ভূতের ভয়

ভৌতিক গল্প পূজা আবির্ভাবের ভয় বাংলা ভূতের ভয় অপূর্ণ ক্ষেত্র শুনে, দ্বিধা সত্ত্বেও কালী অভয়ারণ্য দেখলাম।

আমি আমির। আমি ফ্যান্টম গল্প পছন্দ করি এবং দৃশ্যের প্রতি একটু ভয়ের অনুভূতিতে বিশ্বাস করি

রাত ১০টা বাজে, খাওয়া দাওয়া সেরে বিছানায় এলাম। বিছানায় শুয়ে মোবাইলে ফেসবুক খুললাম। ফেসবুকের প্রাথমিক ভিডিওতে দেখলাম, হরিতলা শহরে চারটি মৃতদেহ বিস্ময়করভাবে পাওয়া গেছে।

সন্ধ্যার দিকে খবরটি শুনে আমি অবিরাম হতবাক হয়ে গেলাম। তারপর, সেই সময়ে, আমি পোর্টেবলটি বন্ধ করে দিয়েছিলাম। তারপর, সেই মুহুর্তে, আমি মাথা নাড়লাম। আমি তন্দ্রাচ্ছন্ন এবং অলস। সেখানে চারটি শ্বাসরোধ করা লাশ পড়ে থাকতে দেখেছি। হঠাৎ লাশগুলো উঠে দাঁড়াল। আমি দেখলাম আমার হাড় হিম হয়ে গেছে। তখন চারদিক থেকে চারটি লাশ আমার দিকে এগিয়ে আসছে। তাদের হাতে একটি ব্লেড ছিল। তারপর, সেই মুহুর্তে, তারা আমার পিছনে যাওয়ার জন্য ব্লেড তুলল। ব্লেড নিয়ে আমার পিছু পিছু যাচ্ছে। এমন সময়ে, কেউ প্রকাশ করে যে এত সময় পরে, এই সময়ে উঠুন। তারপর আমি উঠে আমার মাকে দেখে বললাম, আপনি আমার মা। এবং এটি একটি ফ্যান্টাসি ছিল. সে যাই হোক, প্রথম আলোর ফ্যান্টাসি ভয়ের মগজে থেকে গেল। মা, আমাকে ফোন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। অন্য কোন উপায়ে আমি এই সময়ে বালতিতে লাথি মারতাম, সেই চারটি চেরা জগুলার।

মা বলেছেন: মানে,

'কারুশিল্প'

আপনি কি বিষয়ে কথা হয়

তারপর, সেই সময়ে, আমি আমার মাকে পুরো ঘটনাটি বললাম। তখন মা বললেনঃ স্ম্যাশ স্লাম তাড়াতাড়ি দৌড়ে গিয়ে ঠাকুরের বাড়ি থেকে গঙ্গার জল এনে চারদিকে ছিটিয়ে দিল। বাবা সাবধান।

তারপর, সেই সময়ে, এগারোটার দিকে আমি ভেবেছিলাম আমি আমার সঙ্গী অজয়ের কাছে যাব। তারপর, যে সময়ে, যেতে 11 এ রওয়ানা. অপূর্ণ মাঠ কাটিয়ে তারা বাড়ি ফেরে। জেনো কিভাবে আমাকে মাঠে যেতে দেয় না। মনের মধ্যে কেমন একটা আতঙ্ক অনুভূত হয়। দ্বিধাগ্রস্তভাবে আমার সঙ্গীর বাড়িতে যাওয়া দরকার। ভাবলাম মাটিতে কি হতে পারে?

তারপর, সেই মুহুর্তে, আমি মাঠের কেন্দ্রে গিয়ে এটিকে গলিয়ে ফেললাম। আমি যা দেখেছি তা কল্পনা করতে পারিনি। আমি সেই চারটি ফ্যান্টমকে গলা দিয়ে দেখেছি। আমি এটা দেখেছি. ভয় না ভেবে, আমি এক শিরোনামে দৌড়ে গেলাম। তবে মাঠের পাথরে ঢোল বাজাতাম। ক্রমেই লাশগুলো আমার দিকে আসছে। আমার সারা শরীর কেমন যেন ভয়ে ভাবতে শুরু করল। সে আমার কাছে এল, ব্লেড কাছে। তারপর ওরা একটা ব্লেড নিয়ে আমাকে মারতে গেল।

তখন আমার পিছনে কেউ একজন হাত দিল। তারপর আবার চিন্তা করে অজয়কে দেখলাম। আমি বললাম আমার ভাই আমাকে বাঁচান। তারা আমাকে মেরে ফেলবে। কে, কে, কাকে নিয়ে আলোচনা করছেন? আমি তাকিয়ে দেখলাম সেখানে কেউ নেই। এখানে একটা ফ্যান্টম ছিল, আমি অজয়কে সব খুলে বললাম।

কালু মিয়া বলেন, এটা সত্যিই আপনার সাথে ঘটেছে।

কালু মিয়া আমাকে তাদের বাসায় নিয়ে গেল। কালু মিয়ার বাবা পরিষ্কার করেন। ওর বাবাকে সব খুলে বললাম। তিনি বললেন আমি বর্তমানে ঠাকুরের অবশিষ্টাংশ দিচ্ছি। তোমাকে বড় সাদু বাবার কাছে নিয়ে যাওয়া উচিত। আমরা তিনজন গাড়িতে করে নিমতলায় যাচ্ছি। আমি সেখানে গিয়ে দেখলাম যে কাজ এ 2:46 বাজে। আমি কালী মন্দিরের প্রাথমিক ভক্তের কাছে গিয়েছিলাম, তিনি বললেন সাড়ে তিনটায় আমাদের সাথে দেখা করবেন। সাড়ে তিনটায় সব প্রকাশ করলাম। ওকে তো তুই চিনেছিস, ওর মুখ দেখিনি কোনো মুখ নেই। আমি আপাতত অন্ত্যেষ্টি গৃহে যাব। টিউনিং এর প্রেক্ষিতে, আমি বাড়িতে পৌঁছেছি। বাড়িতে গিয়ে অবাক হলাম। আমি আমার দাদাকে জানালাম যে আমি বাড়িটি চিনি।