকে বুঝিয়ে বললাম এটা আমার সাধ্যের বাহিরে তাই আমি লেজার ট্রিটমেন্ট করতে পারবো না।আমাকে যে প্রোডাক্টগুলো দেয়া হয়েছে আপাতত আমি সেগুলো ব্যবহার করবো,পরে কখনো সময় সুযোগ অনুযায়ী ট্রিটমেন্ট করাবো।তারা আমাকে অনেক ভাবে বোঝানোর চেষ্টা করলো এটা আমার জন্য খুবই জরুরী তা না হলে দিন দিন আমার স্ক্রিন আরো অনেক বেশি খারাপ হয়ে যাবে,যতো রকম ভাবে আমার ব্রেইন ওয়াশ করা যায়!ওরা যাই বলুক না কেনো আমি তো জানি আমার সামর্থের কথা! তাই যতো কথাই বলুক কোনো লাভ হলো না।
পরে আমি প্রোডাক্ট এর কথা বললাম তখন আমাকে সবগুলো প্রোডাক্টের হিসাব ধরিয়ে দিলেন।পাঁচটা প্রোডাক্ট এর দাম ১৪ হাজার ৭৫০ টাকা আবারো আমার মাথায় হাত এটা কি করে সম্ভব!প্রায় ১৫ হাজার টাকার কসমেটিক্স কিনে ব্যবহার করার মতো এতো বড়লোক আমি নই!😅এবার কি বলবো বুঝতে পারছিলাম না নিজের কাছে খুবই লজ্জা লাগছিলো। হয়তো ওরা মনে মনে ভাববে সামর্থ্য যদি নাই থাকে তাহলে কেনো এরকম জায়গায় এসেছি,এগুলো ভাবছিলাম!😥যাইহোক ভেবেচিন্তে লাভ নেই কারণ আমার সামর্থ্যটা আগে আমাকে দেখতে হবে,তারপরে না অন্য কথা।তখন আমি বললাম যে আপু আমার পক্ষে এই মুহূর্তে এতগুলো টাকা খরচ করা সম্ভব না কারণ আমি সেই প্রস্তুতি নিয়ে আসিনি,আজকে আমি নিতে পারছি না তবে আমি ফেইসওয়াশও ময়েশ্চারাইজার ক্রিমটা নিতে পারি।যদি সম্ভব হয় আমাকে দিতে পারেন না হলে অন্য একদিন এসে নিয়ে যাবো।সে-তো নাছোড়বান্দা কিছুতেই আমাকে ছাড়বে না।আমাকে অনেক ভাবে বোঝানো হচ্ছে এখন প্রোডাক্ট এর উপর ছাড় চলছে এই প্রোডাক্টগুলো পরবর্তীতে কিনতে গেলে আপনাকে ২৯ হাজার টাকার উপরে দিতে হবে এখন আপনার অনেকগুলো টাকা বেঁচে যাচ্ছে।ধরনের কথা আমাকে বোঝানো হচ্ছিলো তখন আমি তাকে বলেছি আপু আমি সরি! এই মুহূর্তে আমার কাছে এই দুটো প্রোডাক্ট কেনার মতোই টাকা আছে,আমার কাছে প্রেসক্রিপশন যেহেতু আছে পরবর্তী সময়ে এসে বাকি প্রোডাক্টগুলো আমি কিনে নিয়ে যাবো।উনিও দেখলেন আমাকে বুঝিয়ে লাভ হচ্ছে না,তখন উনি আমাকে বললেন ঠিক আছে যখন আসবেন তখন সাথে করে প্রেসক্রিপশনটা নিয়ে এসে বাকি প্রোডাক্টগুলো কিনে নিয়ে যাবেন।অবশেষে আমি রেহাই পেলাম।😅
হ্যাপি নিউ ইয়ার উপলক্ষে আমাকে একটা গিফট দেওয়া হলো।তারপর আমি প্রোডাক্ট দুটো কিনে নিয়ে ওখান থেকে বেরিয়ে আসি বের হওয়ার পর মনে হয় স্বস্তির নিঃশ্বাস নিলাম,আর মনে মনে কানে ধরলাম জীবনে আর কখনো এখানে আসবো না তার কারণ হলো যেটা আমার সামর্থের বাহিরে সেরকম জায়গায় গিয়ে অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে পড়ার চেয়ে সেখানে না যাওয়াটাই ভালো।হয়তো আমি ১৫০০০ টাকা দিয়ে প্রোডাক্টগুলো কিনতে পারতাম কিন্তু তাতে করে আমার সংসারের উপরে একটা খারাপ প্রভাব পড়তো হিসেবে টাকা থেকে একসঙ্গে এতগুলো টাকা খরচ করা মানে পরবর্তী সময়ে সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে তাই আমি মনে করি আমাদের সামর্থের মধ্যেই আমাদেরকে চলতে হবে সাধ হলেই যে তা পূরণ করতে হবে এরকম কোনো ব্যাপার নেই।যেভাবে আছি ঈশ্বরের অশেষ কৃপায় অনেক ভালো আছি এতেই খুশি।😊বিলাসবহুল জীবন কখনোই আশা করি না কারণ টাকা পয়সায় সকল সুখ নয়।জীবনে টাকার প্রয়োজন আছে তাই বলে টাকাই জীবন নয়.....!
আজ এখানেই শেষ করছি।আবার দেখা হবে পরবর্তী সময়ে নতুন কোনো গল্প নিয়ে সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশা করি।
OR
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
নিজের সাধ্যের বাইরে বিল হলে পরিস্কার কথাটা বলাই ভালো। তাই তুমি একেবারে ঠিক কাজ করেছো। লজ্জায় পড়ে গেলেও আসলে নিজের সাধ্য বুঝেই এগোন উচিত। এমন একটি অভিজ্ঞতা আমার সঙ্গে হয়েছিল। কলকাতার খুব অভিজত একটি শপিংমলে গিয়ে আমি পছন্দমত কিছু চকলেট কিনেছিলাম। কিন্তু বিলিং করার সময় তা এতই বেশি বিল হয় যে আমি লজ্জায় বলতে পারছিলাম না, যে এত পয়সা দিয়ে আমি নিতে পারবো না। শেষ পর্যন্ত লজ্জার কথা না ভেবে আমি কিছু পরিমাণ চকোলেট রেখে দিই। আসলে অত দাম দিয়ে সেই চকলেট গুলি নেওয়ার সাধ্য আমার ছিল না।।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হ্যাঁ দাদা সবার আগে নিজের সামর্থ্য দেখতে হবে তারপর না লজ্জা..।আমাদের মতো মানুষ ইচ্ছে করলেই সবকিছু করতে পারি না তাই যা সত্যি তাই বলে দেওয়াটাই ভালো।তোমার অভিজ্ঞতাও তাহলে আমার মতোই ছিলো!!যাক তুমিও ভালো করেছো কিছু চকলেট রেখে দিয়ে।আমরা যেমন আছি এটাই অনেক ভালো আছি দাদা।সবই তাঁর কৃপা🙏
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে বর্তমান সময়ে দ্রব্যমূল্যের যতটা ঊর্ধ্বগতি রয়েছে এর মধ্যে মানুষজন খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকাটাই অনেক কষ্ট হয়ে যায়,থাকতো বিলাসিতা করা। আবার অনেকেই আছে খাওয়া বা প্রয়োজন মেটানো থেকে বিলাসিতা কে অনেকটা প্রাধান্য দেয়। যদিও এরকম মন-মানসিকতা খুব কম মানুষের হয়ে থাকে। আপনি সাধ্য অনুযায়ী যা কেনার কিনে নিয়েছেন এবং বাকিটা পরে নিবেন বলে সেখান থেকে যে রেহাই পেয়ে বেরিয়ে এসেছেন এটাই তো সার্থকতা। কারণ সাধ্য না থাকলে সেখানে আসলে কোন কিছুই করার থাকে না। আগেতো বেসিক চাহিদা পূরণ করতে হবে তারপর তো বিলাসিতা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হ্যাঁ আপু আগে আমাদে৷ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রে চাহিদা মিটাতে হবে তারপর না বিলাসিতার কথা আসবে।অনেক সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন আপু তার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এখন মানুষ চাহিদা পূরণ করতেই হিমশিম খেয়ে যায় বিলাসিতা তো দূরের কথা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে এখন চিকিৎসা ক্ষেত্র অনেকটা কসাই খানার মতো হয়ে গেছে। আর এ তো দেখছি আপনার গলা কেটে নিয়েই ছাড়বে। কেননা এত বেশি খরচ এতে করে কিন্তু আপনার ত্বক একদম ঠিক হয়ে যাবে এমন কোন গ্যারান্টি কিন্তু তারা দিতে পারেনি। যাইহোক আশা করি আপনার ত্বক দ্রুত ঠিক হয়ে যাবে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হ্যাঁ দাদা বর্তমান চিকিৎসা ব্যবস্থা টা খুবই বাজে ব্যবসায় পরিণত হয়েছে তারা মানুষের অসুবিধার কথক ভাবে না শুধু টাকা চেনে।ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমাদের মতো মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য এটা সত্যি ই বিলাসিতার মতোই।তাদের সবকিছুর দাম হাতের নাগালের বাইরে।হিসেবের বাইরে খরচ হয়ে গেলে সারাটা মাস খুবই কষ্টে চালাতে হবে।আগে তো প্রয়োজন এরপর বিলাসিতা।ভালো করেছেন এসে পরে।আপনার অনুভূতি গুলো পড়ে ভালো লাগলো আপু। ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ঠিক বলেছেন আপু আমাদের সারা মাস অনেক হিসেব করে চলতে সেখানে বাড়তি টাকা খরচ করার কোনো উপায় নেই।আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Bio -XIN এর প্রত্যেকটা ট্রিটমেন্ট কিংবা প্রোডাক্ট সবকিছুই অনেক বেশি এক্সপেন্সিভ। আমিও একবার গিয়েছিলাম। আমাদের এদিকে যখন নতুন করে ব্রাঞ্চ ওপেন হয়েছে তখন গিয়েছিলাম। লেজার ট্রিটমেন্ট কম বেশি সবাইকেই সাজেস্ট করে ওরা। আসলেই আমাদের মত মানুষদের এত কিছু করার সাধ্য থাকে না। আপনার লেখাগুলো পড়ে ভালো লাগলো। খুব সুন্দর কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জ্বি আপু এতো বেশি দাম যে আমাদের মতো মানুষের কেনাটা অসম্ভব হয় পড়ে।আমিও দেখলাম যে কয়জন গিয়েছিলাম সবাইকেই লেজার ট্রিটমেন্ট এর পরামর্শ দিয়েছিলো।ধন্যবাদ আপু।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বায়োজিনের অভিজ্ঞতাটা বেশ আকর্ষণীয় হলেও, আপনি যেভাবে নিজের সীমাবদ্ধতা বুঝে পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছেন, তা সত্যিই প্রশংসনীয়। মাঝে মাঝে আমরা অল্প কিছু পণ্যের দিকে খুব আকর্ষিত হই, কিন্তু তাদের পিছনে যে মূল্য প্রযোজ্য, তা নিয়ে চিন্তা না করলে পরবর্তী সময়ে নানা ধরনের সমস্যায় পড়তে হয়। সামর্থ্য বুঝে চলা, সন্তুষ্ট থাকতে পারা, এটাই আসল সুখ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সাধ্যের মধ্যে যা কিছু করতে পারি এটাই আমার অনেক শান্তির মনে হয়।একটা সময় ছিলো নিজের ইচ্ছে মতো অনেক কিছু করেছি তখন খরচ কম ছিলো এখন বাচ্চাদের কথা ভেবে অনেক শখ হলেও সেখান থেকে নিজেকে বিরত রাখি।ধন্যবাদ আপু।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit