আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আজকে ইউনিভার্সিটি থেকে বাসায় আসার পর একটু রেস্ট নিচ্ছিলাম। সাধারণভাবে বর্তমানে অনেক বেশি কাজ থাকাতে আসলে খুব একটা বেশি সোশ্যাল মিডিয়া একটিভ থাকা হয় না অর্থাৎ শুধুমাত্র নিজের কাজের ক্ষেত্রগুলোতে একটিভ থাকা হয় কিন্তু ফেসবুকে খুব একটা একটিভ থাকা হয় না বর্তমানে। কিন্তু একটু রেস্ট করার সময় ফেসবুকিং করতে ভালোই লাগে কিন্তু আজকে যে ঘটনাটি দেখলাম সেটা দেখে আমি একেবারে স্তব্ধ।
এটা আসলে অনেকটা লজ্জার কিন্তু তাও আমার মনে হলো যে এখানে অনেক বাবা-মা, ভাই-বোন রয়েছেন এবং তাদের কোনো না কোনো ছোট বাচ্চা ঘরে রয়েছে। তো লেখাগুলো আসলে শেয়ার করা উচিত। যাই হোক, আমি কথা না বাড়িয়ে ব্যাপারটি শুরু করছি। আমি যেটা দেখলাম যে, একটা মেয়ে একটা ছোট বাচ্চাকে মেরে ফেলেছে এবং ওই মেয়েটা হলো ওই ছোট বাচ্চার পাশের বাসার মানুষ।
মূল ব্যাপার খুবই লজ্জাজনক অর্থাৎ ওই মেয়েটি কিছু অশ্লীল ভিডিও দেখে নিজের মনের অপবিত্রতা পূরণ করার জন্য ওই বাচ্চাটিকে তার হাতিয়ার বানায় এবং পরবর্তীতে বাচ্চাটি যখন অনেক চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করে। এরপরে সে ওই বাচ্চাটিকে মেরে ফেলে। আর ওই মহিলাটি যে খুব একটা বেশি বয়স্ক ছিলো,তা নয়. অর্থাৎ মোটামুটি খুব একটা বয়স হয়নি বলা চলে। দেখুন আমরা সাধারণত আমাদের মেয়ে বাবু কিংবা ঘরের ছোট মেয়ে সদস্যদের সবসময় বিভিন্ন নারী সদস্য কিংবা বিভিন্ন নারী আত্মীয়-স্বজন প্রতিবেশীদের কাছে রেখে যাই। কিন্তু এটা কখনোই ভুলবেন না যে, আপনার ঘরের ছোট বাচ্চার জন্য বাইরের কোনো পুরুষ তো দূরে থাক, কোনো নারী ও সেইফ নয়।
এজন্যে আমার এই টাইটেলটি দিলাম। কারণ আমরা সাধারণত কোনো মেয়ে বাবুকে রাখার জন্য একজন নারীকে অনেক বেশি সেফ মনে করে কিন্তু আমরা যে আসলে কতোটা ভুল হতে পারি, সেটাই এই ঘটনার প্রমাণ। তাই যতোই কাজ থাকুক না কেনো। সব কিছুর ঊর্ধ্বে কিন্তু আমাদের পরিবারের ওই ছোট সদস্যের ভালো থাকা। তাই সব কিছু এমন ভাবে করা উচিত। যাতে করে ওই বাচ্চাগুলোকে আমাদের বাইরের কারো হাতে দিয়ে যেতে না হয়।
নিউজটা আমিও দেখেছিলাম আসলে এ বিষয়গুলো দেখলে লজ্জায় মাথা কাটা যায়। কারণ বর্তমানে আসলে কেউ কোথাও নিরাপদ নয়। বাচ্চাদের কোনো মানুষের কাছে দিতেও ভয় লাগে। কারণ কার মনমানসিকতা কেমন সেটা মোটেও বোঝা যায় না বাইরে থেকে।তবে আপনি খুব সচেতনামূলক একটা পোস্ট করেছেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit