আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আজকে আমি আপনাদের সকলের সাথে এমন একটা লেখা শেয়ার করবো। যে লেখাটি আশা করি আপনারা কিছুটা হলেও নিজের সাথে রিলেট করতে পারবেন। যদি আমি সঠিক হই। আর যদি আমি ভুল হই। তাহলে আমার চেয়ে খুশি আর কেউই হবে না। যাই হোক, আমি একটু বিস্তারিত বলছি। তাহলে আপনারা ব্যাপারটি আরো ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।
বেশ কয়েক বছর আগেই আমি করোনার প্রায় প্রতিটি ভ্যাকসিন নিয়েছি অর্থাৎ কোর্সটি সম্পন্ন করেছি অর্থাৎ করোনার ভ্যাকসিন আমি তিনটিই নিয়েছিলাম। প্রথম ডোজ, দ্বিতীয় ডোজ। আর এর পরেরটা বোধহয় বুস্টার ডোজ ছিলো। প্রথম দুইটা ডোজ নেওয়ার পরে আমাকে অনেকেই মানা করেছিলো যে আমি যেনো বুস্টার না নেই। তো সে কারণে মনে কিছুটা সংশয় ছিলো। তবে আসলে তাও আমি ভেবেছিলাম যে, যেহেতু এতো প্রয়োজনীয় একটি ভ্যাকসিন। সে ক্ষেত্রে এটা সকলেরই নেওয়া উচিত। তো আমিও যথারীতি সময় মতোই নিয়েছি নিয়ম মেনে।
কিন্তু বর্তমানে যে সমস্যাটি আমার প্রকট হয়ে উঠেছে এবং শুধু আমার নয়। পরবর্তীতে আমি খোঁজখবর নিয়ে দেখলাম আমার চারপাশের মোটামুটি সবারই একই সমস্যা। সেটা হচ্ছে, যারা করোনার তিনটা vaccine নিয়ে নিয়েছে। তাদের সকলেরই অতিরিক্ত মাত্রায় এলার্জির সমস্যা দেখা দিয়েছে এবং আমি আসলে আগে থেকে এলার্জিতে আক্রান্ত একজন রোগী ছিলাম। কিন্তু সত্যি কথা বলতে যেটা আমি বর্তমানে খেয়াল করেছি সেটা হচ্ছে আমার এলার্জির মাত্রা অসম্ভব পরিমাণে বেড়ে গিয়েছে ওটা যাকে বলে একেবারে অস্বাভাবিক ভাবে আর যেটা ভ্যাকসিন দেওয়ার আগে ছিল না।
তাই আমার এখন মনে হচ্ছে যে করোনার ভ্যাকসিন দেওয়াটা বোধহয় আসলে ভুল ই হয়ে গেলো। কারণ যদি সকলের কথা শুনে ভ্যাকসিন গুলো সবগুলো না দিতাম। তাহলে হয়তো এই অবস্থা হতো না। আর যারা এলার্জি রোগে আক্রান্ত। আপনারা তো আসলে জানেন যে, এলার্জির ওষুধগুলো খেলে কি মাত্রাতিরিক্ত ঘুম আসে। আর এর কারণে বর্তমানে আমার পড়াশোনার অসম্ভব ক্ষতি হচ্ছে। মাঝেমধ্যে খুব কনফিউজড হয়ে যাই আমাদের দেশের এইসব অবস্থা নিয়ে। কারণ একটা ভ্যাকসিন তৈরি করাই হয়েছে যেনো দেশের মানুষের সমস্যা কমে যায়। কিন্তু বর্তমানে এসব সমস্যা ভ্যাকসিন নিয়ে এখন আরও বেশি বেড়ে গিয়েছে । যদিও আমি একেবারে ১০০% গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারছিনা যে, আমার এই সমস্যা বেড়েছে বুস্টার ডোজ দেওয়ার পর থেকেই। কিন্তু আমার চারপাশের সকলেরই একই অবস্থা এবং একই বক্তব্য। তাই আসলে বিশ্বাস করতে না চাইলেও মেনে নিতে হচ্ছে। আচ্ছা আপনাদের কারো কি এই সমস্যা হচ্ছে? নাকি আমার চারপাশেরই শুধু এই অবস্থা?