ক্যানভা দিয়ে তৈরি করা হয়েছে।
খলিল মিয়া বললো বাবাজি কিছু টাকার দরকার ছিলো। ছেলেটার বই কিনতে হবে। এই কথা শুনে সোহেলের মেজাজ আরো খারাপ হয়ে গেলো। এই লোকটা মাঝে মাঝেই সোহেলের কাছে সাহায্য চাইতে আসে। এসে বলে তার ছেলের পড়ালেখার জন্য সাহায্য লাগবে। প্রথম প্রথম সোহেল আগ্রহ নিয়ে তাকে সাহায্য করেছিলো। কিন্তু তারপর থেকে লোকটা মাঝেমাঝেভ আসতে থাকে। সোহেল সরাসরি তাকে বলে দিলো এখন টাকা পয়সা নেই। সামনের মাসের প্রথম দিকে আসবেন। সাথে তাকে দু কথা শুনিয়েও দিলো।
তাকে বললো আপনাকে বারবার বলেছি না আপনার ছেলেকে বলবেন নিজের পড়ালেখার খরচ নিজেকে জোগাড় করতে। এই শহরে বহু ছেলেপেলে আছে যারা প্রাইভেট টিউশনি করিয়ে নিজের খরচ নিজেই চালায়। আবার অনেকে সেখান থেকে বাড়িতেও টাকা পাঠায়। আপনি এভাবে কতোদিন ছেলের পড়ালেখা চালাবেন? এই কথা বলে সোহেল খলিল মিয়াকে বিদায় করে দেয়। খলিল মিয়া মন খারাপ করে সেখান থেকে বিদায় নেয়। তারপর যথারীতি সোহেলের জীবন তার স্বাভাবিক নিয়মেই চলছিলো। (চলবে)
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
প্রতিটা বাবাই চায় তার সন্তান যেন আদর্শ নৈতিকতা নিয়ে বড় হয়ে ওঠে আর নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়। খলিল মিয়ার কাছে যে কথাগুলো বলা হয়েছিল সেটা শুনে তার মন খারাপ করা স্বাভাবিক। যাইহোক পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সোহেল কিন্তু খলিল মিয়াকে ঠিকই বলেছে,বর্তমানে অনেকেই টিউশনি করিয়ে নিজের পড়াশোনার খরচ নিজেই চালাচ্ছে। আমার তো মনে হচ্ছে খলিল মিয়ার ছেলে অলস প্রকৃতির। তাই সে টাকা চায় খলিল মিয়ার কাছে। যাইহোক দেখা যাক পরবর্তী পর্বে কি হয়। গল্পটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit