সে ওই মুহূর্তে সিদ্ধান্ত নেয় এই অমানুষের প্রতিষ্ঠানে আর চাকরি করবে না। তারপর দিন থেকে সে অন্য জায়গায় চাকরির জন্য চেষ্টা করতে থাকে। মাত্র ৭ দিনের মাথায় সে ভালো একটা চাকরি পেয়ে যায়। আহাদ সাহেবের ক্যারিয়ারের কোন দাগ না থাকায় তার অন্য জায়গায় চাকরি পেতে খুব একটা সমস্যা হয়নি। চাকরি কনফার্ম হতেই সে শাহেদের অফিস থেকে রিজাইন করে। পদত্যাগ পত্র জমা দেয়ার সময় সে সাহেদকে বেশ কড়া কিছু কথা শোনায়। তার কথা শুনে সাহেদ বেশ উত্তেজিত হয়ে তাকে কিছু বলতে গেলে তিনি সাহেদকে বলে আপনি আমার মালিকের ছেলে এজন্য আপনাকে কিছু বলিনি।
আর একবার যদি বেয়াদবি চেষ্টা করেন তাহলে একটা থাপ্পর দিয়ে আপনার দাঁত ফেলে দেবো। কথাগুলো সে অনেক জোরে বলে যাতে করে অফিসের বাদবাকি সবাই শুনতে পায়। তার এই কথা শুনে শাহেদ রাগে কাঁপতে থাকে। তিনি কথাগুলো বলেই আর অফিসে দেরি না করে বাড়িতে চলে যান। তবে সেদিন চাকরি ছেড়ে গেলেও তার মনে এক অদ্ভুত তৃপ্তি কাজ করতে থাকে। তার মনে হতে থাকে একজন শয়তান লোককে কিছুটা হলেও শিক্ষা দেয়া গেছে। (চলবে)
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
আহাদ সাহেব একেবারে উচিত কাজ করেছে। অফিসের সবাই আহাদের মতো চাকরি ছেড়ে দিলে শাহেদ উচিত শিক্ষা পাবে। শাহেদের মতো এমন অমানুষদের কপালে শেষমেশ ঠিকই দুঃখ থাকে। যাইহোক গল্পটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit