পাকা আমের মিষ্টি জুস। 10% লাজুক শিয়ালের জন্য।

in hive-129948 •  3 years ago 

আজ- ১৩ জ্যৈষ্ঠ / ২৭ মে| ১৪২৮, বঙ্গাব্দ/২০২২ খ্রিস্টাব্দ| শুক্রবার | গ্রীষ্মকাল |


আসসালামু-আলাইকুম।

কেমন আছেন বন্ধুরা। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব পাকা আমের জুস তৈরির রেসিপি। মধুমাস গ্রীষ্ম। বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ এই দুই মাস গ্রীষ্মকাল। গ্রীষ্মকালের প্রচণ্ড গরমে যখন ক্লান্ত মানুষ হাঁপিয়ে ওঠে তখন রসে ভরা এই ফলগুলো মানুষের তৃপ্তি মেটানোর সঙ্গে সঙ্গে মন ও ভরিয়ে দেয়। আ, জাম, লিচু, কলা, কাঁঠাল, পেঁপে, আনারস, জামরুল, সফেদা সহ আরো বিভিন্ন রকম রসালো ফল পাওয়া যায় এই ঋতুতে। এত ফলের ভিড়ে ফলের রাজা আম। আর সেই দিয়েই আমার আজকের এই রেসিপি।

পাকা আম এমনিতেই খেতে ভীষণ সুস্বাদু। তবে মাঝে মাঝে খাবারে বৈচিত্র্য আনতে পাকা আমের জুস অতুলনীয়। এটা দেখতে যেমন সুন্দর তেমনি খেতেও সুস্বাদু। সবচেয়ে বড় কথা প্রচণ্ড গরমের সময় বরফ-শীতল এক গ্লাস মিষ্টি আমের জুস আপনার ক্লান্তি দূর করার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের শক্তি ফিরিয়ে আনবে। আরেকটি কথা আমাদের দেশে আমের জুস নামে প্যাকেটজাত যে জিনিসগুলো বাজারে পাওয়া যায় বাচ্চাদেরকে তা খাওয়ানো থেকে দূরে রাখাই উত্তম। কেননা এরমধ্যে আমের ফ্লেভার ছাড়া আর কোন কিছুই থাকেনা। যা থাকে তা বাচ্চাদের জন্য চরম মাত্রায় ক্ষতিকর। তাই আমি মনে করি টাকা দিয়ে এই সব বিষ কিনে খাওয়ানোর চাইতে একটু পরিশ্রম করে নিজেই বানিয়ে নিন এমন সুস্বাদু জুস। এতে করে আপনার বাচ্চার স্বাস্থ্য ও ভালো থাকবে সেই সঙ্গে পেটও ভরবে। যাইহোক আমি জুস তৈরি করার জন্য ল্যাংড়া জাতের আম ব্যবহার করেছি। আপনারা চাইলে অন্য যেকোনো আম ব্যবহার করতে পারেন। তবে আশ কম এমন আম ব্যবহার করাই উত্তম। আসুন তবে শুরু করা যাক জুস তৈরীর প্রক্রিয়া।

GridArt_20220527_124805915.jpg

প্রয়োজনীয় উপকরণ

  • পাকা আম
  • চিনি
  • বিট লবণ
  • বরফকুচি
  • লেবু

20220525_214447.jpg

20220525_213953.jpg

প্রস্তুত প্রণালী

ধাপ ১ঃ

প্রথমেই আমগুলোকে পরিষ্কার পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। এরপর আমগুলোর খোসা ছাড়িয়ে নেই।

20220525_214942.jpg

ধাপ ২ঃ

এবার একটি ধারালো চাকু বা হাতের সাহায্যে বীজ হতে আমগুলো ছাড়িয়ে নিয়ে একটি পরিষ্কার ব্লেন্ডারে রাখি।

20220525_215749.jpg

20220525_214602.jpg

ধাপ ৩ঃ

আটি গুলো ছাড়ানো হয়ে গেলে আমের মধ্যে পরিমাণমতো চিনি এবং বিট লবণ যোগ করি।

20220525_215846.jpg

ধাপ ৪ঃ

এবার পরিমাণমতো বিশুদ্ধ পানি ব্লেন্ডারে দেই। এখানে লক্ষ্য রাখতে হবে পানি এমনভাবে দিতে হব যাতে জুস খুব বেশি ঘন না হয়ে যায় আবার খুব বেশি পাতলাও না হয়।

20220525_215933.jpg

ধাপ ৫ঃ

শেষ ধাপে সমস্ত উপকরণ গুলো ভালোভাবে ব্লেন্ড করলেই তৈরি হয়ে যাবে আমাদের আমের জুস। প্রয়োজনে একটি পাতলা ছাকনি ব্যবহার করে ছেকে ফেলতে পারেন। এরপর একটি গ্লাসে কিছুটা বরফকুচি আর লেবু দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করতে পারেন এই জুস।

GridArt_20220527_125430094.jpg

আজকের মত এ পর্যন্তই। আবার কথা হবে অন্য কোন বিষয় নিয়ে। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই কামনায় আজকের মতো এখানেই শেষ করছি।
Photographer@ferdous3486
DeviceSamsung M21
Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

পাকা আমের লোভনীয় জুস প্রস্তুত করেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল আমি তো দেখে লোভ সামলাতে পারছিনা সুন্দর উপস্থাপনা করেছেন শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

এই গরমের সময় ঠান্ডা ঠান্ডা একগ্লাস সুস্বাদু পাকা আমের জুস খেতে সত্যিই চমৎকার লাগে। ধন্যবাদ ভাই

চারিদিকে আম পাকা শুরু করেছে। এখন পাকা আমের জুসের পোস্ট মোটামুটি দেখা যাবে। আমের জুস এর মধ্যে লেবু টা দিয়েছেন মনে হয় একটু টক স্বাদের জন্য। আমের জুসটা দারুণ তৈরি করেছেন। অনেক সুন্দর ছিল পোস্ট টা। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।

জি ভাই ঠিক বলেছেন এখন এ ধরনের রেসিপি অনেক দেখা যাবে। তবে লেবুটা আমি ডেকোরেশনের জন্য ব্যবহার করেছি। চাইলে দু-এক ফোঁটা ভেতরেও দেয়া যায় ধন্যবাদ।

আপনি ঠিকই বলেছেন ভাই, টাকা দিয়ে আমরা যেসব জুস বাচ্চাদেরকে কিনে খাওয়াই তা সত্যি সত্যিই বিষ কিনে খাওয়াচ্ছি। তাই আমাদের এইসব বিষ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। আর সেক্ষেত্রে আপনার তৈরি পাকা আমের মিষ্টি জুস সত্যিই অনেক অনেক কার্যকরী। প্রচণ্ড গরমে শরীরের ঘাম যখন দরদর করে পড়তে থাকে ঠিক তখনই আপনার তৈরি পাকা আমের মিষ্টি জুস শরীরের জন্য অনেক অনেক উপকারী। খুবই সুস্বাদু পাকা আমের মিষ্টি জুস তৈরীর প্রক্রিয়া সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে ধাপে ধাপে তুলে ধরার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আমাদের এই কমিউনিটির একজন সদস্য আলাউদ্দিন পাভেল ভাই বাচ্চাদের জন্য দারুন দারুন সব রেসিপি তৈরি করেন। চাইলে তার পোস্টগুলো দেখতে পারেন। আসলে প্রত্যেক পিতা-মাতার উচিত সন্তানদের খাবার-দাবারের ব্যাপারে লক্ষ রাখা। ধন্যবাদ ভাই

পাকা আমের মিষ্টি জুস তৈরি করেছেন আপনি।
দেখে সত্যিই খুব ভালো লাগলো 😋
এই সময়ে এটা পারফেক্ট রেসিপি 😋
আমি তৈরি করবো ইনশাআল্লাহ 🤎

আপনার রেসিপি নিঃসন্দেহে আমার চাইতে আরো ভালো হবে। সে বিশ্বাস আছে। দেখার অপেক্ষায় রইলাম

এই মৌসুমে এখন পর্যন্ত পাকা আমের জুস খাওয়া হয়নি। আজকেই প্রথম আপনার মাধ্যমে পাকা আমের জুস দেখতে পেলাম। দেখে তো আমার খেতে খুব ইচ্ছা করছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আমাদের মাঝে এত সুন্দর ভাবে পাকা আমের জুস তৈরি করে উপস্থাপন করার জন্য।

আর কয়েকদিন পর চারিদিকে আমের মৌ মৌ গন্ধে মাতোয়ারা হয়ে উঠবে। বৈচিত্র আনার জন্য এভাবে জুস তৈরি করে খেয়ে দেখতে পারেন। আশা করি ভালো লাগবে

ঠিকই বলেছেন, বাজারে প্যাকেট জাত যে আমের জুস থেকে বাচ্চাদের থেকে দূরে রাখা উচিত।ল্যাংড়া আম দিয়ে জুস তৈরি করেছেন।মনে হচ্ছে খেতে ভালোই লাগবে।ধন্যবাদ আপনাকে মজার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

