আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আমাদের এক প্রফেসর সব সময় একটা কথা বলে। সেটা হচ্ছে আমরা ব্রিটিশদের গোলামী করতে করতে এমন একটা অবস্থায় চলে এসেছি যে, আমাদেরকে আসলে খুব কঠোরভাবে কোনো কথা না বললে আমরা কোনোভাবেই মানতে চাই না। এটা আসলে আমিও মনে করি একেবারে সত্যিই একটি কথা। কারণ আমি একটা ব্যাপার খেয়াল করেছি, বিশেষ করে কাজের ক্ষেত্রে যে যখনই আপনি কোনো মানুষকে অনেক বেশি ছাড় দিয়ে দিবেন। এবং তাকে স্বাধীনভাবে কাজ করতে দিবেন। বিশেষ করে সে কি করছে না করছে সেসব দেখা বন্ধ করে দিবেন। ঠিক তখনই দেখবেন যে, আপনার ক্ষতি হওয়া শুরু করেছে। অর্থাৎ আপনার কাজের ক্ষতি হওয়া শুরু করেছে।
আমি এমন একটা মানুষ যে কাজের ক্ষেত্রে অনেক বেশি স্ট্রিক্টনেস পছন্দ করি। সেটা আমি অন্যের সাথে স্ট্রিক্ট হতে যেমন পছন্দ করি। ঠিক তেমনটাই আমার কাজের ক্ষেত্রেও কেউ যদি আমাকে স্ট্রিক্টলি কাজগুলো করতে বলে। তাহলেও আমি খুশি হই। কারণ আমি মনে করি, কোনো কাজে যদি প্রেসার বেশি থাকে। সে কাজটা অনেক বেশি সুন্দর করে হয়। তবে অবশ্যই সেটা পজেটিভ প্রেসার হতে হবে।
কিন্তু অনেকেই দেখবেন যে কাউকে কাজ করতে দিয়ে এতো বেশি ছাড় দিয়ে দেয় যে, পরবর্তীতে কোথায় কোথায় ক্ষতি হচ্ছে কিংবা কোথায় কোথায় ক্ষতি হয়েছে। সেটাও খুঁজে বের করা মুশকিল হয়ে যায়। কারণ ওই যে বললাম, আমরা বাঙালি জাতি এমন একটা পরিস্থিতিতে চলে এসেছি যে। আমাদেরকে একেবারে বকা দিয়ে কিংবা ঝাড়ী দিয়ে কোনো কিছু না বললে আমরা শুনতে চাই না। ঠিক তেমনটাই আমার মতামত ও একই। অর্থাৎ আমার মতে অন্যান্য ক্ষেত্রে ছাড় দিলেও কাজের ক্ষেত্রে কোনো রকম ছাড় দেওয়া উচিত নয়।
ভুল মানুষেরই হবে। কাজে ভুল হতেই পারে। কিন্তু যখন দেখবেন যে আপনি যা কে দিয়ে আপনার কাজগুলো করাচ্ছেন। সে প্রতিনিয়ত একই রকম ভুল করে যাচ্ছে। এবং প্রতিনিয়ত একই সরি বলে যাচ্ছে। তাহলে আসলে আমি মনে করি তাকে রিপ্লেস করাটা বা তাকে শাস্তি দেওয়াটা অতীব জরুরি হয়ে পরে।