আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আমরা সব সময় যে মানুষকে খুশি করে চলতে পারবো এমন কোনো কথা নেই। অর্থাৎ আমরা সাধারণত কথা বলার সময় অনেক সময় এমন অনেক হয় যে, অনেককে কষ্ট দিয়ে ফেলি। অর্থাৎ আমি সব সময় ভাবি হয়তো একরকম কিন্তু ব্যাপারটা ঘটে কিংবা ব্যাপারটা শুনায় অন্যরকম অর্থাৎ আমরা কাউকে কষ্ট দিতে না চাইলেও এমন অনেক সময় হয় যে, আমরা তাকে আমাদের নিজের অজান্তেই কষ্ট দিয়ে ফেলি।
একটা ব্যাপার আপনারা খেয়াল করেছেন কিনা জানিনা। কিন্তু মাঝেমধ্যে আসলে এমন অনেক সময় হয় যে, আমরা আসলে তাকে হয়তো কোনো কথা সেভাবে বলতে চাইছি না কিংবা এমন হয় যে আমরা মজার ছলে কোনো কথা বলছি অর্থাৎ খুব একটা যে অনেক বেশি ভেবেচিন্তে বলছি তা নয়। কিন্তু এমনটাও আবার হতে পারে যে, আমরা যে কথাটি খুব একটা ভেবেচিন্তে বলিনি কিংবা ফাইজলামি করে বলেছি, দুষ্টামি করে বলেছি সেটাই অন্যের মন খারাপের কারণ হতে পারে।
তাই আমাদের চারিত্রিক দিক দিয়ে যেমন সংযত হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। ঠিক তেমনটাই আমাদের কথা ও সংযত ভাবে বলার প্রয়োজন রয়েছে। কারণ কখন কার কি খারাপ লাগতে পারে সেটা আমরা যেমন জানি না। ঠিক তেমনটাই আমার কোনো অধিকার নেই অন্য কাউকে কষ্ট দিয়ে কথা বলার।
একটি ব্যাপার হলো আমরা কখনোই খেয়াল করি না, আমার সামনের মানুষটির আমার কথাটি কেমন লাগছে। অর্থাৎ আমরা অমনোযোগী হয়েই কথা বলি। কিন্তু আমরা সবসময় চাই যে, আমাদের কথা অন্য মানুষেরা শুনুক এবং তাদের যেনো খারাপ না লাগে। কিন্তু তাদের খারাপ না লাগার জন্য আমাদের যেটা করতে হবে। সেটা হলো, আমরা কটু কথা কিংবা কারো খারাপ লাগতে পারে। সেই ধরনের কথা বলা থেকে বিরত থাকবো। কারণ ওইটাই বললাম যে, কথার লিমিটেশন কিংবা কথায় সংযত হওয়া অনেক বেশি জরুরী কারণ আমাদের কথার মাধ্যমে অনেক মানুষ মাঝেমধ্যে মনে অনেক বেশি কষ্ট পায়।