এই জুস তৈরি করে প্যাকেট এর জুস এর মধ্যে লুকিয়ে পাইপ দিয়ে খাওয়ানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি আমার ছেলের উপর। দেখা যাক দোকানের জুস খাওয়ানোর অভ্যাস ছাড়াতে পারি কিনা।

তাহলে আম পাকা শুরু করেছে। আপনি খুব সুন্দর ভাবে আমের জুস তৈরি করেছেন। পাকা আমের জুস খেতে কিন্তু অনেক মজা। আপনি খুব সুন্দর ভাবে জুস বানানোর পদ্ধতি আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে তুলে ধরেছেন। এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আমাদের এদিকে সবেমাত্র নতুন নাম উঠছে। তবে পুরোপুরিভাবে আম পাকতে হয়তোবা আরও সাত আট দিন সময় লাগবে। মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ

সত্যি কথা বলতে পারি আপনার পাকা আমের জুসের রেসিপি দেখে জিভে জল চলে আসলো ভাই। কারণ এখন পর্যন্ত এই সিজনের আমরা এখনো খাওয়া হয়নাই। অসাধারণ ভাবে জুসের রেসিপি তৈরি করেছেন আপনি। আর আপনি একটা কথা ঠিকই বলেছেন যে প্যাকেটজাত দ্রব্য বাচ্চাদের জন্য খাওয়াটা একদম ঠিক না। কারণ এগুলো বাচ্চাদের শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর। ধন্যবাদ ভাই এরকম সুন্দর একটা আমের জুসের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

আমিও এ বছর প্রথম পাকা আমের জুস খেলাম। বিশেষ করে বাচ্চাদের জন্যই এভাবে তৈরি করা। আপনি ও খেয়ে দেখতে পারেন আশা করি ভালো লাগবে।

পাঁকা আমের মজাদার জুস রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছা করছে। আপনি খুবই সুন্দরভাবে আমের জুস তৈরি করলেন। সত্যিই আপনার আমের জুস তৈরি করে উপস্থাপন আমার খুবই ভালো লেগেছে।

এটা মনে হয় সবচাইতে সহজ তম একটি রেসিপি। এমনকি এটাকে রেসিপি বলা যায় কি না তাতেও সন্দেহ আছে। তবে স্বাদের দিক দিয়ে চমৎকার ধন্যবাদ।

আপনি খুবই চমৎকার ভাবে পাকা আমের মিষ্টি জুস রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনার এই পাকা আমের মিষ্টি জুস রেসিপি দেখেই জিভে জল এসে যাচ্ছে। আজকে যে পরিমাণে গরম পড়েছে এই গরমের সময়ে পাকা আমের এক গ্লাস মিষ্টি জুস মানে শরীর ঠান্ডা হওয়ার উপক্রম। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য

প্রচণ্ড গরমে বরফশীতল এক গ্লাস পাকা আমের জুস চোখের সামনে থাকলেই মনটা ভরে যায়। আর খাবার পর তো কথাই নেই

কাচা আমের জুস মাঝে মাঝে খাওয়া হয়েছে, কিন্তু কখনো পাকা আমের জুস খাওয়া হয়নি। তবে আপনার আজকের পাকা আমের মিষ্টি জুস দেখে মনে হচ্ছে খেতে মজাই হবে তাই বাসায় একবার ট্রাই করে দেখতে হবে ভাই।

অবশ্যই ট্রাই করে দেখবেন। তবে ব্যক্তিগতভাবে আমার কাঁচা আমের জুস বেশি পছন্দ। এটা তৈরি করেছি মূলত বাচ্চাদের জন্য।

এই গরমের ভেতরে এরকম এক গ্লাস পাকা আমের জুস হলে আর কিছু লাগেনা ।আম আমার অনেক পছন্দ আমার মনে হচ্ছে আপনার আমগুলো নিয়ে খেয়ে ফেলি। খুবই ভালো লাগলো আপনার আমের জুস দেখে মনে হচ্ছে গ্লাস ধরে নিয়ে আসি।অনেক ভালো এরকম মজাদার জুস দেখে।

নিয়ে যান কে বারণ করেছে আপনাকে হাহাহাহা। বাসায় ছোট বাচ্চারা থাকলে এভাবে তৈরি করে দিতে পারেন। আশা করি ভালো লাগবে ধন্যবাদ আপু।

আমাদের গাছেও এবার ল্যাংড়া জাতের অনেক আম হয়েছে। আজকে খেয়েছি পেরে 😍। তবে আমের জুস বানিয়ে খাওয়া হয়নি । বরফকুচি দেয়াতে মনে হয় ঠান্ডা লাগছে খেতে। ধাপে ধাপে খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন ভাইয়া

নিজেদের গাছের আম হলে তো কথাই নেই। কেমিক্যালমুক্ত ফ্রেস আম পেতে হলে গাছ লাগিয়ে খেতে হবে। ট্রাই করে দেখতে পারেন একবার আশা করি ভালো লাগবে।

ঠিক কথা বলেছেন ভাইয়া, আমরা টাকা দিয়ে অনেক বাজে জুস বাচ্চাদের কাওয়াই, এর থেকে কষ্ট করে বাসায় বানিয়ে খেয়ে সত্যি অনেক ভালো হবে, যাইহোক আপনার পাকা আমের জুস আমার খুবই ভালো লেগেছে, এই গরমে এমন টাটকা ঠান্ডা জুস খেলে ভিতর ঠান্ডা হয়ে যাবে ভাইয়া, আপনি অনেক সুন্দর করে জুস তৈরির ধাপ গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন, এতো সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি অসংখ্য ধন্যবাদ, সেই সাথে অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার।

সমস্যা হচ্ছে বাচ্চারা এই বিষয়গুলো বুঝতে পারেনা। তারা কেন জানি দোকানের ওই বিষাক্ত খাবার গুলো বেশি পছন্দ করে। ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য

আপনি পাকা আমের মিষ্টি জুস রেসিপিটা অসাধারণ ভাবে তৈরি করেছেন। দেখে আমার লোভ লেগে গেল। আপনি চমৎকার ভাবে এটা উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই ধরনের রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

ভালো লাগাটাই স্বাভাবিক। আর কিছুদিন পর বাজারে প্রচুর আম আসবে। চাইলে আপনিও এভাবে বানিয়ে দেখতে পারেন।

আম মানেই ভালোবাসা, আম মানেই শান্তি 😋
আমি যে আমার কতটা পছন্দের তা বলে বুঝাতে পারব না। আর আমের জুস হলে তো কথাই নেই। আপনার বানানো পাকা আমের জুস দেখে লোভ সামলানো মুশকিল।
তবে ধন্যবাদ সুস্বাদু আমের জুস করার পদ্ধতি টি শেয়ার করার জন্য।

আম মানে ভালোবাসা আম মানে শান্তি, ভালো বলেছেন তো। এমন বাণী প্রথম শুনলাম। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

ঠিক বলেছেন ভাই, গৃষ্মকালে গলাটা শুকিয়ে যায়, এসময় যদি গ্রীষ্মকালীন ফলের জুস খাওয়া হয় তাহলে মহান সহ তৃপ্ত হয়ে যায়। এখন পর্যন্ত আম খাওয়া হয়নি তবে আপনার আমের জুস দেখে সত্যিই অনেক লোভ লাগছে। আমি কিন্তু চলে আসতেছি আপনাদের বাসায় রেডি থাইকেন।।।

ঠিক বলেছেন ভাই গ্রীষ্মকালের মজাই হচ্ছে এই সব সুস্বাদু ফল। আপনার জন্য সব সময় আমার ঘরের দরজা খোলা। যেকোনো সময় চলে আসবেন। শুভকামনা রইলো

ভাই আমিও তৈরি করবো ইনশাআল্লাহ আমার বাচ্চাদের জন্য। আপনি ঠিকই বলেছেন বাইরের এই বিষাক্ত খাবার না খাইয়ে এভাবে ঘরে বানানো খাবার খাওয়াই সবচেয়ে বেশি উত্তম, এতে করে শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং পেট ও ভরে। যাইহোক এই মধুর মাসে আপনি আমের জুসের রেসিপি আমাদের মাঝে নিয়ে এসেছেন সত্যি খুবই সুস্বাদু এবং মজাদার একটি জুস যা বড়দের পাশাপাশি ছোটরাও খেতে অনেক পছন্দ করে। অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

ভাই ঘরে বানানো এসব সুস্বাদু খাবারের আইডিয়া বলতে গেলে আপনার কাছ থেকেই পেয়েছি। মাঝে মাঝেই দেখি আপনি দারুন সব খাবার তৈরি করেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য

পাকা আমের মিষ্টি জুস দেখে খেতে অনেক ইচ্ছে করছে ভাইয়া। এখন চারিদিকে আম পাকতে শুরু করছে। এই সময় পাকা আমের জুস তৈরি করে খেতে অনেক মজা লাগে। আর এই জুস বাচ্চারা অনেক পছন্দ করে। দোকানের জুস কিনে খাওয়ার চেয়ে বাসায় তৈরি আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।

ঠিক বলেছেন দোকানের জুস খাবার চাইতে এভাবে বাসায় তৈরি জুস খাওয়ানো অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর এবং নিরাপদ। সবারই এ ব্যাপারে সতর্ক থাকা উচিত।

চারদিকে এখন আম আর আম। পাকা আমের মিষ্টি জুস খেতে কার না ভাল লাগে। সবার পছন্দের একটি জুস বানিয়ে একা একাই খেয়ে নিলেন ভাই। কাজটা ঠিক হলো না। হাহা। আমিও আম খেয়েছি আজ। সামনে আরও খাওয়া হবে ইনশাল্লাহ।

চলে আসেন আমাদের বাসায়। আম খাওয়ার দাওয়াত রইলো।

ভাইয়া, জৈষ্ঠ মাস কে মধুমাস হিসেবে আখ্যায়িত করে কারণ এ মাসে দেশীয় যত ফল আছে তা পাকে গরমের তীব্রতার কারণে এ ফল খেয়ে যেমন শরীরে পুষ্টি জোগায় তেমনি শরীর ও মনের প্রশান্তি আনে। ভাইয়া,আম আমরা খেয়ে থাকি তবে আম খাওয়ার মধ্যে ভিন্নতা আনার জন্য আপনি খুবই সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আমের জুস ভাইয়া সত্যি অনেক সুস্বাদু আপনার তৈরি করা আমের জুস রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে।ধন্যবাদ ভাইয়া,এতো সুস্বাদু রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

গ্রীষ্মকালের এই প্রচণ্ড গরমে এসব রসালো ফল একদিকে যেমন পেট ভরায় তেমনি শরীরের পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে। গ্রীষ্মের ভালোলাগা বলতে এই ফলগুলিই। ধন্যবাদ

বর্তমানে আমাদের দেশের প্রায় সব অঞ্চলে পাকা আম পাওয়া যাচ্ছে আর আমাদের কমিউনিটিতে এই দ্বিতীয় পাকা আমের জুস রেসিপি দেখছি। অনেক লোভনীয় ছিল ভাইয়া। এক গ্লাস পাঠিয়ে দেন আমার জন্য 🤪

আমার আগেই দেখলাম একজন রেসিপিটি দিয়ে ফেলেছে। আগে দেখলে হয়তো আমি আজ আর পোস্ট করতাম না। যাইহোক চলে আসেন রেডি আছে আপনার জুস।

ভাই পাকা আম এমনিতেই সুস্বাদু হয় । তারপরে যদি এই গরমের মধ্যে ঠান্ডা ক্লাস পাকা আমের জুস খাওয়া যায় তাহলে মুহূর্তের মধ্যেই শরীরের শক্তি আমরা ফিরে পাব ।এবং আমাদের ক্লান্তি দূর হবে। ধন্যবাদ আপনাকে।

বাজারের বেশিরভাগ আমই অবশ্য বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যালযুক্ত। বাগান থেকে কেমিক্যালমুক্ত আম কিনতে পারলে ঝুঁকির মাত্রা অনেকটাই কম থাকবে। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

এত ফলের ভিড়ে ফলের রাজা আম।

আসলেই আম ফলের রাজা এত সুন্দর মিষ্টি ফল আর খুব একটা বেশি দেখতে পাওয়া যায় না। আপনি খুবই চমৎকার ভাবে পাকা আমের জুস তৈরি করার পদ্ধতি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আমার কাছে মনে হয় বাজার থেকে জুস কিনে খেয়ে এইভাবে বানিয়ে খাওয়াই ভালো।

জি ভাই আম এতো সুস্বাদু ফল বলেই হয়তো পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশেই আম পাওয়া যায়। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

একদিন দাওয়াত নিতে চাই , কি বলেন আপনি ভাই । আপনাদের দুই বন্ধুর সঙ্গে ঘুরবো খাবো এবং নিজেদের মতো করে সময় কাটাবো ।

আপনি সাদরে আমন্ত্রিত। চলে আসেন ভাই যে কোন সময়
খাবো, ঘুরবো আর আড্ডা দেবো সারাদিন। অপেক্ষায় রইলাম

পাকা আমের খুব সুন্দর মিষ্টি জুস রেসিপি তৈরি করেছেন ।যেটা খেতে খুবই মজাদার সুস্বাদু হয়। আমার কাছে এই ধরনের জুস রেসিপি খেতে অনেক ভালো লাগে। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

মাঝে মাঝে সাদের বৈচিত্র আনতে এমন জুস আসলেই বেশ ভালো লাগে। ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।