স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে BD SPORTS 01 চ্যানেল থেকে
মাত্র দলীয় পাঁচ রানের মাথায় লিটন দাস আউট হয়ে যান। তারপর থেকে প্রায় নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পড়তে থাকে। এদিন বাংলাদেশে কোন ব্যাটসম্যানই উল্লেখযোগ্য রান করতে পারেনি। শুধু ক্যাপ্টেন নাজমুল হোসেন শান্ত ২৫ বলে ২৭ রান করেন। এবং মেহেদী হাসান মিরাজ ৩২ বলে ৩৫ করে অপরাজিত থাকেন। এই দুজন বাদে আর সব ব্যাটসম্যানের রান ১৫ এর নিচে। যার ফলে ১৯.৫ ওভারে ১২৭ রানে বাংলাদেশ অল আউট হয়ে যায়। ১২৮ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে ইন্ডিয়ান দুই ওপেনার চমৎকার সূচনায় এনে দেন। তারা অত্যন্ত আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকেন শুরু থেকেই।
মাত্র দুই ওভারে তারা ২৫ রান সংগ্রহ করে ফেলেন। তবে দুর্ভাগ্যবশত অভিষেক শর্মা রান আউট হয়ে যান। তারপর ব্যাটিংয়ে নামেন সূর্য কুমার যাদব। তিনি সানজু স্যামসাং এর সাথে ৪০ রানের একটা জুটি গড়ে তোলেন। দলীয় ৬৫ রানে সূর্য কুমার যাদব আউট হয়ে যান। তার কিছুক্ষণ পরে অর্থাৎ দলীয় ৮০ রানে সাঞ্জু স্যামসাং ও আউট হয়ে যান। বাকি কাজটুকু নিতেশ কুমার রেড্ডি এবং হার্দিক পান্ডিয়া খুব সহজেই সম্পন্ন করেন। ইন্ডিয়া মাত্র ১১.৫ ওভারে ৭ উইকেট হাতে রেখেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায়। আরশ দীপ সিং তার চমৎকার বোলিংয়ের জন্য ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ নির্বাচিত হন। প্রথম ম্যাচে ইন্ডিয়া তাদের শক্তিমত্তার জানান দিয়ে দেয় বাংলাদেশকে। যার ধারাবাহিকতা পরের দুই ম্যাচেও বজায় থাকে
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।