কবুতর নিয়ে বাচ্চাদের খুনসুটি |
---|
আমার হয়তো #steemit ছেড়ে দেয়া উচিত কারণ সময় দিতে পারছিনা। আর মাঝে মাঝেই আমার পোস্টগুলো কেমন যেন মূল্যহীন মনে হয়। আমি আসলে আপনাদের পোস্টে মন্তব্য করতে পারছিনা, অনেক বেশি সময় আড্ডায় থাকতে পারছিনা, আগের মতো ডাই প্রজেক্ট করতে পারছিনা। আসলে মনটা মাঝে মাঝেই ভীষণ খারাপ হয় বিভিন্ন কারণে, তবুও সারাদিন পর একটু সময় পেলেই নিজের কল্পনা গুলোকে ডানা মেলে উড়িয়ে দিয়ে আর মনের মাধুরী মিশিয়ে পোস্ট করতে বসে যাই। সারাদিনের অক্লান্ত পরিশ্রমে চোখ বিশ্রাম চায়, তবুও মন আর মস্তিষ্কের সর্বোচ্চ ব্যাবহার করে কোন না কোন টপিকস লিখেই চলেছি প্রতিদিন। হয়তো সময় এসেছে ধীরে ধীরে নিজেকে গুটিয়ে নেয়ার।।।।।।।।।
যাইহোক হয়তো কোন একদিন দেখবেন হঠাৎ করেই হারিয়ে গেছি 😄
তবে এটা ঠিক স্টিমিট ছেড়ে দিলে বড্ড একা হয়ে যাবো আমি।
যাইহোক ভালো লাগছিলো না একদমই, এরপর আমার বাচ্চাদের কথা চিন্তা করলাম। গত সপ্তাহে দুদিন ঢাকায় ছিলাম, ওরা তাদের বড় খালার বাসায় রয়েছে। আর তাদের মিষ্টি দেখতে তিনটি ফানটেইল কবুতর নিয়ে আমার বাচ্চারা সারাদিন মেতে থাকে। ওদের বাসায় থাকাকালীন ইয়ানের কবুতর নিয়ে দুষ্টুমির একটা ভিডিওগ্রাফী করেছিলাম। আজ বেশ কয়েকবার দেখলাম ভিডিওটি, ওটা সামান্য ইডিট করে চিন্তা করলাম আপনাদের দেখাই।
ছবির অবস্থান :- উত্তরখান, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কবুতরগুলো অসম্ভব সুন্দর দেখতে, ইয়ানের সত্যিই দোষ নেই, এতো সুন্দর কবুতর দেখে কি চুপ করে থাকা যায়। ওর জায়গায় আমি থাকলে হয়তো এর থেকে অনেক বেশি দুষ্টুমি করতাম। আর কবুতরগুলো এমনভাবে পুরো বাসায় উড়ে বেড়ায় মনে হয় যেন নতুন অতিথি কেউ বেড়াতে এসেছে।
ছবির অবস্থান :- উত্তরখান, ঢাকা, বাংলাদেশ।
ইয়ান আর ইলমা কদিন ধরে ওদের বেশ বিরক্ত করে চলেছে তবে খাবার দেয় নিয়মিত, তাই হয়তো ওদের বিরক্তটা তেমন গায়ে লাগায় না কবুতরগুলো। মাঝে মাঝেই শরীরে উড়ে এসে বসে না হয় বিচিত্র সব কান্ড কারখানা করে। সত্যিই মনোমুগ্ধকর একটি দৃশ্য। আমি হয়তো একটা সময় ওদের জন্য এরকম দুটো কবুতর পালন করবো, কারন ইতিমধ্যে তারা বায়না ধরেছে কবুতর চাই ওদের। সবথেকে বড় বিষয় ওরা দুজনেই ঠিক এরকম মিষ্টি দেখতে কবুতর চাইছে।
যাইহোক নিচে ছোট্ট একটি ভিডিও রয়েছে আমাদের ইয়ানের, আশাকরি ভালো লাগবে।
আশাকরি ভিডিওটি ভালো লেগেছে। আপনারা সবসময়ই ভালো থাকুন এই কামনা করি।
পরিশেষ
আমি ইন্জিনিয়ার ইমরান হাসান। মেশিন নিয়ে পেশা আর ব্লগিং হলো নেশা। কাজ করি টেকনিক্যাল সাপোর্ট ইন্জিনিয়ার হিসেবে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। অবসর সময়ে ব্লগিং করি নিজের মনের খোরাক আর একটু পরিবারকে ভালো রাখার জন্য। আমি আবেগী, বড্ড জেদি, নিজেই নিজের রাজ্যের রাজা। কেউ কোথাও থেমে গেলে সেখান থেকে শুরু করতে ভালোবাসি। আমার শখ ছবি তোলা, বাগান করা আর নতুন জায়গায় ঘুরতে যাওয়া। মানুষকে আমি ভালোবাসি তাই মানুষ আমায় ভালোবাসে।
https://steemitwallet.com/~witnesses
VOTE @bangla.witness as witness
OR
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
Thank you, friend!
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmd7of2TpLGqvckkrReWahnkxMWH6eMg5upXesfsujDCnW/image.png)
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWDnFh7Kcgj2gdPc5RgG9Cezc4Bapq8sQQJvrkxR8rx5z/image.png)
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ছোটবেলায় আমাদের বাসাতেও অনেক কবুতর ছিল,তবে কবুতর যখন পেছনের পাখা ফোলাতো একটু ভয় দেখাতো, আমরা খুবই ভয় পেতাম কিন্তু এখন পরিবর্তন হয়েছে। ছেলে মেয়েরা দেখছি মোটেও ভয় পাচ্ছে না বরঞ্চ ধরার জন্য পিছনে ঘুরছে। যাই হোক ভাইয়া ভিডিওটা কিন্তু আমার কাছে বেশি আনন্দদায়ক মনে হয়েছে। আর কিছু স্মৃতি স্মরণ করার সুযোগ করে দিয়েছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাইয়া জানি অনেক ব্যস্ততা আর কঠিন সময় পার করছেন।আগের মতো চাইলেও কমিউনিটিতে সময় দেয়া সম্ভব হচ্ছে না।তবে আমি বলবো নিজের ভালো লাগার জায়গাটা কষ্ট হলেও ধরে রাখবেন।এতে কিছুটা হলে ও মনে প্রশান্তি পাওয়া যাবে।
আপনি আজ চমৎকার ভিডিও গ্রাফি শেয়ার করলেন। কবুতর গুলো দেখতে ভারী কিউট তো।একটু ও ভয় পায় না দেখছি।ছেলেমেয়ে খালার বাসায় ভালো ই কবুতরকে নিয়ে সময় কাটাচ্ছে। দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমি জানি আপনি অনেক কষ্ট করেন। তার পরে ও স্টিমিট প্লাটফর্মে মনের মাধুরী মিশিয়ে লেখার চেষ্টা করেন। আপনার লেখা এবং পোস্ট গুলো ভীষণ ভালো লাগে। সাদা কবুতর আমার ও ভীষণ প্রিয়। ইয়ান দেখি বেশ জমিয়ে কবুতর গুলোর সাথে খেলতেছে। ছোটদের খেলাধুলা দেখলে ভীষণ ভালো লাগে। আপনার পুরো পরিবারের জন্য দোয়া রইল ❣️
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কি যে বলেন ভাইয়া 😓। আপনারা স্টিমিটে না থাকলে হবে, খুব মিস করবো হারায় গেলে হঠাৎ করে। মাঝে মাঝে পরিস্থিতি বাধ্য করে এমন সিদ্ধান্ত নিতে। আশা করছি সব স্বাভাবিক হয়ে যাবে। ইলমা আর আয়ান যে খুশি হয়েছে দেখেই বুঝা যাচ্ছে
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit