রাজাই হোক,আর চাষাই হোক,সে-ই সুখী যে তার গৃহে শান্তি খুঁজে পায়।

in hive-129948 •  2 years ago 

হ্যালো সবাইকে

সবাইকে এই গরমে সাবধানতার সহিত থাকার আহ্বান জানিয়ে আজকে আমার পোস্ট শুরু করলাম। আজকে আপনাদের সবার সাথে আমি একটি বিষয় নিয়ে কিছু কথা শেয়ার করব। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই শেয়ারকৃত কথাগুলো ভালো লাগবে। আজকে আমার আলোচ্য বিষয় হচ্ছে রাজাই হোক,আর চাষাই হোক,সে-ই সুখী যে তার গৃহে শান্তি খুঁজে পায়। আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সবার কাছে ভালো লাগবে।

B612_20230626_083354_770.jpg

আপনারা আজকের আলোচ্য বিষয় দেখে বুঝতে পেরেছেন আমি কি বিষয় নিয়ে কথা বলতে যাচ্ছি। আসলে রাজাই হোক আর চাষাই হোক এই কথা দ্বারা বোঝাতে চাইছি যে কোন ব্যক্তি ছোট হোক কিংবা বড়ই হোক সে যদি তার গৃহে শান্তি খুঁজে পায় সেই হচ্ছে সবচেয়ে বড় সুখী। মনে করুন আপনি সারাদিন বিভিন্ন জায়গায় কাজকর্ম করেন এবং বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকেন অনেক পরিশ্রম করেন কিন্তু সবশেষে আপনি বাড়িতে এসে নিজের গৃহে যখন শান্তি পেলেন না তখন আপনার নিজের কাছে অনেক বেশি কষ্ট লাগবে। মনে হবে জীবনটা অনেক বেশি কষ্টকর।

পক্ষান্তরে আপনি যখন কাজকর্ম সকল ব্যস্ততা শেষ করে নিজগৃহে এসে শান্তি পাবেন। অন্তত ঠিকমতো সবার সাথে হাসিখুশি ভাবে চলাফেরা করতে পারবেন। তখন আপনার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগবে এবং তখনই মনে হবে আপনি অনেক বেশি সুখী। সকল পরিবারের কম বেশি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ঝামেলা হয়। কিন্তু সে ঝামেলার মাত্রাটা যদি বেশি হয় তাহলে খুবই সমস্যা। কারণ একজন ব্যক্তি যদি বাইরে কাজকর্ম করে তাহলে সে সারাদিনই বাইরে থাকে খুবই ক্লান্ত থাকে। ঘরে এসে সে একটু ক্লান্তি দূর করতে চায় এবং পরিবারের মানুষের সাথে হাসিখুশি থেকে। একটু সময় কাটিয়ে সে তার সারাদিনের পরিশ্রম টেনশন ভুলে থাকতে চায়।

কিন্তু দেখা যায় যখন সে সারাদিনের ক্লান্তি সেরে ঘরে ফিরে আসে যে আপনজনদের সাথে একটু সময় কাটালে আমার কাছে ভালো লাগবে। সব কিছু টেনশন কিছুক্ষণের জন্য হলেও ভুলে থাকা যাবে। কিন্তু সেই ব্যক্তি যখন ক্লান্তি নিয়ে ঘরে ঢুকে ঘরে ঢুকতে না ঢুকতে যখন বিভিন্ন ধরনের নালিশ অভিযোগ শুরু হয়। যেন তখন তার এই আশার মধ্যে জল ঢেলে এবং সে খুবই কষ্ট পায়। যেমন ধরুন একটা ছেলে তার মা- বাবা, বউ- বাচ্চা‌ নিয়ে ‌‌‌‌সংসার
তার। তাদের মুখে হাঁসি ফুটানোর জন্যই সারা দিন কাজ করে। অফিসে সারাদিন বসের বিভিন্ন ধরনের কথা বার্তা শুনে সব হাসি মুখে মেনে নিয়ে কাজ করে। কারন সে চাকরিটা চাড়তে চায় না।চাকরি ছেড়ে দিলে তার সংসারের লোকজন কষ্টে থাকবে তাই। সে বাইরে বিভিন্ন চাপ নিয়ে কাজ করে তার বউ এর আবদার মিটায় তার ছোট বোনের আবদার মিটায়।

এরপর দেখা যায় তার মা আর বউ ঝগড়া করে সব দোষ তার উপর দেয়। মা বলে বিয়ের পর বউ এর কথায় চলে বউকে সবসময় সাপোর্ট করে। আর বউ বলে তুমি তোমার মাকে একটা কথাও বলো না তুমি তোমার মায়ের অন্যায়ের প্রশ্রয় দাও। তখন সেই অফিস ফেরত সারাদিনের ব্যস্তময় মাথায় বিভিন্ন টেনশন নিয়ে থাকা লোকটির কাছে কতটা কষ্ট লাগে সেটা কেউ কখনো বউ আর মা ভেবে দেখেছে।অথচ তাদের জন্য বাইরে এত কষ্ট করছে। পরিবারের মানুষের জন্য কিন্তু কাজ করা যখন দিন শেষে কাজ করে ফেরার পর এইভাবে কথাবার্তা বলে তখন তো খারাপ লাগারই কথা।

বর্তমান প্রেক্ষাপটে অনেক মানুষই আছে তারা পরিবারের জন্য অনেক কিছুই করে এবং সারাদিন অনেক পরিশ্রম করে। কিন্তু সর্বশেষ যখন নিজগৃহে আসে তখন কারো কাছ থেকে তেমন আদর ভালোবাসা এবং সুন্দর কথা বার্তা পায় না। তখন তার কাছে অনেক বেশি ব্যথা লাগে। অবশেষে আমরা যতটুকু বুঝতে পারলাম নিজ গৃহে এসে শান্তি পাওয়াটাই সবচেয়ে বড় সুখী। আমরা অনেকে মনে করি টাকা-পয়সা এসব সুখের মূল আসলে কিন্তু তা নয় এর বাইরেও রয়েছে অনেক কিছু। যে সংসারের সবার খেয়াল রাখছে কখন মা- বাবার ওষুধ শেষ হচ্ছে তার খেয়াল রাখে কখন কার কি দরকার সব খেয়াল রেখে সময় মতো সবার সব কিছু হাজির করে সেই মানুষটার ও খেয়াল রাখা দরকার। কারন দিন শেষে যদি একটু যত্ন না পায় সে তিলে তিলে শেষ হয়ে যায়। সে যেই হোক রাজাই হোক বা চাষাই হোক সুখ কিন্তু টাকার উপর নির্ভর করে না। কিছু কিছু সুখ মানুষের উপর ও নির্ভর করে। আশা করছি আমার এই লেখাগুলো পড়ে আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।

পোস্ট বিবরণ

শ্রেণীজেনারেল
ফটোগ্রাফার@fasoniya
ডিভাইসVivo Y15s
লোকেশনবাংলাদেশ


আমার পরিচয়

1664774022741.jpg

আমার নাম ফারজানা আক্তার সোনিয়া। আমি বাংলাদেশী।আমি বর্তমানে লেখাপড়া করি আমি একজন স্টুডেন্ট। আমি আর্ট করতে ভালোবাসি আর যখনই সময় পাই তখনই আর্ট করি।আমি ফটোগ্রাফি করতে খুবই ভালোবাসি । যখনই কোথাও খুব সুন্দর কিছু আমার চোখে পড়ে আমি ফটোগ্রাফি করে ফেলি। এছাড়াও আমি ক্রাফট তৈরি করে থাকি । বিভিন্ন ধরনের রান্না করে থাকি রান্না করতে অনেক পছন্দ করি। আমি আমার পরিবারের সবচেয়ে বড় মেয়ে । আমার ছোট ছোট দুইটা ভাই আছে। আমার অনেক স্বপ্ন রয়েছে যেগুলো স্টিমিট এ কাজ করে পূরণ করতে চাই।


1 (1).png

IMG-20221013-WA0015.jpg

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আসলেই আপু, টাকা পয়সা আমাদের জীবনের সবকিছু না। প্রকৃতপক্ষে আমাদের জীবনে দরকার শান্তি এবং এমন কিছু মানুষ যারা আমাদের খেয়াল রাখবে। প্রায় সময় দেখা যায় অনেক বড়লোক হওয়া সত্বেও তাদের পরিবারে কোনো সুখ শান্তি নেই। আবার মাঝে মাঝে দেখা যায় তাদের টাকা পয়সার অভাব থাকলেও সুখ-শান্তির কোন অভাব নেই। আপনার লেখাগুলো পড়ে ভালো লাগলো আপু। খুব সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে আজকে লিখেছেন আপনি

Posted using SteemPro Mobile

আমার লেখাগুলো পড়ে আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক বেশি ভালো লাগলো আপু। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

বেশ সুন্দর একটি টপিকস নিয়ে আজ আপনি আমাদের মাঝে পোস্ট শেয়ার করলেন। রাজা পুজা বুঝি না। আমি বুঝি শান্তি। সারাদিন বাহিরে গাধার মত পরিশ্রম করে সবাই খুঁজে বাড়িতে একটু শান্তির ছায়া। কিন্তু সে যদি বাড়িতে এসে সেই শান্তির ছায়া হতে বঞ্চিত হয়, সে যদি সে শান্তিটুকু না পায় বাসায়। বাড়িতে ফেরার পর যখন তার শান্তির নিড়ে অশান্তি দেখে তাহলে তার মত এত অভাগা কেউ থাকে না। বেশ কষ্টের জীবন তাকে পার করতে হয়। আর পরিশ্রমের পর যদি কোন মানুষ বাড়িতে ফিরে শুধুমাত্র লবন দিয়ে ভাত খেয়ে একটু শান্তি পায় তাহলে তার জীবন হয় আনন্দ ময়।

এটি সত্যি বলেছেন পরিশ্রমের পর মানুষ যদি বাড়িতে এসে লবন দিয়ে ভাত খেয়ে একটু শান্তি পায় তাহলেই সার্থক। সকল পরিশ্রম এবং সকল আয় উপার্জনের মূল হচ্ছে সুখ।

খুবই চমৎকার একটি পোস্ট আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু আপনার এই পোস্ট আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপট আপনি আপনার এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। বর্তমান সময়ে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বউ সবসময়ই তার মায়ের বিপরীতে আবার মা কিছু কিছু ক্ষেত্রে বউ এর বিপরীতে মাঝখানে ওই বেচারাটা পড়ে যায় বিপদে। সারাদিন যেখানেই থাকুক না কেন বাসায় এসে যদি সেই শান্তিটা না পাওয়া যায় তাহলে তার মত অভাগা এই পৃথিবীতে আর কোথাও নেই। গৃহ যদি শান্তি না দেয় তাহলে সেই গৃহে থাকার থেকে একা একা থাকা অনেক ভালো বলে আমি মনে করি। ্ ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ে এত সুন্দর একটি গোছালো মন্তব্য করার জন্য।

আপনি অনেক সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে আজকের পোস্টটি করেছেন। আপনার কথার সাথে আমি একশত ভাগ একমত পোষণ করছি। সত্যি কথা বলতে কি মানুষের অনেক টাকা পয়সা থাকলেই সে সুখী হবে এমন নয়। সুখ হচ্ছে আল্লাহর দান। এমন অনেক লোক আছে যারা দিন এনে দিন খায় কিন্তু তাদের মুখে হাসি থাকে এবং পরিবারের মাঝে যে একটু শান্তি খুঁজে পায়। এদের অনেক টাকা পয়সা নাই কিন্তু দিনশেষে এরাই অনেক সুখী মানুষ। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

একদম ঠিক কথাই বলেছেন সুখ হচ্ছে আল্লাহর দান চাইলেই সুখী হওয়া যায় না। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

একদম ঠিক বলেছেন আপু টাকা পয়সা সকল সুখের মূল না। যে মানুষটি সবার খেয়াল রাখে সেও চায় যে দিন শেষে তারও কেউ খেয়াল রাখুক।কিন্তু ঘরে ফেরার পর যখন কেউ তার যত্ন নেয় না তখন খুব কষ্ট পায়। আমাদের সকলের উচিত বাড়ির সব দায়িত্ব যে নেয় তারও একটু খেয়াল রাখা।

Posted using SteemPro Mobile

হ্যাঁ আপু তারও যত্ন নেওয়া খুবই দরকার কারণ তার কারণেই সবাই সুন্দরভাবে জীবন যাপন করতে পারে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

আসলে আমাদের সমাজে এরকম মানুষ অনেক রয়েছে যারা অনেক উঁচু অর্থাৎ বড় লোক, কিন্তু তাদের সংসারে অর্থাৎ গৃহে কোন অসুখ নেই। আর অন্যদিকে যারা ছোট ফ্যামিলি এবং অনেক গরিব তাদের গৃহে অনেক সুখ রয়েছে। আসলে একটা মানুষ বাহিরে কাজ করার পরে বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন কথা শুনে আয় রোজগার করে পরিবারের জন্য। তারা যদি দিনশেষে তাকে কষ্ট দেয় তাহলে তাদের বুদ্ধিমত্তার কোন বিচার নেই। খুব সুন্দর একটা টপিক নিয়ে পোস্ট লিখেছেন।

হ্যাঁ আপু দিনশেষে যদি তাকে কষ্ট দেওয়া হয় তাহলে সেই মানুষটার আর সুখ থাকে না। ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি পড়ে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

যেই মানুষগুলো ফ্যামিলির খরচ চালানোর জন্য রোজগার করে বাইরে গিয়ে, প্রত্যেকটা ফ্যামিলির উচিত সেই মানুষগুলো ঘরে আসার ফলে তাদের যত্ন নেওয়া এবং খেয়াল রাখা। সেই মানুষগুলো চায় ঘরে এসে পরিবারের সকলের সাথে আনন্দে থাকতে, এখন সে যদি ঘরে এসে ঝামেলা দেখে তাহলে তার আরো বেশি কষ্ট হয়। টাকা পয়সা কখনো একটা মানুষ এর সুখ এনে দেয় না। গৃহে শান্তি থাকলেই প্রকৃত সুখ পাওয়া যায়।

একদমই ঠিক কথা বলেছেন আর বর্তমানে সুখী মানুষ খুবই কম রয়েছে। তার মধ্যে‌ সুখে না থাকার কারণ যদি পরিবারের মানুষ হয়ে ওঠে তাহলে তো খুবই কষ্টকর। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য।

পৃথিবীতে সবাই তার নিজের কপাল নিয়েই জন্মে থাকে। কেউ ধোনি ঘরে জন্মগ্রহণ করে কেউ মধ্যবিত্ত কেউবা গরীব ঘরে। এটা যেখানেই জীবন অতিবাহিত করুক না কেন জীবনের সুক্ষ তো সেইটা যাতে আপনি স্বস্তি অনুভব করেন। টাকা পয়সা ধন সম্পদ থাকলে এসে সুখী হয় না। যা সংসারে সন্তান স্ত্রী মা বাবা নিয়ে সুখে থাকে সেটা হলো আসল সুখ। ধন দৌলত টাকা পয়সায় মানুষকে সুখ দিতে পারে না। আর অর্থলোভী মানুষরা সব সময় সুখী হয়ে থাকে। যাদের চাহিদা কম যার অল্পতে তুষ্ট থাকে তারাই সুখ।

Posted using SteemPro Mobile

হ্যাঁ ভাইয়া অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় ডাল ভাত খেয়েও পরিবারের স্বস্তি তে থাকা যায় আর অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় মাছ মাংস খেয়েও পরিবারে ঠিকভাবে ঘুমানো যায় না সুখে থাকা যায় না। যাই হোক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে পোষ্টটি করে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

একদম ঠিক বলেছেন আপু অবশ্যই সারা দিনের কর্মব্যস্ততার জীবন শেষ করে যখন ঘরে ফিরে একটু শান্তি না পাই তাহলে মনে হবে যে পৃথিবীতে তার চেয়ে কষ্টকর আর কোন কিছু নেই। আর যদি কাজকর্ম শেষ করে বাড়িতে এসে একটু শান্তি খুঁজে পাওয়া যায় তাহলে মনে হবে জীবনটাই অনেক সুখী।বেশ ভাল লেগেছে পড়ে।

আমার এই পোস্টটি আপনার কাছে পড়ে ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম আপু। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মূল্যবান সময় দিয়ে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

দারুন বিষয় নিয়ে লিখেছেন। আসলেই বাড়িতে শান্তি না থাকলে কোটিপতি হয়েও লাভ নেই৷ যাদের জন্য এত কিছু করা তারাই যদি সারাদিন ঝগড়া ঝাটি করে তবে মনের শান্তি পালিয়ে যায়। তখন সব কিছুই অর্থহীন মনে হয়। ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

একদম ঠিক কথা বলেছেন ভাইয়া বাড়িতে শান্তি না থাকলে কোটিপতি হয়ে লাভ নেই। আসলে কোটি কোটি টাকা থেকেও যদি সুখ না পাওয়া যায় তাহলে সে টাকার আর মূল্য কি।

দারুন বিষয় নিয়ে লিখেছেন। আসলেই বাড়িতে শান্তি না থাকলে কোটিপতি হয়েও লাভ নেই৷ যাদের জন্য এত কিছু করা তারাই যদি সারাদিন ঝগড়া ঝাটি করে তবে মনের শান্তি পালিয়ে যায়। তখন সব কিছুই অর্থহীন মনে হয়। ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য।

ভালো লাগলো আপনার লিখা।

ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।