আজ - ১৯শে আষাঢ় |১৪৩০ বঙ্গাব্দ, | গ্রীষ্ম-কাল |
নমস্কার - আদাব। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভালো আছেন।
শুরুতেই সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ।
সুপ্রিয়,, আমার বাংলা ব্লগবাসি আশা করছি সবাই অনেক ভালো আছেন সুস্থ আছেন এবং কি প্রতিনিয়ত এই আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সাথেই রয়েছেন । যা হোক আশা করছি সবাই ঈদের আনন্দ ঈদ উদযাপনটা বেশ ভালো হবেই করেছেন ।নিজ পরিবারের সাথে সেই সাথে বন্ধুবান্ধব পরিচিত মানুষজনদের সাথে মতবিনিময় খুনসুটি সবমিলেই অনেক আনন্দের সহিত উদযাপন করেছেন এমনটাই আশা প্রত্যাশা করি।
যা হোক প্রতিদিনের মতো আজও আপনাদের মাঝে হাজির হলাম নতুন একটি ইউনিক ব্লগ নিয়ে ।
যেহেতু ব্লগ লেখাটাই জীবনের বড় একটা অংশ জুড়ে তাই প্রতিনিয়ত এই চেষ্টা করি ভিন্ন ধর্মী কিছু ব্লগ উপস্থাপন করার। সর্বোপরি আমার বাংলা ব্লগ মানেই যেন নিত্যনতুন কিছু চিন্তাভাবনা অনুভব অনুভূতি ।
আর তাইতো আজকে আপনাদের মাঝে হাজির হলাম আমার নতুন একটি ইউনিক ব্লগ নিয়ে । আজকে আমি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করবো জগন্নাথ দেবের রথ যাত্রার শেষ পর্ব ।অর্থাৎ এর আগে তিনটি পর্ব উপস্থাপন করেছিলাম আজ শেষ পর্ব উপস্থাপন করছি আশা করছি সবার অনেক ভালো লাগবে এমনটাই আশা প্রত্যাশা ব্যক্ত করে শুরু করছি আমার আজকের লেখা ব্লগ।
গত পর্বেগুলোতে শেয়ার করেছিলাম জগন্নাথ দেবের পূজার কারণ এবং কি সেখানে গিয়ে পূজার মুহূর্তগুলো সেখানে গিয়ে কাটানো মুহূর্তগুলো শেষে কেন এই রথ যাত্রার উৎসব উদযাপন কেন করা হয় এসব নানা কিছু নিয়েই ।আপনাদের মাঝে আমার মনের চিন্তাধারা সৃজনশীলতা অনুভব অনুভূতি দিয়ে চেষ্টা করেছিলাম ব্যাখ্যা করি।
বলা যায় সেদিন সারাদিন অনেক ব্যস্ত সময় অতিবাহিত করেছিলাম। এই রথযাত্রা পূজোর উদযাপন উপলক্ষে অনেক ভক্তবিন্দুর আগমনে রথ যাত্রার উৎসবটি অনেক আনন্দিত এবং মুখরিত হয়েছে। সেই সাথে আমিও সেখানকার একজন পরম ভক্ত হিসেবে রথের দড়ি স্পর্শ করতে পেরে নিজেকে অনেকটা ধন্য মনে করছি।
যাই হোক আজকের পর্ব মূলত এই রথযাত্রা উৎসবের শেষ মুহূর্তে অর্থাৎ রথ টানার মুহূর্ত গুলো আসলে প্রায় দুই থেকে তিন কিলোমিটার রশি দ্বারা রাস্তার দুই পাশে অসংখ্য ভক্তবৃন্দদের হাতের স্পর্শে প্রায় তিন কিলোমিটার রাস্তা শুধু দড়ি দিয়েই বাধানো ছিল।
সবকিছু প্রস্তুত রাখার পর জগন্নাথ দেবের মূর্তিগুলো রথে বসানো হলো।
আর তার কিছুক্ষণ পরেই রথের দড়ি টানতে শুরু করলো সমস্ত ভক্তবৃন্দ যেতে সবাই জয়জয়কার উলুধ্বনি দিয়ে জগন্নাথ দেবের রথ থেকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে । ঠিক আমিও রথের দড়ি দিকে শক্ত করে চেপে ধরেছি আসলে অনেক ভক্তবিন্দুর মাঝে নিজেকে সেখানে কন্ট্রোল করে রাখা অনেকটাই কষ্টসাধ্য ব্যাপার।
আমি কিছুক্ষণের জন্য রথের দড়ি টেনে নেয়ার পর ভাবলাম যে ছোট্ট একটা ভিডিও করি যা আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সবার সাথে শেয়ার করবো ।তাইতো ছোট্ট একটি ভিডিও ধারণ করেছি এবং কি তার সাথে জগন্নাথ দেবের একটি গান সেটআপ করে নিয়েছি ।এই জন্যই যে ভিডিও দেখতে যাতে অনেক সুন্দর মনোমুগ্ধকর লাগে।
এখানে অবশ্য অনেক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ছিল যারা সুস্থ এবং কি সুশৃংখলভাবে যেন এই উৎসব দিয়ে উদযাপন হয় সেই প্রত্যাশায় কিছু পুলিশ তাদের কার্যনির্ভর করেছিল। যেটা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে।
রথের দড়ি ঠিক রাস্তার দুই সাইডে রযেছে এক পাশে রয়েছে পুরুষ আরেক পাশে রয়েছে নারী। সত্যি বলতে একসাথে এই দড়ি ধরে টানার মুহূর্তটা বেশ আনন্দের ছিল যা হোক চলুন এবার দেখে আসা যাক রথ টানার মুহূর্ত ভিডিওগ্রাফি টি ।
প্রিয় বন্ধুরা আজকে আপনাদের কাছে এখানে বিদায় নিচ্ছি ৷ আবার নতুন কোন ইউনিক ব্লগ নিয়ে হাজির হবো৷ এমন প্রত্যাশা আশা আকাঙ্ক্ষা রেখে এখানেই শেষ করছি৷
ভুল ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন৷
কমিউনিটি | আমার বাংলা ব্লগ |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @gopiray |
ডিভাইস | realme 12 |
https://twitter.com/gopiray36436827/status/1675891925164118018?t=a6r9YCXodOfp0xq6yiGtGg&s=19
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের রথযাত্রার শুভেচ্ছা রইল দাদা। রথযাত্রায় বেশ সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছেন জেনে ভালো লাগলো। রথযাত্রার একটি দৃশ্য আমার কাছে ভালো লাগে যে, এক পাশে দড়ি পুরুষ মানুষ ধরে এবং অন্য পাশে দরি মেয়ে মানুষ ধরে। সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনার সুন্দর মতামতের জন্য ৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit